somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ক হইতে ’চ’ বর্গীয় ব্যঞ্জনে বাণী অমৃত

২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সেই আদিম যুগে মহামতি সক্রেটীস অথবা মহাত্মা আলেকজান্ডার হয়তো প্রাচীন পৃথিবীর সবচাইতে জনপ্রিয় জ্ঞানী আছিলেন। তবে এই যুগে আসিয়া দেখিলাম, মহাত্মা এপিজে কালাম হইতেছেন ফেসবুক (সত্যিকারের ’বুক’ বা ’বুক’ কিন্তু ইহা নহে) এর সবচাইতে বিখ্যাত বক্তা, প্রবক্তা ও বাণী নির্মাতা।

কয়েকদিন খুব খিয়াল করিয়া দেখিলাম, সবাই যে যার মতো নিজ নিজ কথা সুন্দর করিয়া এপিজে কালামের মুখে বসাইয়া উহা তাহার বাণী বলিয়া চালাইতেছে। বোধ করি, ফেসবুকে কালামের যত বাণী রহিয়াছে, ততগুলা কথাও হয়তো তিনি বাস্তব জীবনে মুখে উচ্চারন করেন নাই। কারন মানুষখানা স্বল্পভাষী আছিলেন।

যাহাই হউক, এপিজে কালাম না আসিলেও, সম্প্রতি এন্টারকোটিক ইব্রামোভিচের জ্বীনি মি. মামুন মারুফ স্বপ্নে আমাকেও সাক্ষাত দিলেন। তিনিই আমাকে নিম্নোক্ত বাণী ও উপদেশসমূহ দিয়া কহিলেন, “খবরদার, ইহা কাহাকেও শিয়ার করিবি না। ইহাই তোর নির্বাণ ও সিদ্ধি লাভের মন্ত্র।”

কিন্তু, আমি তো আবার বাঁচাল। লাইক, কমেন্টের আশায় পরের দিনই ওনার সর্বপ্রথম উপদেশ ভুলিয়া সব গড়গড় করিয়া ফেসবুকে প্রকাশ করিতে বসিলাম। পড়িয়া দেখুন। মি. মামুন মারুফের ‘চ’ বর্গীয় কালামীয় বাণী অমৃত:-

ক. রবার্ট ব্রূসের মতো ধৈর্য ধারন করিয়া জয়ী হইবার ব্রত করিবার পূর্বে দেখিয়া লইও, তোমার জীবন গল্পের ওই মাকড়শাটা আদৌ বাঁচিয়া আছে কিনা?

খ. বন্ধু বস্তুখানা ভালই। অকালে একজনা বন্ধুর হাত তোমাকে ভরসা যোগাইবে। তবে বন্ধুত্ব পাতাইতে যতই চেষ্টা করো, ওইপাশে যিনি রহিয়াছেন, তিনি পাথরে তৈয়ারী কিনা-তাহা জানিয়া শুরু করিও।

গ. গৃহলক্ষী লইয়াই যদি জীবন যাপনের বাঞ্ছা করিয়া থাকো, উহাকে রাগাইবার চেষ্টা ক্রীড়াচ্ছলেও করিও না। রাগিলে তাহার মোকাবিলাও করিতে যাইও না। নারীর গোস্বা পাহাড়ি ঢলের সদৃশ। একখানে বাঁধিলে অন্যত্র ঠিকই আঘাত হানিবে।

ঘ. নিজেকে ব্যতিত কাহাকেও বিশ্বাস করিও না। হা, যাহা করিতে পারো, তাহার নাম ভরসা (বিশ্বাস নহে)। বিশ্বাস করিলে ঠকিতেই হইবে-তাহার জন্য প্রস্তুত থাকিও।

ঙ. তুমি যতই চেষ্টা করিয়া থাকো, যাহা তোমার হইবার নয়, উহা কখনোই তোমার হাজারো প্রয়াস সত্ত্বেও তোমার নাগালে ধরা দিবে না। আর যাহা তোমার নহে, তাহা না পাইলে তোমার মনোবেদনা হইবার হেতু দেখি না।

চ. ভাগ্য বলিয়া যাহাকে জানো, উহা বড়ই রহস্যময়। তোমার লাগিয়া যাহা আসিবার, তাহা তাহার সময়েই আসিবে। তাহার আগে যতই পেরেশান হইয়া যাও না কেন।

