somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

মুজিব রহমান
সমাজ বদলাতে হবে। অনবরত কথা বলা ছাড়া এ বদ্ধ সমাজ বদলাবে না। প্রগতিশীল সকল মানুষ যদি একসাথ কথা বলতো তবে দ্রুতই সমাজ বদলে যেতো। আমি ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে, বর্ণবাদের বিরুদ্ধে, নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনবরত বলতে চ

চকচকে পুঁজিবাদ সভ্যতাকে কোথায় নিয়ে যাবে?

২০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমরা জন্মের পর থেকেই দেখে আসছি পুঁজিবাদ। এর বাইরে আর কোন অর্থব্যবস্থা থাকতে পারে তার ধারণা আমাদের কাছেই নেই। কারণ মার্ক্সবাদীয় কমিউনিজম পৃথিবীর কোন দেশেই নেই। কিছু দেশে বা প্রদেশে কমিউনিস্ট পার্টি ক্ষমতায় আছে। দেশগুলোতে মিশ্র অর্থনীতি অর্থাৎ ব্যক্তিমালিকাধীন সম্পত্তি/শিল্পও প্রচুর আবার সরকারি মালিকানাধীন সম্পত্তি/শিল্পও আছে। আমাদের মতো দেশে পুঁজিবাদের ভাল বা খারাপ দিক আমাদের চোখে পড়বে না- অন্যকিছু দেখা হয়নি বলেই। আমরা দেখি মানুষ কৃষি উৎপাদনে কাজ করে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালু করে অথবা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে। সরকার শুধু ট্যাক্স নেয়, ধনীদের নিরাপত্তা দেয় আর সরকারী দল দরিদ্রদের উপর খবরদারী করে। এই পুঁজিবাদী সমাজে আমারা কি দেখি?


টাকা ঘরে রাখাতো আর পুঁজিবাদ নয়। একজন ঘুষখোর কর্মকর্তা যখন সবটাকা বালিশের ভিতরে বা খাটের নিচে লুকিয়ে রাখে তখন সে পুঁজিবাদি নয় আবার একজন শ্রমিক যখন তার উদ্বৃত্ত সামান্য টাকা দিয়ে পুকুরে মাছ চাষ করেন তখন সে পুঁজিবাদী। আন্ডার ওয়াল্ডের গডফাদার চাঁদা আদায় করে তা সিন্ধুক ভরে রাখাও পুজিবাদ নয়। অর্থের অবাধ প্রবাহই পুঁজিবাদ। বাড়তি উপর্জন দিয়ে আরো মুনাফা করাই পুঁজিবাদ। মানুষের ব্যক্তিগত মুনাফা বাড়ানোর স্বার্থপর নীতিই হলে সামষ্টিক সম্পদের মূল ভিত্তি। বিত্তবান হওয়ার অদম্য লোভই পুঁজিবাদের বিকাশ ঘটায়। আর একে সচল রাখে বিজ্ঞান। আপনার নকিয়া এন্টিনা মডেলের মোবাইলটি ভাল থাকলেও আর সমাজে চলে না। এরপর কিনলেন নকিয়া ১১০০ মডেল। এখনো সচল থাকতো। কিন্তু ওটা আপনার হাতে মানায় না বলে কিনলেন নতুন মডেলের মোবাইল। আসলো স্ক্রীণটাচ, আসলো এন্ড্রয়েড, আইফোন- আপনাকে বদলাতে হয় প্রযুক্তির উন্নয়নের সাথে সাথে। পৃথিবীর মানুষের চেয়ে বেশি মোবাইল বিক্রি হয়েছে এ কারণেই। টিভির ক্ষেত্রে দেখুন- সাদাকালে, রঙিন, এলসিডি, ওএলইডি ধারাবাহিকভাবে এসেছে। নষ্ট হওয়ার আগেই স্থান বদল হয়েছে। এই যে বিজ্ঞানের কারণে নবতর আবিস্কার, নতুন চাহিদা, উৎপাদন, বিপনন সবমিলিয়েই পুঁজিবাদ সচল রয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় মনে হবে সবাই লাভবান। আসলেই কি?


