somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অতি সম্প্রতি লেখা আমার একটি ছোটগল্প ‌'সায়াহ্ন'

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


সায়াহ্ন


এবার মনে হয় শীত একটু বেশী পড়বে। এখনই শীত শীত লাগছে তাইনা বু ?
আমারও লাগছে।
ছোট্ট করে উত্তর দেয় জয়তুন।
সায়রা বেগম আবার বলে, তোমার শীতের কাপড় আছে তো ? নইলে আমার কাছ থেকে নিও। আমার দুইটা চাদর আছে।
এবার আর কোন উত্তর দেয়না জয়তুন। দৃষ্টি তার সামনের আমবাগানে। সায়রা বেগম শীতের কথাটা মনে করিয়ে দেয়ায় চোখের সামনে অনেকটা জায়গাজুড়ে জড়াজড়ি করে থাকা আমগাছগুলোর দিকে অন্যরকম দৃষ্টি মেলে তাকায় জয়তুন নাহার। শীত ছুঁই ছুঁই প্রকৃতির এই সময়টা যেন গভীর নিরবতায় ডুবে আছে। বড় শান্ত, বড় স্নিগ্ধ প্রকৃতির এই রূপ। এই তো বারান্দার গ্রীলের ফাঁক গলিয়ে হাত বাড়ালেই ছোঁয়া যাবে শীতের আগমনী সংগীতে মুখর এই প্রকৃতিকে।
বিকেলের এই সময়টা বড় প্রিয় জয়তুন নাহারের। সাথে সাথে মনোরম এই প্রকৃতিও। এই সময় বারান্দায় চেয়ার পেতে বসলে চোখের দৃষ্টি পাখা মেলতে শুরু করে দূর থেকে দূরে। প্রথমে ফুলের বাগান, তারপর আমবাগান। এরপর আমবাগান পেরিয়ে ছোট্ট নদী। যেন কবিতার মতো কথা বলে নিরবধি। জয়তুনের মন সেই কথায় সুর তোলে অবিরল।
শুধু জয়তুনই নয়। সায়াহ্নের চারপাশ ঘিরে নেমে আসা বিকেলের এই মোহময় রূপ উপভোগ করার জন্য সবাই এই সময়টায় বারান্দায় বেরিয়ে আসে। কেউ বা চেয়ার পেতে বসে থাকে। কেউ বা নেমে যায় বাগানে। হাত বুলায় ফুলের গাছে। তারপর আমবাগানের পথ বেয়ে নদীর ঘাট অবধি হেঁটে গিয়ে ফিরে আসে সায়াহ্নের কুটরীতে।
এটাই তাদের একমাত্র ঠিকানা, স্থায়ী ঠিকানা। প্রতি কক্ষে দুই জন করে সারি সারি পাঁচটি কক্ষে দশজনের বাস এই ভবনে। এরকম আরও ৪টি ভবন রয়েছে সায়াহ্নের বিস্তৃত প্রাঙ্গণ জুড়ে। এখানে যারা থাকে তারা সবাই বৃদ্ধাশ্রমের বাসিন্দা। ছেলে-মেয়ে, নাতি-পুতি-সংসার সবার কাছ থেকে বিতাড়িত এরা। উচ্ছিষ্টের মতো ঝেড়ে ফেলে দেয়া হয়েছে সংসারের গন্ডী থেকে। অথচ ঐ সংসারের গোড়াপত্তন এবং বেড়ে উঠা তাদের হাতে।
কিন্তু জীবনের শেষ বেলাটায় যখন স্বজনদের বেশী করে আঁকড়ে ধরার কথা ওদের, তখনই তাদের আশ্রয় মিলেছে সায়াহ্ন নামের এই বৃদ্ধাশ্রমে। অনেকের সন্তানেরা একটু উদারতা দেখিয়ে নিজ থেকে তাদের বাবা-মাকে এই বৃদ্ধাশ্রমে আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে দিয়ে গেছে। অনেকের ভাগ্যে তা-ও জুটেনি। নিজেরাই নানা দ্বারে দ্বারে ঘুরে খুঁজে নিয়েছে সায়াহ্নের এই ঠিকানা।
‘সায়াহ্ন’। শব্দটা অনেকদিন জয়তুনকে অনেকভাবে ভাবিয়েছে। অনেক ভেবে-চিন্তে জয়তুন দেখেছে তাদের আশ্রয়স্থলের এর চেয়ে উপযোগী আর কোন নাম হতে পারতনা। জীবন পথের যাত্রীরা শেষ ঠিকানায় পৌঁছার আগে মুখরিত সময়ের পিছুটান এড়ানোর জন্য এখানে এসে জড়ো হয়েছে।
