somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দেখিয়া শুনিয়া ক্ষেপিয়া গিয়াছিঃ জিপি, একটা আত্মোপলব্ধি ও রমজান

০১ লা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নার্সিসাস হঠাৎ কোন এক জলাশয়ে- পুকুরে কি ডোবায় নিজের মুখ দেখে প্রেমে পড়েছিল, ফলস্বরুপ মরেছিল। আর সকালে ঘুম থেকে উঠে দাঁত ব্রাশ করতে করতে নিজের মুখ আয়নায় দেখেছি বলে আমার পুরো দিনটাই আজ খারাপ গেছে! আমার আর নার্সিসাসের পার্থক্য খুব বেশি কি?
বস্তুত, একারণেই, ঘুম থেকে কেউ সদ্য জেগে উঠলে তার সামনে যাই না কখোনো; পাছে তার দিনটা খারাপ যায়!
Ok, let the matter pass and come to the point.....
রোজা নেই বলে, বাড়িতে আমার কোন দাম নেই। আমার ছোট বোন, যে কিনা এখন পড়ছে কেবল ক্লাস ফোরে, সেও সাতআটটা রোজা রেখে বিস্তর নেকি কামিয়ে নিয়েছে। ইদানিং খুব ভোরে উঠে তারা সপ্তকে(!!!) সা রা গা মা করে গলা পরিষ্কার করে ঊদারা কি মুদারায় কোরান তিলোয়াত করছে নিয়মিত, টানা ঘণ্টাখানেক।
ওকে মেনসন করে, কেউ কেউ, পরিচিতরা, বলছে আমাকে, "দেখো দেখো। এই বয়সেই কী পরহেজগার! দেখে কিছু শিখো!"
আমি তাদের সবাইকে সবিনয়ে বলছি, "আলবাত। কিউ নেহি?"
আগে যেমন ঘুম থেকে উঠেই চায়ের মুখ দেখতাম, এখন তেমনই জেগেই দেখছি কয়েকটা বিরক্ত মুখ। তাদের মুখের ভাষা পড়লে বুঝতে পারি, তারা বলছে, "এতো বড় ধেড়ে ছেলে একটা রোজা নেই!"
অবশ্য কেউ মুখে বলে না কিছু। আব্বু শুধু একবার জিজ্ঞেস করেছিল, "কিরে রোজা রাখছিস না কেন?"
বলেছি, আকাশের দিকে ইঙ্গিত করে, "তিনি দয়ালু। ক্ষমা করে দেবেন সব!"
এরপর আর কিছুই বলেনি আব্বু। ঈশ্বরের দয়ার উপর তার অগাধ বিশ্বাস!
সে যাক গে, আসল কথায় আসি।
রোজা মাসে রোজদারদের চেয়ে বেরোজদারদের কষ্ট হয় বেশি। কারো সামনে কিছু খেলেই সে ট্যারা চোখে তাকায়। অনেকে লজ্জায় কিছু খায় না। (আমি অবশ্য আজন্ম নির্লজ্জ!) কিছু কিছু হোটেল তো সারা মাস বন্ধ থাকে। বাড়িতে বেরোজদারদের জন্য কোন রান্না হয় না। তাদের অবস্থা হয়, হঠাত দ্বীপে আটকা পড়ার মতো। চারিদিকে সমদ্র, যতোদূর চোখ যায় শুধু জল আর জল, কিন্তু নেই একফোঁটা খাওয়ার মতো!
এমনকি নর্দমার পাশের চায়ের দোকানগুলোও এমাসে অজু করে পর্দানশীল হয়ে যায়! যেদোকানগুলোয় সারা বছর হিন্দি গান বাজতো, সেগুলোতেও গজল বাজে, ওয়াজের রেকর্ড বাজে একটার পর একটা। আমার এক ফ্রেন্ড একবার বলেছিল, যখন দেখবেন পাড়ার দোকানগুলোয় হিন্দি গানের স্থান দখল করে নিয়েছে ইসলামি সংগীত, তখন, চোখ বন্ধ করে ধরে নেবেন, রমজান এসে গেছে!