পুঁজিবাদী অর্থনীতিবীদগণ দেখায়- পুঁজিবাদ সবাইকে লাভবান করে, সবপক্ষই বিজয়ী হয়। মালিক অতি মুনাফা করে বিজয়ী হয়, কর্মীদের বেতন বৃদ্ধি পাওয়ায় তারাও বিজয়ী হয়। মালিক আরো বিনিয়োগ করে আরো কর্মসৃষ্টি করে। আমরা দেখি বেক্সিমকো গ্রুপের কর্মী সংখ্যা ৬৫ হাজার, মোট সম্পদ ১৩ হাজার কোটি টাকা। মানে হল কোম্পানীটির শক্তি রয়েছে এবং ৬৫ হাজার মানুষকে চাকরি দিয়েছে। যদি বন্ধ হয়ে যায় তবে ৬৫ হাজার মানুষ বেকার হয়ে যাবে। তারমানে বেক্সিমকো গ্রুপের মহত্মই প্রকাশ পায়। আমরা সিকদার গ্রুপকে গত মাসের আগেও একইরকম মহৎ বলেই জানতাম। হঠাৎ করেই তাদের বিপুল পরিমাণ টাকা পাচার ও অনৈতিক কর্মকাণ্ড সামনে আসায় মহত্মটা ধাক্কা খেয়েছে মাত্র। তারা বিদ্যুৎ খাতে ব্যবসা করে বিপুল পরিমাণ মুনাফা করেছিল যা দেশের কোন কাজে আসেনি। বিল গেটসকে দেখুন- তার প্রতিষ্ঠিত কোম্পানী মাইক্রোসফট কর্পোরেশন বিশ্বের সেরা ধনী একটি প্রতিষ্ঠান। তারা যদি অল্পলাভে পণ্য বিক্রি করতো তবে আজ তারা এতো বৃহদাকার প্রতিষ্ঠান হতে পারতো না আর সেখানে দেড় লক্ষ কর্মী কাজের সুযোগও পেতো না। কি হতো যদি কম্পিউটার কোম্পানীগুলো একেকটি কম্পিউটার মাত্র ৫ হাজার টাকায় বিক্রি করতো? বাস্তবিক সরকারি মালিকানা ছাড়া এমন স্বল্প মূল্যে কম্পিউটার পাওয় যাবে না। ফলে এখনো তা সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরেই রয়েছে।

সামন্তবাদের সময় একজন সামন্তপ্রভুর বিপরীতে সমাজে বাস করতো কয়েক হাজার প্রজা। আজ ফেসবুকে যারা কাজ করে তারা কখনো কখনো জাকারবার্গকে বলতে পারে- ট্রাম্প তোষণের নীতি বদলাও নইলে চাকরি করবো না! বাস্তবিক প্রায় সকল ক্ষেত্রেই এ অধিকার কর্মীদের থাকে না। আর বাংলাদেশের গার্মেন্টস কর্মীরা যখন ঢালাও ছাটাইর মধ্যে পড়ে তখন? এবার করোনাকাল পেরিয়ে গেলে বহু মানুষেই হয়তো কর্মহীন থেকে যাবে। পুঁজিবাদের অন্যতম শক্তি হল ব্যাংকিং সিস্টেম। যারা বিনিয়োগে আগ্রহী নয় তাদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে তা আবার উদ্যোক্তাদের মাঝে বিতরণ করে পুঁজির চাকা সচল রাখে। যদি ব্যাংক নিজেই দেউলিয়া হয়ে যায়?


আজ নতুন নতুন ওষুধ তৈরির জন্য ওষুধ কোম্পানীগুলো বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করে। ওষুধ আবিষ্কার হলেই তারা বাজার থেকে উঠিয়ে নেয় আরো অনেক বেশি ডলার। আবারো নতুন ওষুধের জন্য বিনিয়োগ করে। পুঁজিবাদ না থাকলে সরকারকেই এটা করতে হতো। সেখানে সফলতা কতটুকু আসতো? ওষুধের দাম থাকতো নাগালের মধ্যে তবে এটা হতো কিনা তার নিশ্চয়তা কি? পুঁজিবাদকে ধাক্কা মেরে সরিয়ে দেয়া সহজ নয়। আবার এই করোনা সংকটের সময় পৃথিবীর অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি হয়তো বন্ধ হয়ে যাবে। অর্থনীতির চাঁকা আটকে যেতে পারে কঠিন কাদায়। যদি বিজ্ঞান দ্রুতই বাজারে নিয়ে আসতে পারে টিকা বা ওষুধ যা দিয়ে করোনাভাইরাস মোকাবেলা করা যাবে তখন আবার বাঁধা কেটে যাবে এবং আবারো প্রবৃদ্ধি হতে থাকে। আমরা বুঝতে পারি যে, পুঁজিবাদের ব্যাপক দুর্বলতা থাকায় তা একসময় বদলে যাবেই। পৃথিবী পরিচালিত হবে নতুন কোন অর্থনৈতিক দর্শনে। সেটা কমিউনিজম বা অন্য কিছু! পুঁজিবাদ তাদের বিপর্যয় কাটিয়েও উঠেছে বারবার। ইস্টইন্ডিয়া কোম্পানী যখন দেউলিয়া হওয়ার পথে তখন বৃটিশ সরকার কোম্পানীটি রক্ষায় এগিয়ে আসে। তারা বুঝে গিয়েছিল, ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী বেঁচে থাকলে বৃটিশ পুঁজিবাদ ঘুরে দাঁড়াবেই। করোনাকালে বহু দেশই কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোকে টিকিয়ে রাখতে প্রণোদনা দিচ্ছেন দেদারছে। কেন দিচ্ছে? পুঁজিবাদকে টিকিয়ে রাখতেই। করোনা পরবর্তীতে বিশ্ব অর্থনীতি পাল্টে যাওয়ার পূর্বাভাস দিচ্ছেন কেউ কেউ। কিন্তু পুঁজিবাদের বিকল্প কিছু দেখাও যাচ্ছে না অদূরে।


