somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সামুর বিভিন্ন পোস্ট থেকে কালেক্ট করা জোকস ১ম পর্ব --২১+

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১)এক অত্যন্ত সুন্দরী মহিলা লন্ডন এর একটি বারে উদর পূর্তি করে মদ খেয়ে বদ্ধ মাতাল হয়ে পড়লো। মাতলামীর চোটে গায়ের সব কাপড় খুলে রাস্তা দিয়ে হাটা আরম্ভ করলো। কিছু দূর গিয়ে ওভাবেই একটি ট্যাক্সিতে উঠে পড়লো।
ট্যাক্সি ড্রাইভারের তার দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকা দেখে সে জিজ্ঞাসা করলো
: কি নগ্ন মেয়ে দেখো নাই কখনো?
ট্যাক্সি ড্রাইভারঃ না আমি চিন্তা করতেছি আপনে আমার ভাড়ার টেকা কই রাখছেন

2). কোলকাতার এক বাবু গেছেন জাঙ্গিয়া কিনতে............
দোকানী : এটা নিয়ে যান দাদা, শাহরুখ খানও এই ব্র্যান্ড পরেন। মাত্র ৫০ টাকা।
বাবু : আরেকটু কমের মধ্যে দেখান না দাদা।
দোকানি : তবে এটা দেখুন দাদা, এটা মিঠুন দা পরেন। খুব আরাম, মাত্র ৩০ টাকা।
বাবু : দাদা আরেকটু কম, বোঝেন ই তো।
...দোকানী : তবে এটা নিন দাদা, ১৫ টাকা মাত্র।
বাবু : আরেকটু কম দাদা।।আরেকটু.............. .
দোকানী : তবে এক কাজ করুন দাদা, ধুতিটা খুলে রঙ করিয়ে নিন।


3).আরাম খানের ছেলে বল্টু একদিন তার বাবাকে জিজ্ঞাস করছে।

বাবা, মেয়েদের কত রকমের বুক আছে?

আরাম খান একটু বিব্রত হলেও ছেলেকে শেখানোর স্বার্থে বললো, তিন রকমের বুক আছে।

২০ - ৩০ বছর বয়সে তাদের বুক থাকে লেবুর মতো, গোল আর মজবুত।

৩০ - ৪০ বছর বয়সে তাদের বুক থাকে নাশপাতির মতো, তখনও সুন্দর দেখায় কিন্তু একটু ঝুলে যায়।

৪০ -৫০ বছর বয়সে তাদের বুক হয় পেঁয়াজের মতো।


- পেঁয়াজের মতো? ছেলে অবাক।

- হ্যাঁ, যদি সেগুলো দেখো, তোমার কান্না পাবে।


4) স্বামীর প্রতিরাতে মাতাল হয়ে ঘরে ফেরায় অতিষ্ট হয়ে স্ত্রী অবশেষে ঠিক করলো তাকে ভয় দেখাবে। দোকান থেকে শয়তানের শিং, লেজ ওয়ালা কস্টিউম নিয়ে এসে সে দাঁড়িয়ে রইলো গেটের ঠিক বাইরে গাছের আড়ালে।

যথারীতি স্বামী মাতাল হয়ে ফিরছে। স্ত্রী শয়তানের বেশে হাউ-মাউ করে তার সামনে গিয়ে পড়লো। স্বামী ভড়কে গিয়ে জিজ্ঞেস করলো, তুমি কে?

স্ত্রী মোটা গলায় উত্তর দিলো: আমি শয়তান।

স্বামী বললো: তাই নাকি। তাহলে বাসায় চলো। তোমার বোনকে তো আমি বিয়ে করেছি।


#01
প্রেমিক- প্রেমিকা সি.এন.জি এর পিছনে 'প্রেম' করছিলো... তো সি.এন.জি ওয়ালা পিছে তাকিয়ে দেখছিল...তো হঠাৎ সি.এন.জি গিয়ে এক ল্যাম্পপোস্ট এর সাথে ধাক্কা খেল...
সি.এন.জি ওয়ালা বলল ...

"শালা...এখন বুঝলাম... টাইটানিক কেন ডুবেছিল"....... ;)

#02
A Student Was Asked 2 Write A Signboard 4 Da Traffic Rules Near Da College Campus
He Wrote:
"Drive Carefully! Dont Kill The Students,Wait 4 D TeachersZ

#03
২ বন্ধু রাস্তা তে হাটতে গল্প করছিলো...
উলটো পাশ থেকে ২ টা মেয়ে আসছিলো...

হটাৎ ১ম বন্ধুঃ " সর্বনাশ...আমার বউ আর প্রেমিকা একসাথে আসছে..."
২য় বন্ধুঃ " হে আল্লাহ... আমারো..."

#04
Define, Biology and sociology?
.
.
.
.
....
.
If new born baby looks like his father it is biology,

if he looks like his neighbor then it is called sociology

#05
স্ত্রীঃ " ওই মাতাল লোকটাকে দেখেছ???"
স্বামীঃ "কে সে??"
স্ত্রীঃ " ১০ বছর আগে সে আমার প্রেমিক ছিল...আমি তাকে বিয়ে করতে রাজি হই নি.. মানা করে দিয়েছিলাম"
স্বামীঃ " Oh my god... লোকটা এখনো সেটা celebrate করছে !!!"

#06
জাপানীরা একটা ক্যামেরা আবিস্কার করেছে যেটার শাটার স্পীড এত বেশী যে মহিলাদের মুখ বন্ধ অবস্থার ছবিও তুলে ফেলা যায় !!!!!!!!!!!!!

#07
The funniest life cycle.
Cockroch is afraid of rat.. Rat of Cat.. Cat of dog.. Dog of Man.. Man of his Girlfriend... n Girlfriend of Cockroch..

#08
WAY 2 IMPRESS A GIRL:
Respect Her,
Honour Her,
Love Her,
Protect Her,
Care 4 Her,
Obey Her,
Sacrifice 4 Her?.

HOW TO IMPRESS A BOY?
Just Smile Once (Gameover)
;)

#09
বায়োলজি প্রাকটিক্যাল পরীক্ষা...
শিক্ষকঃ " এই পাখির পা দেখে পাখিটির নাম বলো..."
হাবলুঃ "আমি জানি না..."
শিক্ষকঃ " তুমি ফেইল করেছ... তোমার নাম কি???
হাবলুঃ" আমার পা দেখুন...তাহলেই জানতে পারবেন..."

