somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পীর হাবিব আওয়ামী লীগ ছাড়ুন না হলে শুধু রক্ত না আপনার বংশও থাকবে না

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



পীর হাবিব ঠিকই বুঝতে পেরেছে দেশের যে অবস্থা আওয়ামী লীগ করেছে তাতে করে বাংলাদেশের মানুষ আজ ক্ষিপ্ত হয়ে আছে । কোটি কোটি জনগণ আজ আওয়ামী লীগকে টেনে ছিঁড়ে সীমানা পাড় করতে চায়। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে এই বিপদ আরও বাড়তে পারে। শত শত মানুষের রক্তে রঞ্জিত হতে পারে বাংলার মাটি। নিজেদের ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য তাঁরা দেশের জনগণের রক্ত নিয়ে হোলি খেলা আরও বাড়িয়ে দেবে। আওয়ামী লীগ এরই মধ্যে বাংলাদেশে রক্ত গঙ্গা বইয়ে দিয়েছে। তাঁরা এখন আশংকা করছে এই রক্তের বদলা হয়তো জনগণ নেবে । দেশের কৃষক, যুবা থেকে শুরু করে শিশুর শরীর থেকে যারা রক্ত ঝরিয়েছে তাদের মুখ থেকে নিজের আতংক প্রকাশ খুব স্বাভাবিক। এই কয়েক বছরে আওয়ামী লীগ যে পরিমাণে রক্ত চুষে খেয়েছে তাতে করে এটা আশংকা করা যেতে পারে এদেশের মানুষের জন্য সামনে আরও ভয়াবহ সময় অপেক্ষা করছে । পীর হাবিব খুব চতুরতা সাথে তারেক রহমানের নাম নিয়ে নিজেদের ভবিষ্যৎ কর্মসূচী বলে দিলেন । আসলে আওয়ামী লীগ রক্তপাতের রাজনীতি চায় এবং রক্তের মধ্য দিয়ে তাঁরা দেশের মধ্যে ঘোলাটে পরিবেশ তৈরি করার বৃহত্তর মতলব আছে । পীর হাবিবের কথার মধ্য দিয়ে যে সমস্ত বিষয় খুব স্বাভাবিক ভাবে বের হয়ে আসে তাহলো-

১। শেখ হাসিনা আগামী নির্বাচনকে একটি সংঘাতময় নির্বাচনের দিকে নিতে চায়। এই সংঘাতের মাধ্যমে হাসিনা দেশে তিনি রক্তের হোলি খেলায় মত্ত হতে চান। এদেশের মানুষের রক্তপাত দেখতে হাসিনা পছন্দ করে। তাঁর বাবার হত্যাকাণ্ডে যে রক্ত ঝরিয়েছে সেই রক্তের প্রতিশোধ তিনি বাংলাদেশের জনগণের উপর দিয়ে নিতে চান । তিনি যখন প্রবাসে ছিলেন তখন অনেকের কাছে জানতে চেয়েছিলেন বাংলাদেশের জনগণ তাঁর বাবার হত্যাকাণ্ডে কেন কোন প্রতিবাদ করেনি। সে বলেছিল এই দেশের মানুষকে এ দেখে ছাড়বে। হুমায়ুন রশিদ চৌধুরীর বাড়িতে বসে এক আড্ডায় সেখানে থাকা প্রবাসী কয়েকজন ব্যক্তি সেখানে উপস্থিত ছিলেন । তাঁর মধ্যে কয়েকজন এখনো বেচে আছেন । আমি এখানে নাম বলছি না । কারণ তাঁরা বিব্রত বোধ করতে পারেন।