বাংলাদেশের পুঁজিবাদের অবস্থা কি? প্রায় ৫০ লক্ষ নারী শ্রমিকের কাজ মিলেছে গার্মেন্টসে। কিন্তু তারা যে পরিমাণ বেতন পায় তা দিয়ে সাভাবিক জীবন যাপনই করতে পারে না ফলে সঞ্চয়ও থাকে না। গার্মেন্টস, বিদ্যুৎ খাত, ওষুধ খাত, সিমেন্টখাত পুঁজিপতিদের ব্যাপকভাবেই ধনী করে তুলেছে। ধনীদের জন্য কোন আইনকানুন তৈরি করা সম্ভব হয়নি। দুই সিকদারকে দেশে অপরাধ করে বিশেষ ব্যবস্থায় বিদেশে পালিয়ে যেতে দেখলাম। এর আগে আমিন জুয়েলার্সের পুত্রকেও দেখেছি দুই ছাত্রীকে যৌন নিপীড়ন করতে। সামিট গ্রুপের আজিজ খান দেশে ব্যবসা করলেও থাকেন সিংগাপুরে। বিশ্বের সেরা ধনীদের প্রভাবপ্রতিপত্তি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের কোন তুলনা চলে না সামন্তপ্রভুদের সাথে। সামন্তপ্রভুদের খুবই খর্বকায় মনে হয়। যেনো গালিভারদেরে সামনে দাঁড়িয়ে আছে লিলিপুট। পৃথিবীকেই তারা বানিয়ে নিয়েছে স্বর্গ। বিপরীতে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও শ্রমজীবী শ্রেণির একদল মানুষ তৈরি হয়েছে যারা মাসের খরচ মেটাতে হিমসিম খায়। চিকিৎসার অভাবে, ঋণের যন্ত্রণায় নরকভোগের পরে শেষ করে জীবনকাল। পুঁজিবাদ যে প্রতিশ্রুতি দেয় সবার সুবিধার সেটা বাস্তবিক দেখা যায়নি বিশ্বের কোথাও।


পুঁজিবাদ তৈরি করে দিয়েছে অবাধ প্রতিযোগিতার। এখানে উৎপাদন ও বিপনন নির্ধারিত হয় প্রতিযোগিতার মাধ্যমে। বৃহৎ প্রতিষ্ঠানের মধ্যেই প্রতিযোগিতা হয়। সেই প্রতিযোগিতায় সাধারণ মানুসের সামিল হওয়ার সুযোগ থাকে না। সালমান এফ রহমানের সাথে প্রতিযোগিতা করতে হবে মুজিব রহমানের। সে প্রতিযোগিতায় সাধারণ মানুষ তাত্ত্বিক সুযোগ থাকার পরেও টিকে থাকে না। যারা নিরলস শ্রম দিতে পারে তারা বেঁচে থাকে দাস হিসেবেই।

