somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তোলপাড়

০৬ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:১১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


১...
ধার্মিক লোকদের এক সমস্যা, উনারা গায়ে স্পর্শ না করে কথা বলতে পারেন না। আমার পাশের হুজুরের গা থেকে মিষ্টি আতরের ঘ্রাণ আসছে, উনি তসবিহ পড়ছেন।উনার হাতে চামড়ায় বাধানো আল-কোরআন। উনি আমার হাটুতে হাত রেখে বললেন,"এই পুলা, গানের সাউন্ড কমাও। আওয়াজে মনোযোগ দিয়া তসবিহ পড়বার পারছি না।"
আমি কানে ইয়ারফুন গুজে গান শুনছি। Clean Bandit এর Solo গানটা।
"I am broken hearted
But I like to party
I got nobody
Here on my own
So I do it solo...."
কষ্টের কথা চিৎকার করে কেবল LRB বা Souls-ই বলতে পারে না, এই ইংলিশ ব্যান্ডটাও পারে।
কিন্তু এই লোক আমার ইয়ারফুনে শোনা গানের শব্দ কিভাবে বিরক্ত হচ্ছেন? আমি কিছুই না বলে গানের সাউন্ড কমিয়ে দিলাম। আজকে একটা বিশেষ দিন!অযথা কথা বাড়াতে চাই না।
এই অটোতে চালকসহ মোট সাত জন লোক, পাঁচ জনের কানেই ইয়ারফুন গোজা!

অটো চালাবন সান্তা গার্মেন্টস পাড় হয়েই এক্সিডেন্ট করল। কারও কিছুই হল না, কেবল হুজুর সাহেব ছিটকে পড়ে গেলেন।
পরে গিয়ে উনার হাত-পা ছিলে গেছে, চশমা ভেঙে গেছে, উনার শরীর ধুলায় মাখামাখি, হাতের ব্যাগ ড্রেনে পড়ে গিয়েছে। উনি হাতরে হয়তো চশমা খুজছেন, আর বিরবির করে বলছেন," সব আল্লার গজব! একটা গাড়িতে হগলে সকালেই কানে ভটভটি গুইঞ্জা রাখলে আল্লার গজব পরবো নাতো কি হইবো?সব বিদআতের দল,আল্লা খোদার নাম নাই! দুইন্না ধ্বংস হবার আর বেশি দেরি নাই!"

উনি গা ঝেড়ে আমার পাশেই বসলেন। আমি উনার কাছ থেকে একটু দূরে সরে এলাম। আমি গায়ে ধূলো লাগাতে চাই না। আজকে আমি প্রথম চাকরিতে জয়েন করতে যাচ্ছি। নতুন কোট নোংরা করতে চাই না!

আর কেউ আহত হননি দেখে হুজুর সাহেব বেশ বিরক্ত হলেন। অটো ততক্ষণে সিএনজি পাম্পের কাছেই চলে এসেছে। তখন উনার মনে হল, আল্লাহ কোরআন শরীফ কই?
চালক বিরক্তি নিয়ে অটো ঘুড়িয়ে আবার চালাবন এলো। সবাই বেশ রাগ করলো, একজনতো বলেই ফেললেন,"হুজুর গিয়ে কি হবে, দেখবেন কোরআন শরীফ ড্রেনে পড়ে গেছে।" হুজুর নাছোড়বান্দা!

হুজুর যেখানে পড়েছেন, সেখানে কোরআন শরীফ নেই। সবাই নিশ্চিত সেটা ড্রেনে পড়ে গেছে।
চালকই প্রথমে দেখতে পেলেন, কোরআন শরীফটা পাশেই রেখে দেয়া সূতার বস্তার উপর পড়ে আছে। আশ্চর্য! একটুও আচড় লাগেনি, ধূলো লাগেনি! হুজুর কোরআন হাতে নিয়ে বুকে-কপালে ছুইয়ে চুমু খেলেন! আমি একুশ বার সুবহানাল্লাহ পড়লাম। তাইতো! আল্লাহর এই কিতাব আল্লাহ নিজেই সংরক্ষণ করবেন! তবুও কিছু দুষ্ট লোক এর দোহাই দিয়ে মানুষ খুন করবে।