এমনটা কি কথা ছিল ?
নিজকে নিজে প্রশ্ন করে জয়তুন। উত্তর মিলাতে পারেনা। নিজের ভিতর ডুবে থেকেই বলে
সায়রা, তোর কি মনে পড়েনা তোর সংসারের কথা ?
সাথে সাথে উত্তর দেয় সায়রা বেগম।
মনে করে কি হবে বুবু ? আমরা কি আর ফেরত পাব আমাদের সংসার ?
অথচ এই হাত দুটি দিয়ে একটু একটু করে স্বপ্ন জড়ো করে আমরা সাজিয়েছিলাম সেই সংসার। তাই নারে সায়রা ?
কথাটা বলতে বলতে জয়তুন হাত দুটি চোখের সামনে উঁচু করে ধরে। সায়রা বেগম পাশের চেয়ারে বসেছিল। উঠে দাঁড়িয়ে জয়তুন নাহারের হাত দুটি নিজের দুই হাতের মধ্যে নিয়ে বলে
ওসব কথা বাদ দাও তো বুবুু ! ওতে কেবল দুঃখই বাড়বে। আর কত কাঁদব আমরা বলতে পারো ?
সায়রার একথায় জয়তুনের বুকের ভিতরটা তোলপাড় করে উঠে। চৌদ্দ বছর বয়সে এক কিশোরী একজন অচেনা পুরুষের হাত ধরে সংসারে ঢুকেছিল। তারপর আস্তে আস্তে চিনে নিল সেই পুরুষটিকে আপন করে। চিনে নিল দু’জন দু’জনকে। ভালোবাসার রঙে রাঙিয়ে স্বপ্নের জাল বুনতে শুরু করল সেই কিশোরী। সে মা হলো, তার সংসার হলো। সংসারের আনাচে-কানাচে সর্বত্র সে শুধু তার স্বপ্নের দেখা পেতে লাগল। সময়ের পরতে পরতে স্বপ্ন ছড়াতে ছড়াতে সে অতিক্রম করতে লাগল মানব সম্পর্কের ধাপগুলো। সে শ্বাশুড়ি হলো, তার ঘরে বৌমা এলো। সেই কিশোরী নিজকে অন্যরকম অনুভবে আবিস্কার করল। সে দেখল তার সমস্ত সুখ-স্বপ্ন দাঁনা বাধতে শুরু করেছে তার বৌমাকে ঘিরে। এখন আর সে কিশোরী নয়, শ্বাশুড়ি। তার সংসারে রং ছড়িয়ে ঘুরে বেড়ায় যে কিশোরীটি সে তার বৌমা।
কিন্তু পালাবদলের এই সুখ বেশীদিন উপভোগ করা হয়নি জয়তুনের। সময়ের কোন এক চোরাগলিতে যেন হারিয়ে যায় তার সুখের পায়রাটি। স্বামী অবসর নিল সরকারী চাকুরী থেকে। ছেলে-বৌ আগ থেকে শহরে। ততদিনে তাদের কোলজুড়ে এসেছে নতুন অতিথি। তবে অবসর জীবন বেশীদিন যাপন করা হয়নি মেজবাহ সাহেবের। অচিরেই চোখ বুজেন তিনি। মায়ের একাকিত্বের কথা বিবেচনা করে নাজির মাকে সাথে করে নিয়ে গেল তার শহরের বাসায়। সেই হলো কাল। শহরের ইট-পাথরের মাঝে বসবাস করে করে যেন অচেনা হয়ে গেল তার আদরের বৌমাটি। নাতিকে নিয়ে হাসি-আনন্দে মেতে সময় কাটিয়ে গাঁয়ের পিছুটান ভুলে থাকবে ভাবলেও তা জুটেনি জয়তুনের কপালে। বরং জুটল উল্টোটা। কিছুদিন যেতে না যেতেই ছেলের সংসারে একটি উচ্ছিষ্ট জড়পদার্থে পরিণত হয় জয়তুন। বুঝতে কষ্ট হয়না ছেলের সংসার মানেই তার সংসার নয়। তাই ছেলের অসহায়ত্বের কথা ভেবে জয়তুনই একদিন প্রস্তাবটা দেয়। বলে
আমাকে তুই গাঁয়ের বাড়িতে রেখে আয় বাপ। সেখানে পাড়া-পড়শী আছে তারাই আমাকে দেখবে। আমার জন্য ভাবিসনা। আমি যেভাবেই হোক চলতে পারব।
মায়ের প্রস্তাবের কোন প্রতিবাদ করেনা নাজির। এক সপ্তাহ পর অফিস থেকে বাসায় ফিরে বলে,
মা, তোমার সবকিছু গুছিয়ে তৈরী হয়ে থেকো। কাল সকালে রওনা দিব আমরা।