#10
গাইড: আমি আপনাদের নায়াগ্রা জলপ্রপাতে স্বাগত জানাচ্ছি। এইটা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় জলপ্রপাত এবং এর পানি পড়ার শব্দ এমন তীব্র যে, ২০টা সুপারসনিক বিমান পাশ দিয়ে উড়ে গেলেও এর আওয়াজ স্পষ্ট শোনা যায়।............. এখন আমি সন্মানিত মহিলা দর্শনার্থীদের চুপ করতে অনুরোধ করছি; যেন আমরা নায়াগ্রার জলপতনের শব্দ শুনতে পারি !!!...:P

#11
Q.How to KILL an ANT?asked in exam for 5marks
Student:Mix CHILLI POWDER with SUGAR & keep it outside Ant's Hole.
After eating ANT'll search for some water near a WATER TANK
Push ANT into it!Now Ant will GO to dry itself near fire.When it reaches near FIRE .Put a BOMB into it.Then you ADMIT wounded ANTin ICU.Remove OXYGEN MASK frm its MOUTH & KILL DA ANT:)
Dnt Play with student
WE'LL Kill ANT for 15 mrks also:P

#12
এক পাগল এক চাইনিজকে জিজ্ঞেস করছে,"তুমি কি আমেরিকান??"
চাইনিজঃ"না...আমি চাইনিজ"
পাগলঃ "তুমি আমেরিকান না???"
চাইনিজঃ "না, আমি চাইনিজ"
পাগলঃ "মিথ্যা বলছ,তুমি অবশ্যই আমেরিকান"
চাইনিজ লোকটি শেষে বিরক্ত হয়ে বলল " হ্যাঁ বাবা। আমি আমেরিকান। খুশি??"
পাগলঃ " চেহারা দেখে তো মনে হয় তুমি চাইনিজ" :P

#13
খরগোশ হাতিকে জিজ্ঞেস করলো তোমার বয়স কত??
হাতিঃ “১৫ বছর”
খরগোশঃ “এত কম??”
হাতিঃ “ I am a complain boy...আমি নিয়মিত Complan খাই তাই বুঝা যায় না
তোমার বয়স কত??”
খরগোশঃ “ ৩০ বছর”
হাতিঃ “এত বেশি!”
খরগোশঃ “আমি Ponds Age Miracle ব্যবহার করি ত...তাই বুঝা যায় না”

#14
৭০ বছরের এক বৃদ্ধ আরেক বৃদ্ধের বাড়িতে দাওয়াত খেতে গেলো...

সে খুবি impressed হলো যখন তার বন্ধু তার বৃদ্ধা স্ত্রীকে 'জান'...'ময়না' ...'কলিজার টুকরা' বলে ডাকছিল...

যাওয়ার সময় সে তার বন্ধুকে বলল, "এটা অনেক সুন্দর...বিয়ের ৪০ বছর পরেও তুমি স্ত্রীকে নাম আদর করে এত সুন্দর করে ডাকো"

বৃদ্ধ নিচু গলায় বলল, "আমার মাথা থেকে তার নাম ১০ বছর আগেই মুছে গেছে...আমি ভয়ে তার নাম টা জিজ্ঞেস করতে পারি নি...তাই এসব বলেই ডাকি"

#15
নার্সারিতে পড়া এক বাচ্চা ছেলে আর এক বাচ্চা মেয়ে তাদের টিচারকে বললো : ম্যাডাম আমাদের মত বয়সে কি কারোও বাচ্চা হয় ??
ম্যাডাম : না , বাবা ।
ছেলেটা তখনই মেয়েটাকে বললো : দেখছো , তুমি শুধু শুধু ভয় পাচ্ছো !!!!!!!!

#16
বাবা-মা ঝগড়া করছে,তাদের মাঝে কাকে তাদের ছেলে বেশি ভালোবাসে,এ নিয়ে।
কিছুক্ষণ তর্কের পর তারা ঠিক করলো,বাগানে বসে থাকা ছেলেকে ঢিল ছুঁড়ে মারবে।এবং দেখবে কার নামে ছেলে চিৎকার করে।
যদি "ও মা গো" বলে, তাহলে মা জিতলো
যদি " ও বাবা গো" বলে, বাবা জিতলো

তো গাছের পিছনে লুকিয়ে বাগানে বসে থাকা ছেলেকে ঢিল ছুঁড়ল।

ছেলে চিৎকার করে উঠলো,
"আআআহ!
কোন শালা মারলো রে"

#17
একটা কাপ নিয়ে হাঁপাতে হাঁপাতে ঘরে ঢুকল স্বামী।
তাই দেখে তার স্ত্রী বলল, ‘একি! এত হাঁপাচ্ছ কেন? এই কাপটাই বা কোথায় পেলে?’

স্বামী: দৌড় প্রতিযোগিতায় দুজনকে হারিয়ে এটা পেলাম।

স্ত্রী: মাত্র তিনজন নিয়ে দৌড় প্রতিযোগিতা?

স্বামী: হ্যাঁ, প্রথমে আমি, তারপর পুলিশ আর সবার পেছনে এই কাপটার মালিক !!!!!!!!!

#18
এক মহিলা আর দোকানদার এর মধ্যে কথাকাটাকাটি হচ্ছে। হঠাৎ...
মহিলা: আমরা কি কোন বিষয়েই একমত হতে পারি না?
দোকানদার: পারি। ধরুন এক বাসায় আপনাকে রাতে শুতে দেয়া হল।
এক খাটে ২৫ বছরের ছেলে আর এক খাটে ২০ বছরের মেয়ে।
আপনি কার সাথে শোবেন?
মহিলা: মেয়ের সাথে।
দোকানদার: আমিও !!!!!!!!

#19
মিলিটারিদের '' সাহস '' পরীক্ষা করছে তাদের প্রধান। এক মিলিটারিকে দুরে দাঁড় করিয়ে রেখে মাথায় লেবু রেখে বন্দুক দিয়ে সেই লেবুটিকে গুলি করল। মিলিটারিটি একদম নড়ল না। লেবুটি ফেঁটে গিয়ে তার শার্টটিকে নষ্ট করে দিল।

তাদের প্রধান তাকে ৫০ টাকা দিয়ে বলছে- ‘সাবাস, এই টাকা দিয়ে সাবান কিনে শার্টটি ধুঁয়ে নিও’।
মিলিটারিটি বলল - ‘তাহলে আরোও ৫০ টাকা দিন, প্যান্টটিও ধুঁতে হবে !!!!!!!!!!!!!!!

#20
এক মহিলা পার্কের বেঞ্চে বসে ছিল...

এক ফকির এসে বলল,"ডার্লিং...এসো আমরা ফুর্তি করি"
মহিলা রেগে গিয়ে বলল, "সাহস তো কম না...আমার সাথে মজা করো"
ফকির-"মজা তো আপনি শুরু করেছেন, আমার বিছানায় এসে বসে আছেন কেন??"

