somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইসলামী আন্দোলন, জনতার দাবী হোক

০২ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৩৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

গত কয়েকবছর নানা কারণে বইমেলায় যাওয়া হয়নি। তাই বলে বই কেনা বা পড়আ কোনটাই বন্ধ থাকেনি। এবার বইমেলায় এবং মুক্তিযুদ্ধের যাদুঘরে গিয়ে বেশকিছু বই কিনলাম রাজনীতি, মুক্তিযুদ্ধ, ইসলামী অর্থনীতি, ছোটদের উপযোগী ভাষা শহীদ এবং বীরশ্রেষ্ঠদের জীবনী নিয়ে বেশ কিছু বই, আরো কিনেছি রাসূল (সঃ) এর উপর বিভিন্ন বই।
গত কয়েকবছর নানা কারণে বইমেলায় যাওয়া হয়নি। তাই বলে বই কেনা বা পড়আ কোনটাই বন্ধ থাকেনি। এবার বইমেলায় এবং মুক্তিযুদ্ধের যাদুঘরে গিয়ে বেশকিছু বই কিনলাম রাজনীতি, মুক্তিযুদ্ধ, ইসলামী অর্থনীতি, ছোটদের উপযোগী ভাষা শহীদ এবং বীরশ্রেষ্ঠদের জীবনী নিয়ে বেশ কিছু বই, আরো কিনেছি রাসূল (সঃ) এর উপর বিভিন্ন বই।
সাম্প্র্তিক নানান ইভেন্ট এবং পত্রপত্রিকায় প্র্কাশিত আর্টিকেল এই বইগুলো কেনার ব্য়াপারে প্র্ভাব ফেলেছে কোন সন্দেহ নাই। এখানে কিছু বইয়ের নাম শেয়ার করছি যাতে অন্য়রাও কিনে পড়তে পারে,
১। স্বইরতন্ত্রের নয় বছরঃ গণতন্ত্র প্র্তিষ্ঠায় দেশনেত্রী খালেদা জিয়া ও বিএনপি - এ এস এম নাজিরুল ইসলাম
২। আধুনিক যুগ, ইসলাম, কোশল ও কর্মসূচী - প্র্ফেসর ডঃ ইউসুফ আল কারযাভী
৩। জাতীয় রাজনীতি - অলি আহাদ
৪। পিতা-পুত্র - বংগবীর কাদের সিদ্দিকী
৫। একশ বছরের রাজনীতি - আবুল আসাদ
৬। ভাষা আন্দোলন, ৪৭ থেকে ৫২
৭। রবীন্দ্রনাথের শিক্খা দর্শনে উন্নয়ন ভাবনা - শিপ্রা সরকার
৮। রাসূল (সঃ) এর শিক্খাদান পদ্ধতি - ডঃ মুহম্মদ আবদুল মাবুদ
৯। চেপে রাখা ইতিহাস - আল্লামা গোলাম আহমাদ মুর্তজা
১০। নীতি ও নায্য়তা - অর্মত্য় সেন
১১। চে গুয়েভারার ডায়েরী
১২। চে গুয়েভারা স্ম্রিতি কথায় কিউবা বিপ্লব
১৩। তত্ত্ব ছেড়এ জীবন - শরীফ আবু হায়াত জীবন

