somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

ঔপন্যাসিক জিল্লুর রহমান
চোখের সামনে যেকোন অসঙ্গতি মনের মধ্যে দাগ কাটতো, কিশোর মন প্রতিবাদী হয়ে উঠতো। তার বহিঃপ্রকাশ ঘটতো কবিতা লেখার মধ্য দিয়ে। ক্ষুধা ও দারিদ্রের বিরুদ্ধে, নির্যাতন ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদী কবিতা। তারপর গল্প, উপন্যাস। এ যাবত প্রকাশিত গ্রন্থসংখ্যা-২১ টি।

জীবনের শেষ গোধূলী- শেষ পর্ব

২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




ইরা গতকাল গ্রামের বাড়ি এসেছে। আসার পর থেকে সুযোগ খুঁজেছে বাসা থেকে বেরিয়ে জয়পুরহাট আসার। তারপর স্মৃতিময় বারো শিবালয় মন্দির, ছোট যমুনা নদী। জয় ইরাকে কথা দিয়েছিলো প্রতি বছর বছরের শেষ গোধূলীটা দু’জনে একসঙ্গে দেখবে। আজ সেই সুযোগ পেয়েছে ইরা, এমন একটা সুযোগের অপেক্ষায় ছিলো ইরা দুই যুগ থেকে। ইরা বাসা থেকে বেরিয়ে একটা অটোতে উঠে সোজা কালাই এসেছে, ভাগ্যক্রমে পাঁচশিরা এসে একটা সি.এন.জি পেলো। ইরা কোনোকিছু না বলেই সি.এন.জি’তে উঠলো।
সি.এন.জি’র ড্রাইভার তো অবাক, কোথায় যাবেন আপনি? না বলে উঠলেন কেনো?
ইরা বললো, জয়পুরহাট যাবো, তুমি যাবে না?
না।
যাবে না কেনো? চলো তোমাকে আমি অনেক টাকা দিবো।
অনেক টাকা মানে? ড্রাইভার জিজ্ঞেস করলো।
ইরা চোখ বড় বড় করে বললো, তোমাকে আমি পাঁচশো টাকা দিবো, যাবে না?
টাকার লোভে ড্রাইভার যেতে রাজি হলো। সেই সি.এন.জি নিয়ে ইরা সোজা চলে এলো বারো শিবালয়। তখন বিকেল চারটা বাজে। তখন থেকে ইরা জয়কে খুঁজছে কখনো বটগাছের চারপাশে লুকোচুরি করার মতো, কখনো নদীর ধার বরাবর একবার উজানে, একবার ভাটিতে।

বিকেল থেকে ইরাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। মোশা প্রথমে পাশের বাড়ি, স্কুলের আশ-পাশ, দেবর-ননদের বাড়ি এবং জয়পুরহাট ইরার বাবার বাড়িসহ অনেক খোঁজাখুঁজি করলো। কিন্তু কোথাও তাকে খুঁজে পাওয়া গেলো না। ইভা জুঁইকে বকাবকি করলো, একসাথে তো ছিলি তুই আবার কোথায় গিয়েছিলি যে তোর দাদিকে দেখে রাখতে পারলি না। খবর শুনে আত্মীয়-স্বজনরা বাড়িতে এলো, একেকজন একেকরকম পরামর্শ দিতে লাগলো।
অবশেষে মাইকিং শুরু হলো, কিছুক্ষণের মধ্যে খবরটা এলাকায় ছড়িয়ে পড়লো। কেউ কেউ বললো, বয়স্ক মহিলা কোথায় আর যাবে, মাথায় একটু গণ্ডগোল ছিলো, পথ ভুলে কোথাও গেছে। পথ খুঁজে পেলে ঠিকই চলে আসবে।
কিন্তু গভীর রাত পর্যন্ত মাইকিং, বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজির পরও ইরাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া গেলো না। বাড়িতে একটা শোকের ছায়া নামলো।

