somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

করোনা এবং আমেরিকান চুক্তি

১২ ই এপ্রিল, ২০২০ রাত ৯:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রিয় বিশ্ববাসী , করোনার ( COVID - 19 এর ) এমন অভিব্যক্তি আবশ্যিক ছিলো । কারণ পৃথিবী থেকে সত্য এবং সঠিক ফিলোসোফি বিলুপ্ত হতে চলছিলো । ব্যাক্তিগতভাবে আমার চাওয়াটা শুনলে আপনি দুঃখ পেতে পারেন , কিন্তু আমি করোনার এমন আঘাত দেখতে চেয়েছিলাম । কারণ বিশ্বময় মুনাফেক নামের সমস্ত মুসলমানেরা করোনাকে শুধু চীনের দুশমন ভেবেছিলো । অথচ চীনের চাইতে ৯৯.৯৯% মুসলমানরাই এই করোনা নামক গজবের জন্য দায়ী । প্রকৃতপক্ষে মুসলমানদের কৃতকর্মের জন্যই চীন , মিয়ানমার , ভারত , ইউরোপ , আমেরিকাসহ সারা বিশ্বই মুসলমানদেরকে দেখলে আৎকে উঠে এবং এদেরকে হত্যা ও ধ্বংস করার জন্য হিংস্র বাঘের ন্যায় ক্ষেপে যায় ।



প্রিয় বিশ্ববাসী , নতুন ধারার সমাজতান্ত্রিক চীন এমনিতেই ধর্ম দেখতে পারে না , তার উপর আবার জঙ্গিবাদে পরিপূর্ণ ইসলাম , সেটা দেখার প্রশ্নই আসে না । ইসলাম শব্দের অর্থ শান্তি , অথচ ইসলামের নাম শুনলেই চীন , মিয়ানমার , ভারত , ইউরোপ , আমেরিকাসহ সারা বিশ্বই আতংকগ্রস্থ হয়ে পড়ে । অমুক ইসলাম ধর্মের লোক , অতএব তাকে দূর করে দাও অথবা তাকে একেবারে ধ্বংস করে দাও , নচেৎ সে আমাদের বেঁচে থাকার অধিকার কেড়ে নিবে ।



প্রিয় বিশ্ববাসী , ইসলামে জঙ্গিবাদের শুরু ওসামা বিন লাদেনের হাত ধরে , যদিও তার পূর্বেই তালেবানের উৎপত্তি হয়েছিলো । সে যাই হউক , লাদেন রাষ্ট্র ক্ষমতায় না যেয়েও ইসলামের শত্রুদের অবৈধভাবে হত্যা করতে শুরু করে এবং ধীরে ধীরে পুরো বিশ্বকে আতংকগ্রস্থ করে তোলে এবং এসব ছিলো কোরান হাদিস বিরোধী । অতঃপর , লাদেনের ইতিহাস সবারই জানা ।



প্রিয় বিশ্ববাসী , লাদেনের আল কায়েদার পথ অনুসরণ করে সারা পৃথিবীতে হাজার হাজার জঙ্গিগ্রুপ তৈরি হয় এবং তারা ইসলামকে একটি সন্ত্রাসী ধর্মে রুপান্তরিত করে । এদিকে আল কায়েদার সাথে তালেবানের সখ্য গড়ে উঠে , আর তাতে ইসলামের ধ্বংস অনিবার্য হয়ে পড়ে ।



প্রিয় বিশ্ববাসী , ইসলাম ধ্বংসের শেষ পেরেকটা ঠুকে আবুবকর আল বাগদাদীর আই এস । যদিও বাগদাদীর বিষয়ে বিতর্ক আছে , কিন্তু সেখানে মুসলিমরা ঝাপিয়ে পড়লো । আর এটাই ইসলাম ধ্বংসের মূল মন্ত্র হয়ে উঠলো । প্রিয় বিশ্ববাসী জঙ্গিবাদের উৎস আরো ভীষণ গভীরে । লাদেন ছিলো মৌলবাদী ওহাবি ইসলামের অনুসারী , এভাবে মুসলিম ব্রাদারহুড
জামাতে ইসলামি হেফাজত চরমোনাই ওহাবিসহ সমস্ত উগ্রবাদী দল এই হাজার হাজার জঙ্গি দল তৈরি করতে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত । আর এই উগ্রবাদী দর্শনের ফলেই হাজার হাজার জঙ্গি দল তৈরি হয়েছিলো ।



প্রিয় বিশ্ববাসী , চীনে নতুন সমাজতান্ত্রিক সরকার জঙ্গিবাদ ইসলামকে পুরোপুরি উৎখাতের পরিকল্পনা নেয় । কারণ অন্যমতের অনুসারীরা গনতন্ত্রের কথা বলতে গিয়ে জীবন বাজি রাখবে না , কিন্তু জঙ্গিরা জীবন বাজি রেখে সমাজতান্ত্রিক সরকারকে উৎখাতের চেষ্টা করতে পারে অথবা সরকারে চরম অস্বস্তি সৃষ্টি করতে পারে , আর এজন্যই তারা নামাজ রোজা নিষিদ্ধ করলো এবং সবচাইতে ভয়ংকর ও ধ্বংসাত্মক সিদ্ধান্ত নিলো , কোরানকে সংস্কার করার । ব্যস এটুকুনই যথেষ্ট , চায়নাতে গজব পড়ার জন্য ।



