somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নাকে দিয়ে সর্ষে তেল, জেগে ঘুমায় কোন আঁতেল

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাংলা খুব অদ্ভূৎ একটি ভাষা।

এই ভাষার শব্দাবলিকে এত বহুমূখীভাবে ব্যবহার করা যায়, যা বোধহয় অন্য কোনো ভাষায় নেই।


এই ধরুন, তেল। দেখতে চান, বাংলায় কত রকম তেল হতে পারে?

১. খাবার হিসেবে তেল। আবার সেই খাবার তেলের মধ্যে সরিষার তেল ও জলপাই তেল গতরেও মাখা যায়।

ল্যাংটো কালে সরিষার তেল সারা গতরে মেখে ঠাটানো রোদে চিৎপটাং করে শুইয়ে রাখা হয়নি-এমন কোন বাঙাল কি আছে? ছোট বেলায় বিশুদ্ধ সুরেষ তেল মাথায় দেবার অথবা সেটা মেনে না নেবার সংগ্রামে কত যে মার খেয়েছি-তার ইয়ত্তা নেই।

২. শরীরে তেল জমে গেছে-মানে অলস ও আরামপ্রিয় হয়ে গেছে।

৩. বসকে, শক্তিমানকে অথবা স্বার্থ আছে-েএমন কাউকে তেল দেয়া নিয়ে তো আর কথাই বলা লাগে না।

৪. আঁতেল-মূল উৎসে আঁতেল মানে জ্ঞানী ও বিজ্ঞ হলেও বাংলাতে এসে আঁতেল পথ হারিয়েছে। এখানে আঁতেল হল সেই, যে, বেকুব কিছিমের।

৫. শুনেছি, বয়সকালে দুম্বার পশ্চাতৎদেশে তেলের একটা দলা ঠেলে ওঠে, কুঁজের মতো। বাঙালীরও নাকি, একটু পসার বাড়লে ’পাছায় তেল জমে।”

একই তেলের কত রকম ব্যবহার। আজকে অবশ্য তিন নম্বর তেল নিয়ে হইচই করব।

হঠাৎ করে আমি তেল নিয়ে কেন পড়লাম? হঠাৎ পড়িনি। অনেক আগে একবার লিখতে বসেছিলাম বাঙালীর অন্যতম হটকেক টপিক ও আবাল বৃদ্ধ বণিতা বাঙালীর সবার মুখে মুখে থাকা শব্দ তেল নিয়ে। তখন অবশ্য রাজাবাহাদুর তেলের দাম নির্ধারন করে দেবার মতো উদার হন নাই। মানুষ ইচ্ছেমতোই তেল নিয়ে তেলাকুচার মতো ধান্দা করতে পারত।

বিষয়টা ভুলে গিয়েছিলাম।

হঠাৎ, একদিন ঘুম ভেঙে দেখি, আমার একজন প্রিয় লেখক ও সুহৃদ তেল নিয়ে গবেষণাপত্র তৈরীর জন্য জরিপ করছে। সুহৃদের লেখায় কিঞ্চিত মন্তব্য করলাম।

সেখান হতে উজ্জীবিত হল আমার পুরোনো প্রেম-মানে তেল নিয়ে লেখাটা শেষ করার খাহেশ। বাসায় যেতে যেতে যান্ত্রিক শকটে বসে লিখে ফেললাম খানিকটা। চলমান লেখা সেই চৌচক্রযানে প্রসবিত প্রয়াসেরই প্রসারিত উদগীরন।

বাঙালীর ভাবচক্কর দেখে মনে হবে, একটি গোটা জাতি তেল নিয়ে কত সচেতন।

টিভিতে একবার বিজ্ঞাপন দেয়, মুখের তেল কীভাবে শুকিয়ে সেটাকে ট্যানট্যান-মানে টানটান রুক্ষ মরু করে তোলা যাবে। তেলহীনতাই নাকি সুন্দর।
পরক্ষণেই আবার আরেকটা বিজ্ঞাপনে দেখি, মুখের তেল কীভাবে সংরক্ষণ করে মুখকে ময়েশ্চারাইজ করে রাখা যাবে। এ এক পরম ’তেলেসমাতি’।

