তখন এরশাদ চাচার আমল।
বিভিন্ন গুরুত্তপূর্ণ বিষয়ে সিদ্দান্ত গ্রহণের জন্য উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি জাতীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এই কমিটির কাছে কৃষি মন্ত্রণালয়ের জাতীয় ফল বিষয়ক কমিটি থেকে একটি সমস্যার সমাধান চেয়ে পত্র দেয়া হল। সমস্যাটি হল, জাতীয় ফল কাঁঠাল কোন লিঙ্গ?
অনেক গবেষণার পরও যখন কমিটি কোন সিদ্ধান্তে আসতে পারল না, তখন সবাই রাষ্ট্রপতির কাছে গেল।
এরশাদ সমস্যাটি শুনে একটু হেসে বলল, কাঁঠাল পুংলিঙ্গ, কারন কাঁঠালের বিচি আছে।
সবাই এরশাদের নামে জিন্দাবাদের শ্লোগান তুলে হৃষ্টচিত্তে ফিরে এল।
এবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জাতীয় নিরাপত্তা কমিটি থেকে আরেকটি সমস্যার সমাধান চেয়ে পত্র দেয়া হল। সমস্যাটি হল, পুলিশ কোন লিঙ্গ?
যথারীতি জাতীয় কমিটি এবারও সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ হয়ে রাষ্ট্রপতির শরণাপর্ণ হল।
এরশাদ সমস্যাটি শুনে একটু জোরে হেসে বলল, পুলিশ পুংলিঙ্গ, কারন পুলিশের ডাণ্ডা আছে।
সবাই আবারও এরশাদের নামে জয়োধ্বনি তুলে হৃষ্টচিত্তে ফিরে এল।
এবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে আরেকটি সমস্যার সমাধান চেয়ে পত্র দেয়া হল। সমস্যাটি হল, আইন কোন লিঙ্গ?
এবার আবারও ব্যর্থ হয়ে জাতীয় কমিটি গেল রাষ্ট্রপতির কাছে। সবাই আবারও এরশাদের নামে জয়োধ্বনি তুলে হৃষ্টচিত্তে ফিরে এল। কারন এরশাদ সমস্যাটি শুনে অট্টহাসি হেসে সমাধান দিয়ে বলল, আইন স্ত্রীলিঙ্গ, কারন আইনের ফাঁক আছে।
---------------------------------------------------------------------------
এক ছেলের সাথে আর এক মেয়েরপ্রেম ছিল। মেয়েটা একদিন ছেলেটাকে দাওয়াত দিল,
আর বললঃ “আজ আসিয়ো আমাদের বাড়িতে, মা-বাবার সাথে তোমার পরিচয় করাইয়া দিবো,তারপরে রাতে আমরা……….
ছেলেতো খুশিতে বাকবাক। তখনি ছুটে গেল ডাক্তারের দোকানে কনডম কিনতে। দোকানদার বেডা ছেলের খুশি দেখে পাম-পট্টি দিয়ে পুরা ফ্যামিলি প্যাক গছায় দিল।
লাফাইতে লাফাইতে ছেলে সন্ধ্যায় গিয়ে হাজির হল মেয়ের বাড়িতে।
শ্বশুর-শ্বাশুড়ীর (হবু) সামনে গিয়ে ছেলে সালাম দিয়ে সেইযে মাথা নিচু করল,মাথা উচুই করেনা, আধাঘন্টা পার হয়ে গেল, মাথা আর উঠেনা। হবুদের উপর সম্মান দেখে মেয়েতো আহলাদে গদগদ। ছেলের কানের কাছে ফিসফিস করে বলল, তুমি আমার বাবা-মারে সম্মান করো জানতাম, কিন্তু এত সম্মান করো তাতো জানতাম না।
ছেলে রাগে রাগে উত্তর দেয়,সেইডা ঠিক আছে, কিন্তু আমিওতো জানতাম না, তোমার বাপে কনডম বেচে।
২।প্রেমিকাঃ জানু এবার ভাল করে দেখে বল না আমার শরীর এর কোন অংশ সবচেয়ে সুন্দর?
প্রেমিকঃ হুম, সেটা হল এমন একটা জিনিষ যেটা দেখতে নারিকেলের মত গোল। তার ভিতর আরো দুইটা বৃত্ত আছে, বৃত্ত এর উপর ডট।
প্রেমিকাঃ সেটা কি তারাতারি বল না?
.
.
.
.
প্রেমিকঃ সেটা হল তোমার চোখ।
৩।বাসর রাতে স্বামী স্ত্রীকে ১০০০ টাকা দিয়ে বলল:আমি এসব কাজ কখন টাকা না দিয়ে করিনি।
স্ত্রী ২০০ টাকা ফেরত দিয়ে বলল:আমি কোনদিন ৮০০ টাকার উপর নেইনি।
৪।একদিন রিক্সায় করে স্বামি এবং স্থী
বেড়াইতে যাইতেছিল
হঠাত্ এক ছিনতাইকারী এসে তাদের ধরল
ছিনতাইকারিঃ আপনাদের কাছে সোনা দানা যা কিছু আছে দিয়া দেন।
মহিলাঃআমার কাছে সোনা দানা কিছুই নাই।পাশে যে লোকটি দেখতাছেন উনি আমার স্বামী,উনার কাছে একটা সোনা আর দুইটা দানা আছে,কোন কাজের না,লইয়া যাইতে পারেন।
৫।বাবা আর ছেলে মার্কেটে গেছে। হঠাৎ ছেলে দেখে বাপের প্যান্টের চেইন খোলা!
ছেলেঃ বাবা, বাবা, তোমার প্যান্টের চেন খোলা!
