মাগীরে জিগাইলো ছগির আলী, লাগাইতে দিবি? কত ট্যাহা দিবি?- মাগী পাল্টা জানতে চাইলো। ছগির আলী রিকশাটা রাস্তার সাইডে ফুটপাতের লগে ঘেঁষাই রাইখা একটা সিগারেট জ্বালাইয়া ধোঁয়া ছাইড়া কইলো, কুড়ি ট্যাহা দিমু। পিছনে লাগাইতে দিলে আরো দিমু দশ। রাজি থাইকলে রিশকায় উইঠ্যা বয়।
পানের পিচকি ফালাইয়া শাড়িখান উপড়ে তুইলা ভোদা দেখাইয়া কয়, রিজিয়া মাগী বিশ ত্রিশ ট্যাহায় কারো লগে চোদায় না। একদাম এক রেইট দুইশো ট্যাহা। পিছন দিহে লাগাইলে আরো একশো। রাজি থাইকলে ক রিশকায় উইঠ্যা বসি। নইলে ফুট চোখের সামনে থিকা। বিশ ত্রিশ ট্যাহায় এক কেজি চাউলও পাওন যায় না! চোদাইয়া ভাত খাইতে না পারলে বেশ্যাগিরি কইরা কি ফায়দা! খানকির ছাওয়াল আইছে বিশ ত্রিশ ট্যাহায় লাগাইতে! [ফিসফিসাইয়া কয়]
ছগির আলী পকেটে হাত দিয়া টাকা বাইর কইরা দেখে সারাদিনের ইনকাম হইছে শ-পাঁচেক। অসুস্থ বউ বিছানায় পইরা আছে মাস তিনেক ধরে। লাগাইতে পারেনা মেলা দিন হইয়া গেলো! শেষ কবে লাগাইছিলো ছগির আলীর মনে নাই। তারউপরে আইজ যাওয়ার সময় চাউল ডাউল নুন তেল মরিচ আলু নিয়া যাইতে হইবে। নইলে না খাই থাকতে হইবে। ছগির আলী সামনে পিছনে লাগানোর জন্য তিনশো ট্যাহা আলাদা কইরা চিন্তা করে বাদবাকি দুইশো ট্যাহা দিয়া আইজকের রাত কাভার করা যাইবে। মূহুর্তেই ছগির আলীর চোখে মুখে খুশির ঝিলিক দেখা যায়! সে অনুভব করে তার লুঙ্গির ভিতরে ধোন খাড়া হইতাছে!
ছগির আলী সিগারেট ফুঁকতে ফুঁকতে রিজিয়া মাগীর কাছে এসে মুখ বরবার ধোঁয়া ছেড়ে পাছায় থাপ্পড় দিয়া কয়, দিমু তরে তিনশো ট্যাহা-ই। উঠ মাগি রিশকায়। আইজ রাইতে ট্যাহা যতো যাক তাতে আমার কোন সমস্যা নাই মাগার খেলা কিন্তু চরম হওয়া চাই।
রিজিয়া মাগী রিকশায় উঠতে উঠতে কয়, খানকির ছাওয়াল আইজকা লাগাইলেই বুঝতে পারবি রিজিয়া মাগী খেলায় কতো চরম আর গরম!
ছগির আলীর রিকশা চলছে হাওয়ার বেগে। ল্যাম্পপোস্টের সোডিয়াম আলো গুলোকে আজ ছগির আলীর জ্যোৎস্নার আলো বইলা মনে হচ্ছে! দীর্ঘদিনের অভুক্ত ছগির আলীর চোখে মুখে আজ লাগানোর আনন্দ। ছগির আলী মনের সুখে গান ধরে...
কুত্তায়ে লাগায়, বিলায়ে লাগায়, লাগায় হনুমান
ছগির আলী লাগাইবে আইজ কাঁপাইয়া আসমান
হরিবল হরিবল... ওই মাগী হরিবল হরিবল
জোরে জোরে বল....
গান শুইনা রিকশার সিটে বইসা থাকা রিজিয়া মাগী খিলখিলাইয়া হাইসা উঠে! রিজিয়া মাগী জানে আইজ রাইতে লাগাইলেই কেবল আগামীকাইল সে ভাত খাইতে পারবে! আগামীকাইলের ভাতের বন্দোবস্ত হইছে বলেই আইজ রিজিয়া মাগীও খুশি!
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:০১