somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শিক্ষার অন্তর্ধানঃ আদর্শ শিক্ষকের মাপকাঠি কী?

১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
~একজন আদর্শ টিচারের মাপকাঠি কি?


ভালো পড়ানো, না স্টুডেন্ট থেকে ভালো ফিডব্যাক বের করে নিয়ে আসা। ভালো পড়াতে পারাই একজন আদর্শ শিক্ষকের বৈশিষ্ট্য হওয়া উচিৎ। কিন্তু বর্তমানে দেখা যাচ্ছে ভালো পড়ানো থেকেও স্টুডেন্ট থেকে পড়াটা আদায় করে নিতে পারার মাপকাঠির উপর ভিত্তি করে একজন টিচারকে মূল্যায়ন করা হয়।

পড়া আদায় করাটা কি একজন টিচারের কাজ হতে পারে, অথবা ধমক দেওয়া কিংবা পিটানো?!

দেখুন পড়াটা হলো একটা মনঃস্তাত্ত্বিক ব্যপার। ইচ্ছা না হলে কিংবা একটা সার্টেইন টাইম মনোযোগ না বসলে পড়া যায় না। পড়বে কি পড়বে না, কতক্ষণ পড়বে, কি পড়বে আর কেনই বা পড়বে ইত্যকার নানা প্রশ্নের উত্তর জানা না থাকলেও খুব ছোট বেলা থেকেই আমাদের মনে এসব প্রশ্নের উদয় হয়। এসব অচেতন মনেই তৈরি হয়। তাই তো পড়তে না চাওয়ার অচেতন মনকে বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত ঘটনা এবং পড়ার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করার জন্য একটা শিশুকে খুব ছোট বেলা থেকেই মোটিভেট করতে হয়। মোটিভেট করে তাকে পড়ার দিকে ধরে রাখতে হয়। কিন্তু এই বাধ্যবাধকতা কতদিন?

~আপনি মানুন আর নাইবা মানুন-
দেখুন মানুষ সেটার প্রতি ই শ্রদ্ধাশীল যেটার প্রতি সে কোনো না কোনো ভাবে মুখাপেক্ষী কিংবা নির্ভরশীল। নির্ভরশীলতা আসে প্রধানত প্রয়োজন / চাহিদা থেকে। আর এই চাহিদা মেটাবার জন্য তখন আমরা সচেতন মনেই বিভিন্ন কার্যাবলী সম্পাদন করি; আর একটু ভালো থাকার প্রয়াসে। আমরা খাদ্য খাই, ক্ষুধা অনুভব হয় বলে। আচ্ছা চিন্তা করেন তো, ক্ষুধা অনুভব না হলে কি কখনো আপনি খেতেন? এই ক্ষুধা অনুভব করাটা আমাদের অচেতন মনেই সেট করা আছে, তাই ক্ষুধা অনুভব করার পর আপনাকে কখনো বলে দিতে হয় না যে আপনি এখন খাবার খান।

