somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সৌদি আরবের বাদশাহ ফয়সাল বিন আবদুল আজিজের সময়কার কথা ( পর্ব ৩ এবং শেষ পর্ব)

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


সৌদি আরবের বাদশাহ ফয়সাল বিন আবদুল আজিজের সময়কার কথা ( পর্ব ১ )
সৌদি আরবের বাদশাহ ফয়সাল বিন আবদুল আজিজের সময়কার কথা ( পর্ব 2)

ফয়সাল তার দেশের ধর্মীয় এবং সাংস্কৃতিক স্বাতন্ত্রকে স্বীকার করতেন । তিনি অওয়াহাবিদেরকেও কাছে আনেন । তার শাসন শেষ হওয়ার পর সম্প্রদায়গত বিভাজন বৃদ্ধি পায় । ক্ষমতারোহণে সাহায্য করলেও ফয়সালের ক্ষমতালাভের পর উলামাদের প্রভাব হ্রাস পায় । আল আশ শাইখ পরিবারের সাথে মায়ের দিক থেকে সম্পর্ক এবং প্যান আরবিজমের বিপক্ষে থাকা প্যান ইসলামিক আন্দোলনে প্রতি তার সমর্থন থাকলেও তিনি উলামাদের ক্ষমতা এবং প্রভাব হ্রাস করেন । চরমপন্থি ধর্মীয় ব্যক্তিত্বদের প্রভাব খর্ব করতে তিনি চেষ্টা চালান । তার আধুনিকীকরণে উলামাদের বিরোধীতাকে তিনি উপেক্ষা করে চলেন । দেশের অন্যতম প্রভাবশালী ধর্মীয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন আল মদিনা কলেজ অব থিওলজির রেক্টর আবদুল আজিজ ইবনে বাজ। ফয়সাল তার সমালোচনার কারণে তাকে তার পদ থেকে সরিয়ে দিলেন । অনেকে চরমপন্থায় প্রভাবিত হয়ে পড়েন । এমন অন্যতম চরমপন্থি ছিলেন জুহাইমিন আল ওতাইবি । একটা সময় সৌদি আরবে দাসপ্রথাও চালু ছিল । ১৯৬২ সালে জারি করা এক ফরমানে ফয়সাল দাসপ্রথা বিলুপ্ত করে দেন । পিটার হুবডের বর্ণনা অনুযায়ী সেসময় প্রায় ১৬৮২ জন দাস মুক্ত হলেন । তাতে সরকারের খরচ হয় জনপ্রতি ২০০০ মার্কিন ডলার । বিতর্ক রয়েছে যে ১৯৪৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট এবং বাদশাহ আবদুল আজিজ ইবনে সৌদের মধ্যে আলোচনার সময় যুক্তরাষ্ট্র দাসপ্রথা উচ্ছেদের বিষয় উত্থাপন করেছিল এবং জন এফ কেনেডি চূড়ান্তভাবে বিষয়টি উত্থাপন করেছিলেন ।ফয়সাল তার বাবার মত যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখেন এবং সামরিক বাহিনীর অস্ত্র ও প্রশিক্ষণের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের উপর নির্ভর করেন । ফয়সাল কমিউনিস্ট বিরোধী ছিলেন । সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং কমিউনিস্ট ব্লকের অন্য কোনো দেশের সাথে কোনো প্রকার রাজনৈতিক সম্পর্ক তিনি রাখতে রাজি ছিলেন না । তিনি জায়নবাদের কঠোর সমালোচক ছিলেন এবং কমিউনিজম ও জায়নবাদকে সম্পর্কিত হিসেবে দেখতেন । যুক্তরাজ্য এবং অন্যান্য পাশ্চাত্য গণতন্ত্রী দেশের সাথে তিনি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রেখেছিলেন । ১৯৬৭ সালে যুক্তরাজ্য সফরে তিনি রাণী দ্বিতীয় এলিজাবেথকে হিরার হার উপহার দিয়েছিলেন । বাদশাহ ফয়সাল আরব বিশ্বের রাজতন্ত্রী ও রক্ষণশীল আন্দোলনকে সমর্থন দেন । তিনি সমাজতন্ত্র ও আরব জাতীয়তাবাদি প্রভাব বিরোধী ছিলেন এবং প্যান ইসলামিজমকে এর বিকল্প হিসেবে দেখতেন । শেষের দিকে তিনি মুসলিম ওয়ার্ল্ড লীগ প্রতিষ্ঠার কথা বলেছেন এবং এর পৃষ্ঠপোষকতার জন্য কয়েকটি মুসলিম দেশে ভ্রমণ করেন । প্যান আরবিজমের সমর্থক না হলেও ফয়সাল আরব রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে বৃহত্তর সৌহার্দের আহ্বান অব্যাহত রাখেন ।

