somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

এক নিরুদ্দেশ পথিক
ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব,ইইই প্রকৌশলী। মতিঝিল আইডিয়াল, ঢাকা কলেজ, বুয়েট এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র।টেলিকমিউনিকেশন এক্সপার্ট। Sustainable development activist, writer of technology and infrastructural aspects of socio economy.

বাংলাদেশ: অর্থনীতির ৫০ বছর

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


গণতন্ত্র, সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার প্রতিষ্ঠার শপথকে বুকে আঁকড়ে ধরে ১৯৭১ সালে অর্থনৈতিক শোষণের নাগপাশ ছিন্ন করে চিরস্থায়ী মুক্তির এক আলোকযাত্রা শুরু করেছিল বাংলাদেশ। অনেক চড়াই উৎরাই পেরিয়ে ২০২১ সালে স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের অর্থনীতিও সুবর্ণ জয়ন্তীতে পদার্পন করতে যাচ্ছে।

গণতন্ত্র, সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে ৫০ বছর বয়সী বাংলাদেশের অবস্থান আজ ঠিক কোথায়, এই মূল্যায়ন তৈরির একান্তই দরকার। বাংলাদেশের সুবর্ণ জয়ন্তীতে আমাদের অতীতের ৫০ বছরের অর্জন ও ব্যর্থতা গুলোর সুনিপুণ পর্যালোচনা করা সময়ের দাবী। আমাদের প্রাপ্তি ও অপ্রাপ্তির হিসাব-নিকাশ, সরকার গুলোর সাফল্য ও ব্যর্থতার বিচার বিশ্লেষণ, অর্থনৈতিক ও সামাজিক নানান সব অর্জনের ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করে আত্মজিজ্ঞাসার মাধ্যমে নতুন পথপরিক্রমার সমন্বিত পরিকল্পনা তৈরি করাই সুবর্ণ জয়ন্তীর প্রধানতম উপলভদ্ধি হওয়া চাই।


স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে একটি মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হবার স্বপ্নকে ধারণ করে বিগত একদশক পথ চলেছে বাংলাদেশ, সেই সাথে একটি মর্যাদা সম্পন্ন জাতি হিসেবে নিজেকে বিশ্বের কাছে পরিচিত করার অঙ্গীকার করেছে। একসময়ে দারিদ্র্য ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রবণ দেশ হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশের এমন মর্যাদা নিশ্চয়ই একটা মহিমান্বিত বিষয়।

পাশাপাশি আগামী দিনের হীরক জয়ন্তী (৬০), প্লাটিনাম জয়ন্তী (৭৫) কিংবা শতবর্ষ জয়ন্তীতে বাংলাদেশ অর্থনীতি ও সম্পদ ব্যবস্থাপনার লক্ষ্য গুলো ঠিক কি কি, তার আলোচনা এখনই শুরু হয়ে যাওয়া ভালো। অর্থনৈতিক, মানবাধিকার, গণতন্ত্র, দারিদ্র্য বিমোচন, কর্মসংস্থান, সামাজিক নিরাপত্তা ও বাকস্বাধীনতায় আগামীর দিনে আমাদের গন্তব্য কোথায় হবে, তা নিয়ে সমাজের সকল স্তরের বুঝাপড়া জরুরি বিষয়। তার জন্য চাই, দেশের নাগরিক সমাজ, প্রতিষ্ঠান, বুদ্ধিজীবী, রাষ্ট্র, সরকার, রাজনৈতিক দল ও প্রশাসনের মধ্যে অতীত অর্থনীতির সাফল্য ও ব্যর্থতার ধারা গুলোকে উপ্লভদ্ধি করা, যার মধ্যমে নতুন বুঝাপড়া গুলো তৈরি হবে। এই বুঝাপড়ার ভিত্তিতেই তৈরি হবে রাষ্ট্রীয় অর্জনের নতুন নতুন অন্তর্ভুক্তিমূলক রুপকল্প, লক্ষ্য ও অভিলক্ষ্য।


‘বাংলাদেশ: অর্থনীতির ৫০ বছর’ স্বাধীনতা সুবর্ণ জয়ন্তী স্মারক গ্রন্থ। এখানে অর্থনীতি শাস্ত্রের বিদ্যায়তনিক (একাডেমিক) ও তাত্ত্বিক বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়নি। বরং এটা বাংলাদেশের বিগত ৫০ বছরের চলমান অর্থনীতির চরিত্রগত বৈশিষ্ট্য আলোচনার একটা সহজ ধারা বিবরণী। সাধারণ পাঠকের বোধগম্য করতে শ্রেণীকক্ষে পঠিত জটিল অর্থনৈতিক বিষয়কে আলোচনা থেকে দূরে রাখা হয়েছে। তবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যেসব প্রায়োগিক আর্থ-সামাজিক সূচক দিয়ে অর্থনীতির অবস্থা বা দেশের আর্থিক খাতের স্বাস্থ্যকে বুঝার চেষ্টা করা হয় এমন কিছু গুরুত্বপূর্ণ সূচকের আলোচনা আনা হয়েছে। একেবারে শেষে গিয়ে সামান্য কিছু তাত্ত্বিক আলোচনা করা হয়েছে।