ছ. কলির যুগে যেই যোগ্যতা যত মাত্রায়ই হাসিল করিয়া থাকো না কেন, উহাকে বাজারজাত ও বিপনন করিবার স্বকীয় যোগ্যতা অবশ্যই সুতীব্র মাত্রায় মশকো করিয়া লইও। তাহা না হইলে তোমার কপালে তিক্ত করল্লাও জুটিবে না।

জ. আপন সংযম ও সভ্রমবোধের উপর অতি মাত্রায় ভরসা করিয়া ‘কাম’ ও অকামের বিষয়ে নির্বিকার চলিও না। মহামতি টলেমীও কূ-সঙ্গে ও ইভের ঢঙ্গে টলিয়া যাইতে পারেন।

ঝ. ‍বিশুদ্ধ ও নিষ্কলুশ সত্য বলিতে কিছু নাহি। সুতরাং সত্য সত্য করিয়া প্রাণপাত করিতে যাইও না। পবিত্র মিথ্যা বলিয়া একখানা ভারী অপবিত্র শব্দতরঙ্গ কিন্তু মহাত্মন ব্যক্তিবর্গই জন্মদান করিয়া গিয়াছেন।

ঞ. কলিযুগে যাহা ‘সিরিয়াস’, উহাই দাপর যুগে ‘মিসটিরিয়াস’ হইয়া প্রতিপন্ন হইয়াছে। সুতরাং, বয়সের দোষে কোনো কিছু লইয়াই সিরিয়াস হইতে যাইও না।

ট. চিক্কুর না পাড়িলে যেইরূপে মাতাও তাহার দুগ্ধপোষ্যকে দুগ্ধ পান করান না, তেমন করিয়া, পথেঘাটে, অন আর অফ লাইনে অযাচিত হিতৈষ না করিলে নিজে ও চারপাশের মনুষ্যদিগের মঙ্গল হইবেক। যাহার হিতৈষ দরকার, তাহাকে অগ্রে যথেষ্ট চিক্কুর পাড়িতে দাও। বিনা আয়াসে প্রাপ্ত প্রণয় সর্বতঃ মঙ্গল রাঁধের মতো সর্বজনের ভাউজ হইয়া বসিবে।

ঠ. গৃহের কঙ্কন পরিহীতা যদি বিরল কোনো আবেগে ভাসিয়া কোনো এক বিরল মুহূর্তে তোমাকে বলিয়া বসে, “ওগো প্রাণ নাথ, আমিও তো রক্ত মাংসে গড়া মানবী, ভূল আমারও হইতে পারে। তাই কখনো ভুল হইলে আমাকে ধরাইয়া দিও।” ভুলেও উক্ত মিষ্ট কথাকে সত্য উচ্চারন ও তোমার বিরলতম সৌভাগ্য ভাবিয়া হরি হরি বলিয়া কঙ্কনবালাদের ভুল ধরাইয়া দিতে যাইও না। কারন, উহা মোটেই স্বতঃপ্রণোদিত স্বীকারোক্তি নহে। উহা এক প্রকারের ফাঁদ।

ড. শৈশবে তোমার মগজে প্রোথিত করিয়া দেয়া বিদ্যা ও বিশ্বাসসমূহকে ঈশ্বরাদেশ বলিয়া নত মস্তকে বিশ্বাস করিয়া চলা জরুরী নহে। এনটারকোটিক ইব্রামোভিচ নহে, স্বয়ং নাসার বিজ্ঞানীরা গবেষনায় পাইয়াছেন, যে, বঙ্গদেশের পিতা ও মাতাগণ অধিকাংশই মাতাপিতা হইবার মতো কাবেল হইবার পূর্বেই উক্ত ভূমিকায় দুর্ঘটনাক্রমে অবতীর্ন হন বটে। তাই উহাদের পাঠদানকৃত অধিকাংশ শিক্ষাই প্রশ্নাতীত নহে। উপমা চাহিলে আমি তোমাকে একখান কহিতে পারি, যেমন ধরো, “পাঠাভ্যাস করে যে, গাড়িঘোড়া আরোহন করে সে।” প্রাপ্তবয়স্ক ও ‘ব্যাটা’ হইবার বয়সে যেই বোধ, বিশ্বাস, সত্য আর চিরায়ত জ্ঞানকে তুমি পরম সত্য ও অমোঘ বলিয়া জানো, উহা যে স্রেফ তোমাকে নগ্ন-শিশ্ন মানব শিশু হইতে কর্তিত শিশ্ন ব্যাটাতে রূপান্তর করিবার যাত্রায় তোমার মন-মগজে ’ন্যাচারালী’ ঢুকাইয়া দেওয়া ও ঢুকিয়া পড়া নানাবিধ ট্যাবু, প্রথা, কুপ্রথা, অভ্যাস, আচার, নিয়ম, অন্ধচর্চারই সম্মিলিত প্রভাবসৃষ্ট গৎবাঁধা তথ্য মাত্র, উহা যে নিরেট সত্য নহে-তাহা বুঝিবার মতো কাবেল না হইলে বা হইবার চেষ্টা না করিলে তোমার কর্তিত শিশ্ন হইবার কষ্ট প্রাপ্তিটা বৃথাই গিয়াছে।