২। নির্বাচনী পরিবেশ সম্পূর্ণ ধ্বংস করে দিয়ে নিজেই দেশে জরুরী অবস্থা ঘোষণা করতে পারে ।সেটি ইন্দিরা ডক্ট্রিন নামে পরিচিত। ইন্দিরা নিজেই ভারতে জরুরী অবস্থা জারি করেছিলো। সেই জরুরী অবস্থার সময় সে ভারতের নানা স্থানে ব্যাপক হত্যাকাণ্ড চালাতে থাকে । এই সময় তিনি শিখদের পবিত্র উপাসনালয়ে শত শত শিখ মেরে ফেলেন । এর ফলাফলে তাঁকে জীবন দিতে হয়েছিলো।
৩। নিজে না পারলেও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ব্যবহার করে দেশে জরুরী অবস্থা জারি করবে এবং সেনা সহায়তায় দেশে এক তরফা একটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে
৪। দেশের আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি যাতে করে আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রণে থাকে সে কারণে ভারতের সেনা বাহিনীর সহায়তা নিতে পারে
৫। দেশের আওয়ামী লীগ নিয়ন্ত্রিত মিডিয়াগুলোকে আরও নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে পীর হাবিবদের মত বাংলাদেশের জনগণের শত্রুদেরকে নানা প্রণোদনা প্রদান করবে ।
৬। বাংলাদেশের পুলিশ বাহিনীকে তাঁরা পুরোপুরি আওয়ামী পুলিশ বাহিনীতে পরিণত করেছে । বাংলাদেশের পুলিশ এখন আর জানেনা যে আওয়ামী লীগের বাইরে আর কোন মানুষ এদেশে বসবাস করে কিনা । এই পুলিশ বাহিনী আওয়ামী লীগের মিলিশিয়া বাহিনী হিসাবে কাজ করে। আমার সন্দেহ হয় নির্বাচনে পর আওয়ামী লীগ ছাড়া ভিন্ন কোন দল ক্ষমতায় আসলে তাঁরা আবার জঙ্গি বাহিনী হয়ে আত্ম গোপনে চলে যায় কিনা। কারণ আওয়ামী লীগের অব সময় বিকল্প শয়তানি চাল থাকে । তাঁরা ক্ষমতায় না আসলে এমন কিছু বাহিনী তৈরি করে যারা অন্তর্ঘাতমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে । এই জঙ্গি পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের অস্ত্র প্রশিক্ষণের পারদর্শিতাকে কাজে লাগিয়ে আওয়ামী লীগ দেশে নানা সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারে। আর এই কথাই হয়তো পীর হাবিব বোঝাতে চাইছেন ।

পীর হাবিবের আয় ইনকাম এত বেশি হয়ে গেছে যে , সে তাঁর অবৈধ সম্পদের জন্য আগামীতে আওয়ামী লীগই চাইছে । বসুন্ধরা গ্রুপ ধারাবাহিকভাবে পীর হাবিবদের মত লোক হারায় করে বিএনপি ও তারেক রহমানের বিশোদগার ব্যস্ত। বসুন্ধরা গ্রুপ হঠাৎ এত ভয় পাওয়ার কারণ কি। বিএনপি ক্ষমতা আসলে কি তাঁরা যে বিভিন্ন সময় হত্যায় অভিযুক্ত ছিলো সেই বিষয়গুলো সামনে চলে আসবে । পীর হাবিবদের লেখায় আওয়ামী লীগের ভয় প্রকাশ পেয়ে যাচ্ছে । তাঁরা বুঝতে পারছে বিএনপি আসলে সমস্যা আবার আসলে না আসলে আরও সমস্যা। কারণ বিএনপি যদি ক্ষমতায় না আসে তাহলে দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধ শুরু হবে । এই যুদ্ধ উপ মহাদেশে ছড়িয়ে পড়বে । আর যে রক্ত পাত হবে তাঁর জন্য দায়ী থাকবে ভারত ও শেখ হাসিনা ।

বাংলাদেশের মানুষ হাসিনাকে দেশ পরিচালনায় দেখতে চায় না এটা চন্দ্র , সূর্যের মত স্পষ্ট। হাসিনা কোন ভাবেই দেশের ক্ষমতা ছাড়তে চায় না সেটা স্পষ্ট আমরা খেয়াল করছি। তিনি কেনো ক্ষমতা ছাড়তে চান না সে সম্পর্কে অনেকেই নানা মত দিয়ে থাকেন