আবার দেখেন, অনেকেই ডাক্তার কর্তৃক নিষিদ্ধ খাবার সহজে ছাড়তে পারে না। কেননা ঐ খাবারের প্রতি রুচিবোধ অচেতন মনেই তৈরি হয়ে যায়। এখন আপনি ডাক্তারের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সেই খাবারটা গ্রহণ করলে ডাক্তার আপনাকে মারবে, না বকা দিবে? কিছুই করবে না। কিন্তু তারপর ও আপনি সেই খাবারটা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করবেন, একটা সময় ছেড়ে দিতেও সফল হবেন। ডাক্তারের একটা নিষেধাজ্ঞা আপনাকে আপনার রুচির পরিবর্তন করাতে ভূমিকা পালন করছে। কেননা আপনি জানেন যে, আপনি যদি সেই খাবারগুলো এড়িয়ে না চলেন তাহলে আপনাকে কতটা শারীরিক কষ্টের মধ্যে দিয়ে যেতে হবে। আপনি এখানে ডাক্তারের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করার ফলাফল কিছু মূহুর্ত পরেই প্রত্যক্ষ করতে পারছেন। যার জন্য আপনার অচেতন মন ডাক্তারের প্রেস্ক্রিপশন মেনে চলতে আপনাকে উদ্ভুদ্ধ করে, কিছুদিন পর আপনি অভ্যস্ত হয়ে যান। তখন আর সেটাকে চ্যালেঞ্জিং মনে হয় না। কিন্তু আপনি যদি খারাপ সময়টা একটা নির্দিষ্ট সময় পর চাক্ষুষ করতে না পারেন, কিংবা আশপাশ থেকে সেটার খারাপ ফলাফলটা প্রত্যক্ষ না করেন তাহলে ডাক্তারের পক্ষে হয়তো সম্ভব হতো না আপনাকে সেই নির্দেশনা মেনে চলতে উদ্ভুদ্ধ করা, কখনো বা বাধ্য করা।

~আরেকটা প্রেক্ষাপট চিন্তা করেন-
কিছুদিন আগে পেঁয়াজের যে হাহাকার চলছিলো তা নিশ্চয়ই কেউ ভুলে যান নি। পেঁয়াজ; হাজারো খাদ্য পণ্যের মধ্যে একটি, এটার সংকট দেখা দেওয়ার সাথে সাথেই একটা অর্থনৈতিক শীতল যুদ্ধের আভাস বয়ে গেছে। পেঁয়াজ ছাড়া আরো অনেক খাদ্য পণ্য থাকলেও প্রধানত আমরা যে ধরনের খাবারগুলোতে অভ্যস্ত সেগুলো পেঁয়াজ ছাড়া সুস্বাদু হয় না। পেঁয়াজ ছাড়াও হয়তো রান্না করা যাবে কিংবা পেঁয়াজ সমৃদ্ধ খাবার এড়িয়ে চলা যাবে তারপরও কিন্তু আমরা এটাকে এড়িয়ে চলতে সক্ষম হই নি। কেননা অচেতন মনের ডাকে সাড়া দিতেই আমরা অভ্যস্ত। সে যাই হোক, একটু সচেতন হইলেই আমরা পেঁয়াজ সমৃদ্ধ খাবার এড়িয়ে চলতে পারতাম কিন্তু তা না করে দাম যতই আকাশ ছোয়া হোক না কেন তাকে ছুঁয়ে দেখার অভিপ্রায় সকল রাধুনি কিংবা খাদ্য প্রেমিকের জাগে।

আমরা আমাদের আনুসাঙ্গিক খরচ কমিয়ে দেই এটার চাহিদা মিটানোর জন্য, আর্থিকভাবে সেই সময়টায় খুব কষে হিসাব করে চলি। তারপর ও পেঁয়াজের আবেদন মুক্ত হতে পারি না। আমরা এতোটাই নির্ভরশীল। আবার দেখুন খাদ্য গ্রহণ করতে গেলেই তার অভাবটা উপলব্ধি করতে পারি, আমরা এটার অভাব উপলব্ধি করতে সমর্থ হই বলেই তার চাহিদা মিটানোর জন্য উপরি চাওয়া পাওয়া গুলোকে উপেক্ষা করতে পারি।

~কিন্তু দেখুন-
শিক্ষা গ্রহণের বাস্তব প্রয়োগ আমরা দেখতে পারি না। জ্ঞানার্জনের উপর কি আমরা নির্ভরশীল? এই প্রশ্নের উত্তর বিশ্লেষণ করার চেষ্টা করবো অন্য কোনো সময়। আমরা শিক্ষার উপর নির্ভরশীল হলে নিশ্চয়ই শিক্ষার একটা চাহিদা তৈরি হবে। এখন এই চাহিদার মুখাপেক্ষী আদতে আমি কতটুকু সেটা যদি আমার পারিপার্শ্বিকতা থেকে দৃষ্টিগোচর করতে সক্ষম না হই তাহলে শিক্ষা গ্রহণ করাটাকে আমি মূল্যায়ন ই বা কেন করবো?