প্রিয় বিশ্ববাসী , বর্তমান পৃথিবীর একমাত্র আতংক করোনা ভাইরাস ( COVID - 19 ) চায়নাতে প্রথম দেখা দেয় । এই ভাইরাস আসার একমাত্র কারণ কোরানকে সংস্কার করতে চাওয়া , কেননা কোরানকে স্বয়ং আল্লাহ হেফাজতের দায়িত্ব নিয়েছেন । তাছাড়া চীন মুসলমানদের মানবাধিকার কেড়ে নিয়েছিলো এবং চরম অত্যাচার করছিলো , এমনকি নামাজ রোজা নিষিদ্ধ করেছিলো । আর চীনকে একাজে বাধ্য করেছিলো উগ্রবাদ এবং জঙ্গিবাদ , বিশেষ করে আল কায়েদা , তালেবান , আই এস , বোকো হারামের মতো নিকৃষ্ট জঙ্গি সংগঠনগুলো । প্রিয় বিশ্ববাসী , ইসলামকে এখন শান্তিপূর্ণ ধর্ম প্রমাণ করতে পারলেই সবাই ইসলাম এবং মুসলিমকে শ্রদ্ধা করবে এবং পৃথিবী শান্তিতে পরিপূর্ণ হয়ে যাবে । এজন্য আমি মডারেট মুসলিম নামে একটি রাজনৈতিক সুফিবাদ আদর্শ তৈরি করেছি , যার ব্যাপক প্রসার হলেই ইনশাআল্লাহ পৃথিবীতে শান্তি ফিরে আসবে । প্রকৃতপক্ষে এটি মহান আল্লাহই তৈরি করেছেন ।



প্রিয় বিশ্ববাসী , চীন করোনাকে মোটামুটি নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছে , এর কারণ তারা দ্রুত লকডাউন করেছে এবং আমার দৃঢ় বিশ্বাস , তারা কোরান সংস্কারের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে । ফলে মহান আল্লাহ তাদেরকে কিছুকালের জন্য জীবন ধারনের সুযোগ দিয়েছেন । যখন ভাইরাসটি ব্যাপক আক্রমণ শুরু করলো , সম্ভবত তখন মুসলিম নেতৃবৃন্দ প্রসিডেন্টকে বুঝাতে সক্ষম হলো যে , যদি আপনি কোরান সংস্কারের সিদ্ধান্ত থেকে সরে না আসেন , তাহলে চীনের ধ্বংস কেউ ঠেকাতে পারবে না । এ কথা শুনে চীনের প্রেসিডেন্ট ভাবলো আমরা পৃথিবীকে নেতৃত্ব দিতে চাই , আর তাই আমাদের ধ্বংস হলে চলবে না , আগে বাঁচতে হবে , পরে অন্য কিছু । অতএব আমরা কোরানকে কখনোই সংস্কার করতে যাবো না ।



প্রিয় বিশ্ববাসী , আপনাদের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে , চীন থেকে ভাইরাসটি কেনো সারা বিশ্বে ছড়ালো , এর একমাত্র উত্তর হচ্ছে - আমেরিকার সাথে তালেবানের শান্তিচুক্তি , যা গত ২৯শে ফেব্রুয়ারি সই হয়েছে । আসলে আমেরিকা চেয়েছিলো - মুসলিম জাতি যেনো শক্তিশালী হতে না পারে , আর তাই মুসলমানদের মধ্যে জঙ্গিবাদ শেষ করা যাবে না , মুসলমানদের মাঝে সন্ত্রাসবাদ না থাকলে , তারা আমাদের চাইতে উন্নত জাতিতে রুপান্তরিত হয়ে যাবে । অতএব মুসলমানদের মাঝে সন্ত্রাসবাদ লালন করতে হবে এবং তাদের মাঝে বিশৃঙ্খলা জিইয়ে রাখতে হবে , আর তাতেই তারা মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে না এবং বিশ্বকে নেতৃত্ব দিতে পারবে না । তাছাড়া এই একইরকম আকাঙ্খা ইসরায়েল ইউরোপ এবং রাশিয়ারও ছিলো ।



প্রিয় বিশ্ববাসী , তালেবান একটি ঈমানহীন দল , কারণ মহান আল্লাহ কোরানে বলেছেন - ইসলামে জোর জবরদস্তি নাই । [ আল কোরান , ২ : ২৫৬ ] । অথচ তালেবান এই একবিংশ শতাব্দীতে এসেও ইসলামকে জোর জবরদস্তি করে চাপিয়ে দিচ্ছে । অপরদিকে মহান আল্লাহ ইসলামকে শান্তিপূর্ণ ধর্ম হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করতে চান ।