বাবাঃ স্টুপিড, এভাবে বলতে নেই। বলতে হয়, “তোমার মেকআপ বক্স খোলা”
পরের দিন একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি—–
ছেলেঃ বাবা, তোমার লিপস্টিক বের হয়ে গেছে।
-----------------------------------------------------------------------------
এক লোকের একবার ভয়ংকর অসুখ হলো
তো বিভিন্ন ডাক্তার, হসপিটাল, পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ডাক্তার বলল যে তাকে কোনো বিবাহিত মহিলার দুধ পান করতে হবে!!!!!!!!!!!!!!
রোগী তো পড়ল মহা বিপদে
চেষ্টায় লেগে গেল কিভাবে ম্যানেজ করা যায়
শেষমেষ রাখে আল্লা মারে কে
পেয়েও গেল এক বিবাহিত নারীকে, যার দুধ পান করবেন
তো একদিন সে সরাসরি নারীর দুধপান শুরু করল।
আস্তে আস্তে মহিলার যৌন আবেগ বেড়ে গেল
একসময় মহিলা বলল, আপনার আর কিছু ইচ্ছা থাকলে বলুন, খেতে দেই
দুধের বোটা থেকে মুখ উঠিয়ে লোকটা বলল - আপা, একখান টোস্ট বিস্কুট হবে? ভিজাইয়া ভিজাইয়া খাইতাম!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
------------------------------------------------------------------------
অবৈধ সম্পর্ক
আবুল মিয়ার সাথা পাশের বাসার মিতা ভাবীর অবৈধ সম্পর্ক আছে।
আবুল তারে একটা বিদেশী ব্রা গিফট করছে। তার সাতদিন পর:
আবুল: তোমাকে যে বিদেশী ব্রা টা দিছিলাম সেইটা দিয়া কি করছো?
মিতা: সেটা তো রফিক নিয়া গেছে আমার কাছে থাকে।
আ: তার মানে তুমি রফিকের সাথেও xxx কর।
মি: তো তোমার কি ধারনা শুধু তোমার সাথেই।
আ: যাই হোক, রফিক সেটা দিয়া কি করছে।
মি: রফিকের সাথে আবার আইরিনের প্রেম। সে আইরিনকে গিফ্ট করছে।
আ: আইরিন সেটা দিয়া কি করছে?
মি: তা তো জানিনা। কেন, কি দরকার তোমার তা দিয়া।
আ: খুব দরকার। আজ আমার বৌ দেখি সেই ব্রাটা পইরা আছে।
রোমাঞ্চকর ডেটিং
তিন টিনএজ বান্ধবী এক সাথে এক ফ্ল্যাটে থাকে। একি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। পরের শনিবার থেকে তাদের পরবর্তী সেমিস্টার শুরু হবে। তাই শুক্রবার দিন তিন বান্ধবী একসাথে ডেটিং এ বেড় হলো। সারাদিন ডেটিং করার পর কাকতালীয় ভাবে সন্ধ্যায় এক সাথে তিনজন বাসায় ফিরলো।
প্রথম এক বান্ধবী উৎফুল্ল ভাবে অপর দুইজনকে বলল- “রোমাঞ্চকর ডেটিং হচ্ছে বাসায় ফিরে যখন দেখবে তোমার পরিপাটি চুল এবড়ানো থেবড়ানো, নিজেকে আয়নায় দেখলে পাগলীনি মনে হবে সেটা।”
দ্বিতীয় বান্ধবী প্রথম বান্ধবীর উপর লাফ দিয়ে পরে বলল- “হলো না, সব চেয়ে রোমাঞ্চকর ডেটিং হচ্ছে বাসায় ফিরে যখন দেখবে তোমার সুন্দর ম্যাকাপ নিঃশেষ হয় গেছে, তোমার ঠোঁটে লিপস্টিকের লেশ মাত্র নেই।”
তৃতীয় বান্ধবী চুপ করে বসে বসে তাদের কথা শুনছিলো। কোন কথা বলছিলো না। অনেকক্ষণ চুপ করে থাকার পর নিজের অন্তবাস খুলে দেয়ালের দিকে ছুরে মেরে বলল – “সব চেয়ে রোমাঞ্চকর ডেটিং একেই বলে।”
আসল সত্য
বই পড়ে হঠাৎই ছোট্ট হৃদয় জানতে পারল যে প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্করই অন্তত একটি করে গোপনীয়তা আছে যেটা কোন মূল্যেই প্রকাশ করতে রাজি নয়। সে মনে মনে ভাবল, এটা নিয়ে খানিকটা মজা করা যাক।
সে তার মা’র কাছে গিয়ে বলল, মা আসল সত্যটা কিন্তু আমি জানি। মা চমকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বলল, খবরদার সোনামানিক, তোমার বাবাকে বলো না!
তারপর সে আরেকদিন তার বাবাকে বলে বসল, বাবা আসল সত্যটা কিন্তু আমি জানি। বাবা চমকে উঠে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ১০০ টাকা দিয়ে বলল, খবরদার জাদুসোনা তোমার মাকে বলো না!
হৃদয় এতে দারুণ মজা পেয়ে গেল। তখনই দেখল তাদের বাড়ির সামনে দুধওয়ালা এসেছে দুধ দিতে। সে তার কাছেও দৌড়ে গিয়ে বলল, চাচা আসল সত্যটা আমি জানি।
দুধওয়ালা সে কথা শুনে দু’হাত বাড়িয়ে ছলছল চোখে বলে উঠল-
তবে আয় বাবা আয়, তোর আসল বাপের কোলে আয়।
৩০০% অক্ষম
জামাই বউ এসেছে ডাক্তার কাছে।
ডাক্তার বলল, কি হইছে?
বউ জামাইকে দেখিয়ে রাগী রাগী মুখে কয়, সে ত ৩০০% অক্ষম হয়ে পড়ছে।
-৩০০%? বুঝলাম না…
-১০০% অক্ষম কিভাবে সেটা ত আইডিয়া করতেই পারছেন, তাই না? এরপর শুনেন। সে তার জিহবা পুড়ে ফেলছে আর আঙ্গুল ভেঙ্গে বসে আছে।
ভুলে ফেবিকল দিয়েছি
ছেলেঃ বাবা, বড়ভাইয়া তো দরজা খুলছে না!