কথাটা ভুল না খুব একটা!
যাই হোক, আমার জন্যে বাড়িতে রান্না হয়নি কিছু। তাই দুপুরবেলাতেই পেট আর পিঠ প্যারালাল হয়ে গেল। এই ক্ষধার চোটেই কিনা জানি না, আমার মধ্যে জেগে উঠলো প্রচন্ড কাব্যশক্তি। চারপাশ কেমন ঘোলা ঘোলা দেখা শুরু করলাম। রক্ত গরম হয়ে গেল।
"আজকে আমার বদ্ধ প্রাণের পল্বলে
বান ডেকে ঐ জাগল জোয়ার দুয়ার ভাঙা কল্লোলে!"
কবিতা একটা লিখে ফেলার দারুন তাগিদ অনুভব করলাম ভিতরে। আমি আবার খাতায় লিখতে পারি না ক্রিয়েটিভ কিছু, কেন জানি। তাছাড়া অত্যাধুনিক কবিতা খাতায় লিখলে সেটার আর জাত থাকে না ঠিক! তাই ল্যাপুটা অন করলাম! অন করে দেখি ১২% চার্জ। ব্যাটারি লো। চার্জে লাগিয়ে দিতে বলছে ইমিডিয়েটলি।
চার্জে দিলাম। কিন্তু, ল্যাপি সোনা আমার চার্জ নিচ্ছে না। ভাবলাম, মাল্টিপ্লাগের প্রবলেম। গেলাম প্লাগ কিনতে।
সেলিম মামার দোকানে সাধারণত সব ইলেক্ট্রনিক্স জিনিস ফিনিস কিনি। ওর ওখানে দেখি, ভালো মাল্টিপ্লাগ নেই। অন্য দোকান থেকে ২৭০ টাকা দিয়ে একটা কিনে মামার দোকানের কর্মচারিটাকে দেখালাম।
বলল, "ভাই ঠকাইছে। এইটা বড়জোর ১৯০ টাকা!"
কিনে ফেলেছি। কিছু করার নেই বলে বাড়ি ফিরে চার্জে দিতে গিয়ে দেখি, চার্জ এবারেও নিচ্ছে না।
এবারে তো মাল্টিপ্লাগের প্রব নয়। ভাবলাম চার্জারের প্রব। তো বন্ধুর চার্জার এনে চার্জে দিলাম। এবারেও চার্জ নিচ্ছে না! অথচ ও আর আমি একই ব্রান্ডের, একই মডেলের ল্যাপি ইউজ করি!
ওর চার্জার ফিরিয়ে দিয়ে এসে ঘামছিলাম খুব, প্রচন্ড গরমে। ভাবলাম গোসলে যাই। এবারে ট্যাংক আমাকে বাঁশ দিল! পানি নাই! ভাবলাম ফ্যানের নিচে বসে থাকি একটু। ফ্যান অন করতেই লোডসিডিং। মনে পড়ল আচমকা, এবছর বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে বিগত বছরগুলোর তুলনায় সবচেয়ে বেশি!!
এদিকে মাল্টিপ্লাগ, ল্যাপু, ফ্যান, পানি আর ক্ষুধা- এই পঞ্চপান্ডবের অত্যাচারে 'কাব্যি করা উঠল ডকে/ আমার মাথায় গুবুর ডাকে!"
কিন্তু একবার যখন ঠিক করেছি লিখবো, তো লিখবোই। সে আতাপাতা যাই হোক না কেন। লিখতে বসলাম সাম্প্রতি পড়া 'দূরের দুপুর' নিয়ে, বুদ্ধদেব গুহের। মোবাইলেই। লিখলাম টানা ঘণ্টাদুয়েক বই, নেট ও হাতের কাছে পাওয়া সব ধরনের সুত্র থেকে টুকেফুকে।
এতোক্ষণে আমার মায়ের খেয়াল হোল আমি সারাদিন খাইনি কিছু। আমাকে ডেকে বলল, "আয় খেয়ে যা"!
