somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

করোনা নিয়ে আমাদের আবেগি বাঙ্গালি মুসলমান

৩১ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমদের দেশের আবেগি মুসলমান গুলো খুবই বুদ্ধিমান। সারাজীবন ধর্ম করম করবে না কিন্তু মসজিদে গেলে যে করোনা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে এই খবর বললে, বা যুক্তি দিয়ে বুঝানোর চেষ্টা করলে সরাসরি বলে ফেলবে যে নাস্তিক। মসজিদ বা যেকোনো পাবলিক গেদারিং ই করোনা ছড়ানর জন্য সবচেয়ে উপযোগী জায়গা। আজকের ভারতে খবর দেই- দিলির নিজামুদ্দিন মসজিদের তাবলীগ জামাতের থিক আজ ২৪ জন করোনা রোগী সনাক্ত হইছে। ভারত বাংলাদেশ সরকারের মত খুবই লিমিটেড টেস্ট করাচ্ছিল কিন্তু এক এই ইসলামই সম্মেলন পুরো ভারতের করোনা রোগীর সংখ্যা বারায়ে দিছে। দিল্লির মুখ্য মন্ত্রী এখন মামলা করার সিদ্ধান্ত নিচে নিজামুদ্দিন মসজিদ এর বিরুদ্ধে। দয়া করে এইটা নিয়ে আবার আখাম্বা নুরুর মত ভারত হাই কমিশন ঘেরা করার চিন্তা কইরেন না। দিল্লির নিজামুদ্দিন মসজিদ থেকে নতুন ২৪ করোনা রোগী সনাক্ত। মালয়শিয়াতে ঠিক একই কারণে করোনা রোগীর সংখ্যা খুব বেড়ে গেছে। মালয়শিয়ার করোনা রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধিতে দায়ী ইসলামই সম্মেলন। শুধু মুসলিম না যেকোনো ধর্মের পাবলিক গেদারিং ই এই করোনা ভাইরাস ছড়ানর জন্য দায়ী। থাইল্যান্ড এ করোনা ছড়ানর জন্য দায়ী এক মহিলা যিনি চার্চে গিয়েছিলেন। ব্যাংকক পোস্ট থেকে নেয়া এই লিংকটা ঘুরে আসতে পারেন। এই মহিলা চার্চে যাওয়ার আগে থাইল্যান্ড এ করোনা রোগীর সংখ্যা ছিল ৩০। সে দুইবার চার্চে গেছে এবং একবার একটি রেস্টুরেন্টে গেছে। তারপর থেকে হউ হউ করে করোনা রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। তাকে একটা নাম দেয়া হইছে পেশেন্ট -৩১। উইকিপিডিয়া এই নিয়ে একটা আর্টিকেল ও পাবেন। উইকি আর্টিকেল

আমাদের দেশে ৪০ ঊর্ধ্ব সাধারণ মানুষজন বিজ্ঞান শিখে মসজিদের ইমাম নামক এক বস্তু থেকে। আমাই আমার জীবনে খুব ভাল ইমামের বয়ান শুনতে পারছি হাতে গোনা । পুরান ঢাকার চাঁদ মসজিদ নামে একটা মসজিদ আছে, মাহুতটুলি লেনে যেখানে আমরা থাকতাম আগে, ঐ মসজিদের ইমাম ছিলেন খুবই ভাল সে শুক্রবার কথা বলার আগে সারা সপ্তাহ প্রতি দিন দিনে ৬ ঘণ্টা করে করে পড়াশুনা করে এসে কথা বলত। ফেল যেইটা হত উনার কথার মধ্যে কাজি ইবারহিমের মত আখাম্বা মার্কা বিজ্ঞান গবেষণা থাকত না। উনি যেহেতু ইসলামিক স্কলার তাই প্রতিটা কথার ইসলামিক রেফারেন্সে দিতেন। হাদিস দিয়ে বুঝাতেন। আমার একটাই আফসোস উনি কহবি অল্প বয়সে মারা গিয়েছিলেন। আল্লাহ অবশ্যই তাকে জান্নাত নসিব করুক।

