ব্লগে লেখালিখি করা সূত্রে ২ বছর আগে অদ্ভুত একটা শব্দের সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল- প্রকাশিত লেখক। লেখকের আগের এই বিশেষণটির মাজেজা নিয়ে ভেবেছি কিছুকাল, পরে একসময় ভুলে গিয়েছি। একজন লেখকের লেখা যখন ২য় কোন মানুষ পড়েন, আদতে তখনই তিনি প্রকাশিত হয়ে পড়েন, বিশেষত ব্লগের মত একটি উন্মুক্ত প্লাটফরমে সেই লেখাটি প্রকাশিত হলে লেখকের প্রকাশিত হবার হারও বেড়ে যায় কয়েক গুণ। কিন্তু ভাবনার ক্ষেত্রে আমরা বরাবরই প্রচলিত মতবাদের মতাদর্শী; সেই মতবাদে প্রকাশিত লেখকের মানদণ্ড হচ্ছে মলাটবন্দী বই। এই মানদণ্ডানুযায়ী আরোও তিনবছর আগেই আমার তথাকথিত প্রকাশিত লেখক হবার প্রেক্ষাপট তৈরি হয়েছিল, কিন্তু কিছুটা দুর্ভাগ্য এবং কতিপয় মানুষের আচরণের কদর্যতায় হতে হতেও হয়নি কিছুই। স্বাভাবিক নিয়মে যে প্রযত্নে-হন্তা এর হওয়া উচিত ছিল আমার প্রকাশিত ৩ নম্বর বই, দুর্ভাগ্যের দুষ্টচক্রে পড়ে তা-ই হতে যাচ্ছে আমার সর্বপ্রথম আত্মপ্রকাশ। তবু আমার সন্তোষে কোন ঘাটতি নেই--- কিছু একটা হচ্ছে তো।
দুর্ভাগ্যের শুরু ২০০৮ এ; আমি তখন সবে অনার্স সেকেন্ড ইয়ারে উঠি উঠি করছি। লেভেল১/টার্ম২ এর পরীক্ষা পরবর্তী ছুটি কীভাবে কাটাবো পরিকল্পনা করছি, সেসময়ই আমার বড় আপার মাধ্যমে দেশের এক প্রথিতযশা নারী নেত্রীর একটা বই ইংরেজিতে ট্রান্সলেট করে দেয়ার সুযোগ পাই। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, তার স্বামী একটি জাতীয় দৈনিকের সম্পাদক। অনুবাদের প্রতি আসক্তির মাত্রাটা আমার ভয়াবহ পর্যায়ের। সত্যি কথা বলতে কী, অনুবাদক হবার লক্ষ্য থেকেই লেখালিখির চর্চা শুরু করেছিলাম। বলতে দ্বিধা নেই, নারী নেত্রীর দুর্বল লেখনীর অনুপম প্রদর্শনী ঐ বইটি পড়তে দুর্দান্ত একঘেয়ে লাগলেও সেসময় সেই সুযোগটা আমি গ্রহণ করেছিলাম, কেননা আমার মত স্বপ্নবাজ অথচ ঘরকুনো স্বভাবের একটা সদ্য কৈশোর উত্তীর্ণ তরুণকে কাজ দেবার মত মানুষ কে-ই বা ছিল কোথায়? সেজন্য তার প্রতি আমি অবশ্যই কৃতজ্ঞ। এবং সেই কৃতজ্ঞতার প্রমাণ দিতে আমি ২৬ দিন যে পরিমাণ খাটুনি করেছিলাম বাকি জীবনে ততটা পরিশ্রম করা আমার পক্ষে আর কখনোই সম্ভবপর হবেনা। মাত্র ২৬ দিনে ২০০ পৃষ্ঠার একটা বইকে ইংরেজিতে পরিবর্তিত করতে হলে পরিশ্রমটা কেমন হওয়া উচিত তাঁর একটা ধারণা দিই। পরীক্ষার ছুটিতে হলের ডাইনিংও বন্ধ থাকে, ফলে খাওয়ার জন্য বাইরে কোথাও যেতে হত; এতে সময় খরচ হয় বলে আমি ঐ ২৬ দিন শুধু রাতের বেলা খেতাম, ভোর ৬টা থেকে সকাল ১০টা- এই ৪ ঘন্টা মাত্র ঘুমাতাম, আর মাঝখানে ১০-১৫ মিনিটের জন্য গোসল বিরতি নিতাম। এর বাইরে পুরোটা সময় পিসি এর সামনে থাকতে হত। এতটা পরিশ্রমে