ওই দুই প্রসাধনী কি তেলসূর গাছ নাকি তেলাকুচা দিয়ে তৈরী-তা জানি না।

যাইহোক, বলতে চাইছিলাম,

শ্লীলতা ও অশ্লীলতা;
ন্যায় ও অন্যায়;
সত্য ও মিথ্যা-

এরকম হাজারো আপেক্ষিক প্রপঞ্চ রয়েছে আমাদের সামাজিক জীবনে। প্রতিটির প্রাসঙ্গিকতা ও প্রায়োগিকতাই আপেক্ষিক। যার ভেতরে পার্থক্য করতে পারা গেলেও সেই পার্থক্য একচ্ছত্র ও একচেটিয়া বিচারে সত্য নয়।

প্রতিটি বিপরীতধর্মী প্রপঞ্চের সম্পর্কে কেবলই আপেক্ষিকতার। তেমনই এক বৈপরিত্য হল তেল ও প্রশংসা।

এই দুইয়ের ভেতরে ব্যবধান করাটা কেবল দুরহই নয়, বস্তুত সাদা চোখে প্রায় অসম্ভব। হ্যা, তেল ও প্রশংসার পার্থক্য জানে কেবল সেই জানে, যে সেটা দেয়। সেই জানে, কোনটা তার তেল, কোনটা অকুন্ঠ্য প্রশংসা।

হরপ্রসাদ শাস্ত্রী তেল নিয়ে এই জাতিকে এক চিরস্থায়ী প্রেজুডিসে ডুবিয়ে রেখে গেছেন। ওই ব্যাটার তেল গবেষণার বদৌলতে এখন ”জল পড়ে পাতা নড়ে” বলতে গেলেও মনে হয়,

তেল দিয়ে বসলাম কিনা। তেলবাজ-এই বদনামীর ভয়েই আমি ’পদমা’ সেতু নিয়ে একটা পোস্টও লিখতে পারলাম না।

বছর দশেক আগে বিলাতী কোম্পানীর পেট্রো ডলারের লোভে আমাদের অনেকগুলো পত্রিকাও বড় বড় করে লাল ব্যানারে তৈলাক্ত শিরোনাম করেছিল, “তেলের ওপর ভাসছে বাংলাদেশ।” বঙ্গফেসবুক জনতার শত্রূ রাষ্ট্র তেলাবিব অবশ্য তেলে ভেসেই ওই নাম ধারন করল কিনা-তা অবশ্য আমি জানি না।

তবে তেল নিয়ে বি-ষোদগার আর বি-শিৎকার যতই হোক, এটাও সত্যি, এই জাতি প্রশংসাও করতে জানে না, এবং পারে না। এদেরকে কেউ যদি প্রচন্ড শীতের মধ্যে এক কাপ কফি করে এনে দেয়, এরা মুখ দিয়ে বলবে না,

”ধন্যবাদ, আপনি কত ভাল।”

এরা বলবে, ”আমি কি কফি দিতে কইছি”।

তাও মুখ দিয়ে প্রশংসা বের হবে না।

’ধন্যবাদ’-এই কথাটা বলতে বাঙালীর কষাবৃদ্ধি হয়। ফলাফল- তেল ও প্রশংসা-দুয়ের মিশেলেই বাঙালী আজব এক জাত। বাঙালরা চায়, কম তেল, ভাজা মচমচে।

অবশ্য আমি ব্যক্তিগতভাবে আমার বউয়ের রান্নার প্রশংসা কম কম করি। ওনার রান্নার প্রশংসা করলে আমি বিপদে পড়ি। খানাখাদ্য নিয়ে খুবই বেরসিক আমি। প্রশংসা করলে তিনি ওটা রিপিট করতে শুরু করবেন আর আমাকে খেতে বায়নাক্কা জুড়বেন। খাওয়া দাওয়া নিয়ে অনিচ্ছুক আমি পড়ব তখন বিপদে।

তবে সত্যি কথা কি, তেলবাজি ও দূর্নীতি নিয়ে প্রচন্ড সোচ্চার ও সরব বাঙাল জাতের তীব্র প্রতিক্রিয়ার কারন কি জানেন?
কারন এটা নয়, যে, কেউ তেল দিয়ে অন্যায় করছে। গোস্বার কারন হল, তেলটা আমাকে কেন দিল না।

তেলটা যখন আমাকে দেয়া হয়, বা আমার কোরামের কাউকে দেয়া হয়, সেটা তখন ’এপ্রেসিয়েশন’ বা ‘রিকগনিশন’। আর যখন সেটা আমাকে বা আমার কোরামের কাউকে না দেয়া হয়, তখন সেটা ’নির্লজ্জ তেলবাজী’।