ততক্ষণে রাত গভীর হয়েছে, ইরা শীতে ঠকঠক করে কাঁপছে, সেদিকে তার খেয়াল নেই, তার কাছে এখনো সূর্য অস্ত যায়নি। সে বিড়বিড় করে কথা বলেই চলেছে, তুমি ভেবেছো আমি রাগ করে চলে যাবো? আমি তোমার অপেক্ষায় থাকবো, তুমি কথা দিয়েছো আসবে, আমি সেই অপেক্ষায় থাকবো। বলে কথা বলতে বলতে ইরা নদীতে নামলো, তারপর আবার বলতে শুরু করলো, একবার আমরা এখানে এসেছিলাম বর্ষায়, এখানে একটা নৌকা বাঁধা ছিলো। আমরা নৌকায় উঠলাম। আমি খুব ভয় পাচ্ছিলাম, বলছিলাম আমি সাঁতাড় কাটতে জানি না। তুমি আমাকে জড়িয়ে ধরেছিলে, বলেছিলে তোমার সাঁতাড় কাটতে হবে না। আমি তোমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে রাখবো, ডুবে যেতে দিবো না।
আমি বলেছিলাম, তোমাকে তুলতে হবে না, জানো না প্রেমের মরা জলে ডুবে না।
কথা বলতে বলতে ইরা নদীতে নামলো, স্রোতস্বীনির কাছে দাঁড়ালো, পানিতে ইরার অস্পষ্ট প্রতিচ্ছবি ভেসে উঠলো। ইরা পানিতে তার নিজের প্রতিচ্ছবি দেখে উচ্ছ্বাসিত কণ্ঠে বলে উঠলো, পেয়েছি, এই তো তুমি তোমার ছায়া রেখে গেছো। আমি জানতাম তুমি আমাকে ফাঁকি দিয়ে যাবে না, তুমি ফাঁকি দিতেই জানো না। আমি তোমাকে না পাই তোমার ছায়া তো পেয়েছি। আমি তোমার ছায়াকেই বুকে জড়িয়ে ধরে রাখবো সারাজীবন। তোমার ছায়া বুকে জড়িয়ে আমি সারাজীবন কাটিয়ে দিবো। বলে ইরা জয়ের ছবি মনে করে তার নিজের প্রতিচ্ছবিকে জড়িয়ে ধরার জন্য পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়লো।
নদীতে তেমন পানি ছিলো না। সোজা হয়ে দাঁড়ালে ইরা হয়তো দাঁড়িায়ে থাকতে পারতো কিন্তু ঝাঁপ দেয়াতে তার মুখ ডুবে গেলো পানিতে। সে বাঁচার চেষ্টা করলো হাত-পা ছুঁড়াছুঁড়ি করতে লাগলো।

বারো শিবালয় মন্দিরের সামনে গতন শহর-খঞ্জণপুর রাস্তার ওপর মানুষের ভিড় জমেছে। কৌতূহলী মানুষের প্রশ্ন কী হয়েছে? কী হয়েছে ভাই?
একজন বললো, নদীতে একটা লাশ পাওয়া গেছে।
লাশ, কার লাশ?
একজন বিরক্ত হয়ে বললো, আরে ভাই কার লাশ কে জানে? হয়তো ভেসে এসেছে দূর থেকে।
আরেকজন বললো, না, দূর থেকে না। কাল বিকেলে আখ কাটার সময় কামলারা দেখেছে এই বুড়িকে বটগাছের নিচে বিড় বিড় করতে, সেই মহিলারই লাশ।
একটা পুলিশের ভ্যান এলো। কয়েকজন পুলিশ সদস্য বাঁশি বাজিয়ে ভিড় ফাঁকা করে বটগাছের শেকড়ের সঙ্গে আটকে থাকা লাশ টেনে উপরে তুললো।
পুলিশের একজন অফিসার ওয়্যারলেসে বিড়বিড় করে ম্যাসেজ পাঠালো। মিডিয়া কর্মীরা ক্লিক ক্লিক করে ছবি তুলতে শুরু করলো। কিছুক্ষণের মধ্যে খবরটা জয়পুরহাট শহর, পুরা জেলাসহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমেও ছড়িয়ে পড়লো।
জুঁই প্রথম ছবিটা দেখলো, তার এক ফ্রেন্ড ছবিটা ফেসবুকে শেয়ার করেছে। দেখে সে চিৎকার করে উঠলো, দাদি।
পাশের রুম থেকে ইভা দৌড়ে এলো। মোশা বাসা থেকে বেরিয়ে যাচ্ছিলো সে ফিরে এলো। ইভা জিজ্ঞেস করলো, কী হলো মা?
জুঁই তার ল্যাপটপের স্ক্রিন দেখিয়ে বললো, মা দাদি নেই, বলে সে বিলোপ করে বলতে শুরু করলো, দাদি কাল আমাকে বললো গোধূলী দেখতে যাবে। জয় না কার সাথে নাকি দাদির এক সাথে গোধূলী দেখার কথা আছে। আমি যদি জানতাম সুযোগ পেলে সত্যি সত্যি দাদি একাই গোধূলী দেখতে যাবে আর সেটাই হবে দাদির জীবনের শেষ গোধূলী তবে… বলে জুঁই আবার বিলোপ করে কাঁদতে শুরু করলো।