এটা কি খাদ্যের মতো যে, এটার অভাবে ক্ষুধায় কষ্ট পাবো অথবা খাবারে তৃপ্তি মিটার মতো স্বাদ পাবো না? না এটা ডাক্তারের দেওয়া প্রেসক্রিপশনের মতো যে, এটা যদি আমি মেনে না চলি তাহলে শারীরিকভাবে কষ্টে ভুগতে হবে? আপনি যেভাবেই শিক্ষার বাস্তবিক প্রয়োগ বিশ্লেষণ করতে যান না কেন যুক্তিযুক্ত কোনো কিছু খুজে পাবেন না (অন্তত বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে।)

শিক্ষা গ্রহণের অন্যতম একটা ব্যবহারিক প্রয়োগ হলো; যেটা আমরা খুব সহজেই চাক্ষুস করতে পারিঃ শিক্ষা অর্থনৈতিক ভাবে সাবলম্বি হতে সাহায্য করে। শিক্ষা গ্রহণ মনঃস্তাত্ত্বিক উন্নয়নের একমাত্র উপায়, কিন্তু সেই মনঃস্তাত্ত্বিক উন্নয়ন ঘটিয়ে যদি সেটার কোনো প্রয়োগ ক্ষেত্র না পাই তাহলে শুধু শুধু সেটা অর্জন করতে যাবো কেন অর্থ, সময় এবং শ্রম ব্যয় করে?

শিক্ষা অর্থনৈতিক ভাবে সাবলম্বি হতে সাহায্য করে, এটা আমাদেরকে কখনো শিখানো হয় না। শিক্ষা আমাদের নাকি মানুষ হতে সাহায্য করে। চিন্তা করেন এমন মানুষ কি আদৌ হওয়ার কোনো প্রয়োজন আছে যেখানে অমানুষরা আমাদের উপর কর্তৃত্ব কায়েম করবে? শিক্ষা মানুষকে নৈতিক ভাবে বেড়ে উঠতে সাহায্য করে। কিন্তু এমন নৈতিকতা দিয়ে আমি কি করবো যেখানে দু'মুঠু অন্য জোগাড় করতে আমাকে কারোর পা চাটতে হবে?!


~শিক্ষা আমাদেরকে মনঃস্তাত্ত্বিক উন্নয়ন সহ আর্থিকভাবে প্রবৃদ্ধি ঘটাতে সাহায্য করে। উন্নত দেশগুলো থেকে এটাই পর্যালোচনা করা যায়, এবং এমনটাই হওয়া উচিৎ। কিন্তু আমাদের দেশ ৪০% গ্রেজুয়েট বেকারের দেশ। অশিক্ষিত কিংবা অর্ধ শিক্ষিত মানুষের মধ্যে প্রায় ৯০-৯৫% কোনো না কোনো কাজে নিয়োজিত আছে। নতুন জেনারেশন তো শিক্ষার কোনো বাস্তবিক ব্যবহার চাক্ষুষ করতে পারছে না, যে ধিরে ধিরে শিক্ষার গুরুত্ব তাদের অচেতন মনে ঠাঁই পেয়ে নিবে এবং অন্তত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য হলেও তারা শিক্ষা গ্রহণে আগ্রহী হবে। শিক্ষা অর্জন করলেই হয়, টাকা উপার্জনের জন্য শিক্ষা অর্জন করলেও সেই শিক্ষা কিছুটা হলেও তার মনঃস্তাত্ত্বিক উন্নয়নে ভূমিকা পালন করবে অন্তত অশিক্ষিত থাকার চেয়ে।