যে কাজটি দাঁড়িয়েছিল, তা প্রকাশককে দেবার পর শ্রাবণ প্রকাশনীর সম্পাদক কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত হয়, কারণ আমার কাজটা কোন মানেরই হয়নি, বাংলার সাথে নাকি কোন মিলই নেই। সুতরাং ২৬ দিনের পুরো শ্রমটাই পণ্ডশ্রম। আমার কাজ প্রত্যাখ্যাত হওয়ায় আমার কোন ক্ষোভ নেই, যেহেতু কাজটা কোন মানেরই হয়নি, কিন্তু প্রচণ্ড ক্ষোভ জমা আছে নারী নেত্রীটির প্রতি। কারণ, বইয়ের প্রথম অধ্যায় ট্রান্সলেট করার পর আমি তাকে মেইল করেছিলাম, তিনি দেখে কিছু বলেননি, শুধু বলেছিলেন সিম্পল সেন্টেন্স এ লিখতে। সেক্ষেত্রে আমি যদি ধরে নিই, আমার কাজটা হচ্ছে সেটা কি ভুল অনুমান? তিনি অনেকদিন ধরে লিখছেন, পক্ষান্তরে আমি ছিলাম একেবারেই নবিশ একজন; তাই তিনি কী ধরনের কাজ চাচ্ছেন সে সম্পর্কেও আমাকে কোন নির্দেশনা দেননি। এসব নিয়েও আমার তেমন কোন অভিযোগ নেই। কিন্তু অভিযোগ জোরালো হয়েছে বইটা সিডি আকারে জমা দেবার পরে। বই দেবার ৭ দিন পরেও যখন কোন খোঁজ পাওয়া যাচ্ছেনা, তখন আমি নিজেই তাকে ফোন দিয়েছিলাম। অন্য সময তিনিই আমাকে ফোন দিতেন, তার মানে আমাকে তিনি চিনেন, কিন্তু সেদিন ফোন করে বারবার নাম বলা সত্ত্বেও তিনি আমাকে চিনতে পারছিলেননা। এবং অনুবাদের প্রসঙ্গটি নিয়ে আসবার পর তিনি বেশ রূঢ় ভাষায় জানান, সম্পাদক আমার কাজটি বাতিল করে দিয়েছেন, আমি তাকে সম্পাদকের কাছে ছোট করেছি, প্রভৃতি। ২৬ দিনের পারিশ্রমিক হিসেবে তিনি আমাকে ২৫০০ টাকা বখশিস দিয়েছিলেন। জীবনে যদি কখনো উল্লেখযোগ্য মাত্রার প্রতিষ্ঠিত হতে পারি, আমিও তাকে একটা বখশিস দেব; টাকার অংকটা জানিনা।
আমার আন্তরিকতা, পরিশ্রম কোনটারই কোন কমতি ছিলনা, ঘাটতি ছিল অভিজ্ঞতা আর প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনার। কিন্তু তা তো পাই-ই নি, উপরন্তু জুটেছে ভৎর্সনা। এজন্যই মানসিকভাবে প্রচণ্ড ভেঙে পড়েছিলাম, স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে সময় লেগেছে বহুদিন।
তবে ঘটনাটি থেকে দুটো খুবই গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা পেয়েছি জীবনের। প্রথম শিক্ষা, কখনো কোন ব্যাপারে বাড়তি প্রতিক্রিয়া দেখানো যাবেনা, তা সে হতাশা- উচ্ছ্বাস যা-ই হোক, এবং দ্বিতীয় শিক্ষা হল, নিজের ব্যাপারে কখনো উচ্চ ধারণা পোষণ করা যাবেনা। শিক্ষা দুটো আমার আত্মবিশ্বাস ধরে রাখতে সাহায্য করেছে। এবং, এই সিদ্ধান্তেও পৌঁছেছি, অনুবাদটা বাতিল হওয়ায় যতটা দুঃখ পেয়েছি, এর চেয়ে বেশি দুঃখ পাওয়া কোনক্রমেই সম্ভব নয়; তাই হারানোর ভয় ব্যাপারটা তখন থেকেই আমার মধ্য থেকে হারিয়ে গেছে।