বাবাঃ খুলবে খুলবে, কাল রাতে তোমার ভাইয়ার বাসর রাত ছিল তো, ক্লান্ত তাই এখনও দরজা খুলছে না।
ছেলেঃ ঠিক আছে বাবা, কিন্তু রাতে ভাই আমার কাছে কোল্ড ক্রিম চাইলে আমি তো ভুলে ফেবিকল (সুপার গ্লু) দিয়েছি। সেই জন্য চিন্তা করছি।
সবাই মিলে মিষ্টি খাওয়া
প্রশ্নঃ পাত্রী দুইখান, ১ম জন পরমা সুন্দরী, যৌবনবতী কিন্ত পুরা চরিত্রহীনা আর পরের জন মহা সতী-সাধ্বী, চরিত্রবতী কিন্ত চেহারা কুৎসিত- কারে বিয়া করবেন?
উত্তরঃ সারাজীবন একা একা বিষ্ঠা খাওয়ার চাইতে- সবাই মিলে মিষ্টি খাওয়া ভালো
------------------------------------------------------------------------------
১এক লোক দোকানে গেছে তার বৌ য়ের BRAকিনতে।
লোক:EXCUSE ME!আমার বৌ য়ের জন্ন একটা BRA দেখান।
SALES GIRL:আপনার বৌয়ের সাইজকতো?
লোক:তা তো ঠিক জানি না।
GIRL:ঠিক আছে আপনি আমার বুকেহাত দিয়ে অনুমান করুন।
লোক:জি মানে..ওর একটা PENTY ও লাগতো।
২।সখিনা : তোমার স্বামী প্রতিদিনই দেখি ঠিক ৯টার সময় বাসায় ফেরে।
আমার স্বামী তো পারলে বাসায়ই ফেরে না।// কিন্তু তোমার স্বামী আসে, রহস্য কি?
জরিনা : আমি বাসায় সাধারণ একটা নিয়ম করে দিয়েছি। তাকে বলেছি যে সেক্স হবে ঠিক রাত ৯টায়,
তুমি তখন বাসায় থাকো আর নাই বা থাকো!! :
৩।হাবলুঃ “ডাক্তার, আমার পেটে গ্যাসের অনেক সমস্যা। কিন্তু ভালো দিক এই যে আমার গ্যাসের গন্ধ ও হয় না, আওয়াজ ও হয় না। এখানে বসে আমি ১৫-২০ বার গ্যাস ছেড়েছি; কিন্তু কেউ টের ই পায় নি”
ডাক্তারঃ “এই ওষুধটা খান, আর এক সপ্তাহ পরে আসবেন”
এক সপ্তাহ পর……………………
… হাবলুঃ “এ কি ওষুধ দিলেন ডাক্তার সাহেব,আমার গ্যাসে এখনো আওয়াজ নেই; কিন্তু জঘন্য গন্ধ বের হয়!”/
ডাক্তারঃ “গুড, আপনার নাক ঠিক হয়ে গেছে;এখন আপনার কানের চিকিৎসা করতে হবে”
৪।ভূমিষ্ট হলো এক মানব শিশু।
খুব দারূণ দেখতে সে। খুব সুন্দর একজোড়া চোখ, খুব সুন্দর একটা নাক, তুলতুলে গালজোড়া, গোলাপী কচি পেলব ঠোঁট…. শুধু অসঙ্গতি বলতে যা, জন্ম নিয়ে শুরু থেকে সে বেজায় হাসছিল। হাসছিল তো হাসছিলই, যেন বাংলা সিনেমার ভিলেন, কোন অপকর্ম করে এসেছে।
সব ডাক্তার আর নার্সরা মিলে চেষ্টা করলো, হাসির কারণ উদঘাটন করতে, কিন্তু পারছিলনা। তার কুমারী মা সন্তানের এমন হাসি দেখে মুষড়ে পড়লো। অবিবাহিত বাবাও যারপরনাই বিব্রত। হয়তো এটা তাদের বিরুদ্ধে জাগ্রত ঈশ্বরের প্রতিশোধ।
শেষমেষ এলেন এক শিশুবিশেষজ্ঞ। তিনি দেখলেন বাচ্চাটার উভয় হাত ভীষণভাবে মুষ্টিবদ্ধ। তিনি শিশুর মুষ্টিবদ্ধ হস্তদ্বয় উম্মোচিত করলেন, আর দেখলেন…
….একহাতে ধরা একটা জন্মনিয়ন্ত্রন বড়ি অন্যহাতে একটা ‘রাজা কনডম
৫।একটা ৪৫ কেজি ওজনের মেয়েকে তুলতে যান।।
দেখবেন খুব সহজেই তুলতে পারবেন!!
………………
…………………
এইবার একটা ২০ কেজি ওজনের সিলিন্ডার তুলতে যান।।
… .
.
.
.
.
.
.
.
দেখবেন খবর বের হয়ে গেছে।।
নিয়তটাই আসল।।
৬।.*এক লোক তার স্ত্রী কে ধোকা দিয়ে পাশের বাড়ির এক মেয়ের সাথে "sex" করত। একদিন হঠাৎ কেউ একজন ঐ মেয়েটির বাড়ি চলে আসলো যখন তারা রতিক্রিয়ায় মগ্ন। বেল বাজার সাথে সাথেই লোক্টা কাপড় ছাড়াই দ্রুত তার বাড়ি চলে আসলো,
তার স্ত্রী # এই তুমি কাপড় ছারা কথা থেকে এসে হাজির হলা?