পুস্তকের আলোচনাকে চারটি অধ্যায়ে বিভিক্ত করা হয়েছে। প্রথম অধ্যায়ে দেখানো হয়েছে যে, বাংলাদেশের অভ্যুদয় হয়েছে বিশ্ব অর্থনীতিরই একটা বড় চরিত্রগত বাঁক তৈরির সময়ে, একটা বৈশ্বিক ক্রান্তিকালে। শীতল যুদ্ধকালীন বিশ্ব অর্থনিতির আচরণগত যে বৈশিষ্ট্য গুলো প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডকে প্রভাবিত করেছে তার একটা ছোট বিবরণ এখানে দেয়া হয়েছে। এরপর বাংলাদেশের ৫০ বছরের শাসনকালকে পাঁচটি ভাগে বিভক্ত করে আলোচনা শুরু করা হয়েছে। পুস্তকের কলেবর ছোট রাখতে কোন অধ্যায়েই ভূমিকা ও সামগ্রিক প্রেক্ষাপটের বিশদ আলোচনায় যাওয়া হয়নি। অর্থনৈতিক ধারার বিচারে সমজাতীয় শাসনকাল বা সরকার গুলোকে একই ভাগে রাখা হয়েছে। উল্লখযোগ্য কিছু অর্জন ও ব্যার্থতা আলোচনার পাশাপাশি এই সময়ের অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত কিভাবে বর্তমানকেও প্রভাবিত করছে তার সীমিত কিছু বর্ণনা দেয়া আছে। এই অধ্যায়ের শেষে আমরা বাংলাদেশের ৫০ বছরের দেশজ উৎপাদন বৃদ্ধির একটা সার-সংক্ষেপ দেখানো আছে, এখানে বিশ্ব ও দক্ষিণ এশিয়ার দেশ গুলোর সাথে বাংলদেশের অর্থনৈতিক অবস্থার তুলনামূলক একটা চিত্র দেখনো হয়েছে খুব সংক্ষেপে। উন্নয়ন অর্থনীতির ধারাবিবরণী উপস্থাপনে পুস্তকে জিডিপি কেন্দ্রিক বিশ্লেষণ প্রাধান্য পেয়েছে ঠিক, তবে জিডিপি’র সাথে অপরাপর কিছু সূচকের সামঞ্জস্যহীনতাকেও প্রশ্ন করা হয়েছে।
অধ্যায় দুইয়ে বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনীতির প্রধান প্রধান খাত গুলো অতি সংক্ষেপে তুলে আনা হয়েছে। এরপর বাংলাদেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অবস্থাকে (পারফর্মেন্স) আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত আর্থসামাজিক সূচকের মাধ্যমে উপস্থাপনা করা হয়েছে। এর মাধ্যমে দেশের সার্বিক অর্থনীতিকে লেখকের সম্পাদকমণ্ডলীর ব্যক্তিগত বিবেচনায় না দেখে একটা বহুপাক্ষিক বিবেচনায় দেখার প্রয়াস নেয়া হয়েছে। এখানে প্রাসঙ্গিক ভাবে দেশের বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবি অর্থনীতিবিদগনের বক্তব্য, বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো এবং উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার তথ্য উপাত্ত ও অর্থনৈতিক প্রতিবেদন থেকে উদ্ধৃতি নিয়ে সেগুলোকে পরস্পর সংযুক্ত করা হয়েছে।

বাংলাদেশের জাতীয় বাজেট এবং সামগ্রিক অর্থনীতিতে দারিদ্র্য বিমোচন একটি প্রধানতম টাস্কফোর্স বলে এই বিষয়কে অতি সীমিত পরিসরে আলোচনার জন্য প্রাসঙ্গিক মনে করেছি। দারিদ্র্য বিমোচন স্বধীনতা উত্তর বাংলাদেশের একটি উল্লেখযোগ্য এবং আন্তর্জাতিক ভাবে স্বীকৃত কার্যক্রম। বাংলাদেশের বেসরকারি দারিদ্র্য বিমোচন মডেল বিশ্বে প্রশংসিত। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন ও করোনা মহামারীর প্রক্ষাপটে বাংলাদেশের দারিদ্র্য বিমোচনের চলমান সরকারি ও বেসরকারি কৌশলের নতুন চ্যালেঞ্জ গুলোকে এই অধ্যায়ে অত্যন্ত সীমিত পরিসরে আলোচনায় আনা হয়েছে। অধ্যায় তিনে দারিদ্র্য বিমোচনে নতুন কৌশলের দরকার কেন তার উপ্লভদ্ধি তৈরির সামান্য একটা চেষ্টা করা হয়েছে।