আপনি আজকে পদমা সেতু নিয়ে প্রশংসাসূচক কিছু বলুন, আপনি বনে যাবেন ‘আম্লীগের দালাল”। তবে আপনি যদি ‘বহুদলীয় গণতন্ত্র’ নিয়ে প্রশংসা করেন, তাহলে আপনি পপুলার মেজরিটির কাছে বনে যাবেন ‘দ্যাবতা’।

আমি নিজেও একবার বিরক্ত হয়ে লিখেছিলাম, “তেলবাজ বাঙালী ফেসবুকেও তেলের কন্টেইনার লইয়া নামিয়াছে। পছন্দের তেলাকচু মার্কা মদনকে পিচকারী দিয়া তেল স্প্রে করিতেছে। তেলের জ্বালায় ফেসবুক খুলিলেই মোবাইলের টাচপ্যাড পিছলা।
তেলবাজদের প্রিয় মদনরা বায়ুত্যাগের স্ট্যাটাস দিলেও পিচকারী দিয়া তেল স্প্রে করিতেছে।” হয়তো আমার নিজের মধ্যেও কিঞ্চিত হিংসা কাজ করেছিল সেদিন, “আহ, কেন আমাকে নিয়ে লোকে বলে না, লেখে না।”

অমরত্ব ও সেলেব হবার গোপন বাসনা লালসার মতোই আমাদের রগে রগে ঘুরে বেড়ায়। আমরা স্বীকার করি না যদিও। ফলাফল, হল, কেহ যদি কারো সত্যিকারের ভাল কাজের সত্যিকারেই প্রশংসা করে, আমার কাছে সেটাকে তেলবাজি বলেই মনে হয়।

একই কথা দূর্নীতির। ওটা নিয়ে ফেসবুকে বানের জলের মতো মানুষের রাগের বহিঃপ্রকাশ এজন্য না, যে অন্যায় হচ্ছে আর মানুষ সেটার প্রতিবাদ করছে। রাগের কারন হল, ইশ, ওই তিন কোটি টাকা ওর কেন হল, পিকে হালদারের ঘরে কেন ২৫০০ কোটি টাকা গেল, তার কেন ৩০ জন বান্ধবী হল, ওগুলো সব আমার কেন হল না।

আচ্ছা, কোনো বাঙাল বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবে, সে কাউকে তেল দেয় না? তেল ও প্রশংসার মধ্যে সূক্ষ্ণ ব্যবধান কেবল নিয়তে ও প্রকাশে। একই কথা তেল হতে পারে, প্রশংসাও। কী রকম?

যখন প্রশংসার পেছনে কোনো ধান্দা থাকে সেটা তৈল মর্দনে পরিণত হয়। যখন ব্যক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গির ১৮০ ডিগ্রি বিপরীত হলেও তা চেপে গিয়ে ১০০ ভাগ একমত হওয়া হয়, সেটা তৈল মর্দনে পরিণত হয়।

যখন কেউ একজনকে কোনো সমালোচনা নাই, শুধু একচেটিয়া প্রশংসা করা হয়, সেটা তেল মর্দনে পরিণত হয়। আর হ্যা, যখন প্রশংসা করার সময় আমার চোখ চকচক করে ওঠে বা ওষ্ঠের তারল্য বৃদ্ধি পায় বা মুখমন্ডল সরু হয়ে যায় কিংবা হাতের তালু ঘষাঘষি দৃষ্ট হয়, তখন তেলের আবির্ভাব দৃষ্ট হয়।

”স্যার, আপনাকে এই লাল শার্টটাতে সালমান খানের মতো লাগছে।” আর, ”স্যার, আপনাকে এই লাল শার্টে সুন্দর লাগছে।” --এটুকুই হল তেল ও প্রশংসার পার্থক্য।

কথা কিন্তু একই। সাবজেক্টও। কিন্তু পাশ হতে যে শুনবে, তার কাছে দুটোই তেলই মনে হবে। সেটা ফেসবুকে হোক বা মাটির ধরণীতে।
যার যতটা প্রাপ্য, তাকে ততটা তেল দেবার নাম প্রশংসা বা এপ্রেসিয়েশন। সেটা যেই ভাষায়ই হোক।