সমাপ্তইরা গতকাল গ্রামের বাড়ি এসেছে। আসার পর থেকে সুযোগ খুঁজেছে বাসা থেকে বেরিয়ে জয়পুরহাট আসার। তারপর স্মৃতিময় বারো শিবালয় মন্দির, ছোট যমুনা নদী। জয় ইরাকে কথা দিয়েছিলো প্রতি বছর বছরের শেষ গোধূলীটা দু’জনে একসঙ্গে দেখবে। আজ সেই সুযোগ পেয়েছে ইরা, এমন একটা সুযোগের অপেক্ষায় ছিলো ইরা দুই যুগ থেকে। ইরা বাসা থেকে বেরিয়ে একটা অটোতে উঠে সোজা কালাই এসেছে, ভাগ্যক্রমে পাঁচশিরা এসে একটা সি.এন.জি পেলো। ইরা কোনোকিছু না বলেই সি.এন.জি’তে উঠলো।
সি.এন.জি’র ড্রাইভার তো অবাক, কোথায় যাবেন আপনি? না বলে উঠলেন কেনো?
ইরা বললো, জয়পুরহাট যাবো, তুমি যাবে না?
না।
যাবে না কেনো? চলো তোমাকে আমি অনেক টাকা দিবো।
অনেক টাকা মানে? ড্রাইভার জিজ্ঞেস করলো।
ইরা চোখ বড় বড় করে বললো, তোমাকে আমি পাঁচশো টাকা দিবো, যাবে না?
টাকার লোভে ড্রাইভার যেতে রাজি হলো। সেই সি.এন.জি নিয়ে ইরা সোজা চলে এলো বারো শিবালয়। তখন বিকেল চারটা বাজে। তখন থেকে ইরা জয়কে খুঁজছে কখনো বটগাছের চারপাশে লুকোচুরি করার মতো, কখনো নদীর ধার বরাবর একবার উজানে, একবার ভাটিতে।

বিকেল থেকে ইরাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। মোশা প্রথমে পাশের বাড়ি, স্কুলের আশ-পাশ, দেবর-ননদের বাড়ি এবং জয়পুরহাট ইরার বাবার বাড়িসহ অনেক খোঁজাখুঁজি করলো। কিন্তু কোথাও তাকে খুঁজে পাওয়া গেলো না। ইভা জুঁইকে বকাবকি করলো, একসাথে তো ছিলি তুই আবার কোথায় গিয়েছিলি যে তোর দাদিকে দেখে রাখতে পারলি না। খবর শুনে আত্মীয়-স্বজনরা বাড়িতে এলো, একেকজন একেকরকম পরামর্শ দিতে লাগলো।
অবশেষে মাইকিং শুরু হলো, কিছুক্ষণের মধ্যে খবরটা এলাকায় ছড়িয়ে পড়লো। কেউ কেউ বললো, বয়স্ক মহিলা কোথায় আর যাবে, মাথায় একটু গণ্ডগোল ছিলো, পথ ভুলে কোথাও গেছে। পথ খুঁজে পেলে ঠিকই চলে আসবে।
কিন্তু গভীর রাত পর্যন্ত মাইকিং, বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজির পরও ইরাকে কোথাও খুঁজে পাওয়া গেলো না। বাড়িতে একটা শোকের ছায়া নামলো।