স্বামী# আর বলো না, রাস্তায় আমাকে ডাকাতেরা ধরে সব কিছু নিয়ে গেছে।//
স্ত্রী খুব ভদ্র ভাবে উত্তর দিলোঃ যতসব দুষ্টু ডাকাত্, তোমার সব কিছু নিয়ে যেয়ে তোমার "penis" এ কনডম পরায় দিয়ে গেছে।
৭।দারুণ সফল এক যৌনকর্মী গেল ডাক্তারের কাছে। গিয়ে বললো, ডাক্তার আমার শরীরে আরেকটা ফুটো করে দেন?
অবাক হয়ে ডাক্তার জানতে চাইলো, আরেকটা কেন?
মেয়েটা বললো, ব্যবসা খুব ভাল যাচ্ছে, ভাবছি নতুন একটা শাখা খুললে কেমন হয়।
৮।দুই গর্ভবতী মহিলা সকালে হাঁটতে বেরিয়েছে। হাঁটতে হাঁটতে তারা গল্প করছে কার কি বাচ্চা হতে পারে। তো এক মহিলা বলছে জানো আমি না গর্ভবতী হবার পর খুব শুকিয়ে গেছি, কিছুই খেতে পারছি না। এসব দেখে আমার শ্বাশুড়ি বলেছেন আমার নাকি ছেলে হবে। অন্যজন বললো তার লক্ষণ দেখে নাকি সবাই বলছে মেয়ে হবে। তো অনেক ক্ষণ ধরেই তাদের পাশে দিয়ে ছোট্ট বল্টু মিয়া দৌড়াচ্ছিলো। হঠাৎ সে বলে উঠলো, আন্টি আন্টি আমার না হাতি হবে। মহিলা দুজন থমকে দাঁড়ালেন। তারা জিজ্ঞেস করলো কিভাবে বুঝলে? ছোট্ট বল্টু মিয়া তখন প্যান্ট খুলে ইয়ে দেখিয়ে বললো ......... দেখেন না শুঁড়টা বেরিয়ে আছে
----------------------------------------------------------------------------
১। স্ত্রীঃ আচ্ছা আমি কেমন্?
স্বামীঃ তুমি হইলা আমার A,B,C,D,E,F,G,H, I, J, K
স্ত্রীঃ এই গুলার মানে কি?
স্বামীঃ "Adorable, Beautiful, Cute, Delightful , Elegant, Foxy, Gorgeous, Hot"
স্ত্রীঃ "I, J & K" এই ৩ টার মানে কি?
স্বামীঃ ইয়ে মানে "I'm JUST KIDDING” !!!
২। এক ভদ্রলোক এক দামী হোটেলে ইচ্ছা মতো খাইলেন। খাওয়া শেষে ম্যানেজারকে ডেকে বললেন।
ভদ্রলোকঃ আপনার কি মনে আছে ঠিক বছর খানেক আগে, আমি আপনার হোটেলে খানা খেয়ে দেখি পকেটে টাকা ছিলো না। আপনি আমাকে একটা লাথি মেরে বের করে দিয়েছিলেন?
ম্যানেজারঃ জি স্যার সেদিনের ঘটনার জন্য আসলে আমি সত্যি লজ্জিত। এটা বলে আর লজ্জা দিবেন না, আগামীতে এমন আর হবে না।
ভদ্রঃ না না টিক আছে আমি কিছু মনে করিনি।
আসলে আজকেও আপনাকে একটু কষ্ট করতে হবে....... .!!
৩। ক্লাস পরীক্ষার পর মা তার প্রথম শ্রেনীতে পড়ুয়া ছেলের সাথে কথা বলেছেন
মা ছেলেকে : বাবা ঠিক মতসব উত্তর দিয়েছিস তো ?
ছেলে : হ্যা , মা তুমি চিন্তা কর না ... সব উত্তর দিয়েছি ।
মা : কিরে ? তোকে তো আমি এই কবিতা পড়াইনি ... তুই কিভাবে উত্তর দিলি ???
ছেলে : মা , তুমি কি আমাকে এতই বোকা ভাবো ?? আমি বানায় বানায় কবিতা লেখে দিছি!!
৪। ছাত্রীঃ স্যার
দরজা জানালা বন্ধ
করে দিন!
স্যারঃ কেন?
ছাত্রীঃ আপনাকে একটা গোপন
জিনিস দেখাব!!!
স্যারঃ সত্যি??? (অবাক
হয়ে)
ছাত্রীঃ হ্যাঁ,
আগে সবকিছু বন্ধ
করে দিন
যাতে আলো না আসে!!
স্যারঃ তারপর?? আর?
ছাত্রীঃ আমার
কাছে আসেন
স্যারঃ ওহ !! তারপর? আর
কি করবো বলো?
ছাত্রীঃ স্যার এবার
দেখেন আমার
ঘড়িতে কী সুন্দর লাইট জ্বলে !!
৫। ধনীর আদুরে কন্যা পরীক্ষার হলে গিয়ে দেখল গরীবদের ওপর রচনা লিখতে হবে
সে লিখতে শুরু করল-
"এক দেশে একটি খুবই গরীব পরিবার ছিল। বাবা গরীব,মা গরীব, বাচ্চারাও গরীব। বাড়িতে ৪জন কাজের লোক ছিল-তারাও গরীব। তাদের BMW গাড়িটাও ভাঙ্গাচোরা ছিল। বাচ্চাদের ছিল পুরোনোনকিয়া N-8 মোবাইল। বাড়িতে ছিল মাত্র ৪টা সেকেন্ড হ্যান্ড এসি। পুরো পরিবারটা খুবই কষ্টে থাকত।"
৬। ক্লাশ ছুটির শেষে একজন ছাত্র একজন ছাত্রীর সাথে কথা বলছে।
ছাত্র: জানিস আমি টপিকটি ভালকরে বুঝিনি।
ছাত্রী: অসুবিধা নেই। KISS ME at night. ভাল করে বুঝিয়ে দিব।
ছাত্র: থ-হয়ে গেল।তুই! কি বললি?
