somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সামহোয়ার ইনে আমার এক বছর পূর্তিতে কিছু অপ্রাসঙ্গিক, ফালতু প্যাচাল

১৪ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


ভূমিকা

আজ ব্লগে আমার এক বছর পূর্ণ হল। তবে নির্দিষ্ট করে বললে বলতে হয় ব্লগে আমার 'স্পেলবাইন্ডার' নিকের এক বছর হল। এর আগে আমি সামহোয়ার ইনে একটি নিক খুলেছিলাম। কিন্তু ঐ নিকটা মাত্র ৪ মাস বয়সে শহীদের মর্যাদা লাভ করে। B-) সেই নিকের কথা পরে বলছি।


কিভাবে সামহোয়ার ইন ব্লগে এলাম

ডায়াল আপের সুকঠিন যুগ থেকেই আমি ইন্টারনেটের সাথে পরিচিত। তবে পকেটের পয়সা খরচ করে সাইবার ক্যাফেতে গিয়ে খুব একটা ইন্টারনেটে বসা হত না। ২০০১ সালের দিকে আমার এক বন্ধু পাড়ায় একটি সাইবার ক্যাফে খোলে। অবসর সময়ে সেখানে গিয়ে বসতাম এবং বিনে পয়সায় নেট ব্রাউজিং করতাম। তখন থেকেই ইন্টারনেটের মজা টের পেতে শুরু করি।

তবে চাকরি যোগ দেয়ার পর সিরিয়াস ব্রডব্যান্ড কোম্পানীর দুর্দান্ত স্পিড হাতের কাছে পেয়ে নেট ব্রাউজিং আমার কাছে আরও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে।

আমি মূলত বিভিন্ন পত্রপত্রিকা, ইউএফও, এলিয়েন ইত্যাদি বিষয়ক ওয়েবসাইট এবং অবশ্যম্ভাবীভাবে চলচ্চিত্র অভিনেতা, অভিনেত্রীদের বিভিন্ন ওয়েবসাইটেই বেশি ঘোরাঘুরি করতাম।:P

এরই মাঝে একদিন দৈনিক আমাদের সময়ের একটি সংবাদের পাঠকের মন্তব্য অংশে এই পোস্টটির লিঙ্ক পাই। এই লিঙ্কের সূত্র ধরেই সামহোয়ার ইনে আমার প্রথম পদধূলি পড়ে। সামহোয়ার ইনে আমার প্রিয় একজন ব্লগার সাঈফ শেরিফ ভাইয়ের ঐ পোস্টটি প্রত্যেক ব্লগারের অবশ্য পাঠ্য বলে মনে করি। :)

তখন ব্লগ বলতে কি বোঝায় সেটাই জানতাম না। তাই ঐ লেখাটি ভাল লাগলেও সামহোয়ার ইনের ব্যাপারে কোন আগ্রহ জন্মায়নি।

তারও অনেক কয়েকমাস পর ঐ একই পত্রিকার অন্য একটি লেখার সূত্র ধরে আবার সামহোয়ার ইনে আসি। তখন দেখি আমার প্রিয় নটরডেম কলেজ নিয়ে কোন একজন ব্লগার একটি পোস্ট দিয়েছেন। ঐ পোস্টের মন্তব্যগুলো পড়ে আমি আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ি। ইচ্ছে করল, নটরডেম কলেজ নিয়ে আমার ভাবনাগুলোও যদি শেয়ার করতে পারতাম। নিচে দেখলাম লেখা, মন্তব্য করতে হলে লগইন করতে হবে। আমার তখন কোন নিক ছিল না। তাই তাৎক্ষণিক মাথার মধ্যে অন্য কোন সাইটের সাইলেন্সার শব্দটি মাথার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছিল। ঐ শব্দটা দিয়েই রেজিস্ট্রেশন করলাম। কিন্তু রেজিস্ট্রেশন করে এসে দেখি- আমাকে এখনই মন্তব্য করতে দেয়া হবে না। ৭ দিন নাকি পর্যবেক্ষণে রাখা হবে। একটু বিরক্ত হলাম, কিন্তু কি আর করা! /:)