ততক্ষণে রাত গভীর হয়েছে, ইরা শীতে ঠকঠক করে কাঁপছে, সেদিকে তার খেয়াল নেই, তার কাছে এখনো সূর্য অস্ত যায়নি। সে বিড়বিড় করে কথা বলেই চলেছে, তুমি ভেবেছো আমি রাগ করে চলে যাবো? আমি তোমার অপেক্ষায় থাকবো, তুমি কথা দিয়েছো আসবে, আমি সেই অপেক্ষায় থাকবো। বলে কথা বলতে বলতে ইরা নদীতে নামলো, তারপর আবার বলতে শুরু করলো, একবার আমরা এখানে এসেছিলাম বর্ষায়, এখানে একটা নৌকা বাঁধা ছিলো। আমরা নৌকায় উঠলাম। আমি খুব ভয় পাচ্ছিলাম, বলছিলাম আমি সাঁতাড় কাটতে জানি না। তুমি আমাকে জড়িয়ে ধরেছিলে, বলেছিলে তোমার সাঁতাড় কাটতে হবে না। আমি তোমাকে বুকে জড়িয়ে ধরে রাখবো, ডুবে যেতে দিবো না।
আমি বলেছিলাম, তোমাকে তুলতে হবে না, জানো না প্রেমের মরা জলে ডুবে না।
কথা বলতে বলতে ইরা নদীতে নামলো, স্রোতস্বীনির কাছে দাঁড়ালো, পানিতে ইরার অস্পষ্ট প্রতিচ্ছবি ভেসে উঠলো। ইরা পানিতে তার নিজের প্রতিচ্ছবি দেখে উচ্ছ্বাসিত কণ্ঠে বলে উঠলো, পেয়েছি, এই তো তুমি তোমার ছায়া রেখে গেছো। আমি জানতাম তুমি আমাকে ফাঁকি দিয়ে যাবে না, তুমি ফাঁকি দিতেই জানো না। আমি তোমাকে না পাই তোমার ছায়া তো পেয়েছি। আমি তোমার ছায়াকেই বুকে জড়িয়ে ধরে রাখবো সারাজীবন। তোমার ছায়া বুকে জড়িয়ে আমি সারাজীবন কাটিয়ে দিবো। বলে ইরা জয়ের ছবি মনে করে তার নিজের প্রতিচ্ছবিকে জড়িয়ে ধরার জন্য পানিতে ঝাঁপিয়ে পড়লো।
নদীতে তেমন পানি ছিলো না। সোজা হয়ে দাঁড়ালে ইরা হয়তো দাঁড়িায়ে থাকতে পারতো কিন্তু ঝাঁপ দেয়াতে তার মুখ ডুবে গেলো পানিতে। সে বাঁচার চেষ্টা করলো হাত-পা ছুঁড়াছুঁড়ি করতে লাগলো।

বারো শিবালয় মন্দিরের সামনে গতন শহর-খঞ্জণপুর রাস্তার ওপর মানুষের ভিড় জমেছে। কৌতূহলী মানুষের প্রশ্ন কী হয়েছে? কী হয়েছে ভাই?
একজন বললো, নদীতে একটা লাশ পাওয়া গেছে।
লাশ, কার লাশ?
একজন বিরক্ত হয়ে বললো, আরে ভাই কার লাশ কে জানে? হয়তো ভেসে এসেছে দূর থেকে।
আরেকজন বললো, না, দূর থেকে না। কাল বিকেলে আখ কাটার সময় কামলারা দেখেছে এই বুড়িকে বটগাছের নিচে বিড় বিড় করতে, সেই মহিলারই লাশ।
একটা পুলিশের ভ্যান এলো। কয়েকজন পুলিশ সদস্য বাঁশি বাজিয়ে ভিড় ফাঁকা করে বটগাছের শেকড়ের সঙ্গে আটকে থাকা লাশ টেনে উপরে তুললো।
পুলিশের একজন অফিসার ওয়্যারলেসে বিড়বিড় করে ম্যাসেজ পাঠালো। মিডিয়া কর্মীরা ক্লিক ক্লিক করে ছবি তুলতে শুরু করলো। কিছুক্ষণের মধ্যে খবরটা জয়পুরহাট শহর, পুরা জেলাসহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমেও ছড়িয়ে পড়লো।
জুঁই প্রথম ছবিটা দেখলো, তার এক ফ্রেন্ড ছবিটা ফেসবুকে শেয়ার করেছে। দেখে সে চিৎকার করে উঠলো, দাদি।
পাশের রুম থেকে ইভা দৌড়ে এলো। মোশা বাসা থেকে বেরিয়ে যাচ্ছিলো সে ফিরে এলো। ইভা জিজ্ঞেস করলো, কী হলো মা?
জুঁই তার ল্যাপটপের স্ক্রিন দেখিয়ে বললো, মা দাদি নেই, বলে সে বিলোপ করে বলতে শুরু করলো, দাদি কাল আমাকে বললো গোধূলী দেখতে যাবে। জয় না কার সাথে নাকি দাদির এক সাথে গোধূলী দেখার কথা আছে। আমি যদি জানতাম সুযোগ পেলে সত্যি সত্যি দাদি একাই গোধূলী দেখতে যাবে আর সেটাই হবে দাদির জীবনের শেষ গোধূলী তবে… বলে জুঁই আবার বিলোপ করে কাঁদতে শুরু করলো।