আমি বিকাশে চড়ে বসেছি। গন্তব্য বনানী সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি, আগেই বলেছি আমি আজকে চাকরিতে জয়েন করতে যাচ্ছি!
হ্যা, আমার স্বপ্নের চাকরি, বিশ্ববিদ্যালয় লেকচারার!
অন্যসময় হলে আমি আইডি দেখিয়ে হাফ ভাড়া দিতাম। আজ দিলাম না, আমিতো বিশ্ববিদ্যালয় লেকচারার! বাসে ভাড়া না দেয়াও কিন্তু সহজ।
কানে ইয়ারফুন গুজে, মুখ বিরক্ত করে, কপাল কুচকে বাসের হেল্পারকে খিচিয়ে বলতে হবে," দিলামতো, আর কয়বার দিবো!আপনি কি গাধা নাকি, মনে থাকে না?" অথবা ঘুমিয়ে পড়তে হবে বা ঘুমের ভান করতে হবে। হেল্পার আপনাকে ডেকে তুলবে, তখনই ধমক দিয়ে বলতে হবে,"আগেই ভাড়া দিয়ে বললাম, বারবার চাইবেন না।"
তবে বুড়ো হেল্পার হলে এই পদ্ধতি খাটবে না, কারণ সেও অভিজ্ঞ।

২...
আমি সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির আইন ও বিচার বিভাগের ৫০২ নাম্বার রুমে বসে আছি। এই রুমে ৫টা প্রেজেন্টেশন দিয়েছি।এইতো সেদিন এই রুমেই ডেমো ক্লাস নিয়েছি। আমার সামনে সকল শিক্ষক বসে ছিলেন। চেয়ারম্যান ম্যাম বললেন,"তোমার পরিচয় দিয়ে শুরু কর।"
আমি সবাইকে ছালাম দিয়ে আমার নাম আর বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম বলে শুরু করেছিলাম। আমার কয়েকজন শিক্ষক সামনে থেকে আমাকে উৎসাহ দিচ্ছিলেন। হ্যা, সেখানে আরিফ স্যার, আইয়ুব আলী স্যারও ছিলেন। তারা কোন বিশেষ কারণে আমাকে অপছন্দ করেন। ডেমো ক্লাসের দিনও মুখ কালো করে বসে রইলেন।

সামনে আরও দুইজন ছিলেন যাদের আমি চিনি না। রুমে ভারী পর্দা টানা, টিকটিক ঘড়ির আওয়াজ আর শনশন এসি'র শব্দ ছাপিয়ে আমার দিকে ছুড়ে দেয়া হচ্ছিল এতএত প্রশ্ন। আমি একেএকে সবগুলোর উত্তর দিচ্ছিলাম। কেউ কেউ উত্তরে দারুণ উৎসাহ দিচ্ছিলেন। তাদের উৎসাহেই হয়তো ফটফট করে বাকি প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়ে গেলাম। কেবল উত্তর দিতে পারলাম না, সে বিষয়ে সাময়িক কোন মামলা আছে কিনা? রুবায়েত স্যার মারাত্মক হতাশ হলেন!

ক্লাস শেষে বসে রইলাম। বাকিদের ডেমো ক্লাস শেষে যখন টিচাররা বের হয়ে এলেন, আমি কথা বলার জন্য এগিয়ে গেলাম। সবার চেহারায় একটা অন্যরকম গাম্ভীর্য!
সবাই পাস কাটিয়ে যাচ্ছিলেন, আবেগ ধরে রাখতে পারলেন না বাহরিন খান ম্যাডাম। তিনি বললেন," দারুণ হয়েছে মেহরাব, আমাদের ছেলেরা আমার সামনে ডেমো দিচ্ছে, এরচেয়ে আনন্দের কি হতে পারে। তুমি আমাকে গর্বিত করেছ!"
আরফান স্যারও বাকিদের মত কিছু না বলে চলে গেলেন। তবে একটা মেসেজ পাঠালেন,
Well done, best of luck.