তো, ঐ ৭ দিনে বিভিন্ন ব্লগারের পোস্টে ঘুরে ঘুরে ব্লগ সম্পর্কে কিছুটা অভিজ্ঞতা হল। বিশেষ করে সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো নিয়ে জমজমাট আলোচনা আমাকে মুগ্ধ করল। অফিসে বসে তো আর আড্ডা দেয়া সম্ভব নয়, তাই ব্লগেই ভার্চুয়াল আড্ডাবাজি শুরু করলাম। অফিসে আমার ল্যাপটপসহ টেবিলটি এমনভাবে ঘুরিয়ে নিলাম যাতে কেউ রুমে ঢুকে আমি কি করছি টের না পায়! B-)

তখন থেকেই সামহোয়ার ইনের নেশা পেয়ে বসল! সকালে অফিসে এসেই আগে সামহোয়ার ইনে ঢুকতাম। তারপর গতকাল যেখান থেকে শেষ করেছিলাম সেখান থেকে পোস্ট দেখা শুরু করতাম। এভাবে কয়েক ঘন্টা কেটে যেত। তারপর সময় পেলে অন্যান্য ওয়েবসাইটে ঢুকতাম।


ব্লগে আমার প্রথম পোস্ট

আমার আগের নিকটি ব্যান হওয়ায় ব্লগে আমার প্রথম পোস্টটির লিঙ্ক দিতে পারছি না। তবে ঐ পোস্টটি ছিল মাত্র ৫/৬ লাইনে। মূল কথা ছিল- জঙ্গী শব্দটার সাথে কিভাবে ইসলামকে জড়িয়ে ফেলা হচ্ছে। অথচ জঙ্গী বলতে আসলে সন্ত্রাসীদের বোঝায় যারা ধর্মের নামে সন্ত্রাস করে... তাই ধর্মের সাথে জঙ্গীবাদের সম্পর্ক না টানাই ভাল...ইত্যাদি ইত্যাদি।

উঠতি মূলো পত্তনেই চেনা যায়... এই কথাটা আমার প্রথম নিকের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। প্রথম পোস্টেই নিজের অজান্তে মুসলিম পরিবারের এক সন্তান হিসেবে ইসলামের প্রতি আমার দুর্বলতাই প্রকাশ পেয়েছে... আমার ঐ নিকটি ব্যানও খেয়েছে এক নাস্তিকের পোস্টের স্যাটায়ার করতে গিয়ে। তবে ঐ সময়টাতে সামহোয়ার ইনের কর্তৃপক্ষ কিংবা মডারেটররা অনেক বেশি অসহিষ্ণু ছিলেন.... সামান্য কারণে যে কোন নিক চিরতরে ব্যান করে দিতেন। অথচ ১ বছর পর আজ সামহোয়ার ইনের অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে ঐ স্যাটায়ারের কারণে নিক ব্যান করা তো দূরের কথা, জেনারেল করার উচিত ছিল না। মডারেটররা বড়জোড় পোস্টটা মুছে দিতে পারতেন।

(এই পোস্টের মাধ্যমে আমি ব্লগ কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানাচ্ছি আমার ঐ নিকের পোস্টগুলো অন্ততঃ ফিরিয়ে দিন, প্লিজ /:))


