আস্তিক নাস্তিক বিতর্ক যদিও সম্পূর্নই সময়ের অপচয় তবু কিছু উজবুক যখন নাস্তিকতা প্রমানের জন্য ডারউইন এর Theory of evolution" কে সামনে নিয়ে এসে বিধাতা নেই এটা প্রমান করার চেষ্টা করে তখন খুব হাসি পায়! আর "Origin of Species" বইটাকে তো তারা পুরা ধর্ম গ্রন্থের মতন মানে যদিও আমার মনে হয় না এখন পর্যন্ত কোনো নাস্তিক বইটার প্রথম পৃষ্ঠাও উল্টাইয়া দেখছে! শুধু মাত্র একটা যুক্তি পুরা বিবর্তনবাদকে বিতর্কিত করে রেখেছে আর সেটা হল মিসিং লিংক! তাদের কাছে শুধু এই একটা জিনিসের ব্যাখ্যা জিজ্ঞেস করেন দেখবেন তারা নাকের পানি আর চোখের পানিতে একাকার হয়ে গেছে! আমি একটু সংখিপ্ত বর্ননা দিয়ে দেই মিসিং লিংক সম্পর্ক!
বিবর্তনবাদের বিপক্ষে অনেকগুলো স্ট্রং যুক্তির মধ্যে একটি স্ট্রং যুক্তি হচ্ছে মিসিং লিংক। নাস্তিকদের কথা মত যদি ঐ আদিমকাল থেকে বিবর্তন হয়ে হয়ে আসে তবে তার প্রমান থেকে যাবার কথা। এখন পর্যন্ত যে সকল জীবের ফসিল পাওয়া গেছে তাতে কেউ এমন কিছু পায়নি যেটাতে দেখা যায় যে বানর থেকে মানুষ হচ্ছে বা ঐ স্ট্যাজ গুলোর ফসিল। যে সকল ফসিল পাওয়া গিয়েছে তাদের ডি এন এ টেস্ট করে পাওয়া গেছে এক ফসিলগুলো বানরের নয়ত সেটা মানুষের। ফসিলের আকার বা আকৃতির কিছুতা ভিন্নতা থাকতে পারে কিন্তু তারা একই প্রজাতির।এমন কিছু পাওয়া যায়নি যেটাতে দেখা গেছে যে অর্ধেক বানর কিংবা অর্ধেক মানুষের বৈশিষ্ট সম্বলিত ফসিল কিংবা বিবর্তনবাদের স্টেপ পার হয়ে আসার কোনো প্রমান বা তথ্য উপাত্ত্ব। এই একটা কারনেই অনেক জীববিজ্ঞানীদের বিবর্তনবাদ নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত হয়ে যেতে
দেখা গেছে।"
সবচে বড় কথা ১৪০ বছর আগের দেওয়া মতবাদ এখনো মতবাদ হিসেবেই রয়ে গেছে! মতবাদ থেকে 'Law of Biology' হতে হলে ১০০% সায়েন্টিফিক্যালি প্রমানিত হতে হবে যা এই আধুনিক যুগে সায়েন্সের সর্বোচ্চ টেকনোলজি ব্যবহার করেও প্রমান করা যায়নি! আরো বড় ব্যাপার যেখানে জীববিজ্ঞানীরাই সিউর না যে থিওরী অব এভ্যোলুশন সঠিক কিনা সেখানে নাস্তিকেরা এত জোড় দিয়ে এটাকে সত্যি বলে কিসের ভিত্তিতে!!!
সবশেষে তাদের গুরুর দুইটা লাইন দিয়ে শেষ করতেছি আজাইরা প্যাচাল!
To suppose that the eye..
could have been formed by natural selection, seems,
I freely confess absurd
in the highest possible degree.
----Charles Darwin, 1872.