প্রসঙ্গত্ব বলতে হচ্ছে বেশিদিন হয়নি মাত্র পাঁচ কি ছয়দিন আগের ঘটনা দিয়েই শুরু করি ।আমাদের সকলেরি
জানা আছে গত পাঁচ ছয়দিন আগে ঘটে যাওয়া বুড়িগঙ্গায় লঞ্চডুবির কথা।যদিও আসলে সেই লঞ্চে কতজন ছিল
তার সঠিক তথ্য আমাদের কারই জানা নাই তবে টিভি চ্যানেলে সংবাদে যা জেনেছি ঘটনার দিন দুপুর ১টা পযন্ত
৩২ কি ৩৩ জনের মরদেহ উদ্ধার হয়েছিল। যাই হোক যে প্রসঙ্গে এই লেখাটি সে প্রসঙ্গে ফেরা যাক, আমরা সেই লঞ্চ
ডুবারদিন প্রায় ১:৩০ মিনিট পযন্ত টিভি সেটের সামনে ছিলাম,আর সকাল ১১টার দিকে নারায়নগঞ্জ পোস্তগলা
ব্রিজের নিঁচে থেকে রওনা হয়ে আসা উদ্ধারকারী লঞ্চ ১:৩০মিনিট তখনও পযন্ত ঘটনা স্থলে এসে পৌঁছায়নি।
অথচ আমার মনে হয় কোনো সুস্থ লোক যদি ঠিক মত নারায়নগঞ্জ থেকে হাটা শুরু করে বুড়িগঙ্গা লঞ্চডুবি ঘটনার
স্থল পযন্ত আসতে মাত্র দের থেকে দুই ঘন্টা পযন্ত সময় লাগতে পারে।
যাই হোক শুধু লঞ্চডুবির এই ঘটনা উদাহারন।
এরকম আরো অহর অহর ঘটনা আমরা প্রায় সময় দেখতে পাই । যেমন কোনও স্থানে আগুন লাগলে সেই স্থান পযন্ত দমকল
বা ফায়ার সার্ভিসের লোক যেতে যেতে সেই স্থান অথবা হতে পারে কোনো অফিস বাসাবাড়ি বা ভবন পুড়ে শেষ হয়ে যায়।
ঘটনা স্থল থেকে কোনও জিনিসই রক্ষা করা সম্ভব হয়না একমাত্র ফায়ার সার্ভিসের লোকদের দেরি করে যাওয়ার কারনে।
আমাদের কথা হল আচ্ছা এই ফায়ার সার্ভিসের লোক সহ অন্যান্য দুর্যোগ বা বিভিন্ন দুর্ঘটনায় যে সরকারি উদ্ধারকর্মীরা
আছেন তারা দুর্ঘটনা ঘটার সঙ্গে সঙ্গে কেন দুর্ঘটনা স্থলে পৌঁছান না ?
তাদের তো অন্য আর কোনো কাজ নাই তাদের কাজ হলো শুধু মানুষ বিপদে পড়লে সঙ্গে সঙ্গে সেই স্থানে যাওয়া আর বিপদকামী মানুষগুলোকে উদ্ধার করা । অথচ তারা আজও আমার মনে হয়না বাংলাদেশের ইতিহাসে কখনো সময়মত কোনো দুর্ঘটনা স্থলে
যেতে সক্ষম হয়েছেন আর না বিপদে পড়া মানুষদের উদ্ধার করতে পেরেছেন। কিন্তু কেন ?
তারা ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর পর যদি প্রশ্ন করা হয় যে কেন আসতে লেট হলো ?
তাদের কাছে উত্তর আসে কখনো বলে গাড়িতে পানি রেডি ছিলনা পানি ভরতে দেরি বা লেট হয়ে গেছে আবার কখনো উত্তর পাওয়া যায়
রাস্তায় জ্যাম ছিল সেই কারনে। অথচ
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা জুলাই, ২০২০ রাত ১১:৪১