বাঘের আক্রমনে মানুষ মারা যায় কেন জানেন? কারন বাঘের সামনে পরলে মানুষ দৌড়ে আত্মরক্ষার ব্যার্থ চেষ্টা করে।
তবে এমন কিছু লোকও রয়েছে যারা বাঘের সাথে লড়াই করে বেঁচে এসেছে। জঙ্গলে বাঘ দেখলে সাধারনত যেকেউই নিজেকে রক্ষার্থে দৌড় শুরু করে দেয়। অথচ উসাইন বোল্টের পক্ষেও বাঘের সঙ্গে দৌড়ে পারা সম্ভব না! বাঘ দেখে যখন কেউ দৌড় দেয় তখন পেছন থেকে গিয়ে লাফদিয়ে বাঘ ঠিক তার ঘার বরাবর দাত বসিয়ে দেয়ার একটা সুবর্ন সুযোগ পেয়ে যায়। একজন মানুষের ঘার ধরলে তার পক্ষে কোন বাহাদুরিই করা সম্ভব না। সুতারং এক্ষেত্রে বাঘের মুখে জীবন দেওয়া ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না।
অপরদিকে যারা বাঘের আক্রমন থেকে বেচেঁ এসেছে তারা বাঘের সঙ্গে লড়াই করেই বেচেঁ এসেছে।
অর্থাৎ দৌড় দেয়নি বরং দাড়িয়ে থেকে প্রতিহত করেছে। বাঘ আক্রমনের মূহূর্তে যখন কেউ মুখোমুখি পজিশনে থাকে তখন চাইলেই বাঘের বিরুদ্ধে সে তার হাত পা এবং শক্তি ব্যাবহার করতে পারে। কিল ঘুসি লাথি দেওয়ার সুযোগ পায়। তাছাড়া হাতের কাছে লাঠি বা অন্য হাতিয়ার পেলে তা দিয়েও আঘাত করতে পারে। শুধু মানুষই নয় প্রতিটা প্রাণিই আঘাত করলে ব্যাথা পায়, ভীত হয়। বাঘের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম ঘটে না। তখন নিজ জীবন বাঁচাতেই বাঘের পক্ষে শিকারকে ছেড়ে দিতে হয়।
ধর্ষনের সময় মোচরা মোচরি করে কি আত্মরক্ষা সম্ভব? এ্যাভারেজলি নারীরা শারীরিক এবং মানুষিক উভয় দিকেই পুরুষের চেয়ে দূর্বল! (আস্তে, লাফাইয়েন্না। একজন দুইজন শক্তিশালী নারীকে দিয়ে এ্যাভারেজ নারীকে বিচার করবেন না) সাধারনত একটা ছেলে যদি ভালো করে একটা মেয়ের হাত ধরে, তাহলে মেয়ের পক্ষে মোচরা মোচরি করে হাত ছাড়াতেই যেখানে বেগ পেতে হয়, সেখানে মোচরা মোচরি করে ধর্ষন হতে নিজেকে বাচাঁনোর চেষ্টা নিতান্তই বোকামি ছাড়া আর কিছুই না।
এগুলো না করে বরং ধর্ষকের চোখ, নাক, তলপেট অথবা হাটু দিয়ে যায়গা মত একটা বসিয়ে দিতে পারলে সেটাই সবচেয়ে বেশি কাজে দেবে।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৫১