অনেকে বলে থাকেন তিনি দিল্লি দ্বারা আক্রান্ত । তিনি যখন দিল্লিতে রাজনৈতিক আশ্রয়ে ছিলেন তখন তাঁকে ভারত সম্পূর্নভাবে পালটে ফেলে। তাঁকে মগজ ধোলাই করা হয়। হাসিনাকে ক্ষমতায় আনার জন্য প্রেসিডেন্ট জিয়াকে হত্যা করা হয় আর সরাসরি শেখ হাসিনার যাতে কোন দোষ না হয় সেই কারনে ভারতের পোষ্যপুত্র এরশাদকে আগে ক্ষমতায় নিয়ে আসে। শেখ হাসিনা বাংলাদেশের ক্ষমতায় আসার কথা ১৯৮৩ সালেই। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনীতির অন্দর মহলে নানা ঘটনা ঘটে যায়। এর মধ্যে বেগম খালেদা জিয়া রাজনীতি চলে আসেন। আওয়ামী লীগের মধ্যে হাসিনাকে গ্রহন না করার সংস্কৃতি চালু হয় । এও সমস্ত কারনে শেখ হাসিনা কোন ভাবেই রাজনীতিতে জায়গা করতে পারছিলেন না । তিনি বারবার বেগম খালেদা জিয়ার রাজনীতির কাছে মার কেয়ে যাচ্ছিলেন । আর প্রবারই তিনি হতাশায় নিমজ্জিত হচ্ছিলেন । এরশাদের সাথে বসে ১৯৮৬ সালের নির্বাচনের ছক তৈরি করে শেখ হাসিনা । এরশাদ তাঁকে কথা দিয়েছিলো তিনি নির্বাচনে জয়ী হলেও বিরোধীদল হিসাবে আওয়ামী লীগকে এনে দেবে । আর ওক বছর পর সংসদের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে সংসদ নেত্রীর পদ দেবে আর এরই ধারাবাহিকতায় এক বাঁ দুই বছরের মধ্যে শেখ হাসিনার কাছে স্বৈরাচার এরশাদ ক্ষমতা হস্তান্তর করবে । আর এরই কার্যক্রম চলছিলো। কিন্তু এই সব ষড়যন্ত্রের প্রতিটি বেগম খালেদা জিয়া ভেঙ্গে দেন । সেই সময় বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে পীর হাবিবদের মত অনেক সাংবাদিকরা নানা তৎপরতা চালায়। কিন্তু জনগণের নিরঙ্কুশ সমর্থনে বেগম খালেদা জিয়া সব ষড়যন্ত্র ভেঙ্গে তছনছ করে দেন । শেখ হাসিনা বিপদ বুঝতে পেরে বেগম খালেডা জিয়ার নেতৃত্ব মেনে নিতে বাধ্য হন । সে সময় আওয়ামী লীগ সমর্থিত একদল কবি , শিল্পী ও সাংবাদিক এরশাদের পক্ষ নিয়েছিলো। অন্যদিকে এরশাদ নিজেই কিছু কবি পোষা শুরু করলো।
বাংলাদেশের জনগণ স্বৈরাচারের দালালদের উপযুক্ত শাস্তি দিতে জানে । আর পীর হাবিবরা যে বিএনপি ক্ষমতায় আসার আগেই প্যান্ট ভিজিয়ে দিচ্ছে তাতেই বোঝা যাচ্ছে স্বৈরাচারের পতন আসন্ন।

তবে কয়েকদিন আগেই তাঁকে বাংলাদেশ প্রতিদিন থেকে বহিস্কার করা হয় তাঁর একটা ফেস বুক স্ট্যাটাসের সূত্র ধরে -