~এই যে শিক্ষা শিক্ষা শব্দটার বারংবার পূনরোল্লিখিত করছি, এই শিক্ষা মানে কিন্তু মুখস্থ করা নয়। জ্ঞান অর্জনকে ভালোবেসে কিংবা জ্ঞানার্জনকে জীবনমুখী ধরে নিয়ে কেউ যদি এক লাইন ও কিছু শিখে তাহলে সে উপযুক্ত ক্ষেত্র পেলে সেটার প্রয়োগ ঘটাবে। মুখস্থ বিদ্যা জ্ঞানার্জনের মাপকাঠি হতে পারে না। বিষয়বস্তু বুঝা ও সেটার প্রয়োগ ঘটাতে পারার সক্ষমতাই শিক্ষার মানদণ্ড হিসেবে বিবেচিত, এবং এটাই হওয়া উচিৎ।

~বিষয়বস্তু বুঝা এবং সেটার প্রয়োগ ঘটাতে কতটুকু সক্ষম সেটা নির্ণয় না করে কে কত বেশি নম্বর পাচ্ছে সেটার উপর ভিত্তি করে তার জ্ঞানার্জনটাকে মূল্যায়ন করি। বাংলাদেশের শিক্ষার যেই কারিকুলাম এতে নম্বর প্রাপ্তিটা মূলত নির্ভর করে মুখস্থ বিদ্যার উপর। যদিও সৃজনশীল পদ্ধতি প্রণয়ন শিক্ষার মানোন্নয়নে কিছুটা ভূমিকা রাখার চেষ্টা করেছিলো তথাপি এটার সফল প্রয়োগ দেখা যায় না, কারণ আমাদের অধিকাংশ শিক্ষক সৃজনশীল মানেই তো বুঝে না! কিংবা ছাত্রদেরকে কিভাবে পাঠদান করাতে হবে সেটাই জানে না, জানলেও কখনো বা সেটার প্রয়োগ ঘটায় না। কেননা শিক্ষকতার পেশায় তো উনারা এসেছে পেট ভরার জন্য, শিক্ষা দেওয়ার জন্য নয়। শিক্ষকতা পেশায় উনার প্যাশন কাজ করে না। কিন্তু পড়াশোনা যেহেতু করেছে এখন তো রিক্সা চালিয়েও খেতে পারবেনা। ফলাফলে নয় ছয় করে একটা চাকরি হিসেবে এই প্রফেশনটা কে নেয়। আর যারা প্রকৃত পক্ষে শিক্ষকতা করাটাকে ভালোবাসে, ছাত্রদের আবেদন বুঝতে সমর্থ হয় তারা হয়তো নাম্বারের জোরে এইখান অব্দি পৌঁছাতে পারে না, পারলে কিছুদিন পরে দেখে আরেকজনের পা চাটলে এর বেশি রোজগার হয় তাহলে সে কেন এইখানে আবদ্ধ থাকবে! শিক্ষা অর্জনটাকে বাদ দিলাম, শিক্ষকতা পেশায় ও তারা কোনো ধরনের প্রবৃদ্ধি খুজে পায় না।

~যারা ঘূষ দিয়ে কিংবা পা চেটে শিক্ষকতার মতো একটি পেশায় বিচরণ করে তারা তখন ন্যূনতম শিক্ষা দান করাটাকেও নৈতিক দায়িত্ব বলে মনে করে না৷ কারণ কোনো জবাবদিহিতা নেই, আর চাকরি যেহেতু পা চাটার উপর নির্ভর করে তাহলে শিক্ষা দিতে যেয়ে কষ্ট করার কি দরকার!

