somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিএনপির ভূলগুলো অথবা অপরাধনামা--- যেভাবে বাকশালী প্রেতাত্মা ফিরে আসল~!

০৭ ই মে, ২০১৩ ভোর ৪:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সর্বোচ্চ সময় ধরে রাস্ট্র পরিচালনা করেছে কোন দলঃ

যদি বলি স্বাধিনতার পর থেকে এই পর্যন্ত কোন দল সর্বোচ্চ সময় রাস্ট্র পরিচালনা করেছে। হিসেবের কোন দরকার হবেনা। নিঃসন্দেহে বিএনপি। শহীদ জিয়ার গড়া এই দল সব চাইতে বেশীবার দেশ পরিচালনা করেছে, তুমুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে, জন সমর্থন পেয়েছে, মানুষের ভালোবাসা পেয়েছে, বার বার সুযোগ পেয়েছে।

তবুও একটা হিসেব কষি। দেশ স্বাধিন হয়েছে আজকে ৪২ বছর। এই ৪২ বছরে, স্বৈরাচার অগনতান্ত্রিক সরকার গুলো বাদ দিলে, [এরশাদের ৯ বছর, জরুরী সরকারের ২ বছর সহ, সব অগনতান্রিক, অনির্বাচিত সরকার গুলো বাদ দিলে] রেশিও টা হবে অনেক বেশী। বারবার নির্বাচিত হয়ে এসেছে বিএনপি। আগামীতেও তাদের ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা প্রবল। কিন্তু, প্রশ্ন হচ্ছে, সারাজীবন ক্ষমতায় থাকা এই দলের আজকে এত দূরবস্থা কেন?

খাবার টেবিলে খেতে বসলে বাবার সাথে প্রায় তর্ক হয়। আম্লিগ এই, আম্লীগ সেই হা হুতাশ করতে থাকে। বাবাকে যখন বিএনপির অপরাধ গুলোর কথা বলি শুনতে চায়না। কথা বলার আগ্রহ হারিয়ে ফেলে। কানের উপর তাও বলি, আম্লীগ রে গালি দিলে হবেনা। আগে দেখেন বিএনপি এই অবস্থায় আসল কিভাবে? আত্মসমালোচনার আজকে খুব দরকার।

রাজনৈতিক দল বিএনপির সীমাহীন ভূলগুলোঃ

বিএনপির মূল রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ কে?

উত্তরঃ আওয়ামী লীগ

আওয়ামী লীগ কি গনতান্ত্রিক চেতনার কোন দল?

উত্তরঃ কখনোই না। আওয়ামী লীগের চেতনা একদলীয় বাকশাল। তাদের সমর্থক রা প্রতিক্রিয়াশীল, যারা ভিন্নমত গুড়িয়ে দিতে চায়।

তাহলে তাদের সাথে ভদ্র রাজনীতির অর্থ কি?

বিএনপির মিডিয়া উইংস কোথায়ঃ

আজকে যদি প্রশ্ন করি, বিএনপির মিডিয়া উইংস কোথায়? মিডিয়ার মালিক কে?

উত্তরঃ বিএনপির মিডিয়া উইংস নাই। তারা সেটা ক্রিয়েট করেনাই। ৯৫% মিডিয়ার মালিক আওয়ামী লীগের লোকেরা, তাদের সমর্থকরা, তাদের সমমনরা। মিডিয়া জগতে বিএনপি নাই।

প্রশ্ন জাগে, মিডিয়ার উপর সব চাইতে বেশী দমন পীড়ন করেছে এই আম্লিগ। বাকশাল করে বাক স্বাধিনতা কেড়ে নিয়েছে। তাহলে, আজ তাদের দখলে কিভাবে গেল সব মিডিয়া?

উত্তরঃ এটা তাদের ইন্টালেকচুয়াল পলিটিক্স এর সাফল্য। তারা মিডিয়াতে বিনিয়োগ করেছে। ভোল পালটে, ভদ্র সেজে মিডিয়ার লাইস্যান্স নিয়েছে, প্রতিকূল সময় পার করেছে। [লাইস্যান্স বেশিরভাগ বিএনপিই দিয়েছে]

বিএনপি কি মিডিয়া উইংস তৈরী করার চেস্টা করেনি?

হুম করেছে। কিন্তু, সেই মিডিয়া চালানোর মত সাচ্চা জাতীয়তাবাদিদের হাতে দায়িত্ব দেয়া হয়নি, অথবা সাচ্চা জাতিয়তা বাদি বিএনপিতেই নাই।

বৈশাখী টিভি, দেশ টিভি, আর টিভি, এস টিভি এগুলা কার হাতে ছিল?