সাইলেন্সার নিকের কিছু ঘটনা

সাইলেন্সার নিকে আমি বরাবরের মত কিছু অখাদ্য লেখা পোস্ট করেছিলাম। তার মধ্যে দুটি লেখা ব্লগে হাজার বারের উপর পঠিত হয়েছিল।
একটি লেখার বিষয় ছিল- যার যার ধর্ম তার তার কাছে। আমার ধর্ম ইসলাম, এর কোন ভুলত্রুটি থাকলে সেটা আমাদের মাথাব্যথা। যার ধর্ম হিন্দু/খ্রিস্টান/বৌদ্ধ বা অন্য কিছু তার ধর্মের ভুলক্রুটি সেগুলো সেই সম্প্রদায়ের মাথাব্যাথা। আর যারা নাস্তিক তারা তাদের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরুণ ভাল কথা-কিন্তু কোন ধর্মকে কটাক্ষ করে নয়।

আমার এই পোস্টটির কল্যাণে ব্লগার জুলভার্ন, আমড়া কাঠের ঢেকি, ফারহান দাউদ, ছুক্কুরালী ওরফে ডি এন এস হীরা (ভাই আপনি কোথায়?) -এদের সাথে সখ্যতা গড়ে ওঠে।

বিশেষ করে আমড়া কাঠের ঢেকি নামের বুয়েট পড়ুয়া ঐ ছেলেটির লেখা পড়ে আমি ভাবতাম, পোলাপাইন এই বয়সে এত পাকা পাকা কথা শিখলো কোথা থেকে! আসলে নিজের চেয়ে বয়সে ছোট সবাইকেই কেন জানি পিচ্চি পোলাপাইন মনে হয়!

আর ফারহান দাউদের কথা নতুন করে বলার কিছু নেই। সবাই তাকে সেলিব্রেটি ব্লগার হিসেবেই জানে। ফারহান দাউদের লেখা পড়েও ভাবতাম, এরা ইঞ্জিনিয়ারিং-এর ছাত্র নাকি সাহিত্যের?

বেশি করে বলতে হয় ব্লগার জুলভার্ন ভাইয়ের কথা। আমি প্রথমে জানতাম না উনি একজন মধ্যবয়সী ব্লগার। ওনার একটি ধারাবাহিক লেখা ছিল যেখানে তিনি ঢাকার বিভিন্ন মসজিদে তার নামাজ পড়ার অভিজ্ঞতা লিখেছিলেন। কিন্তু ঐ সিরিজের একটা পোস্ট পড়ে এবং ওনার নিক জুলভার্ন হওয়ায় আমার ধারণা হয়েছিল উনি ইচ্ছাকৃতভাবে ইসলাম সম্পর্কে নিন্দা করছেন। তাই ওনার পোস্টে একটা নেগেটিভ মন্তব্য করেছিলাম। পরবর্তীতে আমার ভুল ভাঙ্গে, এই ব্লগে সবচেয়ে চিন্তাশীল, ভালমানুষ হিসেবে তাকেই আমি এগিয়ে রাখতে চাই। চাই উনি সুস্থ থাকুন, দীর্ঘজীবী হোন, আমাদের আরও অনেক ভাল লেখা উপহার দিন।

কালপুরুষ ভাইয়ের কথা বলতে হয়। এমন প্রাণোচ্ছল কবি মানুষ কি করে একজন বড় সরকারী কর্মকর্তার চেয়ার সামলান ভেবে অবাক হই!

তারপর বলতে হয় ব্লগার শামসীর ভাইয়ের কথা। উনার ঐ সময়কার পোস্ট প্রায় সবগুলোই ছিল ভ্রমণ বিষয়ক। আমি ভাবতাম, এই ছেলেটি কি সারাবছর টো টো করে ঘুরে বেড়ায়? তাহলে কাজকর্ম করে কখন?

সামছা আকিদা জাহান আপা ও অপ্সরা আপুর কথা না বললেই নয়। এই দুজন স্নেহময়ী বড় আপাকে আজ ব্লগে খুব মিস করি!