জয়তুন খুশী হয়। কিন্তু পরক্ষণে বুকের ভিতরটা দুলে উঠে। দ্রুত ছেলের সামনে থেকে সরে গিয়ে আঁচলে মুখ মুছে সে। তারপর পল্টুর কাছে গিয়ে ওকে বুকে জড়িয়ে ধরে অনেকক্ষণ কাঁদে জয়তুন। ছোট্ট দুটি হাত দিয়ে দাদীর চোখের পানি মুছিয়ে দিতে দিতে ১০ বছরের পল্টু সেদিন বলেছিল
দাদু, তুমি কেঁদোনা। বাবা-মা আজ তোমাকে তাড়িয়ে দিচ্ছে। তুমি দেখো, আমি বড় হয়ে ঠিক তোমাকে খুঁজে নিয়ে আসব।
ইস্ পল্টুটা যদি একবার আসত ? দেখতাম ও কতটা বড় হয়েছে !
ভাবনার এক পর্যায়ে মুখ ফসকে কথাটা বলে ফেলে জয়তুন। সায়রা বেগম সাথে সাথে বলে
তুমি এখনও এসব আশা কর জয়তুন বু ? আজ আট বছর ধরে আমরা একসাথে আছি। আমাদের খুঁজ নিতে কেউ কি একটিবারের জন্য এসেছে ? ওসব ভুলে যাও বুবু। এখানে আমরাই আমাদের সুখ-দুঃখের সাথী। এই সায়াহ্নই আমাদের একমাত্র ঠিকান। চলনা জয়তুন বু, আমরা ভেবে নিই যে অতীতে আমাদের কেউ কোথাও ছিলনা। দেশের দুই প্রান্ত থেকে আমরা দু’জন এসে এক হয়েছি ভাগ্যের টানে। এটাই আমাদের একমাত্র ঠিকানা।
সায়রা বেগমের কথায় জয়তুন এবার নিজের ভিতর থেকে বেরিয়ে আসে। বলে
তোর মতো আমিও ভাবি রে সায়রা। না ভাবলে কি করে সবকিছু ছেড়ে এখানে থাকতাম বলতো ? তবু মাঝে মাঝে কোথা থেকে যে সব চিন্তা এসে মনের মধ্যে ভীড় জমায় !
সায়রা বেগম বলে, অনেক হয়েছে। আজকের মতো সব চিন্তা ঝেড়ে ফেল তো দেখি। এবার চলো, ভিতরে যাই। ঠান্ডা বাতাস আসছে। তোমার আবার অল্পতেই ঠান্ডা লেগে যায়।
জয়তুন নাহার কোন কথা না বলে সায়রা বেগমের পিছু পিছু ঘরে ঢুকে। খাটের উপর বসতে বসতে বলে
আমার মনে হয় নিজের অজান্তেই কোন একটা বড় পূণ্যের কাজ করেছিলাম আমি।
সায়রা বেগম সাথে সাথে প্রশ্ন করে, একথা বলছ কেন বুবু ?
বলছি কারণ আছে। বিশেষ কোন পূণ্যের কাজ না করলে সবকূল হারিয়ে এখানে এসে তোর মতো একটি ছোট বোন কেন পাব আমি বলতো ?
ও-----। এই কথা ? তুমি যে কি বলনা জয়তুন বু ! আমি কি-ই বা এমন করি তোমর জন্য বলতো ?
কিছুই করিসনা। কিন্তু আমার সবটুকু জুড়ে আছিস তুই।
সে তোমার মহানুভবতা জয়তুন বু। সেই যে আট বছর আগে দুইজন একই দিনে ঢুকেছিলাম এই আশ্রমে, ঠাঁই হলো এক ঘরে। তারপর থেকে কেমন করে যেন জড়িয়ে গেলাম তোমার স্নেহের বন্ধনে।
সায়রা বেগমকে কথা শেষ করতে দেয়না জয়তুন নাহার। বলে
বয়সে তুই আমার ছোটই হবি। কম করে হলেও দশ বছরের। আমি তো প্রায় জীবনের শেষ প্রান্তে এসে পৌঁছেছি। কিন্তু তুই কেন এই বয়সেই এখানে আশ্রয় নিলি তা কিন্তু আজও আমার কাছে পরিস্কার নয়।
পরিস্কার হবে কি করে বুবু ? আমি বললে তো ? আমি তো প্রাণপণে চেষ্টা করি আমার অতীতটাকে আমার জীবন থেকে সম্পূর্ণরূপে মুছে ফেলতে।
ইচ্ছে করলেই কি আর মুছে ফেলা যায় রে সায়রা ?
তুমি ঠিকই বলেছ জয়তুন বু। তবে আমি একটু হলেও পেরেছি।
কিভাবে ?
প্রশ্ন করে জয়তুন। সায়রা বেগম উত্তর দেয়