আমি ভেবেছিলাম, চাকরি না হোক আমার টিচার আমার জন্য একটু গর্ববোধ করেছেন, এই বা কম কি?
চাকরিটা হয়েও যাবে, সেটা আমি ভাবিনি। ভাবা যায়, এটাই আমার প্রথম ইন্টারভিউ ছিল!

৩...
চাকরি পাওয়াটাও যে কত ঝক্কির ব্যাপার, তা যে পেয়েছে সে জানে। সবাইকে জানাতে হবে, পরিচিত অপরিচিত সবাই কল দিয়ে মিষ্টি খেতে চাইবে। কাউকে হতাশ করা চলবে না!
কাছের আত্মীয় যারা আগে এড়িয়ে চলতো, তারাও খোজ নেয়া শুরু করবে। ঠোঁট বাকিয়ে আহ্লাদ করে বলে,"আমাদের কথা মনেই কর না, আমরা কি তোমাদের পর!" বিশেষ করে যাদের ঘরে কুমারী মেয়ে আছে, তারা মোমের মত গলে যাবে।আশ্চর্য না?

সবচেয়ে আশ্চর্য হয়েছি সামিয়ার আম্মুর কল পেয়ে। আমি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি বলেই মেয়েকে আমার সাথে মিশতে নিষেধ করে দিলেন। অথচ যখন দেখেছিলেন আমি মেডিকেল কোচিং করছি, তখন নিজেই আম্মাকে আমাদের বিয়ের কথা বলেছিলেন।
সেদিন কল দিয়ে বললেন,"আমি আগেই জানতাম, তুমি ভালো করবে। আমি আসলে তোমাকে উস্কে দেবার জন্য সামিয়াকে তোমার সাথে মিশতে দেইনি। দেখেছ, হাতে হাতে ফলাফল!তুমি কত ভালো করলে।কাল সামিয়া তোমাদের বাসায় যাবে। জানো, আমার মেয়েটা প্রতিদিন তোমার..... "
আমি কল কেটে দিয়েছিলাম।

সামিয়াও বিরাট মা ভক্ত, মায়ের কথায় শেষ করেছিল আবার মায়ের কথায় নিশ্চয়ই আবার শুরু করতে পারবে!
আমার কোন সমস্যা ছিল না,আমি সত্যিই ওর প্রেমে পরেছিলাম। যখন আমাদের ভালোবাসা ছিল, তখন আমি বেকার ছিলাম। এখন আর নেই। ও যখন চলে গেল, আমার সময় কেমন গেছে কেবল আমি জানি।
এখন ওর ব্যাপারে কি করবো? ঠিক বলতে পারছি না, আম্মাকে জিজ্ঞেস করবো। যা বলবেন তাই করবো!আমিও আম্মা ভক্ত।

৪...
আম্মা ডিপিএস'টা ভেঙে ফেললেন। আমি প্রথম বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস নিবো, ভালো পোশাক দরকার। আমাকে দুই সেট কোট বানিয়ে দিলেন।
আমি নীল চেকের কোট পরে এসেছি।

অনেকক্ষণ বসে বসে কত কিছু ভেবে ফেললাম। ভাবনার সুতো কেটলেন শফিক ভাই। তিনি আমার জন্য চা নিয়ে এসেছেন। তিনি বললেন," মামা, ভালো আছেন? আমাদের ছেলে আমাদের এখানেই পড়াবে ভাবতেই ভালো লাগছে!"
আমি কিছু না বলে হাসলাম। বেশ অন্যরকম লাগছে। ছাত্রজীবনে দেখেছি শফিক ভাই, চা নিয়ে এদিক-সেদিক যাচ্ছেন। আজ একই রকম কাপে আমার জন্য চা এসেছে।

চেয়ারম্যান সাদিয়া সিরাজ ম্যামের রুমে আমার ডাক পড়লো। আমি কিছুটা উত্তেজিত, আমাকে ক্লাস নিতে পাঠানো হবে। যেখানে এদ্দিন আমি পড়েছি, আজ সেখানে আমি পড়াবো!