এখন ইউটিউব আসার কারণে ওয়াজ খুবই এভেইলেবল হয়ে গেছে। ফলে ছাগল পাগল সুর দিয়ে বসেন বসেন বইসা যান বলেই ওয়াজ হয়। এর মধ্যে এক ধাপ আগায়ে হচ্ছে এন্টার্কটিকা মহাদেশ থেকে আগত বাজারের নতুন মাল কাজি ইব্রাহিম। সে করোনাকে স্বপ্নে দেখছে যে করোনা হওয়ার কারণ আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না উইঘুরে মুসলাম্নদের কি হইছে। ফলে ডাইরেক্ট কানেকশন হইছে। বিবিসি এর সাংবাদিক যে গোপনে যেয়ে সব নিউজ দুনিয়ার সামনে ফাঁস করে দিছে এই লোক জানে না। উইঘুরে মুসলমানদের উপর নির্যাতন হচ্ছে এইটা নিয়ে কোন দ্বিমত নাই। সেইখানে মুসলমানদের ব্রেইন অয়াশ করানো হছে, সরকারের প্রতি আনুগত্য থাকতে বাধ্য করানো হচ্ছে, দাড়ি রাখতে অনুৎসাহিত করা হচ্ছে। এমনকি বিবিসি এই উইঘুরের নির্যাতন নিয়ে আলালদা সেকশন ও আছে। এইখানে উইঘুরে কি কি হচ্ছে সব পাবেন। তারপর বাজারে আসল আরেক আখাম্বা লুতফর রহমান। চায়না সরকার নাকি মুসলমানদের কাছে গেছে কিভাবে নামাজ পড়ে এইটা শিখতে, সব মসজিদ নাকি খুলে দিসে ফলে ছিয়ান করোনা মুক্ত হতে পারছে। ভাই গাজা খাবি ভাল কথা, তাই বলে পচা বাসি গাজা তোর কেন খেতে হবে, গাজা লাগ্লে আমারে বলতি সাপ্লাই দিতাম। কোথা থেকে যে এই গালগল্প পায় যে চায়না সরকার মসজিদ খুলে দিছে, আর সে গেছে কিভাবে মুসলমানরা নামাজ পড়ে, জামাত আদায় করে এইসব শিখতে? চায়না হচ্ছে এমন একটা দেশ যেই দেশে ওরা প্রতিটা মানুষকে কনট্রোল করতে পারে। রাস্তায় হাজার হাজারে ক্যামেরা, প্রতিটা মানুষের ফেস ডিটেক্ট করা, প্রতিটা মানুষে র ডাটাবেজ সরকারের কাছে থাকে। ফেল ওদের কন্টাক্ট ট্রেসিং করা কোন ঝামেলাই না। আমাকে একটা লিঙ্ক দেখান যেইখানে এই কোথা বলছে যে চায়না সরকার মসজিদে গেছে নামাজ পড়তে, বা নামজ পড়তে ওদের দেশের জনগণকে উৎসাহিত করেছে।

বাজারে আরেকটা জিনিস সেই চলতেছে যে স্পেনে নাকি ৫০০ বছর আজান দেয়া হইছে। এমন মুসলমান ছিল বলেই স্পেনে মুসলমানরা বেশিদিন শাসন করতে পারে নাই। সারাদিন হেরেমখানা খুলে বসে থাকলে সাম্রাজ্য তো যাবেই। মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে পাকিস্তানে সবচেয়ে বেশি পর্ণ দেখা হয়। ২০১৫ সালে সবচেয়ে বেশি পর্ণ দেখা দেশ পাকিস্তান এই খবর অবশ্য ২০১৫ সালের এখন আপডেট হইছে। ফাকিস্তান আর এইসব দেখে না। দেখব কেমনে ইন্টারনেট ব্যবস্থাই তো নাই। যাই হোক মসজিদে আজান দেয়ার এই গাজখুরি খবর বাঙ্গালর মুসলমান সেই খাচ্ছে। যেহেতু মুসলমানরা স্পেন শাসন করছে সেইখানে মুসলিম থাকবে খুবই স্বাভাবিক। সেইখানেও আজান দেয়া হয়, কিন্তু আমাদের দেশে রমত ঘরের জানালার মধ্যে মাইক দুকায়ে কান জালাপালা করে আজান দেয়া হয় না। আমাদের দেশে তো কোন কারণ লাগে না যার যখন মন চাহিল বাড়ির ছাদে উঠে বিট বাজায়ে বিল্ডিং কাঁপয়ে অন্যর ডিস্টার্ব করে বিয়ের প্রোগ্রাম করা হয়, মন চাইল দলবল নিয়ে হাসু আপার বাপের নাম নিয়ে স্লোগান দেয়া হয়, আর ওয়াজ মাহফিল হলে তো কথাই নাই। পুরো শিটের সিজন কান ঝালাপালা করে দেয় এইসব সুরে সুরে বসেন বসেন বইসা যান শুনায়ে। এখন আজানের যেই ভিডিওটা ভারিয়াল হইছে এইটা হচ্ছে গ্রানাদ্র একটা মসজিদের আজান।এই ভিডিওটা দেখেন।