বিএনপির হাতে ছিল। কিন্তু, তারা চ্যানেল বিক্রী করে দিয়েছে। তাও শত্রুর হাতে।

বিএনপি কি পত্রিকা দাড় করানোর চেস্টা করেছে ৫ বছর ক্ষমতায় থেকে?

প্রথম আলো কে ডাউন করার চেস্টা করে বিকল্প পত্রিকা কি তারা দাড় করাতে পেরেছে? পারেনি।

বিএনপি সমর্থক বুদ্ধিজীবি গুলার আরেক বেহাল অবস্থা। তারা পরিচয় লুকিয়ে রাখতে পারেনা। রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ে। শওকত মাহমুদ তার বড় প্রমান। কিন্তু, আওয়ামী রা পারে। তারা যতই দালালী করুক, নিজেদের নিরপেক্ষ, সুশীল, নাগরিক সমাজ বিভিন্ন টাইটেল দিয়ে দলের দালালী করতে পারে।

মিডিয়া তৈরী করতে না পারার এই মাশুল আজকে বিএনপি দিচ্ছে।

আমার দেশ কোন মিডিয়া না। এটা মেইন্সট্রিম মিডিয়া হতে পারেনা। বিএনপির দরকার একটা চিকন বুদ্ধির পত্রিকা। প্রথম আলোর মত। চিকন চালে আস্তে আস্তে স্লো পয়জনিং করার মত। আমার দেশের মত সরাসরি জিহাত ঘোষনা করা পত্রিকার তাই হয় যা আজকে তাদের সাথে হয়েছে।

এই ব্যার্থতার কারনে, আজকে জাতীয়তাবাদীদের ঘরে ঘরে প্রথম আলো। তারা বিনোদন, নকশা, খেলার খবর পড়ার জন্য পত্রিকা রাখে। শেফিক রহমান এর মত একজন সাংবাদিক থাকতে বিএনপির ব্যার্থতা নজীরবিহীন।

সামনে ক্ষমতায় আসলে বিএনপির প্রধান কাজ হবে মিডিয়া রিফর্ম করা। হলুদ মিডিয়া গুলা কে সাইজ করা। এটা এমন কঠিন কিছুনা। এ ব্যাপারে ভবিষ্যতে বলব।

বিএনপির বিপ্লবী উইংস কোথায়?

প্রহাসের বিষয়, সারা জীবন ক্ষমতায় থেকেও, অধিক সময় ক্ষমতায় থেকেও বিএনপির আন্দোলন করার মত কোন শক্তিশালী উইংস নেই। আম্লীগ অথচ তাদের গুন্ডা বাহিনি নিয়ে বড়াই করে, জামাত যারা জীবনে ক্ষমতা দেখেনাই তারাও তাদের স্টুডেং উইংস শিবির দিয়ে তুমুল আন্দোলন করতে পারে। আর সর্বোচ্চ সময় ক্ষমতায় থাকা বিএনপির জন্য আন্দোলন করার মত উইংস নাই।

আসলে ৮০-৯০ দশকে এমন ছিলনা। সে সময় ছাত্রদল অনেক শক্তিশালী ছিল। কিন্তু, বিএনপি আস্তে আস্তে তাদের নিজেদের দলকেই দূর্বল করেছে। বিএনপি তে এক শ্রেনীর চাটুকার, সুবিধাভোগী নেতা ঢুকেছে। তারা ভেবেছে আমরাই আজীবন ক্ষমতায় আছি। আমাদের জনপ্রিয়তা কমবে না। শক্তিশালী স্ট্রাইক উইংস তৈরী করতে না পারার ফলাজ বিএনপি হাতে হাতে পাচ্ছে।

অতিরিক্ত আত্মতৃপ্তির কুফলঃ

আজ থেকে ১০ বছর আগে বিএনপি এবং খালেদা জিয়া যে পরিমান জনপ্রিয় ছিল, আজ কি সেই অবস্থা আছে? আওয়ামী লীগ কিভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে মাথা চাড়া দিয়ে দাড়াল? বিএনপি কি খবর রাখে যে, আওয়ামী রা প্রচারনা মেশিনের মাধ্যমে বাকশাল জায়েজ করে ফেলেছে? তাদের নতুন প্রজন্মের সমর্থকরা বাকশালকে দ্বিতীয় বিপ্লব বলে?