#21
টিচারঃ "তুমি দেরিতে এসেছ কেন???"
ছাত্রঃ " স্যার, বাবা মা ঝগড়া করছিলো"
টিচারঃ "তার সাথে তোমার দেরিতে আসার সম্পর্ক কি??"
ছাত্রঃ "আমার এক জুতা বাবার হাতে, আরেক জুতা মার হাতে ছিল"

#22
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কথোপকথন—
স্বামী: পাশের ভাড়াটিয়ার কাছ থেকে একটু চিনি নিয়ে এসো তো?
স্ত্রী: ওরা আমাদের চিনি দেবে না।
স্বামী: ওরা তো খুব কঞ্জুস!
স্ত্রী: ওদের কিপ্টেমির কথা আর বোলো না।
স্বামী: তাহলে আর কী করা; আমাদের আলমারি থেকেই চিনি বের করে চা করে নিয়ে এসো যাও।

#23
T20 format in xams-
1. Reduce xam time by 1 hr n
marks by 50.
2. Introduce stratgic timeout aftr
evry 15 mins 2 dscus wid frnds.
3. 1st 30 mins powrplay, no
teachr in class
4. Cheergals in evry class, they'll
dance when we take an
additional sheet!
5. free hit-full marks just 4
attempting a question...!!
Powered By Shikot Wasthi :)

#24
রমণী ... অনর্থক হাসে ...
তাহা দেখিয়া অনেক পুরুষ অনর্থক কাঁদে,
অনেক পুরুষ ছন্দ মিলাইতে বসে,
অনেক পুরুষ গলায় দড়ি দিয়া মরে। ---(রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর)

#25
বনে খরগোশ আর ভালুক শুধু ঝগড়া করতো।এতে বিরক্ত হয়ে একদিন দেবতা বলল "তোমরা ঝগড়া বন্ধ করো তাহলে তোমাদের তিনটিইচ্ছে পূরণ করা হবে
প্রথমে ভালুকঃ"বনের সব ভালুক মেয়ে করে দাও"তো তাই হল
খরগোশঃ"আমাকে একটা হেলমেট দাও"
তারপর ভালুকঃ"দেশের সব ভালুক মেয়ে করে দাও
খরগোশঃ"আমাকে একটা মোটরসাইকেল দাও"
শেষে ভালুক আনন্দে উত্তেজিত হয়ে বলল "পৃথিবীর সব ভালুক মেয়ে করে দাও"
খরগোশ মোটরসাইকেলে উঠে স্টার্ট দিয়ে বলল "এই ভালুককে gay করে দাও


:) এক লোকের গরু হারিয়ে গেছে, কোথাও সে খুজেঁ পাচ্ছেনা। খুজঁতে খুজঁতে ক্লান্ত হয়ে পার্কের এক কোনায় এসে বিশ্রাম করছে। সেই পার্কের অপর এক কোণে বসে 'কপত কপতি আলাপ আলোচনায় বিভোর,,,,,,
কপত, কপতিকে বলছে - আমি তোমার চোখে চোখ রাখলে পুরো প‌ৃথিবীটাকেই দেখি।
এমন সময় পাশে বসে থাকা গরু হারানো লোকটি উঠে এসে বলল- ভাই, আমি আমার গরুটা খুঁজে পাচ্ছিনা, দয়া করে উনার চোখে চোখ রেখে খুঁজে দেখে বলুন তো আমার গরুটা কোথায় আছে???

*** প্রেমিকঃ তোমার বাবার কাছে আমাদের বিয়ের প্রস্তাব রেখেছো ?
প্রেমিকাঃ হ্যাঁ ।
প্রেমিকঃ তোমার বাবা কি বললেন ?
প্রেমিকাঃ তিনি ... জানতে চাইলেন, তোমার ব্যাঙ্কে কত টাকা আছে ।
প্রেমিকঃ কি বললে ?
...প্রেমিকাঃ যা সত্যি তাই বললাম,2লাখ ।
প্রেমিকঃ তোমার বাবা কি বললেন ?
প্রেমিকাঃ তিনি টাকাটা ধার চাইলেন ।

*** প্রেমিকাঃ তুমি কি আমায় ভালোবাস?
প্রেমিকঃ বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করো ?
প্রেমিকাঃ ধরো তোমার শার্টের পকেটে মাত্র বিশ টাকা আছে, তা থেকে ... আমি পনের টাকা চাইলাম, তুমি দিতে পারবে?
- শেষ সম্বলে (টাকা) প্রেমিকার চোখ পরেছে দেখে, বিব্রত প্রেমিক নিজেকে সামলে নিয়ে বলল, কেনো পারব না, একশবার পারব। তবে পরীক্ষার তারিখটা একটু পিছানো যায় না?



:)পার্টিতে এক লোক বসে আছে। একটু পর এক সুন্দরী মেয়ে এসে তাকে বলল, “আপনি কি নাচতে ইচ্ছুক?”
লোকটি উ‍ৎফুল্ল হয়ে বলল, “অবশ্যই!!!”
মেয়েটির জবাব, “তাহলে চেয়ারটা একটু ছাড়েন, আমি বসব”।

*** স্ত্রী, অসুস্থ স্বামী কে নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেল।
ডাক্তারঃ ( স্ত্রী কে)
- আপনার স্বামীকে ভাল ভাল খাবার দিন
- সাবধানে চলাফেরা করুন
- টিভি সিরিয়াল দেখা বন্ধ করুন
...- খুব বেশি শপিং করবেন না
এই সব আগামী এক বছর না করলে আপনার স্বামী সুস্থ হয়ে যাবে।
~ বাড়ি ফেরার পথে.....
স্বামী : ডাক্তার তোমাকে কি বলল???
স্ত্রীঃ তোমার বাঁচার chance একদমই কম ।

*** ৭০ বছরের এক বৃদ্ধ আরেক বৃদ্ধের বাড়িতে দাওয়াত খেতে গেলো…
সে খুবই impressed হলো যখন তার বন্ধু তার বৃদ্ধা স্ত্রীকে ‘জান’…’ময়না’ …’কলিজার টুকরা’ বলে ডাকছিল…
যাওয়ার সময় সে তার বন্ধুকে বলল, “এটা অনেক সুন্দর…বিয়ের ৪০ বছর পরেও তুমি স্ত্রীকে নাম আদর করে এত সুন্দর করে ডাকো”
বৃদ্ধ নিচু গলায় বলল, “আমার মাথা থেকে তার নাম ১০ বছর আগেই মুছে গেছে…আমি ভয়ে তার নাম টা জিজ্ঞেস করতে পারি নি…তাই এসব বলেই ডাকি