১৯৬৯ সালের সেপ্টেম্বরে ফয়সাল মরক্কোর রাবাতে একটি সম্মেলন আহ্বান করেন। এক মাস আগে আল আকসা মসজিদে হামলার ঘটনা নিয়ে আলোচনা করার জন্য এই সম্মেলন ডাকা হয় । ২৫টি মুসলিম রাষ্ট্রের নেতারা তাতে অংশ নেন । তাতে ১৯৬৭ সালে অধিকৃত অঞ্চলগুলো ফিরিয়ে দিয়ে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। এই সম্মেলনে অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কোঅপারেশন প্রতিষ্ঠিত হয় । ১৯৭০ সালে নাসেরের মৃত্যুর পর ফয়সাল মিশরের নতুন রাষ্ট্রপতি আনোয়ার সাদাতকে কাছে আনেন। আনোয়ার সাদাত নিজেও সোভিয়েত প্রভাব থেকে বের হয়ে আমেরিকাপন্থি শিবিরে যোগ দিতে ইচ্ছুক ছিলেন । ১৯৭৩ আরব-ইসরায়েলি যুদ্ধের সময় ইসরায়েলের প্রতি পশ্চিমা সমর্থনের কারণে ফয়সাল আন্তর্জাতিক বাজারে তেল সরবরাহ প্রত্যাহার করে নেন । এর ফলে তেলের মূল্য বহুগুণে বৃদ্ধি পায় । এই ঘটনা তার কর্মজীবনে উল্লেখযোগ্য ছাপ রেখেছে এবং বিশ্বব্যপী আরবদের মধ্যে তার জন্য মর্যাদা বয়ে আনে । ১৯৭৪ সালে টাইম ম্যাগাজিন তাকে ম্যান অব দ্য ইয়ার ঘোষণা করে । সংকটের ফলে তেলের মূল্যবৃদ্ধি তার মৃত্যুর পর সৌদি আরবের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে । তেল থেকে পাওয়া নতুন মুনাফা ফয়সালকে ছয় দিনের যুদ্ধের পর মিশর ও সিরিয়া এবং প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনকে সহায়তা বৃদ্ধিতে সক্ষম করে । সাধারণভাবে ধারণা করা হয় যে ফয়সালের তেল প্রত্যাহার করার কারণে পশ্চিমা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে তাকে হত্যা করা হয় । উল্লেখ্য আছে তার হত্যাকারী অল্পকাল পূর্বেই যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরে আসেন ।ফয়সাল চারবার বিয়ে করেছিলেন । তার তিনজন স্ত্রী প্রভাবশালী সুদাইরি আল জুলুয়ি এবং আল সুনায়েন পরিবারের সদস্য ছিলেন । তার প্রথম স্ত্রী সুলতানা বিনতে আহমেদ আল সুদাইরি । তিনি সুদাইরি পরিবারের সদস্য ছিলেন ।
আর দ্বিতীয় ও সবচেয়ে বেশি পরিচিত স্ত্রী ছিলেন ইফফাত আল সুনায়েন । তিনি তুরস্কে জন্মগ্রহণ করেন এবং সেখানেই বড় হয়েছেন । তিনি ছিলেন ১৮১৮ সালে মিশরীয় বাহিনী কর্তৃক ইস্তানবুল বা কায়রো নিয়ে যাওয়া আল সৌদ পরিবারের বংশধর । ১৯৩২ সালের দিকে তুরস্কে ফয়সালের রাষ্ট্রীয় সফরের সময় তাদের দেখা হয় । তারা জেদ্দায় ফিরে আসেন এবং সেখানেই ১৯৩২ সালে তাদের বিয়ে হয়েছিল । ফয়সালের অনেক সংস্কার বিশেষত নারীদের নিয়ে সংস্কারে তার দ্বিতীয় স্ত্রীর প্রভাব ছিল ।
তৃতীয় স্ত্রী ছিলেন আল জাওহারা বিনতে সৌদ বিন আবদুল আজিজ আল সৌদ আল কাবির । তাদের মেয়ের নাম মুনিরা । জাওহারা ছিলেন ফয়সালের আত্মীয়া নুওরা বিনতে আবদুর রহমানের মেয়ে । ১৯৩৫ সালের অক্টোবর তারা বিয়ে করেন ।
চতুর্থ স্ত্রী ছিলেন হায়া বিনতে তুর্কি বিন আবদুল আজিজ আল তুর্কি । তিনি জুলুয়ি গোত্রের সদস্য ছিলেন । তাদের ছেলে হলেন প্রিন্স খালিদ ।