ঐ ঘটনার প্রায় ২ বছর পর আরেকটি অনুবাদ প্রকল্প শুরু করি। ততদিনে সামহোয়ার ইন ব্লগে আমি বেশ সক্রিয় একজন ব্লগার; তাই এই অনুবাদ প্রকাশিত হলে হবে, না হলে নাই- এমন একটা মনোভাব থেকে কাজটা শুরু করি। বইটার সন্ধান দিয়েছিলেন মাহবুব মোর্শেদ। কথা প্রসঙ্গে তিনি বলছিলেন মিলান কুন্ডেরা এর ‘দি আনবিয়ারেবল লাইটনেস অফ বিয়িং’ বইটা তার খুবই পছন্দের, আমি যেহেতু অনুবাদের অনুরক্ত, তাই ঐ বইটা আমি অনুবাদ করলে তিনি প্রকাশের ব্যবস্থা করে দিতে পারবেন; তার বন্ধুর প্রকাশনী আছে। আমি সেদিনই 4shared.com থেকে বইটার পিডিএফ ফাইল নামিয়ে নিই, ইন্টারনেট ঘেটে এই বইয়ের যতগুলো রিভিউ, সমালোচনা, পর্যালোচনা আছে সব পড়ে ফেলি। এরপর কাজে মন দিই। কাজটা হয় ৩ ধাপে- প্রথমে খাতায় লিখি পুরোটা, এরপর সেটা পিসিতে টাইপ করি এবং চূড়ান্ত ধাপে প্রতিটি বাক্য ধরে ধরে নতুন করে লিখি। তিনধাপ পেরিয়ে কাজটি শেষ করবার পর সেভাবেই ১৫-২০ দিন এমনি এমনি ফেলে রাখি, উদ্দেশ্য ছিল এই বিরতিতে চিন্তা-ভাবনায় বিশাল কোন পরিবর্তন আসে কিনা দেখা। কাজটা শেষ করতে সময় লাগে প্রায় ৩ মাস। প্রকাশককে দেবার আগে আমি কয়েকজন ব্লগার বন্ধু, যেমন সালাহউদ্দিন শুভ্র, মনজুরুল হক, আমিন শিমুল, আরিফুল হোসেন তুহিন, আইরিন সুলতানা প্রমুখকে বইয়ের সফট কপি মেইল করি এবং সবার কাছ থেকেই ইতিবাচক জবাব পাই। অর্থাৎ এবারকার কাজটা গতবারের টার মত ফালতু হয়নি, কিছুটা হলেও মান রক্ষা করতে পেরেছি। এতজনের পজিটিভ সিগনাল পেয়েই মাহবুব মোর্শেদের সঙ্গে দেখা করি, তিনি ভাষাচিত্র প্রকাশনীর সাথে যোগাযোগ করিয়ে দেন। আমি পুরো লেখাটা প্রিন্ট ও স্পাইরাল বাইন্ডিং করিয়ে ভাষাচিত্র এ দিয়ে আসি, ১০ দিন পর জানানো হয় আমার বইটা প্রকাশের ব্যাপারে তারা নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। খবরটা শুনে খুবই আশাবাদী হয়ে উঠি। কিন্তু মেলা শুরুর ১৫-২০ দিন আগে আমাকে হঠাৎ করে বলা হয় মিলান কুন্ডেরার সাথে যোগাযোগ করতে, তার অনুমতি নিতে। মাহবুব মোর্শেদের সাথে নাকি মিলান কুন্ডেরার যোগাযোগ আছে, তার কাছ থেকে মিলান কুন্ডেরার ই-মেইল এড্রেস নিতে হবে। কিন্তু মাহবুব মোর্শেদের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি তার প্রকাশক বন্ধুটির সাথে পুনরায় কথা বলতে বলেন; অন্যদিকে প্রকাশক বন্ধুটি বারবারই আমাকে মাহবুব মোর্শেদের সাথে কথা বলতে পাঠায়। ফলে দুই বন্ধুর ব্যাডমিন্টন খেলায় আমার ভূমিকা হয় অসহায় ফেদারের। ইন্টারনেটে খুঁজে খুঁজে মিলান কুন্ডেরা এর পাবলিশার্স এর ইমেইল এড্রেস জোগাড় করে সেখানে মেইল করতে থাকি ক্রমাগত, এবং ভাষাচিত্র থেকে আমাকে জানানো হয় এই মেইলগুলো প্রিন্ট করে তাদেরকে দিতে, এতেই নাকি অনুমতি পাওয়া যায়। আমি এই অঙ্গনের