somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আত্মহত্যার জন্য কি পরিক্ষা পদ্ধতি দায়ীঃ আসুন স্রোতে গা ভাসাই!

০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ১:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


যারা নিয়মিত পেপার পড়েন, তারা এতক্ষণে জেনে থাকবেন, কাল পর্যন্ত নয় জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে এবং ২৫ জন্য আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেছে। এরা সবাই এসএসসি পরিক্ষা দিয়েছিল, এরা ফেল করেছে বা আশানুরূপ ফলাফল পায়নি। গত বছর রেজাল্ট দেবার পরেরদিনই ৭ জন আত্মহত্যা করেছিল। জীবনের কি বিকৃত অপচয়!

আমার এদের জন্য বেশ মায়া হয়।আহারে!জীবনে কত কিছুই না করে, এরা চলে যায়। এদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষক, মা-বাবার প্রতি খুব রাগ হয়, এরা কেউ দায়িত্বটা সঠিকভাবে পালন করতে পারেনি।

প্রথম আলো'তে পড়লাম, একজন লোক আত্মহত্যার কারণ হিসেবে পরিক্ষা পদ্ধতিকে দায়ী করেছেন, পরিক্ষা পদ্ধতিকে বিষাক্ত বলেছেন। আমার কাছে মোটেই তা মনে হয় না। আমার কাছে পরিক্ষা পদ্ধতি ঠিক লাগে। ঝামেলা অন্যখানে!
পাঠক, যারা আমাকে এই পর্যন্ত পড়েই ধুয়ে দেবার কথা ভাবছেন, দয়া করে পুরোটা পড়ুন।তারপর সিদ্ধান্ত নিন।

এবার পরিক্ষার্থী ছিল ২১ লাখের কিছু বেশি, এ+ পেয়েছে ১ লাখ ৫ হাজার ৫৯৪ জন। তারমানে বেশিরভাগ শিক্ষার্থী এ+ পায়নি। ফেলের সংখ্যাটাও নেহাত কম নয়, ৩ লাখ ৭৮ হাজার ৬৫০ জন। এরা কেউ কি কিছুই করতে পারবে না?
সবাইকেই মরে যেতে হবে?
আত্মহত্যাই বা বেড়ে যাচ্ছে কেন?
আমি এ+ পাইনি, আমি মরে যাবো?
আমি ফেল করেছি, আমি মরে যাবো?

আচ্ছা, যে শিক্ষার্থীটা খারাপ করেছে সে কি এই পরিসংখ্যান জানে?
না, সে ভাবে "আমিই কেবল খারাপ করেছি,ফেল করেছি, আমি মুখ দেখাবো কি করে!"
অথবা, আমরা নিজেরাই বা তাকে কখন বোঝাই, এ+ না পাওয়াটাই স্বাভাবিক। যে পরিশ্রম করবে সে পাবে; যে পরিশ্রম করবে না, সে পাবে না। তাহলে গত দুই বছরের আমলনামা তার চোখে সামনে ভেসে উঠবে, সে নিজেকে স্বান্তনা দিতে পারবে!আর যাইহোক আত্মহত্যা করবে না।

যারা আত্মহত্যার করেছে বা করার চেষ্টা করেছে, সবাই ভালো পরিবারের সন্তান। মানে গরীব নয়, বাবা-মা এদের পড়ানোর পেছনে শারীরিক, আর্থিক দুই ধরনের ব্যয় করেছেন!
এখন আসুন জেনে নেই, সমস্যাটা কোথায়?

বেশিরভাগ অভিভাবক শিক্ষার্থীকে স্কুলের শিক্ষকের কাছে পড়তে দিয়ে ভাবেন, কাজ শেষ। সন্তানকে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, জজ, ব্যারিস্টার তারাই বানাবে। কখনো ভেবেছেন, ভালো শিক্ষার্থীরা শিক্ষক হতে চায় না। এ পেশায় সম্মান থাকলেও টাকা পয়সা নেই।
এখনতো শিক্ষকের সম্মান, দরকার কোনটাই অত জোরালো নয়। হবেই বা কেন? টাকা দিলেই জ্বীনের বাদশা পরিক্ষার প্রশ্ন দিয়ে যায়।
শিক্ষক হয় ২য়/৩য় শ্রেণির শিক্ষার্থীগুলো। আরে ভাই, সে নিজেই তো টেনেটুনে পাস করেছিল,কেউ কেউ দুই-চারবার ফেল করার পর পাস করেই স্কুল, কোচিং খুলে বসে। আপনি হয়তো বলবেন, অনেক ভালো রেজাল্টধারীরাও ভালো পড়াতে পারেন না। এটাও ঠিক!
তবে যার রেজাল্টই ভালো না, সে আপনার সন্তানকে পড়াবে কি? ভালো রেজাল্ট, আর জানা আলাদা? তাহলে ভালো জানার মানদণ্ড কি? অবশ্যই প্রথম মানদণ্ড ভালো রেজাল্ট!
অনেকে আবার শিক্ষক হয়েও দারুণ সব শেখানোর পদ্ধতি শিখে যান। তাদের কথা আলাদা।