অন্যান্য সৌদি বাদশাহদের ছেলেদের চেয়ে ফয়সালের ছেলেরা ব্যতিক্রমী শিক্ষা পেয়েছিলেন । সৌদি সরকারের বিভিন্ন দায়িত্বশীল পদে তারা দায়িত্বপালন করেছেন । প্রিন্স খালিদ আসির প্রদেশের গভর্নর ছিলেন । তিন দশক তিনি এই দায়িত্বপালন করেছেন । তারপর তিনি মক্কা প্রদেশের গভর্নর হন । সৌদ বিন ফয়সাল বিন আবদুল আজিজ ১৯৭৫ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বপালন করেছেন । প্রিন্স তুর্কি সৌদি গোয়েন্দাবিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্বপালন করেছেন এবং যুক্তরাজ্য এবং পরে যুক্তরাষ্ট্রে ছিলেন । ফয়সালের মেয়ে লুলুওয়াহ বিনতে ফয়সাল সৌদি আরবের একজন নারী শিক্ষাকর্মী । ১৯৬২ সালে তার মেয়ে প্রিন্সেস সারা বিনতে ফয়সাল আল নাহদা নামক দাতব্য সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন । ২০০৯ সালে এই প্রতিষ্ঠান উপসাগরীয় অঞ্চলে প্রথম চাইলট প্রাইজ ফর হিউমেন রাইটস অর্গানাইজেশন নামক পুরষ্কার পায় । ফয়সাল ইংরেজি এবং ফরাসি ভাষায় দক্ষ ছিলেন ।১৯৭৫ সালের ২৫ মার্চ ফয়সালের উপর তার সৎ ভাইয়ের ছেলে ফয়সাল বিন মুসাইদ গুলি চালায় । হামলাকারী এর অল্পকাল আগে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরেন । মজলিসে হামলার ঘটনা ঘটে । তাতে শাসকের সাথে নাগরিকদের সাক্ষাত এবং আবেদন জানানোর সুযোগ থাকে । ওয়েটিং রুমে ফয়সাল কুয়েতি প্রতিনিধিদের সাথে কথা বলছিলেন । তারাও ফয়সালের সাথে দেখা করার অপেক্ষায় ছিলেন । সেসময় হামলাকারী তার দিকে এগিয়ে এসে গুলি চালায় । প্রথম গুলি তার চিবুকে লাগে এবং দ্বিতীয় গুলি তার কান ঘেষে চলে যায় । একজন রক্ষী তার খাপবদ্ধ তলোয়ার দিয়ে হামলাকারীকে আঘাত করেন । হামলাকারীকে হত্যা না করার জন্য তেলমন্ত্রী আহমেদ জাকি ইয়েমেনি বারবার চিৎকার করতে থাকেন । বাদশাহ ফয়সালকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হয় । সেসময় তিনি বেঁচে ছিলেন । হাসপাতালে তাকে চিকিৎসা দেওয়া হলেও তা ব্যর্থ হয় এবং ফয়সাল অল্পসময় পরেই মারা যান ।