মানুষ নই, তাই তাদের নির্দেশনা অনুসরণ করটাকেই সমীচীন ধরে একের পর এক মেইল পাঠাতে থাকি, এবং সেগুলো প্রিন্ট করে ভাষাচিত্রকে দিতে থাকি। আমাকে তখন জানানো হয়, ১০ তারিখের পর আমার বইটা আসবে, আমি যেন প্রচারণা চালাই, যাতে বইয়ের বিক্রি ভাল হয়। আমি সেই অনুযায়ীই ব্যক্তিগত ও ফেসবুক পরিসরে যারা আছে সবাইকে বইয়ের কথা জানাতে শুরু করি। কিন্তু বই আসার কোন লক্ষণ দেখা যায়না। ১৫ তারিখে অধৈর্য হয়ে ভাষাচিত্রকে এসএমএস দিই ‘ভাই, বইটা কি সত্যিই আসবে’? এতে ভাষাচিত্র বিব্রত বোধ করে এবং আমাকে তাদের স্টলের ব্যানার দেখতে বলে; সেখানে লেখক তালিকায় নাকি আমার নামও আছে। ফলে আমি লজ্জিত হই। কিন্তু ২০ তারিখেও বই প্রকাশের নাম-গন্ধ না পেয়ে যখন বলি ‘ভাই, মেলা তো শেষ, বইয়ের কী খবর’? – তখন ফিরতি এসএমএস পাই ‘আপনার বই রেডি, কিন্তু অনুমতি না পাওয়ায় বইটা মেলায় আনতে পারছিনা’। এই এসএমএস পেয়ে কেন যেন আমার একটুও কষ্ট লাগেনা, বরং বিরক্ত হই। বই প্রকাশ না হলে না হল, কিন্তু এত ঘুরানোটা কোন্ ধরনের মানসিকতা, সেই প্রশ্নের কোন কুলকিনারা পাচ্ছিলাম না।।। এবং সবাইকে বলার পর যখন বইটা প্রকাশিত হলনা, তখন আমার গ্রহণযোগ্যতা কোন্ পর্যায়ে গিয়ে ঠেকতে পারে তা অনুমেয় সহজেই।
পরপর দুইটি দুর্ভাগ্যের পর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করি যে, আর কখনো প্রকাশিত লেখক হবার কোনরকম চেষ্টা করবোনা। এবং ভাগ্য আমার অঙ্গীকারের দৃঢ়তায় মুগ্ধ হয়ে দৃশ্যপটে নিয়ে আসে সোহাগ ভাইকে। সোহাগ ভাই আমার বাস্তব জীবনে দেখা সবচেয়ে মেধাবী মানুষ। যে ইভিএম নিয়ে এখন দেশজুড়ে আলোচনা চলছে, তিনি সেটির অন্যতম উদ্ভাবক। গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকেই তার সাথে কাজ করছি, ফলে সম্পর্কটা আন্তরিকতার পর্যায়ে যেতে সময় লাগেনি খুব। মূলত তার একান্ত ইচ্ছাতেই এ বছরের মে মাস থেকে আবারো প্রকাশিত হবার পদক্ষেপ নিই। আমার লেখা অনেকগুলো গল্প থেকে ব্যতিক্রমী মনে হওয়া ১০ টি গল্পকে নির্বাচন করি। প্রতিটি গল্পকে পুরোপুরি নতুন করে আবারো লিখি এবং পর্যয়ক্রমিক সংশোধনের মাধ্যমে একটা সন্তোষজনক পর্যায়ে নিয়ে আসি । এবং মজার ব্যাপার হল, প্রতিটি গল্পের শেষেই গল্পের পটভূমি লিখে দিয়েছি। গল্পের চরিত্রগুলো এল কীভাবে, গল্পের প্রাথমিক আইডিয়া সৃষ্টির নেপথ্য গল্প, এইসব।
আগামী ২ রা নভেম্বর আমার প্রতীক্ষার অবসান ঘটতে যাচ্ছে, দুই-দুইবার ভাগ্য বিড়ম্বিত হয়ে অবশেষে ভাগ্যের কৃপা পাওয়ার আশা করছি।
এ উপলক্ষে আমি অত্যধিক উচ্ছ্বসিত। হাল ছেড়ে দেয়া একজন মানুষ যদি লক্ষ্য এবং জীবনের অর্থ খুঁজে পায়, তার উচ্ছ্বাসের সঙ্গে তুলনীয় হতে পারে কি কিছু?