ক্ষমতায় থাকার সময় কি বিএনপির কি এতো হুশ ছিল? আমার তো মনে হয় তারা নেশাগ্রস্থ ছিল, যার মাশুল আজ দিচ্ছে।

ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় অবহেলাঃ

বিএনপি নেত্রত্ব বলে বেড়ায় তারেক রহমান তাদের ভবিষ্যত প্রধানমন্ত্রি। তারা কি কখনো তারেক কে বাচানোর চেস্টা করেছে? জয়ের বিরুদ্ধে রিপোর্ট করায় মাহমুদুর রহমান কে হাসিনা যেভাবে শায়েস্তা করেছে, ক্ষমতায় থাকতে বিএনপি কি তারেক বিরোধী অপপ্রচার বন্ধ করার উদ্যোগ নিয়েছিল? নেয়নি।

জিয়াউর রহমানের করা পঞ্চম সংশোধনি বিএনপির অস্তিত্ব। অবিশাস্য হলেও সত্য সেই সংশোধনি বাতিল করা হয়েছিল বিএনপির আমলে। আপিল করার জন্য তখনো পৌনে দুই বছর সময় ছিল। ইন্ট্যালেকচুয়াল ক্রাইম করেছিলেন বিচারপতি। তিনি রায় না লিখে আপিল আটকিয়ে রেখেছিলেন। বিএনপি কোন ঘোরে নেশাগ্রস্থ ছিল? এই ঘটনা আম্লীগ আমলে হলে গুন্ডামি করে হলেও তারা রায় নিজেদের পক্ষে নিত।

সমালোচনা করার অনেক বিষয় আছে। বলে শেষ করা যাবেনা। বিএনপি সমর্থকদেরও কিছু দোষ আছে। একটা কানাঘুষা আছে যে, বিএনপির ভোটার দের একটা অংশ ভোট দিতে যায়না। তারা ঘরে বসে বিএনপি করে। তাদের জাতীয়তাবাদের মাত্রাও সমস্যা আছে।

বিএনপি সমর্থক দের জাতীয়তাবাদের মাত্রাঃ

এক সময় বিএনপি আমলে চুরি চামারীর জন্য অনেক গালি দিতাম। অনেক বন্ধু আমাকে বিএনপি কে গালি দিতে দেখে নাই, তাই হার্ডকোর বিএনপি মনে করে। বিএনপি কে আমি নিজেই ব্যঙ্গ করে "ব্যাসিক্যালি নো পার্টি" বলি। দূর্নীতির কথা শুনলে চান্দি গরম হয়ে যেত। গালি দিতাম, কানসাট-ফুলবাড়ির সময়ও গালি দিছি। তখন বলতাম, বিএনপি যেন আর জীবনে ক্ষমতা চোখে না দেখে।

নারে, গালি দিতাম আগে দেশাত্ববোধ ছিল বলে।

খালেদা জিয়ার প্রতি শ্রদ্ধাবোধ থাকলেও, বিএনপি নেতাদের দেখলে, তাদের কথা বার্তা শুনলে গা জ্বলে। এখন বুঝি, আমরা আসলে প্রতারিত হয়েছিলাম। দূর্নীতি বিরোধি হম্বি-তম্বি সব ছিল ফাকা বুলি। দূর্নীতির বিরোধিতা হতো ঠিকি, কিন্তু বিরোধিতা হতো রাজনৈতিক কারনে। কেউ বিরাট দেশপ্রেমিক এই কারনে নয়।

আজকে আওয়ামী লীগের অবস্থা আরও ভয়াবহ। এখন তো এটা ফরয ই হয়ে গেছে যেন আওয়ামী লীগ আর কোন দিন ক্ষমতা চোখে না দেখে। খুনাখুনি-লুটপাট-ব্যার্থতা সীমাতীত, ক্ষমারও অযোগ্য। তবে, এবার কাহিনী ভিন্ন। এরা কখনো নিজের দলের অপকর্মের সমালোচনা করবেনা, বরং সব অপকর্ম সমর্থন দিয়ে যাবে। এটাই সত্য। এখানেই খেলাটা ভিন্ন।


আম্লীগ আর বিএনপির পার্থক্যঃ

বিএনপি আমলে ১৮ টাকার চাল খাইয়ে দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতিতে বাচিনা বলে হাউ মাউ করে কাদলেও, তাদের পেয়ারের দল আম্লীগের আমলে ৫০ টাকার চাল ঠিকি খাইতে পারে।