ইসলামী আন্দোলনের মূল বইশিষ্ট্য় হলো জনপ্রিয়তা। আন্দোলন জনপ্রিয় এ অর্থে যে এটি সরকারী বা অভিজাততান্ত্রিক আন্দোলন নয়। এ এমন এক আন্দোলন যা জনগণের হ্র্রদয় থেকে উত্সারিত হয় এবং অনুভূতিগুলো প্র্কাশ করে। পারস্পরিক ক্রিয়া-প্র্তিক্রিয়ার মাধ্য়মে আন্দোলন জনগণের মতের প্র্তিফলন ঘটায়। তাদের পক্খে কথা বলে এবং তাদের দায়িত্ব ও অধিকার আদায়ে সহযোগিতা প্র্দান করে। আন্দোলনের বিদেশী শত্রুরা এবং দেশের ভেতরে তাদের এজেন্টরা ইসলামী আন্দোলনকে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা চালায়। কখনো অপপ্র্চার ও বিক্রিতির মাধ্য়মে, কখনো ভয়ভীতি কিংবা চাপ প্রয়োগ করে।
এর চেয়েও বিপজ্জনক হচ্ছে ঔদ্ধত্য়, অশ্রদ্ধা, বেপরোয়াভাব ও ব্য়্স্ততার অজুহাতে আন্দোলন যদি নিজেই জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তখনই আসল বিপদ, যখন আন্দোলন জনগণের সংগে আন্তঃসম্পর্কের কথা ভুলে যায়, জনগণের সমস্য়া, দুঃখ, দুর্দশা অবগ্গা করে কেবল নিজেকে নিয়ে নিজের কথা নিজেই শুনতে ব্য়্স্ত হয়ে পড়এ। এমনিভাবে আন্দোলন জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে নির্জন প্র্কোষ্ঠে আশ্রয় নেয়।

ইসলামী আন্দোলন তখনই সফল হবে যখন জনগণকে সাথে নিয়ে চলতে সক্খম হবে। জনগণ আন্দোলনের স্বার্থের সাথে একাত্ম হয়ে আন্দোলনের সমস্য়া বা সংকট নিজের বিপদ মনে করবে। আন্দোলনের আনন্দ তাদের আনন্দের কারণ হবে, আন্দোলনের সকল ভূমিকা, অবসথান ও প্র্চেষ্টার তারা প্র্শংসা করবে এব্ং শত্রুকে অভিসম্পাত দেবে। ইসলামী আন্দোলন তখনই সফল হবে যখন শিরা-উপশিরার মধ্য় দিয়ে প্রবাহিত রক্তের মতো জনগণের সাথে মিশে যাওয়ার প্র্তি এর প্র্চেষ্টা কেন্দ্রীভূত হবে। তখন জনতার স্রোত ও ইসলামী আন্দোলন একাত্ম হয়ে যাবে যেন একটিকে আরেকটি থেকে বিচ্ছিন্ন করা না যায়।
এটি তখনই সম্ভব যখন ইসলামী আন্দোলন জনগণের স্বার্থ আপন করে নেবে, তাদের অনুভূতি, অভিব্য়ক্তির প্র্তি সহমর্মিতা প্র্কাশ করবে, তাদের শোক-দুঃখে সমব্য়্থী হবে, আপদে-বিপদে তাদের পাশে দাঁড়আবে, তাদের সাথে একাত্ম হয়ে যাবে।

