জাতিসংঘে মাওলানা ইমরানের ওয়াজ শুনে বাংলাদেশের বাংপাকি পারজগুলো ফেবু ব্লগ সহ সব সোশাল মিডিয়া ভাসিয়ে ফেলেছে।
বলছে ইমরান এককজন পাঠান! এই পাঁঠার ভয়ডর নাকি নাই।
৭১এ ১৬ই ডিসেম্বর অবস্য মুক্তিযদ্ধাদের ভয়ে অস্ত্র ফেলে "ইন্ডিয়ান আর্মি কাঁহা ... আর্মি কাঁহা , মুক্তি আতা হ্যায় - 'সারেন্ডার করুংগা'
ইয়াহিয়া বলেছিল পাঠান পাঁঠা নিয়াজি কে বলেছিল -"ভিতুর দল আর একটা দিন ধরে রাখতে পারলিনা, আমরিকান আর্মি নামলে তো এই অপমান জনক সারেন্ডার করা লাগতোনা। ভিতুর দল!
ইমরান খান।
একাত্তরের অপরাধীদের কে নিষ্পাপ বলা এবং পাকিস্তানী মিলিটারির গণহত্যাকে সমর্থনকারী একজন কুখ্যাত নেতা হলেন ইমরান খান। রাজাকারদের ফাঁসি দেয়ার প্রকৃয়া শুরু হলে চিহ্নিত রাজাকারদের পক্ষে বিবৃতি দেয়া এবং রাজাকারদের জন্য কান্নায় বুক ভাসিয়ে দেয়া একজন হিপোক্রেট নেতা হলেন ইমরান খান।
উগ্রবাদীদের পাকিস্তানে অক্সিজেন দিয়ে বাঁচিয়ে রাখা এবং উগ্রবাদকে এস্টাবলিশমেন্ট করিয়ে দেয়া আইএসআই সিলিক্টেড একজন
নিজ দেশের কাজকাম বাদ দিয়ে সারাক্ষন কাম্মির কাম্মির প্রলাপ করা সাইকো নেতা হলেন ইমরান খান।
কাশ্মিরে তোর কাম টা কি? তোর নিজেদের কাশ্মির কই?
নিজেদের দখল করা কাশ্মিরে ব্যাবসা নাই কর্মসংস্থান নাই টুরিজম নাই, সব তালিবান আলকায়দা জঙ্গি দিয়ে ভরে রাখছে। দুই টা এলাকা চীনের কাছে বিক্রি করে দিছে।
বাংপাকি পারজদের মত আসিফনজরুল ও ইমরান বন্দনায় মেতে উঠেছেন। বুকের পাটার প্রসংসা
আমাদের প্রধানমন্ত্রী ১১লাখ রোহিঙ্গা মুসলমানদের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন , ফিলিস্তিনি মুসলমানদের পক্ষে এবারও জাতিসংঘে জোরালো সমর্থন জানিয়েছেন , নিজেদের মধ্যে আত্মঘাতি যুদ্ধ ছেড়ে মুসলিম বিশ্বের নেতাদেরকে ঐকবদ্ধ হওয়ার জন্য বারবার আহবান জানিয়ে আসছেন এবং ব্যক্তিগত জীবনেও কোরআন-সুন্নাহ মেনে চলছেন সেই শেখ হাসিনা মুসলিম বিশ্বের নেতা তো দুরের কথা, মুসলমানই না।
বাংপাকিদের নেতা হলো পশ্চিমা জীবন ব্যবস্থায় অভ্যস্ত নামকরা প্লেবয় ( মানে উচ্ছৃংখল যৌন জীবন যাপনে অভ্যস্ত ) পাকি প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান নিয়াজি !! জল্লাদ নিয়াজির ভাতিজা। ছি ছি নিয়াজি , ছি !!
যার পাঁচ পাচটা অবৈধ সন্তান ব্রিটেনে
সুত্রview this link
ইমরান খানের যে ভাষন,
ভদ্রতা বিবর্জিত ভাষার এক ভাষণ।
নির্ধারিত সময়ের সকল নেতা নির্ধারিত ১৫ মিনিটে ভাষণ শেষ করে। কিন্তু ইমরান শিষাচার বিবর্জিত অভদ্র আরো ৩৫ মিনিটের মত বেশী সময় ব্যয় করেন। ইমরান খানের লাল বাতি ও অটোমেটেড ভয়েস ওয়ার্নিং ৩৫ মিনিট ধরে তাকে বলে গেছে তোমার সময় শেষ। কিন্তু
অসভ্য ইমরান তা কানে নেয় নি।
তিনি হুমকি দিয়ে বলেন পরমাণু শক্তিধর পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে যুদ্ধ হলে সেটা ভারত-পাকি সীমান্তে সীমাবদ্ধ থাকবে না। পুরো বিশ্বকে ভুগতে হবে। কারণ একটি দেশকে যখন তার চেয়ে সাত গুণ বড়ো প্রতিবেশীর সঙ্গে যুদ্ধে জড়াতে হয় তখন দুইটি পথ থাকে, হয় আত্মসমর্পণ অথবা মৃত্যুর আগ পর্যন্ত স্বাধীনতার জন্য লড়াই। তখন আমরা কী করব? আমি নিজেকেও একই প্রশ্ন করেছি। আমার বিশ্বাস এক আল্লাহ ছাড়া আর কেউ নেই।।
অসভ্য ইমরানের এই হুমকির সানে নজুল টা কি?
