ছোট বেলা থেকে বাংগালি যুবক শিখে আসছে প্রাচীন অপসংস্কৃতির ধারাবাহিকতায় ইসলামের প্রাথমিক যুগে বহুবিবাহ ছিল, দাস প্রথা ছিল৷ ইসলাম এই খারাপ জিনিসগুলিকে পুরোপুরি বিলুপ্ত না করে চারটি বিবাহ অনুমোদন করে ও দাস প্রথাকে ইসলাম রহিত করে৷
কিন্তু যখন বেশী হাদিস ঘাটাঘাটি করতে যায় ও নাস্তিকদের ব্লগ পড়ে তখন দেখতে পায় নবী ও তাহার সাহাবীদের নিকট দাসপ্রথা আর বহুবিবাহ ছিল সকালে চা নাস্তা করার মতো৷ তখন বাংগালি মুসলিম যুবকটি ইসলাম সম্পর্কে ঘৃণা করতে শুরু করে৷
অথচ মিশরের মুসলিম যুবকটি ছোটবেলা থেকে শিখে আসছে "বহু বিবাহ মহিলাদের জন্যে শরীয়া ও রহমত" দাসপ্রথা সামাজিক বৈষম্য কমায়৷ " বহু বিবাহে নারীদের চাহিদা বাড়ে, ফলে নারীর মূল্যায়ন বাড়ে অন্যদিকে পুরুষ সমকামিতায় লিপ্ত হলে মহিলারা পচে মরবে৷ " বহুবিবাহ ইসলামের নিয়ামত ৷ এতে খারাপ কিছুই নাই৷ বরং বহুনারীর সাথে সেক্স করা মানুষের জন্মগত ফিতরাত৷ আর ইসলাম ফিতরাতের উপর প্রতিষ্ঠিত সঠিক দ্বীন৷ এতে মন স্বাস্থ্য ভালো থাকে৷ নারীরা চাপমুক্ত ও প্রফুল্ল থাকে৷ তাই তারা ছোট বেলা থেকে শিখে আসা কুরআন-হাদিস ও বাস্তবতার মাঝে অসংগতি দেখতে পায় না৷ কারন তারা বহুবিবাহ ও দাসপ্রথাকে খারাপই মনে করে না৷
ফলে সেখানে আবদুল্লাহ মাসুদ, মুফাসসিল ইসলাম, আসিফ তৈরী হওয়ার সম্ভাবনা কম৷ ওয়াশিকুর রহমান যিনি খুব ধার্মিক থেকে নাস্তিক হযেছিলেন উইকিতে লেখা আছে যে তিনি দাস প্রথাকে খারাপ ভাবেন ও ধারনা করেন কুরআন আল্লাহর বানী হতে পারে না৷ তার মানে সরিষাতে ভুত৷ আমাদের হুজুররাই আমাদের সঠিক কুরআনের শিক্ষা না দেওয়ায় পরবর্তীতে যখন অসংগতি দেখতে পাচ্ছে মানুষ নাস্তিক হয়ে যাচ্ছে৷
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ ভোর ৬:৩০