মায়ের ডাক অবহেলা করে কোন পাপী! পরে লিখবো বাকিটা, ভেবে, খেতে গেলাম।
খেয়ে ফিরে এসে দেখি, যে অ্যাপে লিখছিলাম (office) সেটা ক্লোজ করে দিয়েছি, save না করেই!!!
তারপর কি করেছি, সব কিছু আছড়ে ফেলে দিয়েছি না ফুচফুচ করে কেঁদেছি, সেটা না আপনাদের না জানানোই ভাল!

"বন্ধু গো, আর বলিতে পারি না, বড় বিষ-জ্বালা এই বুকে,
দেখিয়া শুনিয়া ক্ষেপিয়া গিয়াছি, তাই যাহা আসে কই মুখে,
...বড় কথা বড় ভাব আসেনাক' মাথায়, বন্ধু, বড় দুখে!
অমর কাব্য তোমরা লিখিও, বন্ধু, যাহারা আছো সুখে!"
(নজরুল)
01/07/2016

মানুষ যখন বিপদে পরে তখন তাকে আরও চিপে ধরো, ঠেশে দাও আরেকটু- এটা আমাদের শেখায় গ্রামীনফোন। আপনি যদি ডেটা কেনেন স্বাভাবিকভাবে, তবে পাঁচ টাকায় পাবেন ২০ এমবি; সাথে ৮০ এমবি সোসাল ইন্টারনেট। অথচ আপনিই যখন emergency এমবি নিচ্ছেন, তখন আপনাকে ১০ এমবি কিনতে পকেট থেকে খসাতে হবে ৫ টাকা!
ব্যাপারটা যথেষ্ট আনন্দদায়ক।

সেদিন বিকেলে আড্ডা দিচ্ছিলাম কলেজ মাঠে, বন্ধুদের সাথে। সজীব, আমি, সোহেল আর সম্রাট ভাই।
বিকেল বিদায় নেয়নি। মাঠে তখনও সূর্যের শেষ আলোর সাথে হওয়ার মাখামাখি। আমাদের মতোই আরও চারপাঁচটা গ্রুপ বসে গল্প করছে বড় আম গাছটার ছায়ায়। কিছু সদ্য ত্রিশ পেরুনো ভুঁড়িওয়ালারা এই গরমেও জুতা আর ট্রাউজার পরে লাফাচ্ছে ব্যাঙের মতো, কেউ বা হাফাচ্ছে মুখ হা করে। তাবলীগ-জামাতের কিছু টুপিওয়ালা মাঠে হাওয়া খেতে আসা কিছু ছেলেকে বোঝাচ্ছে নামাজের উপকারিতা। কেউবা ঘাসে শুয়ে কথা বলছে গফে’র সাথে।
আমরা চারজন। চার পাঁচটা ছেলে একজোট হলে যা হয় আরকি- মেয়ে, সেক্স, মুভি, ক্রিকেট, নেশা, ফেসবুক ইত্যাদি বিষয় আপনাআপনি এসে হাজির হয়। খুব গোপন কোন কথাও বলা হয় তারা সপ্তকে। তখন যেকোন ছেলের কথা শুনলে মনে হবে, এদের মন বলে কিছু নেই- লাইফ ইজ অল এবাউট সেক্স।
সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসার ঠিক আগ মুহূর্তে, একটা মেয়ে এসে আমাদের আচমকা চমকে দিয়ে জিজ্ঞেস করলো, “ভাইয়া, আপনারা কি এই কলেজে পড়েন?”
তখনও এতোটা অন্ধকার হয়নি যে মেয়েটিকে ভালো ভাবে দেখতে পারবো না। মেয়েটির পরনে কালারফুল একটা জামা, মাথায় লাল ফিতা- চুল বাঁধা খোঁপা করে। কেমন তামাটে-অন্ধকার মুখ।
বললাম, “না, পড়ি না এই কলেজে। কেন? কী দরকার?”