তোমাকে পেয়ে।
জয়তুন বলে, হেয়ালী করছিস কেন ? খুলে বল দেখি সব।
এখানে আসার আগের সময়টায় আমি ছিলাম বড় বোনের বাড়িতে। সেটা ছিল আমার সুখের জীবন। কিন্তু বুবুর মৃত্যুর পর আর থাকা হলনা সেখানে। আশ্রয় নিলাম সায়াহ্নে। বুবুর মতো পেয়ে গেলাম তোমাকে।
সে তো বুঝলাম। কিন্তু তোর আগের জীবন, তোর সংসার ?
ও আর বলে কি হবে জয়তুন বু ? স্বামী ছিলেন সরকারী চাকুরে। কোন সন্তান-সন্ততি ছিলনা আমাদের। স্বামীর মৃত্যুর পর তার ভাইয়েরা সব দখল করে নিল। বাবা-মা বেঁচে নেই। দুই ভাইয়ের কেউ ঠাঁই দিলনা। তাই আশ্রয় নিয়েছিলাম বোনের বাড়িতে। তার পরেরটুকু তো বললামই।
এরপর কিছুক্ষণ চুপ করে থাকে সায়রা বেগম। তারপর আবার বলে
জানো তো বু ? আমার কোন পিছুটান নেই। একটা পালিত মেয়েকে বিয়ে দিয়েছিলাম। আমি বোনের বাড়িতে আশ্রয় নেয়ার পর সে আর কোন খুঁজ নেয়নি আমার। কোনদিন হয়তো জানতেও পারবেনা আমি এখানে আছি। এখানেই যেহেতু থাকব, এতেই আমি শান্তি খুঁজে নিয়েছি জয়তুন বু। তুমিও তাই করো। ভুলে যাও তোমার ছেলে-নাতির কথা।
কিন্তু সময় যে বড় নিষ্ঠুর রে ! বারবার মনে করিয়ে দেয় সেইসব দিনগুলোর কথা। এই দেখনা, একটু আগে বারান্দায় তুই যখন বললি শীত আসছে, তখনই মনে পড়ে গেল কত কথা। কত পিঠে-পায়েস করতাম। শীত যেন আমার ঘরে পিঠে-পায়েসের উৎসব নিয়ে আসত। আমার ছেলের বড় পছন্দ ছিল আমার হাতের দুধপুলি। আহা রে ! কতদিন ছেলেটাকে দুধপুলি বানিয়ে খাওয়াইনি ! কেমন আছে ? কোথায় আছে কে জানে ?
তুমি আবার শুরু করলে জয়তুন বু ? এজন্যই আমি তোমাকে কিছু বলতে চাইনা। আচ্ছা, ঠিক আছে। তোমার যখন এত পিঠা বানানোর সখ, আগামীকাল আমরা দুইজনে পিঠা বানাব।
পিঠা বানাবি ? কি দিয়ে ? কিভাবে ?
অবাক হয়ে প্রশ্ন করে জয়তুন। সায়রা বেগম জবাব দেয়, মিছিমিছি।
মিছিমিছি ?
আরও অবাক হয়ে প্রশ্ন করে জয়তুন।
কিন্তু কিভাবে ? আমরা কি ছোটমানুষ নাকি যে মিছিমিছি পিঠা বানাব ?
সেটা কাল সময় এলেই দেখতে পাবে।
রহস্য করে জবাব দেয় সায়রা বেগম।
এর পরদিন দুপুরবেলা সায়াহ্নে এক নতুন দৃশ্যপটের সূচনা হয়। সায়রা বেগম আর জয়তুন নাহার মিলে আমবাগানে কাদামাটি দিয়ে নানা জাতের পিঠা তৈরী করতে লেগে যায়। দেখাদেখি সায়াহ্নের অন্য বাসিন্দারাও সেখানে এসে জড়ো হয়। সবাই হাত লাগায় সেই পিঠে-পুলির উৎসবে। মিছিমিছি পিঠেপুলি আর গুটিকয়েক বৃদ্ধ-বৃদ্ধার বহুদিনের রুদ্ধ কান্নার প্রসবণ মিলিমিশে ক্ষণিকের আনন্দস্রোতে ভাসিয়ে নিয়ে যায় সবাইকে। তাদের ফেলে আসা অতীত হারিয়ে যায় আরও দূর অতীতের মাঝে। সেই অতীতে জীবন সায়াহ্নের পথিকরা নতুন করে পথ খুঁজে পায় জীবন শুরুর সন্ধিক্ষণে।
সায়াহ্নের বাসিন্দারা যখন এমনি মিলনক্ষণে বিভোর তখনই খবর আসে, পল্টু নামের একজন ভদ্রলোক জয়তুন নাহারের সাথে দেখা করতে এসেছে।
০৬-০২-২০১৪
রাত ৯ টা।