:)ডাক্তার: সব ঠিক আছে, চিন্তার কিছু নেই। এখন থেকে রোজ বেশি করে ফল খাবেন। তবে বিশেষ করে ফলের খোসাতেই বেশি ভিটামিন, জানেন তো? তা আপনার কোন ফল বেশি প্রিয়? রোগী: আজ্ঞে, নারকেল।

এক ইংরেজ ভদ্রলোক বাজারে গিয়েছেন। এক মাছওয়ালা তাঁকে ডেকে বললেন, এই বড় মাছটা লইয়া যান সাব।
ইংরেজ ভদ্রলোক: How much? মানে দাম কত?
মাছওয়ালা তাড়াতাড়ি বলে উঠলেন, না না স্যার, এইটা হাউ মাছ না, এইটা অইল রুই মাছ

কোনো অফিসের এক কর্মকর্তা তার সহকর্মীকে জিজ্ঞেস করলেন_
: আচ্ছা, আপনি সারাক্ষণ কী এত চিন্তা করেন বলুন তো?
: ভাবি, পৃথিবী থেকে যদি একদিন সব মূর্খ লোক ধুয়ে-মুছে সাফ হয়ে যায়, তাহলে তার পরিণাম কী হতে পারে!
: তাই! সারাজীবন শুধু নিজেকে নিয়েই ভাবলেন রে ভাই।

পুলিশ : কী ব্যাপার, পেছন থেকে এত ডাকছি, আপনি গাড়ি থামালেন না কেন?
চালক : ওহ, আমি ভেবেছি আমার বন্ধু ডাকছে। ওর গলা আপনারই মতো। রাস্তায় দেখা হলেই ও শুধু ডাকে আর টাকা চায়।

রামবাবু একটা ঘোড়া কিনেছেন।
রোজ সকালে তিনি সেটাকে ট্রেনিং দেন।
একজন প্রতিবেশী তাঁকে বললেনঃআপনি ঘোড়াটাকে ট্রেনিং দেন কেন?
রামবাবুঃ আরে ট্রেনিং না দিলে নিজের ছেলেই গাধা হয়ে যায়, তা এতো পরের ছেলে

টিনা রাস্তা দিয়ে হাঁটছে।
পাখির দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময় একটা খাঁচার তোতাপাখি তাকে দেখে বললো, ‘অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুৎসিত!’
টিনা চটে গেলেও কিছু বললো না, পাখির কথায় কী আসে যায়?
পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময়ও একই ঘটনা ঘটলো, পাখিটা বলে উঠলো, ‘অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুৎসিত!’
টিনা দাঁতে দাঁত চেপে হজম করে গেলো।
তার পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময়ও পাখিটা বলে উঠলো, ‘অ্যাই আপু, আপনি দেখতে খুবই কুচ্ছিত!’
এবার টিনা মহা চটে দোকানের ম্যানেজারকে হুমকি দিলো, সে মাস্তান লেলিয়ে এই দোকানের বারোটা বাজিয়ে ছাড়বে। ম্যানেজার মাফ চেয়ে বললো, সে এর বিরূদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে, পাখিটা আর এমন করবে না।
তার পরদিন সেই দোকানের পাশ দিয়ে যাবার সময় পাখিটা বলে উঠলো, ‘অ্যাই আপু!’
টিনা থমকে দাঁড়িয়ে পাখির মুখোমুখি হলো, ‘কী?’
পাখিটা বললো, ‘বুঝতেই তো পারছেন।’

শিক্ষাগত যোগ্যতা
নিয়োগকর্তা - আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা?
আবেদনকারী- আজ্ঞে এফ, এস, সি স্যার।
নিয়োগকর্তা - বাহ ভাল তারপর বলুন এই যে আপনাকেই বলছি , আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা কি?
অপর আবেদনকারী (পুত্র) - আজ্ঞে বি এস, সি , স্যার
নিয়োগকর্তা- বেশ খুশি হলাম । তা আপনার? হ্যা আমি এই ম্যাডামকে বলছি। আপনার কোয়ালিফিকেশন জানতে চাইছি ।
মহিলা আবেদনকারী (মা) - আজ্ঞে এম, এস,সি।
নিয়োগকর্তা- বাহ । আপনারা দেখছি সবাই অনেক শিক্ষিত!


স্যার আপনি বোধ হয় একটু ভুল করছেন।
নিয়োগকর্তা - কেন? কেন ?
মহিলা- আজ্ঞে এম, এস, সি মানে মাদার অব সেভেন চিলড্রেন।
পুরুষ- আজ্ঞে আমি ফাদার অব সেভেন চিলড্রেন ।
ছেলে- আমি ব্রাদার অব সিক্স চিলড্রেন ।


১. ছোট্র বাবুদের ক্লাসে ঢুকে মিস দেখলেন, বোর্ডে ক্ষুদে হরফে পুরুষদের বিশেষ প্রত্যঙ্গটির কথ্য নামটি লেখা।
ভীষণ চটে গিয়ে চেঁচিয়ে উঠলেন তিনি, ‘কে লিখেছে এটা?’
কেউ উত্তর দিলো না। মিস তড়িঘড়ি করে সেটা ডাস্টার দিয়ে ঘষে মুছে ফেললেন।
পরদিন আবার ক্লাসে একই কান্ড, এবার শব্দটি আরেকটু বড় হরফে লেখা।
আবারও ক্ষেপলেন মিস, ‘কে লিখেছে এটা?’কেউ উত্তর দিলো না। মিস আবার সেটা ডাস্টার দিয়ে ঘষে মুছে ফেললেন।
পরদিন আবার ক্লাসে একই কান্ড, এবার শব্দটি আরো একটু বড় হরফে লেখা।
মিস কিছু না বলে শুধু ডাস্টার ঘষে মুছে দিলেন লেখাটা।তার পরদিন আবারও একই কান্ড, এবার গোটা বোর্ড জুড়ে শব্দটি লেখা।মিস বহুকষ্টে মেজাজ ঠিক রেখে ডাস্টার ঘষে লেখাটা মুছলেন।
তার পরদিন ক্লাসে এসে মিস দেখলেন, বোর্ডে লেখা: যত বেশি ঘষবেন, এটা ততই বাড়বে