সমাপ্ত


এই গল্পটি প্রথম থেকে পড়তে ক্লিক করুন:জীবনের শেষ গোধূলী-০১
আমার সব লেখা এক সাথে পড়তে ক্লিক করুন:আমার ঠিকানা
আমার ফেসবুক:ফেসবুক
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২৫
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আরো একটি সফলতা যুক্ত হোলো আধা নোবেল জয়ীর একাউন্টে‼️

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪০



সেদিন প্রথম আলো-র সম্পাদক বলেছিলেন—
“আজ শেখ হাসিনা পালিয়েছে, প্রথম আলো এখনো আছে।”

একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আজ আমি পাল্টা প্রশ্ন রাখতে চাই—
প্রথম আলোর সম্পাদক সাহেব, আপনারা কি সত্যিই আছেন?

যেদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

হামলা ভাংচুর অগ্নিসংযোগ নয়, আমরা শান্তি চাই

লিখেছেন নতুন নকিব, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১১

হামলা ভাংচুর অগ্নিসংযোগ নয়, আমরা শান্তি চাই

ছবি এআই জেনারেটেড

হামলা ভাংচুর অগ্নিসংযোগ প্রতিবাদের ভাষা নয় কখনোই
আমরা এসব আর দেখতে চাই না কোনভাবেই

আততায়ীর বুলেট কেড়ে নিয়েছে আমাদের হাদিকে
হাদিকে ফিরে পাব না... ...বাকিটুকু পড়ুন

তৌহিদি জনতার নামে মব সন্ত্রাস

লিখেছেন কিরকুট, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৫৪




ছবিঃ অনলাইন থেকে সংগৃহীত।


দেশের বিভিন্ন স্থানে সাম্প্রতিক সময়ে ধর্মের নাম ব্যবহার করে সংঘটিত দলবদ্ধ সহিংসতার ঘটনা নতুন করে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। বিশেষ করে তৌহিদি জনতা পরিচয়ে সংঘবদ্ধ হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুখ গুজে রাখা সুশীল সমাজের তরে ,,,,,,,,

লিখেছেন ডঃ এম এ আলী, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৫


দুর্যোগ যখন নামে আকাশে বাতাশে আগুনের ধোঁয়া জমে
রাস্তা জুড়ে কখনো নীরবতা কখনো উত্তাল প্রতিবাদের ঢেউ
এই শহরের শিক্ষিত হৃদয়গুলো কি তখনও নিশ্চুপ থাকে
নাকি জ্বলে ওঠে তাদের চোখের ভেতর নাগরিক বজ্র
কেউ কেও... ...বাকিটুকু পড়ুন

নজরুল পরিবারের প্রশ্ন: উগ্রবাদী হাদির কবর নজরুলের পাশে কেন?

লিখেছেন মাথা পাগলা, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:০১



প্রায় অর্ধশতাব্দী আগে কাজী নজরুল ইসলামের দেহ সমাধিস্থ করা হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদের পাশে। শনিবার বাংলাদেশের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টে নাগাদ সেখানেই দাফন করা হল ভারতবিদ্বেষী বলে পরিচিত ইনকিলাব মঞ্চের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×