somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রম্যগল্পঃ লেইসফিতঅলা

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ২:২৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আমাদের চনু কেমন করে লেইসফিতাঅলা হলো আপনারা কি জানেন?

চনু আমার বন্ধু,
ইস্কুলে আমরা একসঙ্গে পড়তাম।
রোজ দেরি করে ক্লাসে আসতো, পড়া পারত,
শব্দরূপ জিজ্ঞেস করলে
তবু এমন অবাক হয়ে জানলার দিকে তাকিয়ে থাকত যে,
দেখে ভারী কষ্ট হতো আমাদের।

আমরা কেউ শিল্পী হতে চেয়েছিলাম, কেউ সাহিত্যিক, কেউ রাজনীতিক।
চনু সে-সব কিছু হতে চায় নি।
সে লেইসফিতাঅলা হতে চেয়েছিল!

ক্ষান্তবর্ষণ কাক-ডাকা বিকেলের সেই নির্লজ্জ লেইসফিতাঅলা,
জাম আর জামরুলের পাতায়
যা নাকি অল্প-একটু হাসির মতন লেগে থাকে।

নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর অমলকান্তির মতো রোদ্দুর না হতে পারা আমাদের চনু নয়। আমাদের মধ্যে ভীষণ ভালো ছবি আঁকতে পারা কাওসারটা যেমন অনায়াসেই কর্পোরেট হয়ে গেল। বাম রাজনীতির ক্ষেত্রটা দাপিয়ে বেড়ানো ঈমান যেমন অবলীলায় নিজেই সাম্রাজ্যবাদী হয়ে গেল। অথবা সাহিত্য প্রতিভা নিয়েও ইকবাল যেভাবে আমেরিকার মাইক্রোসফটের প্রোগ্রামার হয়ে গেল, সেভাবেই...

কল্লোলের কথা কি আপনাদের বলেছি?
বলি নি বোধহয়।
কল্লোল ছিল আপাদমস্তক একজন কবি।
কল্লোলের উচ্চারিত প্রতিটি বাক্য হতো কবিতার মতন। যেমন
পকেটে পয়সা না থাকলে কল্লোল বলত,

‘এই তোর কাছে অর্থ আছে? সিগারেটের সঙ্গে চা হবে তো?’

রাসেলটা প্রথমদিন বুঝতেই পারে নি কল্লোল সত্যিই অর্থনীতির অর্থর কথা বলছে। আমি বুঝিয়ে দেওয়ার পর মনে হলো, রাসেল সদ্য জেরি লুইসের সিনেমা দেখেছে।

কি অদ্ভুত না? হ্যাঁ, অদ্ভুত আর সাবলীলভাবেই কাব্য করতে পারা কল্লোল এখন হ্যাচারির মালিক। যেভাবে সমাজতান্ত্রিক সাইফুল পেট্রোডলারের মালিক।

আমাদের মধ্যে যে এখন সাম্রাজ্যবাদ করে,
অনায়াসে সে ভোগবাদি হতে পেরেছে,
যে শিল্পী হতে চেয়েছিল,
কর্পোরেট হয়ে তার এমন কিছু ক্ষতি হয় নি।
সকলেরই ইচ্ছেপূরণ হলো, এমন কি চনু মিয়ারও,
সে লেইসফিতাঅলা হতে পেরেছে।

লেখাপড়া শেষে সবাই তখন কর্মজীবনের জন্যে তৈরি হচ্ছে। আমরা কজন গেলাম চনু মিয়ার বাড়ি। গিয়ে দেখি চনু মিয়া একটা সুটকেস আকৃতির কাঠের বাক্স নিয়ে ব্যস্ত। বাক্সের ডালাটা ফ্রেমের ভেতর কাঁচ বসানো। ঘরময় ছড়ানো মেয়েদের প্রসাধনী। রঙ বেরঙের চুড়ি, চুলের ফিতা, ক্লিপসহ আরও কত কি যে! আমরা সেসবের নামও জানি না।

আমরা বলি, ‘কিরে! কি করস্! চল্ সবাই মিলে সরকারি চাকরির ইন্টারভিউ দিতে যাই।’

চনু আমাদের দিকে এমনভাবে তাকাল যেন আমরা রামছাগলের পাল। তারপর ঠোঁট উল্টে বলে, ‘তোরা দে গা। আমি রোমান্সের ব্যবসা করব।’