২. বাবুর বড় বিপদ, ২৫ ইঞ্চি দীর্ঘ প্রত্যঙ্গ নিয়ে গাড্ডায় পড়েছে সে। কোনও মেয়েকে সে ঠিক খুশি করতে পারে না, আবার এই আকৃতি নিয়ে তার নিজেরও নানা হাঙ্গামা। একদিন জঙ্গলে এক দরবেশ বাবার আস্তানায় ধর্ণা দিলো সে। তার সমস্যার কথা খুলে বলে কাকুতিমিনতি করে জানালো, বাবা যদি কোনোভাবে ২৫ ইঞ্চি থেকে তাকে ১০-এ নামিয়ে আনতে পারেন, সে সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকবে।
দরবেশবাবা মিনিট পাঁচেক চোখ বুঁজে ধ্যান করে বললেন, “এখান থেকে সোজা উত্তর দিকে বনের এভতর পাঁচশ কদম হাঁটলে একটা কুয়ো পাবি। ওখানে বাস করে এক মাদী ব্যাং, কিন্তু মানুষের জবানে কথা বলে। তাএক শুধাবি তোকে সে বিয়ে করতে চায় কি না। যদি উত্তরে না বলে, ৫ ইঞ্চি কমে যাবে। এখন যা বেটা। হক মাওলা!”
বাবু ৫০০ কদম এগিয়ে কুয়ো খুঁজে পেলো। ভেতরে উঁকি দিয়ে দেখলো, বাস্তব, একটা ব্যাং বসে। সে গলা খাঁকরে শুধালো, “ইয়ে ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”
বাবু টের পেলো, ২০-এ নেমে গেছে সে। কিন্তু এতেও অসুবিধা হবে ভেবে সে আবারো জিজ্ঞেস করলো, “ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
আবারও গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”
বাবু ১৫-তে নেমে এলো।
উল্লসিত বাবু আবারো জিজ্ঞেস করলো, “বলি ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”
এবার উত্তর এলো, “এক কথা কতবার বলবো তোকে ব্যাটা হারামজাদা? না, না, না!

৩. দীপ্ত দশম শ্রেনীতে পড়ুয়া মেধাবী ছাত্র। ভাল ফলাফল প্রত্যাশী দীপ্ত তাই রোজ সন্ধ্যার পর যৈবতী ম্যাডামের বাড়ীতে গিয়ে প্রাইভেট পড়ে। এক বৈশাখের সন্ধ্যায় তেমনি করে প্রাইভেট পড়তে যাওয়ার পর কাল বৈশাখী শুরু। প্রচন্ড ঝড় আর বৃষ্টি কিছুতেই থামছে না। সন্ধ্যা গড়িয়ে অনেক রাত। ঝড় কমলেও বৃষ্টি থামছে না। অবশেষে বৃষ্টিতে ভিজেই বাড়ী ফিরতে চাইলে যৈবতী ম্যাডাম না করেন। বলেন এত রাতে এইভাবে বৃষ্টি ভিজে বাড়ী ফেরার দরকার নাই। আজ রাত আমার এখানেই ঘুমিয়ে থাকো। সকালে চলে যেও। আমি তোমার মাকে ফোন করে দিচ্ছি।
দীপ্তঃ না ম্যাডাম, আমি আপনার বাসায় রাতে থাকতে পারবনা।
ম্যাডামঃ কেন? কি সমস্যা? আমি বিছানা করে দিচ্ছি তুমি খেয়ে ঘুমিয়ে পড়।
দীপ্তঃ না ম্যাডাম, রাতে অন্যের বাসায় ঘুমাতে আমার সমস্যা আছে।
ম্যাডামঃ কি সমস্যা বল শুনি।
দীপ্তঃ না ম্যাডাম, সেটা বলা যাবে না।
ম্যাডামঃ না বললে তো তোমার সমস্যার সমাধান হবে না। তুমি বল, আমি সমাধান করে দেব।
ম্যাডামের অনেক পীড়াপিড়ির পর
দীপ্তঃ ম্যাডাম, রাতে অন্য কারোর নাভিতে আংগুল না দিয়ে ঘুমালে আমার ঘুম আসেনা।
প্রিয় ছাত্রের এমন অদ্ভুত সমস্যার কথা শুনে ম্যাডাম কিছুটা বিব্রত হলেও বিচলিত না হয়ে বললেন - ঠিক আছে, রাতে তুমি আমার নাভিতে আংগুল দিয়েই ঘুমিও।
এমন আশ্বাসের ভিত্তিতে দীপ্ত সে রাত ম্যাডামের বাসায় থেকে যায়।
পরদিন সকালে গোসল সেরে মাথার চুল ঝাড়তে ঝাড়তে ম্যাডাম লজ্জাবনত মস্তকে দীপ্তকে বলছে- দীপ্ত, কাল রাতে তুমি যেটাকে নাভি মনে করে আংগুল দিয়ে ঘুমিয়েছ সেটা আসলে নাভি ছিলনা।
উত্তরে দীপ্ত বলে- ম্যাডাম, আপনি যেটাকে আংগুল মনে করছেন, সেটাও আসলে আংগুল ছিল না

৪. শিকাগোর এক হাসপাতালে এক ভদ্রলোক অনেক্ষণ যাবৎ ছেলেদের টয়লেটে যেতে চাচ্ছিল কিন্তু কেউ না কেউ সবসময় ভেতরে থাকে এজন্য যেতে পারছিল না।

একজন নার্স লোকটার দুর্দশা দেখছিল, সে বলল, স্যার, আপনি মেয়েদের টয়লেট ব্যবহার করতে পারেন কিন্তু আপনাকে প্রমিজ করতে হবে যে আপনি টয়লেটের দেয়ালের কোন বাটন ব্যবহার করবেন না।

ভদ্রলোক তাতে রাজী হয়ে টয়লেটে গেল, তারপর যা করার করল, এবং বসে থাকার সময় সে দেয়ালে বাটন গুলো লক্ষ্য করল। প্রত্যেকটা বাটনের গায়ে কিছু অক্ষর বসানো আছে যেমন, ww, wa, pp এবং লাল একটা বাটনে apr।
সে ভাবল বাটন গুলো চেপে দেখলে কে আর দেখবে, কিউরিসিটির জয় হল, সে ww (warm water) বাটন চাপল ইষৎ গরম পানি এসে তার পশ্চাৎদেশে স্প্রে করে দিল। কি মজার অনুভূতি, পুরুষের টয়লেটে এসব নাই কেন?
আরও ভাল কিছু হবে এটা ভেবে সে wa (warm air) বাটন চাপল, গরম পানির বদলে এবার গরম বাতাস এসে তার পশ্চাৎদেশ শুকিয়ে দিল।
যখন ঐটা শেষ হল তখন সে pp (perfume puff)বাটন চাপল এবং খুব সুগন্ধি পাউডারের একটা পাফ এসে তার তলদেশে সুগন্ধে ভরে দিল, তার মনে হল মেয়েদের রেস্টরুম আসলে আনন্দদায়ক!
পাউডারের পাফ দেয়া শেষ হলে সে apr বাটন না চেপে থাকতে পারল না, যেটায় সে ভাবছিল সবচেয়ে বেশি মজা পাওয়া যাবে।

জ্ঞান হওয়ার পরে সে দেখল হাসপাতালের বেডে শুয়ে আছে, এবং নার্স তার দিকে তাকিয়ে আছে। তার বিশেষ অঙ্গের উপর ব্যন্ডেস করা।
কি হয়েছে ! শেষ যেটা মনে পড়ছে আমি apr বাটন চাপছিলাম।

apr বাটন হল অটোম্যাটিক প্যাড রিমুভার, বালিশের নীচে তোমার পেনিস...