অভিভাবকরা স্কুলের শিক্ষকের কাছে পড়ান বা পড়াতে বাধ্য হন। স্কুলের শিক্ষক সারা বছর প্রায় কিছুই পড়ান না৷ পরিক্ষার আগের দিন প্রশ্ন দিয়ে দেন বা প্রশ্নটা পড়িয়ে দেন। তা পড়েই আপনার সন্তান "তাইরে নাইরে না" করে ভালো করে ফেলে, আপনিও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেন "বাহ!আমার সন্তান বিরাট মেধাবী"। ফলাফল কিন্তু পাব্লিক পরিক্ষা আসলে বোঝা যায়! তখন তো, প্রশ্ন স্কুলের শিক্ষক করেন না, খাতাটাও তিনি দেখেন না।
অথচ সারা বছর সন্তান ভালো করছে, আপনিও আশা করছেন ভালো ফলাফল। যখন উল্টো হচ্ছে, আপনি নিজেকে সামলাতে পারছেন না।ফলাফল ভোগ করছে শিক্ষার্থী, আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছে!

আর হ্যা, প্রতিষ্ঠান কি দায় এড়াতে পারবে? না। দিনের বেশিরভাগ সময়টা শিক্ষার্থী স্কুলেই কাটায়।
কেন প্রতিষ্ঠানকে কেউ প্রশ্ন করে না?
আমার সন্তান নিয়মিত স্কুলে এসেছে, বাড়ির কাজ করেছে, আমি স্কুলের টিচারের কাছে পড়িয়েছি, স্কুলে কোচিং করিয়েছি; তবে কেন সে ভালো ফলাফল করল না?আপনারা তাকে কি শেখালেন? অভিভাবক কেন প্রশ্ন করতে পারেন না, জানেন? কারণ কিছুটা দায় তারও থাকে।

শিক্ষার্থীটা সাইন্স পড়তে চায়নি, কিন্তু তাকে বাবা ডাক্তার বানাবে! ছেলেটা এইটে বিজ্ঞানে এ+ পেয়েছে, সে বুদ্ধিমান; তাকে সাইন্স পড়তেই হবে। সব পরিবার বিভাগ নির্বাচন চাপিয়ে দেন, নয়তো শিক্ষার্থী সমাজ থেকে দেখে দেখে সিদ্ধান্ত নেয়। সমাজ ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার ছাড়া অন্য পেশাকে ঠিক পেশাই মনে করে না!

শিক্ষার্থীরা একটা ভালো বই পড়ে না, দারুণ একটা সিনেমা দেখে না, স্পোর্টস দেখে না।যে শিক্ষার্থীরা এই তিনটা কাজের একটাও করে তারা কখনো নষ্ট হয়ে যায় না।
ওরা দেখে ইউটিউব, টিকটক ভিডিও। ওরা তাওহীদ আফ্রিদি, হিরন, সালমান মুক্তাদিরের বিরাট ফ্যান!মোশাররফ করিম, নিশোসহ বাকিদের জোকারি নাটকের কথা বলাই বাহুল্য।
কারও শেখার ইচ্ছে নেই, ভাইরাল হবার ইচ্ছে,হুটহাট ফেমাস হবার ইচ্ছে। তাহলে যা সত্য তা মেনে নেবার শক্তিটা আসবে কোথা থেকে?

আর বইপড়া, ভালো সিনেমা দেখা, স্পোর্টস দেখার অভ্যাস হবে কিভাবে? বাসায়তো সারাদিন চলে ইন্ডিয়ান সিরিয়াল! এ ওর জামাইকে (সত্যিকারের) ভালোবেসে পাচ্ছে না বলে হরহামেশাই আত্মহত্যা করছে বা করা চেষ্টা করছে!
কেউ কি সন্তানকে নিয়ে দারুণ কোন সিনেমা দেখতে বসেছে? না।
একটা বই উপহার দিন, যদি একবার মজাটা পেয়ে যায়, তবে মানসিক শক্তি তৈরি হবে। আপনি একটা কথা সন্তানকে বলতে পারছেন না, লেখক গল্পে বলেছেন। সন্তান পড়ে পড়ে শিখবে, ওর সৃজনশীলতা তৈরি হবে।
তাকে সাথে নিয়ে একটা ভালো সিনেমা দেখুন, ক্রিকেট ফুটবল ম্যাচ দেখুন। মাঝেমধ্যে বাইরে ঘুরতে নিয়ে যান, ওর পছন্দের খাবার এনে দিন। আপনার সন্তান ভালো ছাত্র না হলেও শক্তিশালী মানুষ হবে।