ইদানীং ব্লগার অলস ছেলে ভাইয়ের পোস্ট ও কমেন্ট পড়ে ব্লগ সম্পর্কে নিজের অজ্ঞতাগুলো ধীরে ধীরে বুঝতে শিখছি। :-*

যাহোক, আমার সাইলেন্সার নিকে দ্বিতীয় একটি লেখা বিতর্কিত হয়েছিল যেটার শিরোনাম ছিল- যে কথা বলতে চাই না।
এই পোস্টটিতে আমি ব্লগার আউলা আপুর একটি পোস্টের স্যাটায়ার করেছিলাম। কারণ ওনার মূল পোস্টটিতে আমার করা সামান্য একটা কমেন্টের কারণে কিছু অতি উৎসাহী 'লুল' ব্লগার আমাকে পারলে চিবিয়ে খায় এমন অবস্থা! অথচ ঐ কমেন্টটি ছিল শ্রেফ চার শব্দের-
U deserve a minus যা মোবাইল থেকে লিখেছিলাম।
এই মন্তব্যের কারণ হচ্ছে ঐ পোস্টটির কোন আগামাথা ছিল না। তাই মাইনাস দিয়ে উক্ত মন্তব্যটি করেছিলাম।

অথচ কিছু ব্লগারের পাল্টা মন্তব্য পড়ে মনে হচ্ছিল, আমি মাইনাস দিয়ে মহা অপরাধ করে ফেলেছি এবং মেয়েদের পোস্টে যা ইচ্ছা লিখুক- সেখানে মাইনাস দেয়া যাবে না। না পড়েই প্লাস দিতে হবে।

আমার ঐ পোস্টেই 'লুল' শব্দের বিপরীতে 'ফুল' শব্দটির প্রচলন হয় যেটা নিয়ে পরবর্তীতে ব্লগার রাজামশাই, লেখাজোকা শামীম, রাতমজুর সহ অনেকে অনেক আলুপোড়া খেয়েছেন।

আমি ঐ পোস্টটির জন্য আউলা আপু সহ সংশ্লিষ্ট সব ব্লগারের কাছে ক্ষমা চাচ্ছি।

তবে এটা গর্ব করে বলতে পারি, আমার ঐ পোস্টের পরে নারী নিকধারী ব্লগারদের পোস্টে গদগদ মার্কা মন্তব্যের পরিমাণ অনেক কমে এসেছিল! B-)B-)B-)


ব্লগে এসে কি পেলাম?

১। অফুরন্ত সময়ের কিছু চিরস্মরণীয় আড্ডা!
২। অসামান্য কিছু মানুষের কিছু অসাধারণ লেখা!
৩। নিজে দু-চার লাইন লেখার সাহস!B-)


যাদের খুব কাছের মানুষ মনে হয়

বিশাল তালিকা, তবে যাদের কথা না বললেই নয়-

জুলভার্ন
কালপুরুষ
শামসীর
ফারহান
আমড়া কাঠের ঢেকি
ফিউশন ফাইভ
তায়েফ আহমদ
ম্যাভেরিক
অলস ছেলে
বিডি আইডল
সামছা আকিদা জাহান
অপ্সরা
সাইফুর
জনৈক আরাফাত
মিলটন
সাঈফ শেরিফ
শান্তির দেবদূত
লালসালু
বিবর্তনবাদী
কুঁড়ের বাদশা
জেরী
রাজীব
মেহরাব শাহরিয়ার
উম্মু আব্দুল্লাহ
আব্দুল্লাহ আল মনসুর
ইউনুস খান
লেনিন
অ্যামাটার
আকাশ_পাগলা
দাসত্ব
জর্জিস
ধীবর
বাবুনি সুপ্তি
সাজিদ
ফারা তন্বী
বড় বিলাই
মহলদার
মোহাম্মদ লোকমান
উমর
পাহাড়ের কান্না
সেতূ
ত্রিভুজ
সায়েম মুন
পুরাতন
ব্রাইট সেন্ট্রাল
বোহেমিয়ান কথকতা
অন্ধ ওরফে ব্লগ ধামাকা
জিকসেস