মুসলমানদের নাকি করোনা হবে না, কারণ করোনা হতে মুক্তি পেতে হলে হাত ধুতে হয়, দিনে ৫ বার অজু করার মাধ্যমে মুসলমানরা এই কাজ করে। এইটা হচ্ছে পিউর লেভেলের ছাগল মার্কা কথা। যারা বলে তারা বিজ্ঞান জানে না, আবেগে চলে। ভাইরাসের সম্পর্কে আগে একটু পরাশুনা করে আসবেন। যেকোনো ভাইরাসের গঠনে একটা কমন জিনিস পাবেন যে এইটা হচ্ছে একটা প্রোটিন আবরণ। আপনি ভাইরাসকে তখনই ধ্বংস করতে পারবেন যখন আপনি এই প্রোটিন আবরণ ভেঙ্গে ফেলতে পারবেন। এখন কথা হচ্ছে এই পপ্রোটিন আবরণ কিভাবে ভেঙ্গে ফেলবেন? তার আগে চলেন একটু কেমিস্ট্রি পড়ে আসি। হোয়াইট বোর্ড মার্কার দিয়ে লেখলে মাঝে মাঝে দেখেবেন কালি মুছা যাচ্ছে না কারণ আপনি পার্মানেন্ট মার্কার দিয়ে লেখে ফেলছেন। এখন এই পার্মানেন্ট মার্কারের কালি উঠাতে হলে আপনাকে খুব সহজ একটা কাজ করতে হবে যা লিখছে ঠিক তাই তাই লিখবেন। তারপর দেখবেন খুব সহজে মুছে ফেলা যাচ্ছে। এর কারণ কি? এর কারণ হচ্ছে তেল পানিতে ভাসে কিন্তু তেল এলকোহলে ডুবে। কারণ তেল হচ্ছে জৈব যৌগ আর এলকোহল হচ্ছে জৈব যৌগ। এবার আপনার যেই কাজটা করতে হবে সেইটা হচ্ছে এই ভাইরাস ধ্বংস করতে হবে। কিভাবে করবেন? করার একটাই উপায় সাবান ব্যবহার করা। সাবান হচ্ছে ক্ষারীয় এলকোহল (আসলে ব্যাপারটা আরও সঠিক করে বললে হয় যে সাবান হচ্ছে জৈব এসিদের লবণ, জৈব এসিড আপনি পিপড়া কামড় দিলে যে জ্বালা করে এর কারণ হচ্ছে এই জৈব এসি পিপড়া আপনার সরিরে ফরমিক এসিড নামে একটা এসিড ডেলে দেয়, যা জৈব এসিড) আর এদিকে ভাইরাসের গঠন হচ্ছে প্রোটিন যা এমিনো এসিড দিয়ে গঠিত। এই এমিনো এসিড ও জৈব যৌগ। তো সাবান দিয়ে হাত ধুলে ভাইরাসের আবরণ ভেঙ্গে যাচ্ছে, ফলে ভাইরাস মরে যাচ্ছে। আমি ইন্সটাগ্রামে গার্ডিয়ান নিউজের খুব ভাল একটা এনিম দেখছিলাম যে কিভাবে সাবান করোনা ভাইরাস মারবে। আমি আপাতত ওদের ওয়েবসাইটের লিংকটাই দিচ্ছি। সাবান কিভাবে ভাইরাস মারবে? সো খালি অজু করলেই হবে না, পানি দিয়ে হাত ধুলে ভাইরাস মরে না। আর নাকে মুখে হাত দিলে ভাইরাস মুখে প্রবেশ করবে। সো অজুর যৌক্তিকতা নিয়ে আমার খুবই সন্দেহ আছে যে অজু করলে ভাইরাস মরবে।