আমাদের মনে পড়ল, ভালো ছেলেদের খাতায় নাম ফিক্সড করে রাখা চনু রোজ মেয়েদের স্কুল ছুটির সময়টাতে ক্লাস ফাঁকি দিয়ে রাস্তায় ছ্যাবলার মতো দাঁড়িয়ে থাকত। অশ্লীল কামার্ত ঈঙ্গিত যদিও করত না, তবে বাকিও রাখত না। একদিন ভুল রিকশায় বাকি না রাখার ফলে আমাদের পাড়ার উর্মি রিকশা থামিয়ে পাদুকা হাতে তেড়ে এসেছিল।

হায়! চনু তাকে ভগ্নী ডাকে আশ্বস্ত করতে পারে নি। অতঃপর জননী ডেকেছিল। তবে পাদুকা থেকে বেচারা বাঁচতে পারে নি। ওর অধ্যাপক পিতা কদিন আগে বাটা থেকে কেনা জুতো জোড়া চনুর শরীর ব্যবহার করে ঝকঝকে তকতকে করে তুলেছিলেন। আমরা খুব হাসলেও দুঃখও পেয়েছিলাম খুব।

কাঠের বাক্সে মেয়েদের প্রসাধনী গোছাতে থাকা চনুকে আমরা সেইসব সোনালী স্মৃতি মনে করিয়ে দিলাম। চনু শুনল না। ওর বড় বড় মায়াময় চোখের দৃষ্টি দিয়ে আমাদের ভস্ম করতে চাইল। চনু বুঝল না আমরা ওকে কত ভালোবাসি। আমাদের ভালোবাসাকে উপেক্ষা করে চনু একটা লুঙ্গী পরে রাস্তায় নেমে হাঁক দিল,

‘লে-ইসফিতা..লেস, লে-ইসফিতা..লেস।’

অবাধ্য চনুর অবাধ্যতায় আমরা কষ্ট পেলেও ওর ‘লেইসফিতা’ উচ্চারণ আমাদের মুগ্ধ করল। আমাদের মনে হলো, চনু যেন আজন্ম একজন লেইসফিতাঅলা। তারপর...

তারপর চনু বাংলাদেশের শহরে বন্দরে গঞ্জে গ্রামে আনাচ কানাচ ঘুরে ঘুরে লেইসফিতা ফেরি করতে লাগল। অল্পদিনেই চনু আটষট্টি হাজার গ্রামের অর্ধেকটা ঘুরে ফেলল। ইচ্ছে করে ঘোরে নি। অরোমান্টিক জনতা বাধ্য করেছিল। চনু হয়ত মেয়েদের কাছে চুড়ি বেচতে গেল। রঙ মানানোর ভানে মেয়েদেরকে তার বাক্সর সকল চুড়ি পরাবে, তবে হাত ছাড়বে না। যেন হাত দুটা মেয়েদের না, চনুরই। মেয়েরা তখন কন্ঠশীলনে আকাশ আর বাতাসের মিলন ঘটায়। তখন রসকষহীন জনতা চলে আসে।

আচ্ছা, ‘জনতা সবসময় এমন আগ্রাসী হয় কেন!’ দুঃখিত চনু আমাদের কাছে প্রশ্ন তুলেছিল একদিন। জনগণের রোষে অনভিজ্ঞ আমরা নীরব থেকেছিলাম।

অতঃপর দিন যায়, মাস যায়, বছরও যায়। চনু তখন ফকিরাপুলের এক মেসে থাকে। রোজ ভোরে ‘লেইসফিতা...লেস’ হাঁক তুলে বেরিয়ে পড়ে, ফেরে রাত্রি গভীর হবার পর। ঢাকা শহরের জনতা তখনও চনু বিষয়ে অজ্ঞ।

চনুর পাশের ঘরেই থাকত এক কবি। গভীর রাতে ফিরত বলে ওই বাড়ির কারও সঙ্গেই চনুর দেখা হতো না কখনও। কেবল রাত জেগে কবিতা লিখত বলে কবির সঙ্গেই দেখা টেখা হতো। দুজনের বেশ জমতও। দেখা হলে গল্প করত। চনু কবির সদ্য লেখা কবিতা শুনত। শুনে মুগ্ধ হতো। কবির নিজেরও একজন কবিতা ছিল। একরাতে চনু কবির কাছে যেতে কবি আনন্দচিত্তে একটা প্যাকেট বের করে চনুর সামনে মেলে ধরল। এক জোড়া নুপূর!