ছাত্রী: বললাম, আমাকে রাতে SMS করিস বুঝিয়ে দেব।
ছাত্র: মানে!
ছাত্রী: হাদা-রাম। KISS ME মানে হল, আমাকে KICHU INTERESTING SMS SEND করিস!
৭। রাস্তাতে এক ফকির কে দেখে এক মহিলা বলছে " এই তোমাকে কোথায় যেন দেখছি মনে হচ্ছে!!"
ফকিরঃ হ্যাঁ ম্যাডাম কালকেই না আপনে FACEBOOK এ আমার ফ্রেন্ড
রিকোয়েস্ট একসেপ্ট করলেন!! আর আমার প্রোফাইল পিকচার এ তো কমেন্ট ও দিসেন “so sweeeet” !!
------------------------------------------------------------------------------
১।ছোট এক ছেলেকে পাশের বাড়ির আন্টি জিজ্ঞেস করল, "বলতো কে বেশী বড়, তুমি না তুমার বাবা?" ছেলে কয়েক সেকেন্ড চিন্তা করে বলল, "আমি।"
আন্টিঃ কিভাবে?
ছেলেঃ কারন আমি এখন আর মায়ের দুধ খাই না, বাবা খায়।
২।কিরে তোর চশমা ভাঙ্গল কিভাবে?
: আর বলিস না। ওকে চুমু খেতে গিয়েছিলাম।
: কি আশ্চর্য ! চুমু খেলে চশমা ভাঙ্গে নাকি?
: না ইয়ে মানে...ও হঠাৎ দুই উরু দিয়ে চাপ দিল তো..///
৩।মকবুল হোটেল ম্যানেজারের সঙ্গে ফোনে কথা বলছে—
মকবুল: দয়া করে তাড়াতাড়ি ৫০৬ নম্বর কক্ষে চলে আসুন।
হোটেল ম্যানেজার: কেন, সমস্যা কী?
মকবুল: আমার স্ত্রী জানালা দিয়ে লাফ মেরে আত্মহত্যা করতে চাচ্ছে।
হোটেল ম্যানেজার: আপনি স্বামী হয়ে কিছু করছেন না। আর আমি হোটেল ম্যানেজার হয়ে কী করতে পারি, বলুন?
মকবুল: আরে ভাই, এখন কথা বলার সময় নয়। তাড়াতাড়ি চলে আসুন। কারণ, আমার স্ত্রী কিছুতেই জানালা খুলতে পারছে না। জানালাটা খুলে দিয়ে যান।
৫।একদিন এক বাবা তার ছেলেকে পেটাচ্ছিল, আরেক ব্যাক্তি ছুটে এসে বলল
ব্যাক্তিঃ আরে মশাই আপনার ছেলে কে এভাবে নিরদয়ভাবে মারছেন কেনো?
বাবাঃ আরে ভাই , হারামজাদা পাশের বাড়ির মহিলা কে pregnant করে দিছে…
ব্যাক্তিঃ তাই নাকি…কিভাবে হলো !!
.
বাবাঃ হারামজাদায় আমার বিছানার নিচে রাখা সবগুলা Condom ফুটা কইরা রাখছে…।।
৬।পার্টি শেষ করে GF ও BF রম্য মুডে আছে
ছেলেটা GF কে নিয়ে নিজের খালি বাসায় নিয়ে গেল।
বেডরুমে বিছানার ওপর বসে ২জন প্রেমের পেচাল শুরু করে দিল
মেয়ে: (প্যান্ট খুলে বলল ) আজকে আমাকে তোমার স্ত্রী মনে করে সব অধিকার আদায় করতে পারো ।
ছেলে: ( তার নিজের প্যান্টটা খুলে ) এই নাও এখন সুন্দর করে প্যান্টটা ধুয়ে দাও আমার বউ হলে যেমন করত।
-------------------------------------------------------------------------------
১।মহিলা কলেজের সামনে দিয়ে এক হুজুর হেটে যাচ্ছিল । ২ টা পোংডা মাইয়ার হঠাৎ ইচ্ছা হল হুজুর এর সাথে একটু বিটলামি করার । তো হুজুরের কাছে গিয়ে একজন বলল
মেয়েঃ হুজুর ! আপনার দাড়ী গুলো অনেক সুন্দর, বেচবেন ? এক হালি কত টাকা দিতে হবে ?
হুজুরঃ (ওদের বিটলামি বুঝতে পেরে) হ্যা বেচব , শুধু তোমাদের জন্য একদাম ২০ টাকা
মেয়েঃ তাইলে ১ হালি দেন
হুজুর তখন পায়জামার ফিতা খুলতেছিল তা দেখে মেয়েরা থ খেয়ে //জিজ্ঞাসা করতে লাগল হায় হায় হুজুর এসব কি করতেছেন ?
হুজুরঃ আরে ওই গুলো তো ছেম্পল ছিল গুডাউন থেকে দিচ্ছি তোমাদের ।
২।নাতনীঃ নানী তোমাদের সময় সবার ১০-১২ তা বাচ্চা কেন হতো?
নানীঃ তখন তো কারেন্ট ছিলো না, অন্ধকারে কে আস্লো আর কে গেলো কিছুই বুঝা যেতো না।
৩।
দুই বান্ধবীর কথোপকথন
১ম জন - এক ছেলেকে আমি আজ বোকা বানাইছি।
২য় জন - কেমনে ?
১ম জন - ওর কাছ থেকে ৫০০ টাকা নিয়ে সেন্ডেলের ফাকে লুকিয়ে রেখেছিলাম ,
আর গাধা আমার ব্রার মধ্যে আধা ঘন্টায়ও খুজে পায় নাই।
৪।বাবা আর ছেলে মার্কেটে গেছে। হঠাৎ ছেলে দেখে বাপের প্যান্টের চেইন খোলা!