৫. এক ছেলের সাথে আর এক মেয়ের প্রেম ছিল। মেয়েটা একদিন ছেলেটাকে দাওয়াত দিল,
আর বললঃ “আজ আসিয়ো আমাদের বাড়িতে, মা-বাবার সাথে তোমার পরিচয় করাইয়া দিবো, তারপরে রাতে আমরা……….
ছেলেতো খুশিতে বাকবাক। তখনি ছুটে গেল ডাক্তারের দোকানে কনডম কিনতে। দোকানদার বেডা ছেলের খুশি দেখে পাম-পট্টি দিয়ে পুরা ফ্যামিলি প্যাক গছায় দিল।

লাফাইতে লাফাইতে ছেলে সন্ধ্যায় গিয়ে হাজির হল মেয়ের বাড়িতে।
শ্বশুর-শ্বাশুড়ীর (হবু) সামনে গিয়ে ছেলে সালাম দিয়ে সেইযে মাথা নিচু করল, মাথা উচুই করেনা, আধাঘন্টা পার হয়ে গেল, মাথা আর উঠেনা। হবুদের উপর সম্মান দেখে মেয়েতো আহলাদে গদগদ। ছেলের কানের কাছে ফিসফিস করে বলল, তুমি আমার বাবা-মারে সম্মান করো জানতাম, কিন্তু এত সম্মান করো তাতো জানতাম না।
ছেলে রাগে রাগে উত্তর দেয়, সেইডা ঠিক আছে, কিন্তু আমিও তো জানতাম না, তোমার বাপে কনডম বেচে।

৬. পুলা বড় হইতাসে তাই বাপ-মা ঠিক করসে এখন থেইক্যা ওই(!) সুময় হইলে তারা কইবো টাইপ রাইটার আনো।
একদিন বাপে পুলারে ডাইক্যা কয়: তুমার মারে কও টাইপ রাইটার আনতে।
কিসুক্ষণ পুলা আইয়্যা কয়: আম্মায় অহন রানতেসে পরে লইয়া আনবো কইসে।
বাপের তো মিজাজ বিলা।
আবার পোলারে কইলো তুমার মারে কও এক্ষন টাইপ রাইটার আনতে। আমার এক্ষন দরকার।
অনেক সময় পরে পুলা আইস্যা কয়: আম্মায় কইসে টাইপ রাইটার রেডী করসে। তুমারে যাইতে কইসে।
বাপে চেইত্যা কয়: হারামজাদা, তুর মারে গিয়া ক' আমার এহন টাইপ রাইটার লাগবোনা, আমি হাতেই লেইখ্যা ফালাইসি।

৭. মাইয়া বড় হইসে তাই বাপ-মা ঠিক করসে এখন থেইক্যা ওই(!) সময় হইলে তারা কইবো চলো চিনি খাই। এইভাবেই চলতাসিলো।
কিন্তু একদিন কামের পুলা চিনতাইলো, আরে সাহেব আর বেগম সাব চিনি খাইতে হইলে রান্নাঘরে যাইবো, বেডরুমে দরজা বন্ধ কইরা কি করে।
সে একদিন উঁকি দিয়া সব দেইখ্যা নিলো আর এরপরে সাহেবের মাইয়্যার উপ্রে এপ্লাই কইরা দিসে।
একদিন ধরা খাইসে আর সাহেবের হেভ্ভী ধোলাই শুরু হইলো। মারতে মারতে তারে বাইরে নিয়া গেসে।
পাবলিকে জিগায়, অয় কি করসে এমুন ধুলাই দিতাসেন?
সাহেব তো আর কইতে কিয়ের লাইগ্যা ধোলাই।
কামের পুলা কয়, আমি কিসু করি নাই। খালি চিনি খাইসি।
পাবলিকে কয়, সামান্য চিনি খাওনের লাগি এমুন মারতাসেন?
সাহেব চেইত্যা কয়, ওরে হারামজাদা চিনি খাইবি ভালা কতা তয় পুরান বস্তা রাইখ্যা নতুন বস্তা খুললি ক্যান?

৮. শপিং সেরে বাড়ি ফিরতেই ছোট্ট বাবু তার মাকে বললো, “মা মা, আজ কী হয়েছে শোনো, আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢুকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো …।”
এটুকু শুনেই বাবুর মা তাকে থামিয়ে দিলেন। মুখখানা গম্ভীর করে বললেন, “ব্যস, আর একটা শব্দ না। এবার বাবা ফিরলে তুমি যা দেখেছো, তা আবার ঠিক ঠিক বলবে, কেমন?”
বাবুর বাবা বাড়ি ফিরতেই বাবুর মা মুখ ঝামটা দিলেন। “তোমার মতো একটা লম্পটের সাথে আমি আর সংসার করবো না।”
বাবুর বাবা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে বললেন, “কেন?”
তখন বাবুর মা বললেন, “বল বাবু, কী দেখেছিস গুছিয়ে বল।”
বাবু বললো, “আমি তোমার আলমারিতে লুকিয়ে খেলছিলাম, এমন সময় বাবা আর পাশের ফ্ল্যাটের টিনা আন্টি এসে ঢকলো। তারা দু’জন সব জামাকাপড় খুলে ফেললো, তারপর বাবা টিনা আন্টির ওপর চড়ে বসলো, তারপর তুমি আর আক্কাস আঙ্কেল গত পরশু দিন দুপুরে যা করেছিলে, বাবা আর টিনা আন্টি তা-ই করতে লাগলো …।”

