১।
আমি আমার ভালো লাগার মানুষগুলোকে প্রায়ই বলি, একজন ভালো বক্তা হতে চাইলে ব্লগার রাজীব নূরের লিখাগুলো পড়তেই হবে।মাশা আল্লাহ্ কি দারুন তার লিখার ধরণ।আমি তার কথাগুলো হৃদয়ে ধারন করি যেগুলো আমার জন্য কল্যান কর মনে হয়, সেগুলো নয় যেগুলো ভিত্তিহীন।আমার জীবনে বিরাট একটা পরিবর্তন এসেছে তার মাধ্যমেই,আলহা'মদুলিল্লাহ।রাজীব নূরের জন্য মন ভরে দোয়া করি তিনি যেন আরও ভালো একজন লিখক হন যেন অন্যরা উপকৃত হয়।
২।
আমি চেহারা কম দেখাই।কারন এটা আমাকে বিচার করার জন্য যথেষ্ট নয়।আমাকে বিচার করতে হলে প্রথমে আমার হৃদয়ের অপ্রকাশিত কথামালা জানতে হবে।এর মাধ্যমেই লোকে আমাকে বিচার করতে পারবে।প্রমান করতে সক্ষম হবে আমার মধ্যে ভালো মন্দের তফাৎ।
৩।
ব্লগে আমার অনেক ইতিহাস আছে গুটিকয়েক মানুষের সাথে; যেটা আজীবন স্মরনীয় হয়ে থাকবে সুবিধাবাদীদের মনে।এতে আমার কিছুই যায় আসে না।
৪।
আমি আমার অভিজ্ঞতার আলোকে বলছি, ধর্ম হয়ে গেছে সংস্কৃতি আর অধর্ম হয়েছে সংবিধান।
৫।
রাতের বেলা লিখতে বড্ড আনন্দ পাই।চিন্তায় বাধা আসে না।আসলে নীরবতাকে আমি পছন্দ করি এই জন্যই।
৬।
আমি অবলোকন করেছি, উপদেশমূলক যে সকল বানী তার সবগুলোই এই যুগের মানুষের মনে আধ্যাত্মিক বানী নামে স্থান পেয়েছে।তাই মানুষ সেগুলো এড়িয়ে চলে।আসলে মানুষ জ্ঞানহীনতাকেই বেশী পছন্দ করে।আল্লাহ্ তা'লা বলেন, ইন্নাশ শাইত্যোয়ানা লিল ইনসানি আ'দুউম মুবিন অর্থাৎ নিশ্চয়ই শয়তান মানুষের প্রকাশ্য দুশমন।
[সুরা ইউসুফ- আয়াতঃ০৫]
_মাহমুদুর রহমান।