অধ্যায় চার আলোচ্য পুস্তকের বিশদ পরিসর জুড়ে আছে। এখানে বাংলাদেশের বর্তমান অর্থনীতি যে, ২০১৩-১৪ সালের পূর্বের অর্থনীতির চেয়ে বৈশিষ্ট্যগতভাবে কিছুটা ভিন্ন তা আলোচনা করা হয়েছে। এখানে রাজস্ব আয়, আমদানি রপ্তানি, বিদ্যুৎ ও ভোক্তা বাজার, প্রবাসী আয়, খেলাপি ঋণ , সরকারের অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক ঋণের ট্রেন্ড গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। মূলত বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো, বিশ্ব ব্যাংকের তথ্য ও উপাত্ত সহকারে পর্যবেক্ষণ গুলো তুলে ধরা হয়েছে অধ্যায়ের শুরুর দিকে। পরের অংশে মূলত তিনটি মৌলিক প্রশ্ন এবং একটি সম্পুরক প্রশ্নের উত্তরকে সামনে রেখে আলোচনা এগিয়ে নেয়া হয়েছে। প্রতিটি প্রশ্নের উত্তরের ভিত্তি তৈরি করতে সীমিত পরসরে প্রাসঙ্গিক তাত্ত্বিক আলোচনাকে আনা হয়েছে।

ক। সুবর্ণ জয়ন্তীতে এসে অর্থনীতির সম্ভাব্য অবস্থান কোথায়? এই প্রশ্নের উত্তরের পরিপ্রেক্ষিত তৈরি করতে আমরা আধুনিকায়নের তত্ত্ব বা রস্ট থিউরি নিয়ে আলোচনা করে পরে উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছি। আলোচনা যাতে একদিকদর্শী (বায়াসড) হয়ে না যায় সেজন্য আমরা উন্নয়ন আধুনিকায়ন তত্ত্বের সমালচনা গুলোকে সংক্ষেপে আলোচনায় এনেছি। প্রসঙ্গক্রমে ঠিক এখানেই আমরা স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের উন্নয়ন দর্শন, বাংলাদেশের রাজনৈতিক অর্থনীতির দর্শনের ক্ষত গুলো নিয়ে কিছুটা বিস্তারিত আলোকপাত করেছি।

খ। গণতন্ত্রতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার অবনমন কালে বাংলাদেশ রাষ্ট্রে ভঙ্গুরতার লক্ষণ আছে কি? এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে আমরা অধ্যাপক ডগলাস নর্থের লিমিটেড এক্সেস থিউরির আলোচনা এনেছি।

গ। অর্থনীতিতে মন্দার কোন সম্ভাবনা আছে কি? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে আমরা প্রফেসর হাইম্যান মিনিস্কির মডেল আলোচনা করে উত্তরের পথ খুঁজেছি!

ঘ। বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ব্যাখ্যা করা কঠিন কেন? অর্থাৎ কেইনসীয় প্রগতিশীল উদারনীতিবাদ কিংবা নয়া উদারনীতিবাদ উভয়ের কোনটারই নূন্যতম তাত্ত্বিক ‘উপযোগ’ প্রাপ্তির দিক থেকে সহজে আমাদের অর্থনীতিকে ব্যাখ্যা করা কঠিন কেন?এই সম্পূরক বিষয়টিও আলোচনায় স্থান পেয়েছে।


সমাজ, রাজনীতি ও অর্থনীতির অতীতের মূল্যায়ন ও পুনর্মূল্যায়নের মাধ্যমে মানুষের মাঝে রাষ্ট্র ভাবনার নতুন চিন্তার বিকাশ ও প্রকাশ ঘটে, মানুষের মধ্যে বৈষম্যবিরোধী সাম্যচিন্তা প্রবল হয়ে ওঠে। নতুন আশা ও স্বপ্ন নিয়েই উদযাপিত হয় এক একটি জয়ন্তী উৎসব। ঠিক এমন একটি মহৎ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখেই ‘বাংলাদেশ অর্থনীতির ৫০ বছর’ পুস্তক প্রকাশের আয়োজন।
(প্রকাশক- আদর্শ)।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:৫০
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×