somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ধর্ষনের সময়ই হোক প্রতিরোধ

০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বাঘের আক্রমনে মানুষ মারা যায় কেন জানেন? কারন বাঘের সামনে পরলে মানুষ দৌড়ে আত্মরক্ষার ব্যার্থ চেষ্টা করে।
তবে এমন কিছু লোকও রয়েছে যারা বাঘের সাথে লড়াই করে বেঁচে এসেছে। জঙ্গলে বাঘ দেখলে সাধারনত যেকেউই নিজেকে রক্ষার্থে দৌড় শুরু করে দেয়। অথচ উসাইন বোল্টের পক্ষেও বাঘের সঙ্গে দৌড়ে পারা সম্ভব না! বাঘ দেখে যখন কেউ দৌড় দেয় তখন পেছন থেকে গিয়ে লাফদিয়ে বাঘ ঠিক তার ঘার বরাবর দাত বসিয়ে দেয়ার একটা সুবর্ন সুযোগ পেয়ে যায়। একজন মানুষের ঘার ধরলে তার পক্ষে কোন বাহাদুরিই করা সম্ভব না। সুতারং এক্ষেত্রে বাঘের মুখে জীবন দেওয়া ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না।
অপরদিকে যারা বাঘের আক্রমন থেকে বেচেঁ এসেছে তারা বাঘের সঙ্গে লড়াই করেই বেচেঁ এসেছে।
অর্থাৎ দৌড় দেয়নি বরং দাড়িয়ে থেকে প্রতিহত করেছে। বাঘ আক্রমনের মূহূর্তে যখন কেউ মুখোমুখি পজিশনে থাকে তখন চাইলেই বাঘের বিরুদ্ধে সে তার হাত পা এবং শক্তি ব্যাবহার করতে পারে। কিল ঘুসি লাথি দেওয়ার সুযোগ পায়। তাছাড়া হাতের কাছে লাঠি বা অন্য হাতিয়ার পেলে তা দিয়েও আঘাত করতে পারে। শুধু মানুষই নয় প্রতিটা প্রাণিই আঘাত করলে ব্যাথা পায়, ভীত হয়। বাঘের ক্ষেত্রেও এর ব্যতিক্রম ঘটে না। তখন নিজ জীবন বাঁচাতেই বাঘের পক্ষে শিকারকে ছেড়ে দিতে হয়।

ধর্ষনের সময় মোচরা মোচরি করে কি আত্মরক্ষা সম্ভব? এ্যাভারেজলি নারীরা শারীরিক এবং মানুষিক উভয় দিকেই পুরুষের চেয়ে দূর্বল! (আস্তে, লাফাইয়েন্না। একজন দুইজন শক্তিশালী নারীকে দিয়ে এ্যাভারেজ নারীকে বিচার করবেন না) সাধারনত একটা ছেলে যদি ভালো করে একটা মেয়ের হাত ধরে, তাহলে মেয়ের পক্ষে মোচরা মোচরি করে হাত ছাড়াতেই যেখানে বেগ পেতে হয়, সেখানে মোচরা মোচরি করে ধর্ষন হতে নিজেকে বাচাঁনোর চেষ্টা নিতান্তই বোকামি ছাড়া আর কিছুই না।
এগুলো না করে বরং ধর্ষকের চোখ, নাক, তলপেট অথবা হাটু দিয়ে যায়গা মত একটা বসিয়ে দিতে পারলে সেটাই সবচেয়ে বেশি কাজে দেবে।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ দুপুর ১:৫১
৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×