হামলার আগে এবং পরে হামলাকারী শান্ত ছিল বলে জানা যায় । হত্যার পর তিন দিনের শোক ঘোষণা করা হয় । ভাই খালিদ বিন মুসাইদের হত্যার বদলা নেওয়ার জন্য ফয়সাল বিন মুসাইদ এই কাজ করেছেন বলে একটি মত রয়েছে । বাদশাহ ফয়সাল দেশে আধুনিক সংস্কার করছিলেন । সেসবের ফলে অনেকেই তার প্রতি ক্ষুব্ধ ছিলেন । প্রিন্স খালিদ বিন মুসাইদ তাদের অন্যতম একজন । টেলিভিশন ভবনে হামলা করার সময় নিরাপত্তা রক্ষীদের গুলিতে তিনি মারা যান । প্রিন্স ফয়সাল বিন মুসাইদকে হামলার পরপর গ্রেপ্তার করা হয় এবং তাকে মস্তিস্কবিকৃত বলে ঘোষণা করা হয়েছিল । তবে বিচারে সৌদি চিকিৎসকদের একটি প্যানেল তাকে সুস্থ ঘোষণা করেন। বিচারে তার মৃত্যুদন্ড হয় এবং রাজধানী রিয়াদে প্রকাশ্যে তার শিরচ্ছেদ করা হয়েছিল । ১৯৭৫ সালের ১৮ জুন এই দন্ড কার্যকর করা হয়। এসময় হাজারের বেশি জনতা উপস্থিত ছিল । মৃত্যুর পরের দিন ২৬ মার্চ ফয়সালের লাশ রিয়াদের আল আউদ কবরস্থানে দাফন করা হয় । জানাজায় তার উত্তরসুরি ও ভাই খালিদ বিন আবদুল আজিজ কেঁদে ফেলেছিলেন । মৃত্যুর পরে ফয়সালের পরিবার কিং ফয়সাল ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন । গায়ক রবার্ট হান্টার ১৯৭৫ সালে ব্লুস ফর আল্লাহ এলবামে বাদশাহ ফয়সালের প্রশংসা করেছেন । ২০১৩ সালে আলেক্সেই ভাসিলেভ কিং ফয়সাল অব সৌদি আরাবিয়া পারসোনালিটি, ফেইথ এন্ড টাইমস নামক জীবনী প্রকাশ করেছেন ।

বাদশাহ ফয়সালের সম্মানে ১৯৭৯ সালে পাকিস্তানের তৃতীয় বৃহত্তম শহর লায়ালপুরের নাম বদলে ফয়সালাবাদ রাখা হয় ।
ইসলামাবাদের ফয়সাল মসজিদও তার নামে নামকরণ করা হয়েছে । করাচির প্রধান হাইওয়ের নাম শাহরায়ে ফয়সাল এবং করাচি বিমানবন্দরের নিকটে শহরতলীর নাম শাহ ফয়সাল কলোনি রাখা হয়েছে । করাচিতে অবস্থিত পাকিস্তানের প্রধান দুটি বিমানঘাটির একটির নাম ফয়সালের সম্মানে “পিএএফ বেস ফয়সাল” রাখা হয়েছে ।

তথ্যসূত্র
Faisal ibn Abd al Aziz ibn Saud Biography. Encyclopedia of World Biography. Retrieved 16 March 2007.
"King Faisal: Oil, Wealth and Power", TIME Magazine, 7 April 1975.
Hertog, Steffen. Princes, Brokers, and Bureaucrats: Oil and the State in Saudi Arabia. Ithaca: Cornell UP, 2010. Print.
"King Faisal Ibn Abdul Aziz Al Saud, Saudi Arabia"। সংগৃহীত ২৫ জুন ২০১২।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৯
১২টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তোমাকে লিখলাম প্রিয়

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ০২ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০১


ছবি : নেট

আবার ফিরে আসি তোমাতে
আমার প্রকৃতি তুমি,
যার ভাঁজে আমার বসবাস,
প্রতিটি খাঁজে আমার নিশ্বাস,
আমার কবিতা তুমি,
যাকে বারবার পড়ি,
বারবার লিখি,
বারবার সাজাই নতুন ছন্দে,
অমিল গদ্যে, হাজার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ মিসড কল

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

×