যাদের ঘৃণা করি

১। যারা ধর্মের নামে রাজনীতি করে
২। যারা অন্যের ধর্মবিশ্বাস নিয়ে কটুক্তি করে
৩। যারা সব দেখেও না দেখার ভান করে


ব্লগের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে আমার মতামত

১। অনেকে বলেন ব্যস্ততা বেড়ে গেছে, তাই ব্লগে সময় দিতে পারি না। কিন্তু আমার কাছে মনে হয় সব ব্লগারেরই ব্লগিংয়ের একটি পিক সময় থাকে- ঐ সময় শত ব্যস্ততার মাঝেও ব্লগিং করার তীব্র নেশা থাকে। এরপর বিভিন্ন কারণে ধীরে ধীরে নেশা কমতে থাকে। এর একটি কারণ ইদানীং প্রথম পাতায় ভাল লেখাগুলো বেশিক্ষণ থাকে না। আজে বাজে লেখা এবং পত্রিকার কপিপেস্টের ভীড়ে ভাল লেখাগুলো চোখের পলকে প্রথম পাতা হতে সরে যায়। ফলে যেসব ব্লগার যত্ন নিয়ে ভাল ভাল লেখা পোস্ট করতেন তারা আশানুরুপ কমেন্ট বা রেসপন্স না পেয়ে ধীরে ধীরে লেখার উৎসাহ হারিয়ে ফেলেন, টিকে থাকে শুধু আমার মত কিছু তেলাপোকা!/:)

২। পুরনো ব্লগার মাত্রই যে অভিযোগ করেন, সেটা হল- ব্লগ আর আগের মত নেই। আমার অভিযোগও একই। কিন্তু আজ যদি ব্লগার ফিউশন ফাইভ বেঁচে থাকতেন (!!!) তিনি সামহোয়ার ইন কর্তৃপক্ষের পক্ষ নিয়ে বলতেন- ব্লগ হচ্ছে চলমান নদীর মত। এখানে কিছু ব্লগার ঝরে যাবে, আরও অনেকে এসে যোগ দিবে।
কিন্তু যারা চলে যাচ্ছে, যাদের কারণে সামহোয়ার ইন সর্ববৃহৎ বাংলা ব্লগ- তাদের ধরে রাখার জন্য কি সামহোয়ার ইন কর্তৃপক্ষের কোন দায়ভার নেই?


কি করলে ভাল ব্লগাররা ফিরে আসতে পারে?

ব্লগের প্রথম পাতা অর্থাৎ সংকলিত পাতা ২৪ ঘন্টা মডারেটরদের নজরদারীতে রাখতে হবে যেন-
১। কোন ধর্মকে বা ধর্মপ্রচারককে কটাক্ষ করে কোন পোস্ট কিংবা
২। কোন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে হেয় করে কোন পোস্ট কিংবা
৩। কোন পত্রিকার কপিপেস্ট পোস্ট কিংবা
৪। দু এক লাইনের ফালতু পোস্ট বা কবিতা
৫। ব্যক্তি আক্রমণমূলক পোস্ট
সংকলিত পাতায় না থাকে এবং এরকম পোস্ট আসামাত্র সেটিকে সরিয়ে সাধারণ পাতায় নিতে হবে। অর্থাৎ

সংকলিত পাতায় শুধুমাত্র বাছাইকৃত মৌলিক লেখাগুলোই স্থান পাবে


এবং

সামহোয়ার ইনের সব পুরনো মেধাবী ব্লগারদের ব্যান উঠিয়ে নিয়ে তাদের পুনরায় মূল নিকে ব্লগিংয়ের সুযোগ দিতে হবে।



সামহোয়ার ইন ব্লগে কতদিন থাকব?

গত প্রায় দেড় বছর ছিলাম, আছি এবং থাকব।



হয়ত এই নিকে নয় অন্য কোন নিকে!


সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৫
৫৭টি মন্তব্য ৫৬টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×