এই মহুর্তে আমেরিকার সকল বড় শহরে বিক্ষোভ শুরু হয়েছে: মায়ামি, ফিলাডেলফিয়া, অষ্টিন, নেসভিল, ওয়াশিংটনে বিক্ষোভ চলছে। ফিলাডেলফিয়া শহরে পুলিশের গাড়ীতে আগুন জ্বলছে। ট্রাম্পের পক্ষে একটি টেলিভিশন ষ্টেশন, ফক্স-৫ চ্যানেল বিক্ষোভের বিপক্ষে ম্যাঁওপ্যাঁও করে চলছে। সেখানে কয়েকজন কালো নেতাকে ভাড়া করে নিয়ে এসেছে; সমস্যা হলো, এসব নেতাদের কথা কেহই শুনছে না। ট্রাম্প কিছু বলছে না, সে ভয় পাচ্ছে যে, সে বলার পর, মানুষ যদি না থামে তার ২ পয়সাও মুল্য থাকবে না, ইহা ভোটের জন্য ভয়ংকর রেকর্ড হতে পারে।
ট্রাম্পের এটর্নী জেনারেল ও কয়েকজন ন্যাশনাল সিকিরিটির লোকজন ভয় টয় দেখায়েছে, কিছুই হয়নি। আজকে সিনেটর পিনেটররা আইন মাইনের কথা বলছে; কিন্তু মনে হচ্ছে, নিজেরাই ভয় পেয়ে গেছে।
পুলিশ ৩০০০'এর মতো বিক্ষোভকারীকে গ্রেফতার করেছে, ইহা কি ভুল হয়েছে কিনা দেখা যাবে; গ্রেফতারকৃতদের মুক্তি চেয়ে বিক্ষোভ আরো দীর্ঘায়িত হয়ে যেতে পারে।
আজকে এই মহুর্তে শুধু লসএন্জেলস ও ফিলাডেলফিয়ায় সহিংসতা দেখা দিয়েছে; ফিলাডেলফিয়ার আফ্রিকান আমেরিকানরা ভয়ংকরভাবে দরিদ্র, এখানে সমস্যা হবে। আজ রাতে অনেক শহরে কারফিউ থাকবে; কিন্তু গতকাল কোন শহরে কারফিউ মানা হয়নি।
গাড়ী রেখে কালিফোর্নিয়ার ওকল্যান্ডে হাইওয়ে উঠার রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছে বিক্ষভকারীরা, এতে নাগরিকদের কয়েক'শ গাড়ী আটকা পড়ে গেছে; ইহা অবশ্যই বেকুবী, মানুষ বিক্ষোভকারীদের বিপক্ষে চলে যাবে।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা জুন, ২০২০ রাত ৩:২৮