সর্বশেষ এডিট : ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৯
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ইউনুস সাহেবকে আরো পা্ঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চাই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪৪


আইনশৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি পুরো ১৫ মাস ধরেই ছিলো। মব করে মানুষ হত্যা, গুলি করে হত্যা, পিটিয়ে মারা, লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার করতে না পারা, পুলিশকে দূর্বল করে রাখা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৬

হাদির যাত্রা কবরে, খুনি হাসছে ভারতে...

শহীদ ওসমান বিন হাদি, ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

হ্যাঁ, সত্যিই, হাদির চিরবিদায় নিয়ে চলে যাওয়ার এই মুহূর্তটিতেই তার খুনি কিন্তু হেসে যাচ্ছে ভারতে। ক্রমাগত হাসি।... ...বাকিটুকু পড়ুন

'জুলাই যোদ্ধারা' কার বিপক্ষে যুদ্ধ করলো, হ্তাহতের পরিমাণ কত?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৫১



সর্বশেষ আমেরিকান ক্যু'কে অনেক ব্লগার "জুলাই বিপ্লব" ও তাতে যারা যুদ্ধ করেছে, তাদেরকে "জুলাই যোদ্ধা" ডাকছে; জুলাই যোদ্ধাদের প্রতিপক্ষ ছিলো পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি, ছাত্রলীগ; জুলাই বিপ্লবে টোটেল হতাহতের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

হাদিকে মারল কারা এবং ক্রোধের আক্রশের শিকার কারা ?


হাদিকে মারল জামাত/শিবির, খুনি নাকি ছাত্রলীগের লুংগির নীচে থাকা শিবির ক্যাডার, ডাকাতি করছিল ছেড়ে আনলো জামাতি আইনজীবি , কয়েকদিন হাদির সাথে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির হত্যাকান্ড ও সরকারের পরবর্তি করণীয়!

লিখেছেন আহলান, ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৫১

হাদির প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা। সে দেশকে ভালোবেসে, দেশের মানুষকে ইনসাফের জীবন এনে দিতে সংগ্রাম করেছে। তাকে বাঁচতে দিলো না খুনিরা। অনেক দিন ধরেই তাকে ফোনে জীবন নাশের হুমকি দিয়ে এসেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×