৯. ছোট্ট টুকু স্কুল থেকে বাসায় ফিরে দেখল উঠানে একটা মুরগি মরে আছে, মরা মুরগির দেহ শক্ত হয়ে পা দুটো আকাশের
দিকে মুখ করে আছে। টুকুর বাবা বাসায় ফিরতেই সে তার কাছে ছুটে গেল। ‘আব্বা আব্বা, আমাগো মরা মুরগিটার পা দুইটা
আকাশের দিকে খাড়া হইয়া আসে কেন?’
‘ওর আত্মা যেন তাড়াতাড়ি উপরে উইঠা যাইতে পারে’ বাবার জবাব।
কয়েকদিন পর টুকুর আব্বা বাসায় ফিরতে সে আবার দৌড়ে গেল।
‘আব্বা, আব্বা, আইজকা আরেকটু হইলেই আম্মায় মইরা গেসিল’
‘কেন কেন কি হইসে?’ টুকুর বাবা শঙ্কিতভাবে জিজ্ঞাসা করেন।
‘আম্মায় আইজকা হেইদিনের মরা মুরগিটার মত আকাশের দিকে পা তুইলা চিল্লাইতেসিল, ‘আমার হইয়া যাইতেসে, আমার
হইয়া যাইতেসে’। রহিম চাচায় যদি খালি আম্মার উপরে উইঠা হেরে বিছানার লগে চাইপা ধইরা না রাখত……’

১০. এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে।

ফরাসী বলছে, ‘গত রাতে আমার বউকে চারবার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।’

ইতালীয় বলছে, ‘গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।’

বাঙালি চুপ করে আছে দেখে ফরাসী তাকে প্রশ্ন করলো, ‘তা তুমি গত রাতে তোমার বউকে ক’বার আদরসোহাগ করেছো?

বাঙালি বললো, ‘একবার।’

ইতালীয় মুচকি হেসে বললো, ‘তোমার বউ সকালে তোমাকে কী বললো?’
‘ওগো, থামো, আর না …।


:)একজন ব্যাক্তি সেক্স এ ব্যাস্ত, সাথে পরে আছেন প্রোটেকশন।

বহুক্ষন পরে সুক্রানুরা হাজির হল। হাজির হয়েই মহা বিরক্ত।X(

সুক্রানুদের নেতা বল্লো, দেখো বন্ধুরা, "আমাদের বস কিভাবে মজা পাচ্ছে, আর আমাদের বেলুনে আটকে রেখেছে, আমাদের ডিম্বানুর সাথে মিলিত হতে... দিচ্ছেনা, এইটা কি ঠিক?

এসো আমরাও ডিম্বানুর কাছে যাই।"
একটা বলল" কিভাবে?????"
নেতা বলল "চল আমরা সবাই মিলে কনডম এর গায়ে জোরে ঢাক্কা দেই"

সব সুক্রানুরা চিৎকার করে বল্লো, "চল যাই, চল যাই."B-)B-)B-)

তারা সবাই মিলে কন্ডমের গায়ে জোরে ধাক্কা দিতে শুরু করলো, কয়েকবার ধাক্কা দিতেই, ফুটো হয়ে গেলো, নেতা চিৎকার করে বল্লো, "আগাও আগাও"

সবাই, হুড়োহুড়ি করে এগুতে লাগ্লো।

হটাৎ দেখলো, তাদের নেতা উলটো পালাচ্ছে বলছে, "পিছাও, পিছাও"।/:)/:)

সবাই শুধালো, কেনো???, কেনো????,

নেতা, "সামনে হাগু, সামনে হাগু , বেটা পিছন দিক দিয়া ঢুকাইছে


1
নির্জন পার্ক। ভীরু প্রেমিক তার প্রেমিকাকে নিয়ে এক বেঞ্চে বসে আছে। এমন সময় চারদিক ভালো করে দেখে নিয়ে প্রেমিক তার প্রেমিকাকে আমতা-আমতা করে বলল, ইয়ে মানে .... এই অন্ধকারে যদি আমি তোমার হাতটা ধরে একটা চুমু খাই ... তুমি কি রাগ করবে?
না, তোমাকে ছিঁচকে চোর বলব।
কেন?
কারণ, তুমি হলে গিয়ে সেই চোর যে পুরো একটা গাড়ি চুরি করার সুযোগ পেয়েও শুধু টায়ার চুরি করতে চায়।

2
প্রেমিকাঃ তুমি দিনে কতবার সেভ কর ?
প্রেমিকঃ বিশ,পঁচিশ বা ত্রিশবার।
প্রেমিকাঃ পাগল নাকি ?
প্রেমিক : না,
আমি নাপিত

3
বিয়ের ৩ মাস পরই হাবলু'র বউ-এর বাচ্চা হল...
হাবলু তার বউকে জিজ্ঞাসা করল,"আচ্ছা,আমাদের বিয়ের ৩ মাস পরই বাচ্চা কেমনে হল?"
হাবলু'র বউ বলল,"তোমার বিয়ের কয় মাস হইসে?"
"৩ মাস।"
"আমার বিয়ের কয় মাস হইসে?"
......"৩ মাস।"
"আর,বাচ্চা কয় মাস পরে হইসে?"
"৩ মাস।"
"তাহলে মোট কয় মাস হইল?"
হাবলু খুশিতে লাফাইতে লাফাইতে বলল,"নয় মাস!আমি তো ভয়-ই পেয়ে গেসিলাম।";);)


১. ডাক নাম বনাম স্কুলের নাম

- তোমার নাম কি খোকা ?
+ নাবিল |
- আহা, ডাক নাম নয়, স্কুলের নাম জানতে চাইছি |
+ ও , স্কুলের নাম যাত্রাপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় |


২. উঠবে এবং পড়বে

এক মাতাল দুতলা থেকে জানালা দিয়ে পেশাব করছে | তখন আরেক মাতাল বলছে, আরে তোর পেশাব বেয়ে তো চোর উঠে যাবে ?

এ কথা শুনে প্রথম মাতাল বলল, আমি কি তোর মতো বলদ নাকি, আমি ছেড়ে ছেড়ে করছি যাতে চোর উঠে আর পড়ে যায় |

৩. কেন নাঁভির নিচে পরি

এক ভদ্রলোক বন্ধুর বাড়িতে বেড়াতে এসেছে।বন্ধু বাড়িতে নেই তাই বন্ধুর ৬বছরের ছেলের সাথে পড়াশোনা নিয়ে গল্প করছে।

বন্ধু: বাবু তুমি কি পড়?
বাবু: হাফ প্যান্ট পরি।
বন্ধু: না মানে কোথায় পড়?
বাবু: কেন নাঁভির নিচে পরি।

১দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ
তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে। সাগরে আমেরিকা আর জাপানের যুদ্ধ জাহাজ যুদ্ধ করতেছে। হঠাত করে জাপানী জাহাজের ক্যাপ্টেন খেয়াল করলো আমেরিকার জাহাজ থেকে পানির নিচ দিয়া বেকায়দা স্টাইলে একটা মিসাইল ছুড়া হইছে। মিসাইল নির্ঘাত জাপানী জাহাজে আইসা লাগবো। মরা ছাড়া জাপানীদের আর কোনো উপায় নাই।