জনগণের সামনে অবশ্য়ই কঠিন বাস্তবতা তুলে ধরতে হবে। তাদেরকে ভবিষ্য়তের বিপদ সম্পর্কে সাবধান করতে হবে যেন তারা সে দুর্ভোগ মোকাবিলায় প্র্স্তুত হতে পারে। তারা যেন এ বিভ্রমে না থাকে যে ভবিষ্য়তের পথ কুসুমাস্তীর্ণ, কন্টকহীন অথবা যেখানে বিনাশ্রমে ফল লাভ করা সম্ভব।
যখন শ্লোগানে বলা হয়, 'ইসলামই সমাধান', 'ইসলাম ছাড়আ কোন আশা নেই'- তখন সাধারণ মানুষের মনে করে এসব শ্লোগান আকাশ বাতাস মুখরিত করে নির্বাচনে তাদের প্রার্থীদের সমর্থন দিয়ে সং্খ্য়াগরিষ্ঠ ভোটে পার্লামেন্টে পাঠালেই যাদুর কাঠির স্পর্শে বা অলোকিকভাবে সব সমস্য়ার সমাধান হয়ে যাবে।
সমাজে ন্য়ায়্পরায়ণতা প্র্তিষ্ঠার জন্য়ে আল্লাহ সাহায্য় পাঠাবেন এ প্র্ত্য়াশায় মসজিদে অবস্থানকারী কয়েকজন লোককে ওমর ইবনে খাত্তাব(রঃ) বললেন, "তোমাদের অলসভাবে বসে থাকা উচিত নয় এব্ং আল্লাহ তোমাদের ভাগ্য়ে যা নির্ধারণ করে রেখেছেন তা সাথে সাথে পাবার চেষ্টা করো না।" আল্লাহ বলেন, আর যখন জুমআর নামায শেষ হয়ে যায়, তখন তোমরা জমিনের উপর ছড়ইয়ে পড় এব্ং কাজের মাধ্য়মে আল্লাহ প্র্দত্ত জীবিকা তালাশ কর। (সূরা জুমআঃ১০)। তিনি আরো বলেন, "নিশ্চয়ই আল্লাহতাআলা "কোন জাতির অবস্থার পরিবর্তন করেন না, যতক্খণ না তারা নিজেদের মধ্য়ে পরিবর্তন আনে (সূরা রা'দঃ ১১)।
ইসলামী আন্দোলন ও তার প্রবক্তাদের দায়িত্ব হচ্ছে মুসলমানদের মধ্য়ে ইসলাম সম্পর্কে যে সব ভ্রান্ত ধ্য়ান-ধারণা ছড়ইয়ে পড়এছে তা সংশোধন করা। বহু ধার্মিক লোক ইসলামের কয়েকটি প্র্ধান মূল্য়বোধ সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা পোষণ করেন। এর মধ্য়ে রয়েছে ঈমান, তাকওয়া, সততা ও স্পষ্টবাদিতা।
পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, আর এসব জনপদের অধিবাসীরা যদি ঈমান আনতো ও তাকওয়া সম্পন্ন হতো, তবে আমি তো তাদের জন্য়ে আকাশ ও প্রিথিবীর বরকত্সমূহ উন্মুক্ত দিতাম (সূরা আল আরাফঃ ৯৬)। আরো বলা হয়েছে, এবং যে আল্লাহকে ভয় করে এবং তাঁর প্র্তি স্বীয় দায়িত্ব পালন করে, আল্লাহতাআলা তার জন্য়ে সকল বিপদ থেকে মুক্তির পথ বের করে দেন। তাকে এমন স্থান থেকে রিজিক পোছিয়ে দেবেন যা সে চিন্তাই করতে পারে না (সূরা তালাকঃ২-৩)। অথবা বলা হয়েছে, আমার সত বান্দারা প্রিথিবীর উত্তরাধিকার লাভ করবে (সূরা আম্বিয়াঃ১০৫)। অন্য় সূরায় বলা হয়েছে, আর এরা (অমুসলিমরা) যদি আল্লাহতে বিশ্বাসী হতো এবং ইসলামের সঠিক পথে চলত তাহলে আমি নিশ্চয়ই তাদেরকে প্র্চুর পানি বর্ষণে সিক্ত করতাম (সূরা জ্বীনঃ ১৬)।