যার যেটা প্রাপ্য নয়, সেটা বা যেকোনো মিথ্যাকে সুন্দর করে বা অসুন্দর করে প্রশংসিত করাই তেল।

তবে আমি যতভাবেই বলি, আপনারা আমার কথা তো বিশ্বাস করবেন না। আপনারা বিশ্বাস করবেন ভুট্টো সাহেবকে।
চাটুকাররা দুইভাবে সমাজের জন্য বিষফোঁড়া।

এক-তারা নিজেরা অযোগ্য কিন্তু তাদের মোসাহেবীর কারনে লজ্জায় অন্যরা তার ভুল ভাঙায় না। সে স্টুপিডই থেকে যায়।
দুই-তার চাটুকারীতা চাটখীল-মানে তেলপ্রাপ্তদের ভুল পথে পরিচালিত করে।
সাবধান। এমনকি ডাক্তাররাতো বলেনই, অতিরিক্ত তেলের ব্যবহার ও মাত্রাতিরিক্ত তেল খেলে হৃদযন্ত্র তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়।

তাই ভেবে দেখুন, তেল কতটা দেবেন আর তেল কতটা সহ্য করবেন। অতিরিক্ত তেল দিলে যেমন একজন রাধূনীকে বাজে রান্নার অপবাদ দেয়া হয় তেমনি অতিরিক্ত তেলের ব্যবহার একজন ব্যক্তিকেও ব্যক্তিত্বহীন বলে পরিচীত করে।

সস্তা ধরনের তোষামুদি কথাবার্তা কারো প্রোফাইলে প্লাস পয়েন্ট যোগ করে না। বরং তা পার্সোনালিটি ডাউন করে। সস্তা দরের তোষামোদ যে করে, যে নেয় এবং যে উপভোগ করে-কেউই ব্যক্তিত্বসম্পন্ন নয়। নিজ নিজ সত্য ও বিবেককে বিসর্জন দিয়ে নির্জলা একমত পোষণ করাটাই বড় তেল।

তবে, আরেকদিক হতে দেখলে তৈল প্রদান, মানে ওই যাকে আমি ইনিয়ে বিনিয়ে প্রশংসিত করা ও হওয়ার রীতি বলে উপস্থাপন করলাম, তা কিন্তু ঈশ্বরেরই সৃষ্ট। তো তার সৃষ্ট কিছুকে এনকার করা তো পাপ, তাই না?

খোদ ঈশ্বরই কিন্তু তার প্রশংসা শুনতে পছন্দ করেন। সেই অর্থে প্রশংসা বা তেল নেয়াটাকে কিন্তু ঐশ্বরিক ব্যাপারস্যাপারই বলা চলে।
ভালোকে ভালো, আলোকে আলো, আঁধারকে আঁধার, কালোকে কালো বলার নাম তেল না, প্রশংসা, সত্যকথন ও তেজ।

ঐশ্বর্য রাই বা সেলেনা গোমজ কে সুন্দর বলা তেল না, প্রশংসা। বরং, আমার কাছে মনে হয়, চাঁদকে সুন্দরী ডাকাই তেলবাজি। প্রেমে পড়লে নাকি চাঁদও সুন্দর লাগে। আমি আজতক চাঁদকে দেখে তার মধ্যে সুন্দর বলার মতো কিছুই পাইনি।

অবশ্য ক্ষুধার রাজ্যে চাঁদকে রুটী মনে হলে ভিন্ন কথা।

কী আর করা?

প্রেমে পড়া বারণ।
করলে বউয়ের ঝাড়ণ।

পরিশেষে,
”সাহেব বলেন চমৎকার, সে চমৎকার।
মোসাহেব কহে, চমৎকার সে হতেই হবে যে,
হুজুরের মতো অমত কার।”

প্রশংসা করা মাত্রকেই যারা তেল দেয়া বলে ভাবেন, তাদের জ্ঞাতার্থে এই কবিতা।

যদিও জানি, আমার কথায় চিড়ে ভিজবে না, তবু বলি, ব্যক্তি, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনে ইমপারসনাল হয়ে প্রতিটি পারসেপশন ও ইনসেপশন সৃষ্টি করতে হয়।

তবে সেটাতো এই বঙ্গদেশে হবার যো নেই।

এখানে নয় মণ তেলও হবে না, রাঁধাও নাচবে না।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৪৩
৬টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×