ম্যাম রুমে নেই। আরেকজন লোক বসে আছেন। আমার দিকে হাত বাড়িয়ে দিলেন।
"I am Ronok, Ronok Hasan. I am here to join as a lecturer."
"আমি মেহরাব হাসান। আমিও আপনার মত আজকেই জয়েন করতে এসেছি।"
"Congratulations and best of luck."
আমি হাসলাম।
সফিক ভাই রণক হাসানকে ডেকে নিয়ে গেলেন। জাহিদ স্যার তাকে ডাকছেন। প্রায় সাথে সাথেই রুমে ঢুকলেন সাদিয়া ম্যাম। ম্যামের মুখে সদাই লেগে থাকা হাসিটা নেই!মুখে থমথমে ভাব। আমাকে দেখেও মনে হয় থমথমে ভাব আরও বেড়ে গেল!

ম্যাম একটা কাগজে সাইন করতে লাগলেন। ম্যামের মন কিছুটা বিক্ষিপ্ত, তিনি খেয়ালই করছেন না যে কাগজটা ফাকা! এটা over-working tendency'ও হতে পারে। যারা অনেক কাগজ সই করেন, তারা সব কাগজেই সই করতে থাকেন।
ম্যাম আমার দিকে না তাকিয়েই বললেন,"মেহরাব, একটা সমস্যা হয়েছে! তোমার জায়গায় আমাদের অন্য কাউকে নিতে হয়েছে। বুঝতে পারছো, আমাদের হাতে কিছু নেই, লোকটা ট্রাস্টি-বোর্ড প্রধানের আত্মীয়!বুঝতে পারছো তো, আমি দুঃখিত।"
ম্যাম আবার ফাকা কাগজটায় সাইন করতে লাগলেন।

ম্যামের বলার আর হয়তো কিছু নেই। আমার বেড়িয়ে যাওয়া উচিত।
আমার পা সম্ভবত মেঝেতে শেকড় ছড়িয়ে দিয়েছে।আমি পা তুলতে পারছি না।কতক্ষণ দাঁড়িয়ে রইলাম কে জানে?
আরফান স্যারের কথায় ঘোর কাটলো। তিনি রুমে কখন ঢুকেছেন খেয়াল করিনি!
স্যার বললেন,"মেহরাব, বাবু যাবার সময় এপয়েণ্টমেন্ট লেটারটা রেখে যেও।"
আমি স্যারের পিছনে পিছনে বেড়িয়ে এলাম।

জাহিদ স্যারের রুম থেকে শুরু করে বাইরে পর্যন্ত অনেক জটলা। জীবন স্যার, কণক স্যার, এহতেশামুল হক স্যার, আরিফ স্যার, মুনমুন মিস, বাহরিন মিস'সহ বাকিরা রণক হাসানকে কনগ্র‍্যাচুলেট করছেন।উনারা কেউ আজকে আমায় দেখতে পেলেন না, আমি যেন অদৃশ্য the hollow man! অথচ ডেমো ক্লাসের দিন সবাই আমাকে এখানেই কনগ্র‍্যাচুলেট করেছিলেন!

আমি লিফটের দিকে হেঁটে যাচ্ছি। লিফট কয়েক গজের মধ্যেই, অথচ আমার প্রতি কদমে কয়েক আলোকবর্ষ সময় লাগছে!আবার ফিরে আসার জন্য হলেও আজ আমার চলে যাওয়া উচিত।অথচ আমি ঠায় দাঁড়িয়ে আছি! এমন হচ্ছে কেন?
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই মার্চ, ২০২০ বিকাল ৪:১১
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×