আল্লাহ বলেন, নিশ্চয়ই আমি ভূপ্রিষ্ঠে একজন প্র্তিনিধি পাঠাবো(সূরা আল বাকারাঃ৩০)। তিনি তোমাদের মাটি থেকে স্রিষ্টি করেছেন এব্ং সেখানে তোমাদেরকে আবাদ করেছেন (সূরা হুদঃ ৬১)।
ঈমান, তাকওয়া, সততা ও স্পষ্টবাদিতার দাবি হচ্ছে আমাদের বইষয়িক জীবনের সাথে দ্বীনি জিন্দেগীর ভারসাম্য় রচনা করা, ইসলামের বিশ্ব্জনীন আচার-বিধি অনুসরণ করে আল্লাহর বন্দেগী করা, আমাদের শত্রুর মোকাবিলায় সর্বশক্তি দিয়ে প্র্স্তুত থাকা, জমি চাষ করা এবং কলকারখানায় কাজ করা। জাতির দ্বীনি ও বইষয়িক জীবনের ্জন্য়ে প্রয়োজনীয় বিগ্গান ও শিল্পের সকল দিক কাজে লাগান। কেননা মুসলিম ফকিহগণ একাজকে সমগ্র জাতির জন্য়ে সামষ্টিক দায়িত্ব (ফরজে কেফায়া) বলে গণ্য় করেছেন। যদি সবাই মিলে এ কর্তব্য় পালন না করা হয় তবে তা হবে গরহিত অপরাধ।
দ্বীনদারী মানে গ্গান ও কর্মসাধনা, দ্বীনদারী ও দু্নিয়াদারী, দেহ ও আত্মা, পরিকল্পনা ও সংগঠন, উত্পাদন ও উন্নয়ন, পূর্ণতা ও উতকর্ষতা অর্জন। হাদীসে উল্লেখিত হয়েছেঃ যত সুন্দরভাবে একটি কাজ করা উচিত, মানুষ ঠিক সেভাবে কাজটি সমাধা করলে আল্লাহ খুশি হন (বায়হাকী)। নিশ্চয় আল্লাহ সবকিছুর মধ্য়ে নইপুণ্য় নিহিত রেখেছেন (মুসলিম)।
রাসূল(সঃ) এর সাহাবীগণ ইসলামকে ফকীর-দরবেশের ধর্ম মনে করেননি, কিংবা ঈমান ও দ্বীনদারীকে জীবন থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেখেননি অথবা উন্নত জীবন গড়এে তোলার চেষ্টা বাদ দিয়ে একমাত্র ফরজ আমল নিয়ে ব্য়্স্ত হয়ে যাননি। সা'দ ইবনে আল রাবীর (রঃ) কাছ থেকে যথেষ্টে পরিমাণে দান গ্রহণের প্র্স্তাব পেয়ে আবদুর রহমান বিন আউফ(রঃ) বিনয়ের সাথে প্র্ত্য়াখান করে বললেন - আমি ব্য়বসায়ী, বাজার কোথায়, আমাকে দিন। তিনি ব্য়বসা করে বিপুল মুনাফা অর্জন করেন। আর এ ব্য়বসা তার ঈমান ও দ্বীনদারীকে বিন্দুমাত্র ক্খুণ্ণ করেনি, বরং তিনি এমন ঈমানদার ও দ্বীনদার ছিলেন যে বেহেশত লাভের সুসংবাদপ্রাপ্ত দশজনের মধ্য়ে তিনি ছিলেন অন্য়তম। রাসূল (সঃ) যার বেহেশতে প্রবেশের আগাম সুসংবাদ দিয়েছিলেন এবং যার জন্য়ে রাসূল(সঃ) তাঁর ওফাতের সময় সন্তুষ্টি প্র্কাশ করেছিলেন। আবদুর রহমান বিন আউফ হযরত ওমর (রঃ) এর গঠিত ছয় সদস্য়াএর মজলিশে শূরার সদস্য়ও ছিলেন।

তারাই ধর্মভীরু ঈমানদার যারা আল্লাহর ওপর বিশ্বাস এবং সততার বলে পার্থিব কল্য়াণের জন্য় কঠোর পরিশ্রমের পাশাপাশি নেক কাজ করার ব্য়াপারেও সদা সচেষ্ট। তাই আল্লাহতাআলা তাদের ইহলোকিক প্র্চেষ্টায় রহমত দান করেন এবং আখেরাতেও তাদের পুরষ্কার দিতে কার্পণ্য় করবেন না।

সূত্রঃ আধুনিক ঃ ইসলাম কোশল ও কর্মসূচী, ডঃ ইউসুফ আল কারযাভী
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×