ছেলেঃ বাবা, বাবা, তোমার প্যান্টের চেন খোলা!
বাবাঃ স্টুপিড, এভাবে বলতে নেই। বলতে হয়, “তোমার মেকআপ বক্স খোলা”/
পরের দিন একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি—–
ছেলেঃ বাবা, তোমার লিপস্টিক বের হয়ে গেছে।
৫।ইন্টারভিউ কক্ষে এক অল্প শিক্ষিত ব্যাক্তি ইন্টারভিউ দিচ্ছে।
প্র: কর্তা :- তুমি ইংরেজী গ্রামারের কোন অংশ ভালো পার?
উত্তরদাতাঃ -স্যার ট্রান্সলেশন ভালো পারি।
প্র: কর্তা :- তাহলে বলতো ’সে গেলো তো গেলো এমনভাবে গেলো আর ফিরে এল না’ এর ইংরেজী কি হবে?
উত্তরদাতাঃ -(জটপট) স্যার হি ওয়েন্ট টু ওয়েন্ট এমনভাবে ওয়েন্ট আর ডিড নট কাম ।
।একবার ইংরেজি পরীক্ষার প্রশ্ন দেখে 'আক্কাইচ্চার' চোখ তো ছানাবড়া।রচনা পড়ে গিয়েছেন ‘মাই ফ্রেন্ড’ আর প্রশ্নে এসেছে ‘মাই ফাদার’।প্রশ্ন নিয়ে কিছুক্ষণ ভাবতে লাগলেন,কী করা যায়? হুম্, পেয়েছি।শুধু ফ্রেন্ডের জায়গায় ফাদার বসিয়ে দিলেই তো খেল খতম! তো এই ভেবেই 'আক্কাইচ্চা' ইংরেজিতে ‘মাই ফাদার’ রচনা লেখা শুরু করলেন এভাবে,
‘আমার অনেক বাবা আছে, কিন্তু আবদুল আমার খুব প্রিয় একজন বাবা। তিনি প্রায়ই আমাদের বাসায় আসেন।আমার মাও তাঁকে খুব পছন্দ করেন।’
রচনার একদম শেষে লিখে দিলেন, ‘অসময়ের বাবাই প্রকৃত বাবা।
---------------------------------------------------------------------------
১।বিয়ের আগে এক মেয়ে তার বান্ধবীকে বলছে, দোস্ত ফুটা তো বড় হয়ে গেছে স্বামী যদি বুঝতে পারে?/
বান্ধবীঃ অসুবিধা নাই, যখন করবে তখন জোরে জোরে চিৎকার করবি ওরে বাবা রে মরে গেলাম রে
বাসর রাতে লাইট বন্ধ করার কিছুক্ষণ পর হঠাৎ অন্ধকারে স্বামী চিৎকার শুরু করছে ওরে বাবারে মরে গেলাম রে((
কি ব্যাপার? কি হলো? এত জোরে জোরে চিৎকার করছো কেন?
আমার বিচিসহ ভিতরে চলে গেছে
২।এক মেয়ের বিয়ে হলো বাস হেল্পারের সাথে।
বাসর রাতের পরদিন:
এক বান্ধবী মেয়েকে জিগ্গাসা করলো: কিরে মনু, কালকে রাতে কেমন হলো?
মেয়ে তো হেভী ফায়ার: বলিস না আর আমার পাছা ব্যাথা করে দিসে।
বান্ধবী বলে: বলিস কি প্রথম রাতেই পাছায়?
মেয়ে বলে: আরে না সারারাত ওস্তাদ ডাইনে চাপেন আর ওস্তাদ বামে চাপেন কইয়া পাছা থাবড়াইসে।((
৩।দুই জন লোক গেছে একটা callgirl এর কাছে ।
প্রথম জন# সেক্স করে বের হয়ে বলল ...নাহ ! আমার বউ ই এর চাইতে ভাল সার্ভিস দেয় ।
দ্বিতীয় জন# কাজ সেরে বের হয়ে বলল...নাহ ! আপনি ঠিক ই বলেছেন... আপনার বউ ই এর চাইতে অনেক অনেক ভাল সার্ভিস দেয় ।
৪।ছাদে জামা কাপড় মেলা আছে । হঠাৎ বৃষ্টি নামলো । এদিকে বাড়ির বউ রান্না ঘর এ চুলোই দুধ গরম করছিল । শ্বশুর মশাই বৃষ্টি তে কাপড় ভিজতে দেখে বউ মা কে মিষ্টি করে বলল...।। বউ মা , বৃষ্টি এসেছে তো , তুমি কাপড় তোল আর আমি তোমার দুধ নাড়ি ।
৫।জনৈক এক ক্ষুধার্ত ভদ্র লোক বাসের অপেক্ষায় থাকতে থাকতে আর উপায় দেখতে না পেয়ে দুটো কলা কিনে খেতে শুরু করলেন.. /
একটা কলা খাওয়ার পরই বাস চলে আসল…
উনি কলাটি পাঞ্জাবির পকেটে রেখে বাসে উঠে পড়লেন….
তো পাশের লোকের ঘসায় কলাটি যেন কচলে না যায় সে জন্য হাত দিয়ে বার বার দেখছিলেন…
এক সময় হাত দিয়ে কলাটা ধরেই রাখলেন। ….
কিচুক্ষন বাদে পাশের ভদ্র লোক বললেন..—”
.
.
.
.
.
দাদা এবার ছাড়ুন আমি নামব
৬।বাসের ভিতরে কেউ একজন এক মেয়ের গোপণ অঙ্গে হাত দিছে/, তো মেয়েটা পিছন ফিরে দেখে যে এক বুড়া লোক দাড়িয়ে আছে।
মেয়েঃ আপনি কি আমাকে একটু আগে মিসড কল দিছেন্?