মানে পরাজিত ও ধ্বংশ হওয়ার আগে উলটা পালটা পারমানবিক ক্ষেপনাস্ত্র মেরে বিশ্বকে একটা শিক্ষা দিয়ে দিব।
অথবা জংগিদের মত নিজেরাই আত্নঘাতি পারমানবিক হামলা চালিয়ে শহিদ হয়ে সরাসরি আল্লার কাছে চলে যাব।
-পাকিস্তান কি এটা নিশ্চিত করবে যে তাদের মাটিতে ২৫টি 'সন্ত্রাসী' সংগঠন এবং ১৩০ জন 'সন্ত্রাসী' রয়েছে যারা জাতিসংঘ ও মার্কিন সন্ত্রসি তালিকাভুক্ত।
-পাকিস্তান যে বিশ্বের একমাত্র দেশ যারা আল কায়েদার সাথে সম্পর্কিত লোকজনকে অবসরভাতা দেয়।
- পাকিস্তানি হাবিব ব্যাংকে, বিসিসসিআই ব্যাংক অপারেশন নিউইয়র্কে বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। সন্ত্রাসী তৎপরতায় লাখ লাখ ডলার পাচারের জন্যই কি তা করা হয়েছিল?
-প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান কি নিউ ইয়র্কে দাঁড়িয়ে অস্বীকার করতে পারবেন যে তিনি ওসামা বিন লাদেনকে খোলাখুলি সমর্থন করে আসছেন?
বাংপাকি ও পারজরা লাফালাফি করলেও পাকিস্তানি পত্রিকা মিডিয়া ইমরানের এবার জাতিসংঘে কাজকারবারে ব্যার্থ ও হাস্যকর বলছে।
জাতিসংঘের মতো আন্তর্জাতিক মঞ্চে কাশ্মীর ইস্যু খুঁচিয়ে তুলে নয়াদিল্লির উপর চাপ বাড়াতে এক নয়, একাধিকবার প্রচেষ্টা করেছিলেন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। কিন্তু এত কিছু করেও যে লাভের লাভ কিছু হয়নি, উল্টে সন্ত্রাসদমনের প্রশ্নে বিশ্বমঞ্চে আখেরে ইসলামাবাদেরই মুখ পুড়েছে, সেই সত্যটিকেই একটি ব্যঙ্গচিত্রের মাধ্যমে প্রকাশ করেছিল একটি পাকিস্তানি পত্রিকা। গত বুধবার ‘দ্য নেশন’ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল সেই ব্যঙ্গচিত্র। যার পরই ছড়ায় তুমুল বিতর্ক।
কী ছিল সেই ব্যঙ্গচিত্রে?
ছবিতে দেখা যাচ্ছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি একটি ইমরান ঘোড়া/গাধা টানা গাড়িতে চড়ে যাচ্ছেন। কিন্তু ঘোড়ার বদলে সেই গাড়ি টানছেন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। গাড়িতে বসা ট্রাম্প এবং মোদিকে নিজেদের মধ্যে হাসি-ঠাট্টায় মেতে থাকতে দেখা যাচ্ছে। কিন্তু ইমরানকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে ট্রাম্পকে তাঁর সামনে একটি গাজর/মুলা ঝুলিয়ে রাখতে দেখা গিয়েছে,
যা একটি রূপক এবং কাশ্মীর প্রসঙ্গে আমেরিকার মধ্যস্থতা চাওয়ার ইমরানের তাগিদকে বোঝাতেই তার ব্যবহার হয়েছে। ব্যঙ্গচিত্রটির মাধ্যমে বোঝাতে চাওয়া হয়েছে যে পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ছেচড়ার মত কাশ্মীর ইস্যুতে আমেরিকার মধ্যস্থতা চেয়ে বার বার উদ্যোগ নিচ্ছেন ঠিকই, কিন্তু মোদি এবং ট্রাম্প তাতে বিন্দুমাত্র আমল না দিয়ে হাসাহাসি করছেন।