যদি মাঝেমধ্যে বই নিয়ে বসতে পারেন তবে ভালো ছাত্রও হবে।কিছুদিন দেখবেন, সে কিছুই পারে না।জানি, পড়াতে বসলেই মেজাজ আলফা লেভেলে পৌঁছে যাবে।মারবেন না, ধৈর্য্য নিয়ে শেখান। না পারলে পাশে বসিয়ে মুখস্থ করান। তারপর দেখবেন, ও পারছে। পড়াশোনা শেষ করলে বলুন,"যাও এই সময়টা তোমার, যা ইচ্ছে কর।" গেম খেলুক, টিভি দেখুক, বাইরে ঘুরুক, বাইরে খেলুক, শুয়ে থাকুক; কিছুই বলবেন না।
দেখবেন, ওর আগ্রহ বেড়ে যাবে। আপনাকে শত্রু মনে করবে না। আপনার আর তারমধ্যে দ্বন্দ্ব থাকবে না।

আর হ্যা, সন্তান যদি আপনাকে সারাদিনের বর্ণনা না দেয়; বুঝে নিন আপনি অভিভাবক হিসেবে নিম্নমানের।
বকাঝকা না করে, উপরের কাজগুলো করুন।একটু সময় লাগলেও, সন্তান ভালো হয়ে যাবে।
আপনার সন্তান আপনারই থাকবে, আপনিও তাকে চিনবেন। ওর পছন্দের কাজগুলো করতে করতে বোঝান, উপদেশ দিন।দেখবেন, সব শুনবে।মারামারি, চিল্লাচিল্লি করে দেয়া উপদেশ আপনি মেনেছেন?

আমার বেশ আফসোস লাগে; আমি যাদের পড়াই সবাইকে আমি তাদের মা-বাবার চেয়ে ভালো চিনি। তারা নিজের সন্তান সম্পর্কে ভুল ধারণা নিয়ে বসে আছেন।
দয়া করে, পড়াশোনা না করে কে কি করলো;এগুলা বলবেন না। এসবও বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। তারা ধরেই নেয়, পড়াশোনা না করলেও চলে।আবার এই শিক্ষার্থীই রেজাল্ট খারাপ বা ফেল আত্মহত্যা করতে যায়!
এরচেয়ে পড়াশোনা করে কে কি ভালো করলো তা বলুন।

একটুআধটু পড়াতে বসলে সন্তানের সক্ষমতা জানতে পারবেন। আপনি পড়াতে পারেন না, অত শিক্ষিত নন; তাই ভাবছেন?
ভেবে দেখুন, পড়াশোনা এখন দুই ধরনের লোকের জন্য; যার টাকা আছে, যার মেধা আছে। শিক্ষকের কিসের ঠ্যাকা, সে আপনার সন্তানকে দায়িত্ব নিয়ে পড়াবে? শিক্ষকেরা পারে শুধু বিচার দিতে, আপনার সন্তান এই, আপনার সন্তান ঐ.......! তাকে আপনার সন্তানের দু'একটা ভালো গুণ জিজ্ঞেস করুন, বলতে পারবে না। শিক্ষকদের নজর খারাপ, এরা ভালো গুণ দেখতে পান না। দেখতে পেলেও, খারাপ গুণ যত আগ্রহ নিয়ে বলবেন; প্রশংসা করার সময় ঠিক তত বিমর্ষ থাকবেন।

আরে ভাই, দেখে দেখে তো পড়াতে পারবেন, পড়া ধরতে পারবেন, মুখস্থ করাতে পারবেন। এটাই বিশাল কিছু।
সন্তানের সক্ষমতা বুঝে তাকে জানান, সে কেমন। সবাই মেধা আকাশ থেকেই নিয়ে আসে, কেউ বেশি কেউ কম। তবে পরিশ্রমের কাছে মেধা কিছুই না। সে মেধাবী হলে, তার কাছে কি চান জানিয়ে দিন। হয়তো তবুও রেজাল্ট খারাপ করলো, তাকে বোঝান, সে ভালো পড়াশোনা করেছে, সে ভালো জানে, রেজাল্ট এখানে কোন বিষয় না।

আর মেধাবী না হলে কি করবেন? পরিশ্রম করতে বলুন, তাকে বোঝান, সে পরিক্ষায় কেমন করতে পারে। সে নিজেও আপনার DNA, আপনি যদি স্কুলে ভালো করতে নাই পেরে থাকেন, সে কিভাবে করবে?
এমন করলে সে কখনো হতাশায় ভুগবে না, আত্মহত্যা তো দূরের কথা!