একটা সভ্য দেশে মানুষ খুন করা হয়। [কোন সরকার মানুষ খুন করছে এটা কল্পনারও অতীত] আর তার চ্যালারা আনন্দ করছে। আমরা হতবাক হয়ে দেখছি। কিছু কিছু চ্যালা পৈতাল হইছে, তারা নিজেরাই ম্যাসিভ কিলিংস এর নির্দেশনা দেয়।

বিএনপি সরকারের সময় বায়বীয় দূর্নীতির কথা বলে দেশ অকার্যকর হয়ে যাচ্ছে বলে অনেক হা হুতাশ করবে এগুলা। কিন্তু, তাদের সরকারের সময় রেকর্ড ব্রেকিং দূর্নীতি হলেও মুখ বন্ধ করে রাখবে। আপনি যখন বলতে যাবেন, আপনাকে বাংলা পরীক্ষার জুজু ধরাই দিবে। আর আপনিও ঘাড় নেড়ে সায় দিবেন।

বিএনপি সমর্থক দের সমস্যা হলো, তারা হার্ডলাইনে যেতে পারেনা। আগে একটু সুশীলতার ভাব ধরে। আম্লীগ রা এর ধার ধরেনা। তাই তারা ফেসবুকে পলিটিক্যাল ভিউ তে আম্লীগ লিখে দেয়। যদিও সেখানে, তার আইডিওলোজি জানতে চাইছে, কোন দল করে সেটা জানতে চাওয়া হয় নাই। বিএনপি ওয়ালা রা আগে সুশীল, পরে বিএনপি। আর তারা কেয়ামত আসলেও আগে আওয়ামী লীগ, আর বিএনপির বেলায় বলবে, ম্যাউ ম্যাউ, ম্যা, ম্যা, হাম্বা, হাম্বা। আর বিএনপি ঘাড় নাড়িয়ে সায় দেয়, বলদের দল।

আরে বেটা বিএনপি, কোদাল কে কোদাল বল। খুনি কে খুনি বল, রেপিস্ট কে রেপিস্ট বল, ফ্যাসিস্ট কে ফ্যাসিস্ট বল, ডিক্টেটর কে ডিক্টেটর বল। হুদাই সুশীলতা আর সম্মান প্রদর্শনীর কোন মানে হয়না। হার্ড লাইনে আয়।

কি? খটকা লাগে? ......... মনে রাখিস, তারা ২৫ মার্চের কাল রাতের পূনরাবৃত্তি করেছে। নপংশুক এর মত আমরা চেয়ে চেয়ে দেখেছি। এক তরফা ভদ্রতার দাম অনেক চড়া রে।

ওহে বিএনপি সমর্থক। তোমাকে সুশীলতার ঠেকা কে দিয়েছে? কেন তুমি সুশীলতা ল্যাদাইতে যাও? হারামখোর এর সাথে কিসের সুশীলতা? তারা তো খুনীর দল।

তুমি কি জামাত এর সংগ নিয়ে কনফিউশনে ভুগতেছ? তোমার ভিতরে এই গিল্টিনেস কে ঢুকাইছে??? আওমী রা ঢুকাইছে। সুশীল, প্রগতিশীল, চেতনাবাজ বিভিন্ন নামে ঢুকাইছে।

যে শালার বেটারা তোমাকে এই ব্যাপারে খোচাইতে আসে সে কি আদতে জামাত বিরোধী? চ্যালেঞ্জ করে কইলাম মোটেও না। তারা জামাত বিরোধিতার ভেক ধরে। বাস্তবে জামাত কে সাথে পাইলে খুশিতে বগল বাজাইবে চুতিয়ার দল। অতীতের মত। আদতে জামাত বিরোধি হইলে এতদিনে তাদের অতীতের প্রেমিক জামাত কে নিষিদ্ধই করে দিত।

তাই এইসব মূর্খামি ছাইড়া, হার্ড লাইনে আস বিএনপি সমর্থক। দাতভাংগা জবাব দাও। ট্যাগিং তাদের পশ্চাতদেশে ঢুকাই দাও। তাদের ভাষায় তাদের গাল দাও। তুমি তো শিবির না, হেফাযত না, যে ভদ্রতার মধ্যে থাকতে হবে। হার্ডকোর হও।

জিয়াকে ভালোবেসে থাকলে, বল জিয়া স্বাধিনতার ঘোষক। উচু গলায় বল দেখিঃ

"জিয়া তুমি আছো মিশে, সারা বাংলার ধানের শীষে"

১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×