ঢ. বঙ্গদেশের পথেঘাটে চলাচল করিবার কালে মুরব্বীদের শেখানো বুলি নতমস্তকে শিরোধার্য মানিয়া নজর মৃত্তিকায় ন্যাস্ত করিয়াই কেবল চলিও না। পথিমধ্যে বারংবার মস্তকখানা উর্দ্ধাকাশে নিক্ষেপ করিও। অন্যথায় নির্মীয়মান ভবন হইতে ইস্টক কিংবা আস্ত বাঁশ পড়িয়া তোমার মস্তক চৌচিড় হইতে পারে।

ণ. বঙ্গদেশের বায়ুমহল তথা অনলাইন দিগন্ত হইতে কিছু খরিদ করিতে চাহিলে উহাদের চালানকৃত বস্তু হাতে পাইয়াই আপ্লূত হইয়া পত্রবাহককে বকশিশ প্রদানপূর্বক বিদায় দিয়া হৃষ্টচিত্তে বগল বাজাইও না। হাতের মোড়কখানা খুলিয়া নিজ চক্ষু ও উক্ত বস্তুখানাকে আচ্ছামতো কচলাইয়া দেখিয়া নিশ্চিত হইয়া কড়ি প্রদান করিও।
ত. তোমার মতো অপদার্থকে যদি কোনো অভাগা রমনী প্রণয় নিবেদন করিয়া বসেনও, নাচিতে নাচিতে মনোহারি দোকানে পাতলা রাবারের টুকরো কিনিতে ছুটিও না। আজি হইতে চারি দশক পরেও তাহার উক্ত প্রণয়কে ‘বিবাহের প্রলোভন দেখাইয়া বলাৎকার’ অভিযোগ পেশ করিবার সম্ভাব্যতা যাঁচাই করিয়া লইয়া প্রণায়ালয়ে গমন করিও।

থ. সারা বৎসরব্যাপী মরিচ ও পেঁয়াজ ডলিয়া খাইয়া বাঁচিয়া যেই সামান্য কড়ি জমাইয়াছ, যাহা দিয়ে বার্ধক্যে বুড়াবুড়ি পান, তামাক খাইবে বলিয়া সুখ স্বপন দেখিতে দেখিতে নিদ্রা যাও, উক্ত কড়ি ব্যাংকে রাখিতে গেলে দশবার তোমার পূর্ব পুরুষের নাম করিয়া চিন্তা করিয়া লইও। ইদানীং পৃথিবীতে এক প্রকার পরজীবি দেখা দিয়াছে, যাহারা ব্যাংকে গচ্ছিত টাকাকড়ি নিরবে ঘুনের মতো খাইয়া হজম করিয়া ফেলে। উহা এতটাই নিরবে, যে, তুমি সজাগ পাইবার আগেই উহারা খাইয়া, ছিবড়ে করিয়া, শেষ করিয়া, হাগিয়া, বমন করিয়া অন্যত্র নতুন করিয়া খাইবার হেতু নতুন করিয়া পাত পাড়িয়া ফেলিবে।

দ. বদন-পুস্তক নামক একখানা হাওয়ামহল শুনিয়াছি বঙ্গবাসীর মন জয় করিয়াছে। উহার কোনো কিছুতেই মজিও না। উহাতে ক্ষণে কুক্ষণে গমন করিলেও ’সিরিয়াস’ হইও না। উহার স্তুতি, ভর্ৎসনা-উভয়কেই স্রেফ খেলাচ্ছলে দেখিও, ’ফেকবুক’ হইতে বাহির গমন করিবার সাথে সাথে বাল্যকালের ’রাত্রিকালীন দোষের’ মতো ভুলিয়া যাইও।