‘বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার গুলশানের কার্যালয়ে বিদ্যুৎ, ডিস, ইন্টারনেট সংযোগ বন্ধ করে সরকার ক্ষমতার আরেক দফা দাপট দেখাল। রাজনৈতিক চলমান সংকট নিরসনে এটা কতটুকু ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে সেটি উদ্বেগের ব্যাপার। এই ধরণের ঘটনা সামরিক শাসনামলে মানায়। গণতন্ত্রের জমানায় বড্ড বেমানান। এটা সভ্যতার পর্যায়ে পড়ে না। বেগম খালেদা জিয়াকে কি সরকার ওখানে আটক করে রেখেছে? একজন রাজনৈতিক নেতাকে গ্রেফতার করলে রাজবন্দীর মর্যাদায় তাকে কিছু সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়। বিষয়টা খটকা লাগছে। বিএনপি নেত্রীও দেশের অর্থনীতির ওপর এবং মানুষের নিরাপত্তার ওপর আঘাত হানা টানা অবরোধ-হরতালের যে কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছেন তা গণআন্দোলনে রূপ না নিয়ে নকশাল বাড়ির বা জাসদীয় গণবাহিনীর কিংবা সিরাজ সিকদারের পূর্ববাংলা সর্বহারা পার্টির কিংবা পাকিস্তানি তালেবানি উগ্র হটকারী রাজনীতির জন্ম দিয়েছে। সর্বনাশা পেট্রোল বোমার আঘাতে মানুষের জীবন পুড়ে ছাই হয়ে যাচ্ছে। মুসলমানদের দ্বিতীয় বৃহত্তম জমায়েত ইজতেমাও রেহাই পায়নি। রেহাই পায়নি শুক্রবারের মতো ছুটির দিনও। অবরোধের পাশাপাশি হরতাল যেন মড়ার ওপর খড়ার ঘাঁ। মানুষের সম্পৃক্ততা না থাক, নাশকতার ঘটনা বাড়ছে। জনজীবন অচল হচ্ছে। অর্থনীতি শেষ হচ্ছে। শিক্ষা ব্যবস্থা ভেঙ্গেই পড়েনি, এসএসসি পরীক্ষার মতো বহুল প্রতীক্ষিত সর্ববৃহৎ পাবলিক পরীক্ষাকে শিক্ষার্থীই নয়, অভিভাবকদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। অন্ধের মতো মানুষের সমালোচনার ভাষা না শুনছে সরকার, না শুনছে বিএনপি। মানুষের সর্বনাশ হচ্ছে। সর্বনাশা রাজনীতির হিংসা-প্রতিহিংসা চলছে। এটাকে কি মানুষের জন্য রাজনীতি বলে? এটাকে কি জনগণের রাজনীতি বলে? একে কি আসলে মানবকল্যানের রাজনীতি বলে? এ কোন অপরাজনীতি শুরু হয়েছে দেশে? রাজনৈতিক সংকট দুই পক্ষকেই উদার মনোভাব নিয়ে দেশ ও মানুষের স্বার্থে সমাধানের পথে যেতে হবে। না হয় উগ্রতা, হটকারীতা ও দাম্ভিকতার পরিণতি কখনো ভাল হয় না। জানি না আর কী সর্বনাশ আমাদের সামনে অপেক্ষা করছে। মানুষের জীবনের চাইতে, সন্তানদের শিক্ষার চেয়ে, দেশের অর্থনীতির চেয়ে সর্বপরি শান্তির চেয়ে ক্ষমতার রাজনীতি কখনো বড় হতে পারে না।মানুষের সভা সমাবেশের অধিকার খর্ব করে সরকার কার্যত সংবিধান লঙ্ঘন করছে।’

এই স্ট্যাটসই বলে দিচ্ছে যখন তখন খোলস পালটানো পীর হাবিব আওয়ামী লীগের কাছ থেকে আরো কিছু চায়।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৫
৯টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিসিএস দিতে না পেরে রাস্তায় গড়াগড়ি যুবকের

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

আমাদের দেশে সরকারি চাকরি কে বেশ সম্মান দেওয়া হয়। আমি যদি কোটি টাকার মালিক হলেও সুন্দরী মেয়ের বাপ আমাকে জামাই হিসেবে মেনে নিবে না। কিন্তু সেই বাপ আবার ২০... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×