আমেরিকান বাইওটেক, 'মডেরনা' আগামী ২ মাসের ভেতরে 'করোনা ভাইরাসের' ভেকসিন বের করবে; তার ১৫ দিনের মাঝে চীন উহা নকল করে, অন্য নাম দিয়ে ব্যবহার করবে; পারলে বার্মা, শ্রীলংকা, মরিসাস বা ব্রাজিলে বিক্রয়ও করবে; বাংলাদেশও হয়তো চীন থেকে কিনবে, আমেরিকা থেকে কেনা কষ্টকর হবে, অনেক দামী হবে।
আগে ভয়ানক রোগের জন্মস্হান ছিলো আফ্রিকা, এখন চীন আফ্রিকার স্হান দখল করেছে। আফ্রিকা আজকাল একটু নামী দামী ভাইরাসের জন্ম দেয়; ইবোলা না কি একটা জন্ম দিয়েছে, উহা বেশ শক্তিশালী; আবার, শক্তিশালী ভাইরাস না হলে, আফ্রিকানদের কাবু করাও সম্ভব নয়, মারামারি কাটাকাটিতে বড় শক্ত ওরা, খায়ও অনেক, দুর্ভিক্ষ লেগেই আছে!
চীনের মানুষ পঁচা মাছ, পঁচা মাংস খায়; এরা কোন কিছু ফেলে দেয় না, এটা ভয়ংকর খাদ্যোভ্যাস। পঁচা মাছ খেয়ে রাস্তার পাশে অনেকক্ষণ ব্যায়াম করে; তারপর, একটা সিগারেট ধরায়।
বাংগালী সচ্চল পরিবারের লোকেরা সপ্তাহে ২ বারও চীনা রেষ্টুরেন্টে যায়; ভাগ্য ভালো যে, এখন বাংলাদেশের চীনা রেষ্টুরেন্টে যা রান্না হয় উহা চীান খাবার নয়, এবং রেষ্টুরেন্টের মালিকরা চীনা নন; পাকিস্তানী আমলে, সব চীনা রেষ্টুরেন্টের মালিক ছিলো চীনারা; কিসের মাংস দিতো কে জানে!
আমেরিকায় মাছের দোকানের সব মালিক চীনা, জীবিত থেকে পঁচা সবই বিক্রয় করে; ওদের দোকানের জীবিত মাছও বিষাক্ত হওয়ার কথা; ওরা নিশ্চয় মাছকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য ঔষধ ব্যবহার করে। আমেরিকনরা ওদের থেকে মাছ কিনে না; ওদের কাষ্টটমারও চীনারা; নিউইয়র্কে ওদের আরেক বড় খরিদ্দার হচ্ছে, ক্যারিবিয়ানের লোকজন ও বাংগালীরা। চীনাদের পুরো এলাকায় সারাক্ষণ গন্ধ, রাস্তাঘাট ময়লা।
আমেরিকান ঔষধ কোম্পানীগুলো রিসার্চ করে আগামীতে কি ভাইরাস জন্ম নেয়ার সম্ভাবনা আছে; সেই অনুসারে আগের থেকে ভেকসিন ইত্যাদি তৈরি করতে থাকে; না হয়, মাত্র ২ মাসের ভেতরে কি করে মডেরনা ভেকসিন তৈরি করার কথা বলছে। এসব ভাইরাস তৈরিতেও এদের হাত আচে বলে মনে হয়; আমেরিকায়ও অনেক দুষ্ট লোকজন প্রবেশ করেছে। আরেকটা দিক হলো, আমেরিকান ফার্মাীউটিক্যালগুলোতে রিসার্সে কিন্তু চীনাদের বাচ্চারাই বেশী আজকাল।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৮