জাপানী ক্যাপ্টেন তার বৃদ্ধ সহকারীকে ডেকে পরিস্থিতি বুঝায় বললো।

ক্যাপ্টেন : আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করবো জাহাজকে মিসাইলের পথ থেকে সরিয়ে নিতে। কিন্তু সফল হওয়ার সম্ভাবনা কম। তুমি এক কাজ করো। নিচে আমাদের যেসব সৈন্য আছে তাদের কাছে যাও। তাদেরকে মিসাইলের কথা বলো না। বরং আমি চাই এই শেষ বেলায় তুমি তাদেরকে কিছুক্ষনের জন্য হাসাও। দেশপ্রেমিক ক্লান্ত সৈন্যরা যেনো জীবনের শেষ মুহুর্তেও একটু হাসতে হাসতে মরতে পারে।

বৃদ্ধ : স্যার, আপনি কোনো চিন্তা করবেন না। আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করবো তাদের হাসাতে।

বৃদ্ধ সহকারী নিচে নামলো। সৈন্যরা তাকে দেখে উপরের খবর জানতে চাইলো…

বৃদ্ধ : ঊপরের খবর ভালো, নিচের(!!!) খবর আরো ভালো।

সৈন্যরা : নিচের খবর ভালো মানে?

বৃদ্ধ : আমি যদি বলি আমার নিচের “জিনিস” দিয়ে জাহাজের এই মেঝেতে বাড়ি দিলে জাহাজটা ভেঙ্গে দুই ভাগ হয়ে যাবে, তাহলে কে কে অবিশ্বাস করবে?

সৈন্যরা : হাহাহাহা…বুড়ার খায়েশ দেখো…এই বয়সে কিসব কাপঝাপ কওন লাগছে।

সৈন্যরা হাসতে হাসতে মাটিতে গড়াগড়ি খাওয়া ধরলো।

বৃদ্ধ : বিশ্বাস হয় না?….দাড়া…দেখ তাহলে মজা….

এই বলে বৃদ্ধ হাটু গেড়ে বসে তার “জিনিস” দিয়ে জাহাজের পটাতনে দিলো এক বাড়ি। ঠিক সেই সময় মিসাইল এসে জাপানী জাহাজে আঘাত করলো। জাহাজ দুই ভাগ হয়ে ডুবতে লাগলো….

সৈন্যরা সবাই মারা গেলো। কাহিনীর প্রয়োজনে বেচে রইলো শুধু ক্যাপ্টেন আর বৃদ্ধ।

ক্যাপ্টেন : তোমাকে যা করতে বলছিলাম তুমি কি তা করছো?

বৃদ্ধ : জ্বি স্যার। আমি তাদেরকে শেষ সময়ে হাসাতে সাহায্য করেছি।

ক্যাপ্টেন : কিভাবে হাসাইছো?

বৃদ্ধ সব খুলে বললো। সব শুনে ক্যাপ্টেন বললো,

ক্যাপ্টেন : ভালো কাজ দেখাইছো। আমি অনেক খুশি হইছি যে আমাদের দেশের জন্য যারা যুদ্ধ করছে তাদেরকে তুমি শেষ মুহুর্তের আনন্দটুকু দিতে পারছো। তবে পরেরবার থেকে তোমার “জিনিস” ব্যবহারে সাবধান থাকবে। কারন মিসাইল আমাদের জাহাজের পাশ কেটে গেছে।


এক যুবতী ছাতির মিস্ত্রির নিকট ভাঙ্গা ছাতি নিয়ে গেল ঠিক করতে -
মিস্ত্রী বলল: “উপরের কাপড় খুলতে হবে, আর নীচে ডান্ডা লাগাতে হবে”
যুবতী বলল: “যা ইচ্ছা করো, কিন্তু পানি যেন ভিতরে না পড়ে।


২প্যানটি চোর
রফিক সাহেবের স্ত্রীর প্যানটি হারিয়ে গেছে। তো উনার ধারনা হয়েছে কাজের মেয়েটি সেটা চুরি করেছে। মিসেস মি রফিক এর সামনেই কাজের মেয়ে কে বলছেঃ তুমি ছাড়া এই কাজ আর কেউ করেনি। কাজের মেয়েঃ তওবা তওবা… খালাম্মা এই কাজ আমি কখনই করি নাই। মিসেস রফিকঃ তুমি ছাড়া এই কাজ করার মত আমার বাসায় আর কেউ নেই। সুতরাং এটা তুমিই চুরি করেছ। তুমি আর কাল থেকে আসবে না। আর তুমি এই মাসের বেতনও পাবে না। এখন বিদায় হও। কাজের মেয়েঃ স্যার, ও স্যার… আর কেউ না জানুক আপনি তো জানেন আমি নিচে কিছুই পরি না !!!
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৪৬
১৩টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শ্রমিক সংঘ অটুট থাকুক

লিখেছেন হীসান হক, ০১ লা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৮

আপনারা যখন কাব্য চর্চায় ব্যস্ত
অধিক নিরস একটি বিষয় শান্তি ও যুদ্ধ নিয়ে
আমি তখন নিরেট অলস ব্যক্তি মেধাহীনতা নিয়ে
মে দিবসের কবিতা লিখি।

“শ্রমিকের জয় হোক, শ্রমিক ঐক্য অটুট থাকুক
দুনিয়ার মজদুর, এক হও,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কিভাবে বুঝবেন ভুল নারীর পিছনে জীবন নষ্ট করছেন? - ফ্রি এটেনশন ও বেটা অরবিটাল এর আসল রহস্য

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪

ফ্রি এটেনশন না দেয়া এবং বেটা অরবিটার


(ভার্সিটির দ্বিতীয়-চতুর্থ বর্ষের ছেলেরা যেসব প্রবলেম নিয়ে টেক্সট দেয়, তার মধ্যে এই সমস্যা খুব বেশী থাকে। গত বছর থেকে এখন পর্যন্ত কমসে কম... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

একাত্তরের এই দিনে

লিখেছেন প্রামানিক, ০১ লা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৬


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

আজ মে মাসের এক তারিখ অর্থাৎ মে দিবস। ১৯৭১ সালের মে মাসের এই দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো গা শিউরে উঠে। এই দিনে আমার গ্রামের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হুজুররা প্রেমিক হলে বাংলাদেশ বদলে যাবে

লিখেছেন মিশু মিলন, ০১ লা মে, ২০২৪ রাত ৯:২০



তখন প্রথম বর্ষের ছাত্র। আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে আমাদের আরেক বন্ধুর জন্মদিনের উপহার কিনতে গেছি মৌচাক মার্কেটের পিছনে, আনারকলি মার্কেটের সামনের ক্রাফটের দোকানগুলোতে। একটা নারীর ভাস্কর্য দেখে আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×