মুসলমানদের আরেকটা স্বভাব হচ্ছে আদি ফ্যান্টাসিতে ভুগা যে আগে আমরা সেই ছিলাম। বিশ্বাস করেন এইটা নিয়ে রিসার্চ হয় মুসলমানগুলো কেন আখাম্বার মত আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম করে। কিছু হইলেই সেই ১৪০০ বছর বলা হইছিল। এইসব গালগল্প এই উপমহাদেশেই চলে। ভারতের বিজ্ঞান কংগ্রেসে নরেন্দ্র মোদী যেয়ে বলে আসে হাজার বছর আগে ভারতে প্লাস্টিক সার্জারি চলত, হিন্দুরাই টাইম ট্রাভেল বের করছে, গতবছর তো এইটা নিয়ে সেই মজা হল। ফাকিস্তানে তো আলেম ছাড়া কিছুই চলেনা। এইটার ফলাফল ওরা হারে হাড়ে টের পাচ্ছে। এখন মুসলিম মুসলিমরাই মারামারি করে। আমি ভারতে নাগরিক সংশোধনী আইন নিয়ে লোকসভা এক মন্ত্রীর কোট খুজছিলাম কিন্তু পাচ্ছি না। তারপরও বলি কোট টা অনেকটা এমন- আজ মুসলিমদের তাড়িয়ে দেয়ার ফন্দি করা হচ্ছে, কিছু দিন পর যখন মুসলিমরা চলে যাবে তখন সেখানে মারামারি হবে দলিত, স্পৃশ্য, অস্পৃশ্য নিয়ে। খুবই ফিল করার মত একটা কথা, কাজি ইব্রাহিম, আমির হামজা এইসব আখাম্বার মত হলে ফিল করতে পারবেন না। ফাকিস্তানে ঠিক এইটাই ঘটছে। সুন্নি, শিয়া, কাদিয়ানী নিয়ে মারামারি ফলাফল আব্দুস সালামের মত নোবেল জয়ী পদার্থবিদকে কাদিয়ানী বংশধর হওয়ায় ফাকিস্তানে দাফন করতে দেয়া হয় নাই। যেকোনো ধর্ম অবতার খুবই বুদ্ধিমান ছিলেন এরা চারপাশ নিয়ে ভাবত ফলে এরা এমন কিছু বলে গেছে যা চিরন্তন সত্য। এইটা বুঝার জন্য একটু কমন সেন্সে আর বেশ পড়াশুনা হলেই হয়। আমাদের যে ফাইট করতে হবে মাইক্রোব এর সাথে বিল গেটস ২০১৪ এর দিকে তেড-এড এর একটা টক এই বলে গেছে। এই লোকটা লাস্ট কয়েক বছর যাবত বিশ্ব স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করে যাছে, আমাদের লিমিটেশন নিয়ে একের প্র এরক কথা বলেই যাচ্ছে বিল গেটস উনার ব্লগে প্রতিনিয়ত এইসব নিয়ে লিখেই যাচ্ছে। এমনকি এই ভাইরাস আক্রমণ নিয়ে কন্টাজিওন নামে একটা মুভি ২০১১ সালে রিলিজ হইছে। আমি আপ্নাএক একটা ইনফরমেশন দেই আপনি এখন যেই টেকনোলজি ব্যবহার করেন এইটা অন্তত ৫ বছর পুরনো এইটা দুনিয়ার সবার জন্য সত্যি। এখনকার ল্যাবে কি গবেষণা চলছে সেইটার ফলাফল পেতে আপনার বেশ কয়েকবছর অপেক্ষা করাই লাগবে। এই নিয়ে ভবিষ্যৎ বানী করতে ধর্ম অবতার হওয়া লাগে না।

আর সামু ব্লগটা দিন দিন জৌলস হারাচ্ছে। কোন রকম যুক্তি ছাড়া যা ইচ্ছে বলে দেয় সেইটা নিয়ে সেই মাতামাতি চলে। আগের লোকজন কেউ কিচ্ছু লেখে, এইসব যাচ্ছে তাই ভাবে চললে আমি বলতে বাধ্য হব নাম বদলায়ে ইয়া হাবিবি বল ডট নেট নামে ডোমেইন চালু করে। লিখতে ইচ্ছে করে না সামুতে ইদানীং।

সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:৩৭
১৩টি মন্তব্য ১৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×