সত্যিই বিরক্ত লাগছিল খুব। এমন খ্যাত একটা মেয়ের সাথে কথা বলার চেয়ে সম্রাট ভাইয়ের গল্প শোনা অনেক আকর্ষণীয়।
“এখানে ভর্তি কখন করায় জানেন?
আমি আর জবাব দিলাম না এবারে। সম্রাট ভাই বলল, “না ভর্তি তো অফিস আওয়ারে করায়। আপনি কাল ১০টা থেকে ৪টার মধ্যে আসেন। তখন অফিস খোলা থাকবে। আপনার যা জানার তখন জেনে নিয়েন।”
ভাইয়ের কণ্ঠ শুনে মনে হলো, সেও বিরক্ত।
মেয়েটা আবার জিজ্ঞেস করলো, “তাইলে আপনারা এখানে পড়েন না?”
এবারে আর নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারলাম না। বললাম, “আরে বললামই তো এখানে পড়ি না। বেকার জিজ্ঞেস করছেন কেন? জানিও না কিছু ভর্তির ব্যাপারে। তো আপনার আমাদের সাথে কোন দরকার নেই। আপনি যান এখন এখান থেকে।”
বলেই আবার গল্প শুরু করলাম।
*****
ঘুম আসছিল না রাতে। কানে ইয়ারফোন লাগিয়ে শুনছিলাম জেমস।
“এই শহরের কতোশতো অট্টালিকার ফাঁকে
আমার জানালা ভরে ছবি হয়ে ঝুলছে আকাশ।
আমি আর একফালি নিষ্পাপ চাঁদ সারারাত কথা বলে,
হয়েছি উসাদ।”
হঠাত মেয়েটার কথা মনে পড়ল। অতো রুডভাবে না বললেও পারতাম। আমাদের কাছে তো চাচ্ছিল না কিছু, হয়তো আর বেশিক্ষণ সময়ও নিত না।
তখন আবিষ্কার করলাম নিজেকে আরেকবার। বুঝতে পারলাম, এখনো ঠিক মানুষ হয়ে উঠতে পারিনি আমি, পারিনি আধুনিক হতে। প্রশ্ন করলাম নিজেকে, মেয়েটা যদি সুন্দরী হতো, পারতাম এভাবে কথা বলতে? বা পারলেও বলতাম?
মেয়েটা যদি স্নিগ্ধ হতো, তাহলে হয়তো আগ বাড়িয়ে উপকার করতে চাইতাম। জিজ্ঞেস করতাম, “আপনি সন্ধ্যায় কেন? কাল আসুন। ১০টা থেকে ৪টার মধ্যে।” আরও জিজ্ঞেস করতাম, “কে ভর্তি হবে? আপনি?”
অথচ স্বাভাবিক ভদ্রতাটাও দেখাইনি। উল্টো খারাপ ব্যবহার করেছি।
এটাকে কি বর্ণবাদ বলা যায়?
আর আমার মিডল ক্লাস মন বারবার বলছিল, মেয়েটা বেশ্যা হতে পারে। আমাদের মনে বেশ্যাদের যে চিত্র গাঁথা, তার সাথে ওর চেহারাটা যেন মিলে যায় অনেকটা। ওকে বেশ্যা ধরে নিয়েই তখন মনে এক ধরনের ভয় কাজ করছিল। ভাবছিলাম, কেউ যদি দেখে!
কি আজব! ঘরে যখন প্রাইভেট ব্রাউজিং করি, তখন ভয় করে না। কারণ কেউ আমার হিস্ট্রি দেখে না। আর এখন কিছু না করেও ভয় পাচ্ছি! কারণ মানুষ দেখছে!
29/06/2016
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫
৩৮টি মন্তব্য ১৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×