ধ. রাজনীতির ফ্রূটিকা শূরা পানকারী মহাত্মনদের প্রতিশ্রূতিকে মাতালের প্রলাপ বলিয়া মানিলেই ভাল করিবে। উহাদের সত্য বলার ক্ষমতাকে ঈশ্বর উহাদের জন্মের পূর্বেই খাসি করিয়া দিয়াছেন।

ন. বদন-পুস্তক লইয়া আরেকখানা সুবচন কহি। উক্ত ফেকবুকে কাহারো সুরমা চর্চিত আঁখিযুগল, সিঁথিকৃত চুল, পবিত্র অধর, নিষ্পাপ মুখচ্ছবি দেখিয়াই তাহার মুখনিঃসৃত বচনামৃতকে পরম সত্য বলিয়া ভাবিয়া লইও না। ফেকবুক এমনই একখানা বস্তু, যাহা এমনকি দুই স্কন্ধে আসন গাড়া খোদ পাপ-পূণ্যের হিসাবরক্ষকদেরও বিভ্রান্ত করিতে সক্ষম।

প. চলার পথে কর্ণকুহরে যদি কিঞ্চিত তুলা গুঁজিয়া চলিতে পারো, তাহা হইলে তোমার অভিষ্টে পৌছিবার সম্ভাবনা বাড়িবে বৈ কমিবে না। তোমার চতুর্পার্শ্বের মনুষ্য সমাজের চতুস্পদি বক্তব্যরাশি আর শতধাবিভক্ত মতামত যদি তুমি আত্মস্থ করিয়া চলিতে চাহ, তাহা হইলে কোনোদিনও কিছু করিতে পারিবে না।

ফ. চিরকৃতজ্ঞ নামক একখানা মিথ্যা প্রবোধ ও প্রবাদ সমাজে মুড়ি মুড়কির ন্যায় বিক্রী হইয়া থাকে। উহাতে ভরসা করিয়া বেশি আহ্লাদিত হইও না। কাহারো তরে কিছু করিলে নিঃশর্তেই করিও। আবার কেহ তোমার কোনো কাজে আসিলে উহাতেও চিরকৃতজ্ঞ থাকিবার উদগ্র বাসনায় জীবন বিসর্জন দিও না।

ব. সৃষ্টিকাল হইতে এই মাটির ধরনীখানিতে বিগত শত কুটি সহস্রাব্দে নানাবিধ পরিবর্তন আসিয়াছে সত্য। তবুও কিছ ‍ুকিছু মৌলিক সত্য আজও বহাল রহিয়া গিয়াছে। উহাদের স্মরনে রাখিয়া চলিও। তাহারই একখানা হইল, যেমন কর্ম, তেমন ফল।

ভ. সৃষ্টিকর্তা ‘উপলব্ধি’ ও ‘অনুধাবন’ ও ‘অনুভব’-করিবার যেই মহান ক্ষমতা মানবকে দিয়াছেন, উহা সংঘটিত করিবার লাগিয়া ৬ খানা বস্তু ও অবস্তু তোমাকে দান করিয়াছেন। যাহা হইল-চক্ষু, কর্ণ, নাসিকা, জিহবা, ত্বক। আর হইল ছাই রঙা মস্তিষ্ক। উহার মধ্যে শেষখানা হইল সবচাইতে মূল্যবান ও কার্যকর। বিধাতার ওই দানকে ভুলিয়া গিয়া কেবলমাত্র পঞ্চপান্ডবদের যে কোনো একটির সহায়তা লইয়াই কোনো কিছুকে মনের মধ্যে উপলব্ধি, অনুধাবন বা অনুভব করিও না। মস্তিষ্ক তথা চিন্তাশক্তি ও বিশ্লেষণী শক্তির সদ্ব্যবহার করিও।

ম. মানব জাতিকে কিছু কিছু অঙ্গপ্রত্যঙ্গ দিয়া পয়দা করা হইয়াছে। উহাদের যথাযথ ব্যবহার করিলে তুমি সফলতার সহিত ইতর প্রাণীদের অনুরূপ মানব প্রাণী হইবে। আবার তাহাদের কিছু অদৃশ্য গুণ দিয়া তৈয়ার করা হইয়াছে। উহাদের ব্যবহার করিলে তুমি ’মানুষ’ হইবে। তুমিই ঠিক করিয়া লও, তোমার মানব জীবনকে কোন পথে পরিচালিত করিয়া পুনরায় মাটির গর্তে দেহ রাখিয়া ক্রমান্বয়ে মাটি হইয়া মিশিতে চাও।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১২
৪টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×