বই হিসেবে প্রযত্নে-হন্তা ভাল-মন্দ যেমনই হোক, কোন ব্যাপার না। প্রতিবারে যে সুযোগ আমার দুয়ারে এসে মুচকি হেসেই ফিরে গেছে, তাকে শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে পেরেছি, এ-ই যথেষ্ট।।।
অবশেষে প্রযত্নে-হন্তা তেই দুর্ভাগ্যের দুষ্টচক্র নাশ
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
৬টি মন্তব্য ৪টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
পেচ্ছাপ করি আপনাদের মূর্খ চেতনায়
আপনারা হাদি হতে চেয়েছিলেন, অথচ হয়ে গেলেন নিরীহ হিন্দু গার্মেন্টস কর্মীর হত্যাকারী।
আপনারা আবাবিল হয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাড়াতে চেয়েছিলেন, অথচ রাক্ষস হয়ে বিএনপি নেতার ফুটফুটে মেয়েটাকে পুড়িয়ে মারলেন!
আপনারা ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে... ...বাকিটুকু পড়ুন
নজরুল পরিবারের প্রশ্ন: উগ্রবাদী হাদির কবর নজরুলের পাশে কেন?

প্রায় অর্ধশতাব্দী আগে কাজী নজরুল ইসলামের দেহ সমাধিস্থ করা হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদের পাশে। শনিবার বাংলাদেশের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টে নাগাদ সেখানেই দাফন করা হল ভারতবিদ্বেষী বলে পরিচিত ইনকিলাব মঞ্চের... ...বাকিটুকু পড়ুন
হাদির আসল হত্যাকারি জামাত শিবির কেন আলোচনার বাহিরে?

গত মাসের শেষের দিকে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পারওয়ারের ছেলে সালমান, উসমান হাদির সঙ্গে খু*নি ফয়সালের পরিচয় করিয়ে দেন। সেই সময় হাদিকে আশ্বস্ত করা হয়—নির্বাচন পরিচালনা ও ক্যাম্পেইনে তারা... ...বাকিটুকু পড়ুন
দিপুকে হত্যা ও পোড়ানো বনাম তৌহিদী জনতা!

পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড (Pioneer Knitwears (BD) Ltd.) হলো বাদশা গ্রুপের (Badsha Group) একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। বাদশা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান কর্ণধার হলেন জনাব বাদশা মিয়া, যিনি একইসাথে এই... ...বাকিটুকু পড়ুন
সাজানো ভোটে বিএনপিকে সেনাবাহিনী আর আমলারা ক্ষমতায় আনতেছে। ভোট তো কেবল লোক দেখানো আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।

১০০% নিশ্চিত বিএনপি ক্ষমতায় আসছে, এবং আওয়ামী স্টাইলে ক্ষমতা চালাবে। সন্ত্রাসী লীগকে এই বিএনপিই আবার ফিরিয়ে আনবে।সেনাবাহিনী আর আমলাদের সাথে ডিল কমপ্লিট। সহসাই এই দেশে ন্যায়-ইনসাফ ফিরবে না। লুটপাট... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।