যারা সত্য গ্রহণ করতে চাই তাদের জন্য এ লেখা। আমার লেখার কোন কথা অযৌক্তিক বা ভূল প্রমান করলে তা অবশ্যই গ্রহণ করবো। যারা কোন যুক্তি ছাড়া অযথাই এভাবে বলবেন যে ‘আপনার কথা ঠিক না’ বা গালি-গালাজ করার মত হীন চরিত্র, তাদেরকে আমার লেখা থেকে দূরে থাকতে অনুরোধ করছি।
কুরআন মানবরচিত তার বহু প্রমান আছে। এখানে তার একটির আলোচনা সংক্ষেপে করেছি।
এখন অনেকটা কমেছে, গত দু’দশক আগেও এদেশে কন্যা সন্তান জন্মদানের কারনে স্বামীরা স্ত্রীকে প্রহার করত এবং এমনকি তালাকও দিত।কন্যা সন্তানের প্রতি অনাগ্রহের মূল কারন ইসলামিক পারিবারিক নীতি।ইসলামি পারিবারিক নীতির কারনে ছেলেরা সংসারের হাল ধরে এবং অরথো উপারজন করে আর অপরদিকে মেয়ে সন্তান সংসারের জন্য বোঝা হয়ে দাড়ায়।
আমার এ কথার প্রতিবাদে অনেক মুসলিম বলবে যে ইসলাম কন্য সন্তানের গুরুত্ব বেশি দিয়েছি, কারন কন্যা মায়ের মরযাদা পায়, একাধিক কন্যা সন্তান থাকলে নবীজি জান্নাতের ঘোষনা দিয়েছেন, নারী নামে কুরআনে একটি সুরা আছে ইত্যাদি। সচেতন ও বিবেকবান পাঠকদের বলবো- নারীর অধিকার সংক্রান্ত সব কথাগুলো প্রায় পাম-পট্টিমূলক। উদাহরণ স্বরুপ যদি বলি যে গ্রামের চেয়ারম্যন বা অফিসের গুরুত্বপূরন পদবিগুলো সাদা চামড়ার মানুষের অধিকার। কারন তারা এর জন্য বেশি যোগ্য, তাদেরকে এ বৈশিষ্ট্য দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছে এবং ------। আর কালো চামড়ার মানুষের এজন্য মন খারাপের কোন কারন নেই, কালো চামড়ার মানুষের জন্য বেশি জান্নাত, তাদের ইবাদতে অনেক বেশি সওয়াব, তাদের মরযাদা বেশি ইত্যাদি ইত্যাদি। এভাবে কিছু ভোগাছ তেল মারা কথাদ্বারা কিছু বোকা কালো মানুষকে বোকা বানানো যায় ঠিকই, বাস্তব যুক্তি ও বিশ্লেষনে বুদ্ধিমানের কাছে এ বোকা বানানোর ছল চাতুরি সহজেই ধরা খায়।
ইসলাম যেভাবে নারীকে ঠকিয়েছে তার বিস্তারিত লিখেছি নিম্নের পোষ্টে, যে যুক্তি কেউ এখন পরযুন্ত খন্ডন করতে পারেনি।
আল কুরআনের আলোকে নারী অধিকার (সত্য উম্মোচিত)/আল কুরআন মানব রচিত নাকি স্রষ্টার তার বিচারের দায় পাঠকের বিবেকের উপর
নারী-পুরুষ বৈষম্যর মূল কারন ও প্রতিকার
লিঙ্গভিত্তিক গর্ভপাতের কবলে পড়ে ২০০৫ সালে প্রায় ৯ কোটি মেয়ে শিশু জন্মের আগেই মারা গেছে ?
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:৩৪

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