এখন আসি শিক্ষার্থীদের কথায়।
সে সারাদিন মোবাইলে গেম খেলবে, চ্যাটিং করবে, টিকটক ভিডিও করবে-দেখবে, অন্যান্য অকাজের কথা বাদই দিলাম।সারাদিনে ২ ঘন্টাও পড়বে না, আর আশা করবে এ+।
যদিও মাঝেমধ্যে কেউ কেউ পেয়েও যায়, কারণ জ্বীনের বাদশা পরিক্ষার আগে প্রশ্ন দিয়ে যায়!
জ্বীনের বাদশার কারসাজি বাদ দিলে, এটা অসম্ভব। আর রেজাল্ট ভালো করা, তোমার কাছে জীবনের চেয়েও দামী! এটা কেন পরিক্ষার অনেক আগে মনে হয় না? কেন রেজাল্ট দেবার পর মনে হয়?
দিনে সব কাজ-গেম খেলা, টিভি দেখা, ভিডিও দেখা, খেলাধুলা করেও কমপক্ষে দুই ঘন্টা পড়াশোনা করার জন্য বরাদ্দ করাই যায়। তবে তোমাকে আর যাইহোক খারাপ রেজাল্টের জন্য আত্মগ্লানিতে ভূগতে হবে না, মরে যাবার ইচ্ছে করবে না।

সব শিক্ষার্থী ADD(Attention Deficiency Disorder) তে ভোগে। মানে হল, শিক্ষার্থী মানেই পড়তে চাইবে না, পড়ায় মনোযোগ দিতে পারবে না। শিক্ষক, অভিভাবকদের কাজ হল তাকে মনোযোগী করবে। শিক্ষক তো নিজের কাজ কিছুতেই করবেন না। আপনার সন্তান, আপনাকেই করতে হবে। কিছুটা সময় নিয়ে বসুন। দুই ঘন্টা বসে থাকলে আধাঘন্টা পড়া হবেই! তাকে বলুন, কারও কারও পড়া হতে অনেক সময় লেগে যায়। এজন্য তাকে ধৈর্য্য নিয়ে বেশি বেশি পড়তে হবে।
আবার সারাদিন পড়া পড়া করলেও সমস্যা, সে আপনাকে পছন্দ করবে না। পড়াশোনা করিয়ে বাকি সময়টা ওর নিজের কাছে ছেড়ে দিন!বলুন, পড়াশোনা আর চরিত্র ঠিক রেখে যা ইচ্ছে করুক।

বিষাক্ত পরিক্ষা পদ্ধতি যদি বাদ হয়ে যায়, তবে কিভাবে বুঝবেন, আপনার সন্তান পড়াশোনা করে, সে বেশ জানে? আপনিতো নিজে তাকে পড়াচ্ছেন না, তাই শিক্ষকের কথা বিশ্বাস করবেন? সেটা আরও ভয়ানক!
আসল কথা, এত ঘনঘন পরিক্ষা থাকার পরও শিক্ষার্থী পড়তে চায় না, পরিক্ষা না থাকলে পড়বেই না।
একটা মজার কথা বলি।
মনে করুন, অনলাইন ক্লাস-পরিক্ষা চালু হল। শিক্ষার্থীরা ভিডিও কলে বসে পরিক্ষা দিবে। বাবা মা তখনও রেজাল্টের উপরই গুরুত্ব দিবে, পড়াশোনায় না। ক্যামেরার পিছনে বাবা-মা বই, গাইড খুলে দাঁড়িয়ে থাকবে! শিক্ষার্থী দেখে দেখে লিখবে।আমি এব্যাপারে ১০০% নিশ্চিত!

এখানে সবাই সবার দায়িত্ব ঠিকভাবে পালন করলে, শুধু শুধু পরিক্ষা পদ্ধতিকে দোষারোপ করতে হবে না। শিক্ষার্থী অত্যন্ত ভালো না করলেও, যে ভালোটা করবে তাতে আপনিও খুশি হবেন, সে নিজেও গ্লানিবোধ করবে না। তার জীবনী শক্তি, মানিয়ে নেয়ার শক্তি থাকবে।

এরপরেও যদি মনে হয়, না, সমস্যাটা পরিক্ষা পদ্ধতির। তবে এখন নিশ্চিন্তে আমাকে বয়ান দিয়ে যেতে পারেন।চাইলে গালি দিয়ে মনকে শান্ত করতে পারেন।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা জুন, ২০২০ দুপুর ১:২৫
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×