বুড়া তার নিজের প্যান্ট এর দিকে দেখায় বলতেছেঃ আমার তো মোবাইল ই "SWITCH OFF" , মিসড কল কেমনে দিবো ?
৭।মোবাইল কাস্টমার কেয়ার্ঃ কারো সাথে "relation" করতে চাইলে ১ চাপুন্।
কাউ কে বিয়ে করতে চাইলে ২ চাপুন্।
বল্টুঃ আর 2nd বিয়ে করতে চাইলে কি চাপ্তে হবে।
কাস্টমার ম্যানেজার্ঃ তাহলে প্রথম বউ এর গলা জোরে চাপেন্
----------------------------------------------------------------------------
এক দম্পতি হানিমুনের জন্য ট্রেনে করে যাচ্ছেন। পথে এক স্টেশনে ট্রেন থামলে একজন বৃদ্ধলোক হঠাত্ করে তাদের কম্পার্টমেন্টে উঠে পরে। লোকটি জানায় তারকাছে পয়সা না থাকায় টিকেট কাটতে পারেনি। বৃদ্ধের প্রতি দয়া হওয়ায় তারা লোকটিকে তাদের কম্পার্টমেন্টে জায়গা দেয়।
রাতে ঘুমাবার সময় স্বামীটি বৃদ্ধলোকটিকে বলে -"চাচা আপনি বৃদ্ধমানুষ, আপনি নিচেই সীটে ঘুমান। আমরা স্বামী-স্ত্রী ওপরের বাঙ্কারে ঘুমাবো।"
লোকটি সম্মতি দিয়ে শুয়ে পড়ে।
কিন্তু ঘুমাবার আগে স্ত্রী স্বামীকে চিন্তিত হয়ে জিজ্ঞেস করে, " আচ্ছা, রাতে আমরা যখন 'ইয়ে' করবো তখন শব্দ হলে একটা লজ্জার ব্যাপার হবে।"
স্বামীটি বলে, "চিন্তা করোনা, তুমি তখন 'আম-জাম' বলো, অন্যকোন শব্দ করোনা"
তো স্বামী-স্ত্রী কথামতো এভাবে সারারাত 'আম-জাম' করে কাটালো।
সকালে সবার ঘুম ভাঙলে স্বামীটি বৃদ্ধকে জিজ্ঞেস করল রাতে ঘুম কেমন হয়েছে।
বৃদ্ধ জবাব দিলেন, " বাবা, ঘুম তো ভালই হয়েছে, কিন্তু সারারাত তোমরা বাঙ্কারে শুয়ে যে আম-জাম খেয়েছ তার 'সব রস' নিচে আমার গায়ে পড়েছে।
দাদা আর নাতি ডাইনিং টেবিলে বসে গল্প করছে
দাদা : তোরা কি খাস … খাওয়াদাওয়া করেছি আমরা … হাতি খেয়ে হজম করতে পারতাম।
নাতি : তখন বাথরুম করতে কোথায় ?
একজন শিক্ষক তার ছাত্রীকে পড়াচ্ছে। যাতে সব কিছু মনে থাকে সে জন্য সে ছাত্রীকে বলেছে প্রতিটি জিনিস দুই বার করে লিখতে। সে শিক্ষক আবার ভদ্র ভাষায় কথা বলে। তাই সে বলেছে:
দুদু বার করে লিখ।
........... বেচারা ভদ্র ভাষায় কথা বলার দায়ে প্রাইভেট হারাইছে।–
এক ভদ্রলোকের খামারে ব্রিডিং এর দরকার হলো। তিনি বাজারে গিয়ে তরতাজা এক মোরগ পছন্দ করলেন এবং দোকানিকে দাম জানতে চাইলেন। দোকানদার বলল, ২০ ডলার, তবে এর চেয়ে এই শুকনা মোরগটা নিয়ে যান আপনার কাজে লাগবে। ভদ্রলোকের ঠিক পছন্দ না হলেও দোকানদার শুকনা মোরগ এর জন্য ৪০ ডলার চাইল। ভদ্রলোক শুকনা মোরগ টাই নিলেন।
প্রথমদিন মোরগটা খামারির সব মুরগিগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল,
দ্বিতীয়দিন সব ছাগলগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল,
তৃতীয়দিন সব গরুগুলোকে প্রেগন্যান্ট করল
এবং
পরদিন
ভদ্রলোক ঘুম থেকে উঠে দেখেন তার মোরগ মাঠের মাঝে মৃত পড়ে আছে। ভদ্রলোক হা হা করে কাছে ছুটে যেতেই মোরগ লাফ দিয়ে উঠে বলল, হতচ্ছাড়া তোর জন্য আমার টার্গেট করা কাক গুলো মিস হয়ে গেল।
মহিলা শিক্ষক ইংরেজি ক্লাস নিচ্ছেন।
মহিলা শিক্ষকঃ সবাই HAND দিয়ে একটা sentence লিখ।
বল্টু মিয়াঃ My penis in your hand.
মহিলা শিক্ষকঃ এক থাপ্পর দিয়ে দাত ফেলে দিবো। এটা কি লিখছো?
বল্টু মিয়াঃ সরি ম্যাডাম, pen আর is এর মাঝে space দিতে ভুলে গেছি।
হোস্টেলে থাকা এক ছাত্রের টাকা চেয়ে বাবার কাছে পত্র—‘বাবা,
টাকা নাই!
কী খাই?
ইতি—তোমার ছেলে নিতাই।’
ছেলের চিঠির জবাবে বাবা—‘টাকা সাফ,
করো মাফ।
ইতি—তোমার গরিব বাপ’
প্রেমিকার বাড়িতে বেড়াতে এসে প্রেমিক দেখে বাড়ি খালি, শুধু প্রেমিকার ছোট ভাই আছে। তার হাতে বিশ টাকা দিয়ে বলল, যাও সিনেমা দেখে আস।
মাত্র বিশ টাকা? অন্যরা তো পঞ্চাশ টাকার নিচে দেয় না।
ভাইভা পরীক্ষায়,
শিক্ষকঃ এমন একটা জিনিসের নাম বল যা ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিত।
ছাত্রঃ চুল।
শিক্ষকঃ যেমন?