গালভরা বুলি- এখানে যে কেউ উদ্যোক্ত হতে পারে। যারা টাকা নেই সে কিভাবে বিনিয়োগ করবে? গালভরা বুলি- ব্যাংক আছে। ব্যাংক কি একজন নবিশ-সম্পদহীন উদ্যোক্তাকে ঋণ দিবে? কত দিবে? পুঁজিবাদ হিন্দু ধর্মের চতুবর্ণ প্রথার মতো। ব্রাহ্মণের সন্তান ব্রাহ্মণ, শূদ্রের সন্তান শূদ্রের মতোই উচ্চবিত্তের সন্তান উচ্চ বিত্ত, নিম্নবিত্ত-শ্রমিকের সন্তান নিম্নবিত্ত-শ্রমিক। বিপুল বিনিয়োগ ছাড়া নতুন ও আধুনিক-দৃষ্টিনন্দন পণ্য বাজারে আনা সম্ভব নয়। ফলে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী-শ্রমিকের সুযোগ থাকে না ভূমিকা রাখার। বসুন্ধরা গ্রুপ বাহারী বিজ্ঞাপন দিয়ে মতাদর্শ গঠন করে আটার প্যাকেট মানুষকে কিনতে বাধ্য করবে। আপনার তৈরি আটার প্যাকেট কেউ কিনবে না। বৌদ্ধ ধর্মের নির্বাণ লাভ করে মুক্তি পাওয়ার মতোই সবই অলৌকিকভাবে মুক্তির স্বপ্ন দেখে। ভোক্তা ইচ্ছা মতোই কিনতে পারবে, চিকিৎসা সেবা নিতে পারবে কিন্তু টাকা না থাকলে কিভাবে কিনবে? গরীবের স্বর্গে যাওয়া নাকি সহজ কিন্তু পুঁজিবাদী সমাজে বেঁচে থাকা সহজ নয়, মরে যাওয়াও সহজ নয়। হাজারটা ঝামেলাপূর্ণ জীবনে মরারও সময় কারো নেই। না মরলে স্বর্গে যাবে কিভাবে? আবার দান, যাকাত, হজ আপনাকে বহু সোয়াব দিবে সত্য কিন্তু টাকা না থাকলে এগুলো করবেন কিভাবে? ফলে সম্পদশালীর সাথে পার্থক্য থাকবেই।


পৃথিবীতে এরপরেও সবচেয়ে বেশি লাভের ব্যবসা হল অস্ত্র ব্যবসা। পৃথিবীতে এমন একটি যুদ্ধ দেখান যেখানে মার্কিন স্বার্থ থাকে না। এই যে চীন-ভারত যুদ্ধাবস্থা এখানে সবচেয়ে বেশি লাভবান কে হবে? অবশ্যই আমেরিকা। তারা ভারতের কাছে কয়েক হাজার কোটি টাকার অস্ত্র বিক্রি করবে। পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি পুঁজির বিকাশ ঘটেছে আমেরিকায় আবার সেখানেই সবচেয়ে বেশি বৈষম্য বিরাজমান। ভারতে উঠতি ধনীর সংখ্যা বিরাট বিপরীতে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি হতদরিদ্র মানুষের বাসও সেখানে। আমেরিকাতেও চার কোটি মানুষ দরিদ্র। এই বৈষম্যের শিকার কালো মানুষেরা। ফলে তাদের উপর চাপিয়ে দেয়া হয় সমস্ত দোষ। তারাও হতাশাগ্রস্থ হয়ে বেছে নেয় নেশাদ্রব, সন্ত্রাস। আর আমরা তাদের নিন্দা করি। পুঁজিবাদের আগ্রাসনের দিকটি থেকে যায় উপেক্ষিত। আর শ্বেতাঙ্গরা অর্থের নেশায় জর্জরিত। তারা চায় বিপুল অর্থবিত্তের মালিক হতে এবং সেটাকে আরো বাড়িয়ে তুলতে। এই প্রতিযোগিতা তাদের রোবটে পরিণত করে দিচ্ছে। মানবিক গুণাবলী হারানো বহু মানুষই যখন শেয়ার বাজার ধ্বসে পড়ে; তারাও বহুতল ভবনের ছাদ থেকে নিচে ঝাপিয়ে পড়তে থাকে। আর কদর বাড়তে থাকে আমেরিকার ট্রাম্প, ভারতের মোদী, রাশিয়ার পুতিন, ব্রাজিলের বলসোনারোদের। এই নেতৃবৃন্দ দিনশেষে আমাদের হতাশাই বাড়িয়ে দেয়। আর শেষ পর্যন্ত শ্রমিকদের কাজ গুরুত্বহীনই থেকে যায়। অথচ তাদের শ্রমটাইতো সব।

মানুষ তার মুক্তির পথ খুঁজে পারে কি আগামীতে? মুক্তি বলতেই বা আমরা কি বুঝবো? মানুষের সাথে কি সম্পর্ক হবে মানুষের? কি সম্পর্ক হবে রাষ্ট্রের? কিভাবে ঘুচবে বৈষম্য আর হতাশা? আমারও জানা নেই, আপনার মতোই। শুধু উপলব্ধি করি পরিবর্তন দরকার!
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৬
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×