অতএব , ২৯শে ফেব্রুয়ারি যখন চুক্তিটি সই হলো , আর করোনা গজবটি মহান আল্লাহর নির্দেশে সারা পৃথিবীতে অপ্রতিরুদ্ধ হয়ে উঠলো । তাছাড়া আমেরিকার কোনো কোনো নেতৃবৃন্দ মৃত্যুর ভয়ে যুদ্ধ থেকে সরে এসেছিলো , আর এখন সেই মৃত্যুই আমেরিকাকে ভাবাচ্ছে । একইভাবে মুসলিমরাও উগ্রবাদ এবং জঙ্গিবাদকে মোকাবেলা করতে ভয় পেতো , আর এখন সেই ভয় কয়েকগুণ বেশি হয়ে মুসলমানদেরকে আক্রান্ত করেছে ।



প্রিয় বিশ্ববাসী , এর থেকে দ্রুত পরিত্রাণের একমাত্র উপায় হলো - সকল মুসলিম সন্ত্রাসীদের সাথে চুক্তি ভংগ করে , এদেরকে সমূলে ধ্বংসের প্রতিজ্ঞা করা । নচেৎ সবাইকে ধুঁকে ধুঁকে বিভিন্ন বিপর্যয়ের মাধ্যমে ধ্বংস হতে হবে । তবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন , তাই আমাদের বিকল্প পথ খুঁজতে হবে ।



প্রিয় মুসলিম ভাই ও বোনেরা , মহান আল্লাহ বলেন - তোমরা ধৈর্য্য এবং নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর নিকট সাহায্য চাও । [ আল কোরান , ২ : ১৫৩ ] । এই আয়াতের তাফসিরে বেশির ভাগ জায়গায় ধৈর্য্য অর্থ রোজাকে বুঝানো হয়েছে এবং মহান গাজ্জালীও ধৈর্য্য অর্থ রোজা করেছেন । তাছাড়া মহান গাজ্জালী বলেছেন যে - যখন কোনো বিপদে কোনো পথ খুঁজে পাওয়া যায় না , তখন আমাদের নফল রোজা ও নফল নামাজ দ্বারা মহান আল্লাহর নিকট সাহায্য চাইতে হবে । অতএব আমাদের এই করোনা ভাইরাসের পথবিহীন বিপদে কমপক্ষে একটি রোজা এবং কমপক্ষে দুই রাকাত নামাজ পড়া উচিত । আমি গত কয়েক সপ্তাহ যাবৎ এক বা একাধিক রোজা রাখছি এবং কিছু নফল নামাজও পড়ছি । তাছাড়া নফল নামাজ এবং নফল রোজা রাখা আমার অভ্যাসের অংশ । এই নামাজ রোজা সরাসরি আপনাকে রক্ষা করতে পারে অথবা এই নামাজ রোজার উছিলায় বিজ্ঞান কোনো সমাধান দিতে পারে ।



প্রিয় বিশ্ববাসী , অনেকেই অনেক দোয়া এবং অনেক নেক আমল বাতলে দিচ্ছেন , কিন্তু তারা কত বড়ো আল্লাহ ওয়ালা আমরা সেটা জানিনা , আমাদের উচিত আল্লাহ ওয়ালাগন কি আমল বাতলে দেন তা আমল করা , তবেই হয়তো এ মহাবিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়া সম্ভব । আমি আপনাদেরকে দোয়ায়ে ইউনুস ( লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নী কুন্তু মিনাজ জোয়ালিমিন [ আল কোরান , ২১ : ৮৭ ] ) বেশি বেশি পড়ার সাজেস্ট করছি । প্রতিদিন ১০০০ বার করে তিনদিন পড়তে পারেন এবং পরবর্তীতে যতটুকু সহজ ততটুকু পড়তে পারেন । এই ১০০০ বার পড়া , এটা হাদিসে খোঁজার দরকার নাই বরং এটাকে আল্লাহ ওয়ালাদের উপদেশ হিসেবে নেন , কারণ আল্লাহ ওয়ালাদের মুখের কথা এবং আল্লাহর কথা একই । এই দোয়া পড়লে আপনার ইমিউনিটি বৃদ্ধি পাবে অথবা করোনা ভাইরাসের সফল কোনো চিকিৎসা বের হবে ইনশাআল্লাহ । মহান আল্লাহ সবাইকে এই নেক আমল করার তৌফিক দান করুন । আমীন ।



তাছাড়া সবাইকে সরকার এবং স্বাস্থ্য বিভাগের নিয়ম মানার সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে , সবাইকে ঘরে থাকার সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে এবং কোনো শারিরীক সমস্যা দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে , সমস্যা গুরুতর হলে হাসপাতালে যেতে হবে । খাবারের সংকট দেখা দিলে জনপ্রতিনিধি বা ধনাঢ্য লোকের নিকট সাহায্য চাইতে হবে অথবা ঋণ করতে হবে । মহান আল্লাহ তাআলা সবার সহায় হউন ।



হে আল্লাহ আমার পরিবার এবং যাদের হৃদয়ে কোনো লোভ হিংসা অহংকার নেই তাদেরকে আপনি নিজ দায়িত্বে হেফাজত করুন । আমীন ।



( ডাঃ আকন্দ ) ।



১০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×