ছাত্রঃ মাথায় থাকলে চুল, চোখের উপরে ভ্রু, ঠোঁটের উপরে গোফ, গালে দাড়ি, বুকে লোম!!
শিক্ষকঃ ব্যস ব্যস। তুমি পাস !!
এক পতিতা রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছিল , একটা চার্চের সামনের দেয়ালে একটা লেখা দেখে সে দাড়িয়ে পড়ল ।দেয়ালে বড় করে লেখা ছিল , '' যারা পাপ করেছ , তারা আমার শরণ নাও ''।
মেয়েটা ওই দেয়ালের লেখাটার নিচে বড় করে তার মোবাইল নাম্বার টা লিখল , তারপর আরো বড় করে লিখল . '' আর যারা এখনো পাপ করনাই , তারা আমার শরণ নাও ''
ক্রিং ক্রিং !!!!! বেজে উঠলো পাগলাগারদের টেলিফোনটা ।
রিসিপশনিস্ট মেয়েটা ফোন ধরে বললেন ,'' হেল্লো , কিভাবে সাহায্য করতে পারি ??? ''
ওপাশ থেকে উত্তর দিল , '' আপা , দেখেন তো রুম নাম্বার ৪৭ এ কেউ আছেনি ?? ''
মেয়েটা জবাব দিল , '' জ্বিনা ,কেউ নাই ,আপনি কাকে চাচ্ছেন ?? ''
লোক তা আবার বলল , , '' দেখেন তো ভালো মত , কেউ আছে কিনা , সিউর হইয়া বলেন না প্লিজ । ''
মেয়েটা রুম নাম্বার ৪৭ এ গেল , ভালমত দেখে এসে নললো , '' না রে ভাই , কেউ নাই .....আপনি কাকে চাচ্ছেন ??? ''
অপরপ্রান্ত হতে উত্তর আসলো , '' হুমমমম , তাইলে ঠিক মতই পালাইছি '' !!!!
সুন্দরী রোগীঃ ডক্টর আমি শুধু একটা জিনিসই চাই।
ডাক্তারঃ সেটা কি?
সুন্দরী রোগীঃ বাচ্চা।
ডাক্তারঃ আপনি নিশ্চিত থাকুন, এ ব্যাপারে আমি একবারও ব্যর্থ হই নি।
এক প্রফেসর তার সাইকোলজি ক্লাসে এক ছাত্রীকে প্রশ্ন করলেন, মানুষের শরীরের কোন অঙ্গটা উত্তেজিত অবস্থায় সাধারণ অবস্থার চেয়ে দশগুণ বড় হয়ে যায়? মেয়েটি লজ্জায় লাল হয়ে বলল, স্যার এটা আমার পক্ষে বলা সম্ভব না। তখন একই প্রশ্ন প্রফেসর এক ছাত্রকে করলেন। ছেলেটি দাঁড়িয়ে বলল, স্যার চোখের মণি। তখন প্রফেসর মেয়েটিকে বললেন, এক নম্বর কথা, তুমি পড়াশোনায় যথেষ্ট অমনোযোগী, দুই নম্বর কথা তোমার মনমানসিকতা অশ্লীল এবং তিন নম্বর হচ্ছে বিয়ের পর তুমি অবশ্যই হতাশ হবে।
পতিতা ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, “ আমার গর্ত অনেক বড়,অপারেশন করে ছোট করতে হবে” ডাক্তার পরীক্ষা করতে গিয়ে গড...........গড...........গড বলতে লাগলো।পতিতা ভয় পেয়ে বলল( না জানি তার কি হয়েছে), “ তুমি বার বার গড বলছো কেন” আআআ
ডাক্তার বলল, “ আমি একবারই বলেছি, বাকি গুলো প্রতিধ্বনি”
গড়পরতা ৬-৭ ইঞ্চি লম্বা যা পেন্টের ভিতর থাকে এবং মেয়েরা খুব পছন্দ করে।
জিনিষটা কি? বলেন দেখি-
?
?
?
চিন্তাটা সবসময় খারাপ দিকে থাকে কেন ?? আরে মিয়া উত্তর- ১০০০ টাকার নোট।
জসিমের সেভ করা দরকার হলো ....তাই সে গেল তার পাড়ার নাপিতের কাছে ।
নাপিত মাত্র জসিমের গালে ফোম লাগিয়েছে , এমন সময় জসিম বলল , '' আমার গাল তা একটু ভাঙ্গা , তাই মসৃন সেভ হয়না , দয়া করে খুব সাবধানে মসৃন সেভ করে দাও ''।
নাপিত করলো কি , একটা কাঠের ছোট গোল বল জসিমের গালের ভিতরে ঢুকিয়ে দিল , তারপর সেভ করা শুরু করলো ।কিছুক্ষণের মাঝেই জসিম বুঝতে পারল , আসলেই খুব ভালো ও মসৃন সেভ হচ্ছে ।গালের ভিতর বলটি নিয়ে জড়ানো গলায় জসিম বলল , '' খুব ভালো .... কিন্তু এখন যদি আমি বল টি গিলে ফেলি , তাহলে কি হবে ?? ''
নাপিত একটুও বিচলিত না হয়ে বলল , '' ঐটা কোনো বেপার না , সবাই যেমনে পরের দিন ফিরত দিয়া যায় , আপনেও কাইলকা আইসা ফিরত দিয়া যাইয়েন।
--------------------------------------------------------------------------
সামুর বিভিন্ন পোস্ট থেকে কালেক্ট করা জোকস ১ম পর্ব --২১+
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই এপ্রিল, ২০১২ সকাল ৯:৩১