~এই জায়গায় কোচিং গুলোর এবং হোম টিউটর গুলোর ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ। তারা কি নম্বর প্রাপ্তির দিকে জোর দিবে, না শিক্ষা দেওয়াটাকে? জোর দেওয়া উচিৎ আসলে শিক্ষা দেওয়ার প্রতি, কিন্তু অধিকাংশ কোচিং এবং হোম টিউটরের সফলতা পরিমাপ করা হয় নম্বরের ভিত্তিতে। প্রাইভেট টিউশন টিকানোর জন্য কিংবা কোচিং ব্যবসা টিকিয়ে রাখার জন্য অনেকের সদিচ্ছা থাকার পরও তারআ স্টুডেন্টদেরকে কিছু শিখাতে পারে না। কোন টেকনিক অবলম্বন করে কত কম সময়ে একটি পড়া মুখস্থ করে পরীক্ষায় হুবহু উগরে আসা যাবে এখন সেগুলোর দীক্ষা দেওয়ার প্রতিযোগিতা চলছে। ( এতে করে কালের গর্ভে জাতি গঠনের সূর্যসন্তানরা মিলিয়ে যাচ্ছে।) মুখস্থ করলে নম্বরটা দেখা যায় কিন্তু শিক্ষা অর্জনটা দেখা যায় না। তাছাড়া আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থাও নম্বর ভিত্তিক তথা মুখস্থ নির্ভর পড়াশোনা, যার জন্য গার্ডিয়ানও তার সন্তানদের কে নাম্বারের দৃষ্টিকোণ থেকে পরিমাপ করে।

এর খারাপ ফলাফলটা উপলব্ধি করা যায় পরবর্তী জীবনে চাকরির ভাইভায় কিংবা কার্যক্ষেত্রে। মাথায় কিছু গোবর ছাড়া ১৬/১৭ শিক্ষা বছরে আর কিছু ধারণ করতে পারি না।

~শিক্ষা অর্জনের গুরুত্ব এবং বাস্তবিক জীবনে এর প্রয়োজনীয়তা যদি আমরা দাড় করাতে না পারি এবং শিক্ষা অর্জন থেকে বিরত থাকার কারণে সামাজিক মূল্যবোধ, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি এবং রাষ্ট্রীয় জীবনে ভূমিকা পালনসহ সর্বোপরি ব্যক্তি জীবনে সফলতা অর্জন করতে যে সক্ষম হবো না এগুলো যতদিন না চাক্ষুষ করাতে সমর্থ হই ততদিন শিক্ষা অর্জনের মূল লক্ষ্য বাস্তবায়িত হবে না।

ডাক্তারের কাজ একটা ভালো সাজেশন দেওয়া থেকে যদি সেটা পালনে রোগীর হাতে পায়ে ধরা হয় নিজের কর্মজীবনে দিনানিপাত করে খাওয়ার জন্য তখন সেই ডাক্তারকে আমরা যে চোখে দেখবো বর্তমানের শিক্ষকদের (প্রাইভেট টিউটর) দায়িত্বকে আমরা নিজেরাই সেই দিকে ধাবিত করাচ্ছি, এখন এটাকে কোন চোখে দেখা উচিৎ!!!
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৭
৫টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৩

ফেসবুকে বাঙালিদের মধ্যে ইদানিং নতুন এক ফতোয়া চালু হয়েছে, এবং তা হচ্ছে "দাওয়াতের নিয়্যত ছাড়া কাফের কুফফারদের দেশে বাস করা হারাম।"
সমস্যা হচ্ছে বাঙালি ফতোয়া শুনেই লাফাতে শুরু করে, এবং কোন... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দুই টাকার জ্ঞানী বনাম তিনশো মিলিয়নের জ্ঞানী!

লিখেছেন সাহাদাত উদরাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৫৯

বিশ্বের নামীদামী অমুসলিমদের মুসলিম হয়ে যাওয়াটা আমার কাছে তেমন কোন বিষয় মনে হত না বা বলা চলে এদের নিয়ে আমার কোন আগ্রহ ছিল না। কিন্তু আজ অষ্ট্রেলিয়ার বিখ্যাত ডিজাইনার মিঃ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×