কবি বলে, ‘দেখেন তো চনু ভাই কেমন হলো। আপনি তো এসবের ফেরি করেন।আমার কবিতার জন্যে কিনেছি।’

চনু লেইসফিতা ফেরি করে বেড়ালেও এইরকম আর দেখে নি। নুপূর দেখে সে মুগ্ধ হয়ে গেল। মুহূর্তে আম্বিয়ার কথা মনে পড়ে গেল চনুর। আম্বিয়া যমুনা থেকে কলসি কাঁখে উঠছে। আম্বিয়ার ভেজা কাপড় থেকে পানি গড়িয়ে তার ধবধবে ফর্সা পা ভিজিয়ে দিচ্ছে। সেই পায়ের গোছা আঁকড়ে রয়েছে নুপূরেরা। আহা! কি সুন্দর! কি সুন্দর! মুখে বলল, ‘ভালোই, তবে ডিজাইন অনেক পুরান। আপনারে ভালোমানুষ পাইয়া ঠকায়ে দিছে কবি।’

কবির মনটা খুব খারাপ হয়ে হয়ে গেল। কষ্ট পেল। বেচারা নরম মনের মানুষ। কষ্টদের চেপে রাখতে পারল না। নুপূর হাতে কাঁদতে বসল। অন্য নুপূরটা তখনও চনুর হাতে। সেটা হাতে নিয়েই চনু বেরিয়ে গেল। বেচারা কবি জানতেও পারল না। কবি কাঁদতে কাঁদতে ঘুমিয়ে গেল।

খুব ভোরে ঘুম ভেঙে গেল কবির। দেখে হাতে একটা নুপূর। তন্নতন্ন করে খুঁজেও অন্যটা পেল না। আবারও খুব কষ্ট পেল বেচারা কবি। সেই কষ্ট বুকে ধারণ করে কাগজ কলম নিয়ে বসে কবিতা লিখতে বসল। লিখল,

‘এক পায়ে নুপুর তোমার অন্য পা খালি
এক পাশে সাগর এক পাশে বালি
আমার ছোট তরী বল যাবে কি ?’

ওদিকে সেই ভোরেই চনু চলে গেছে যমুনার ধারে। আম্বিয়া তখন যমুনায় জলকেলী করছিল। জলকেলী শেষে যখন কলসি কাঁখে যমুনা থেকে উঠে আসছে, চনু গিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ল আম্বিয়ার পদযুগলে। আম্বিয়া প্রথমে চমকে উঠেছিল। পরে যখন চনুকে দেখল, তখন গ্রীবা উঁচু করে তুলল। এই ছ্যাঁচড়াকে আম্বিয়া খুব করে চেনে। অনেকদিন থেকে পেছনে লেগে রয়েছে।

আম্বিয়া হাঁটতে পা ফেলতে গিয়ে পায়ে বাধা পেল। পায়ের দিকে তাকিয়ে আনন্দ পেল। আম্বিয়ার সুন্দর মুখটা হাসিতে উদ্ভাসিত হয়ে উঠল। চনু তার বাঁ পায়ে নুপূর পরাচ্ছে। আম্বিয়া স্থির দাঁড়িয়ে রইল। পরানো শেষ হতেই ডান পা উঁচু করে বাড়িয়ে দিল চনুর দিকে। চনু দৃষ্টিকে প্রশ্নবোধক করে চাইল আম্বিয়ার দিকে।

আম্বিয়া বলল, ‘ওই, চাইয়া কি দেখ? নুপূর আরেকটা কই? পিন্দাও।’

চনু ভাষা হারিয়ে ফেলে অবাক হয়ে আম্বিয়ার দিকে তাকিয়ে রইল। কি বলবে বুঝতে পারল না। না বলে তো একটাই এনেছে বেচারা। আরটা রয়ে গেছে কবির কাছেই। সেটা তো আম্বিয়াকে বলা চলা না। আম্বিয়াকে বলল, ‘দুই পায়ে নুপূর এখন কেউ পরে নাকি! এইটা তো পুরান ইশ্‌টাইল।’

বলে একটা নির্মল হাসি হেসে পা থেকে দৃষ্টি তুলে আম্বিয়ার মুখের দিকে চাইল চনু। আম্বিয়া তখন ভুরু কুঁচকে চনুর দিকে তাকিয়ে রয়েছে। মুহূর্তেই আম্বিয়ার চোখ জোড়া লাল হয়ে উঠল। ‘ধুপ’ করে একটা শব্দ হলো। বুকে লাথি খেয়ে ছিটকে পড়ল চনু। রেগে উঠেছে আম্বিয়া। তখন বাতাসেরা আকাশের কালো মেঘেদের এলোমেলো করতে লাগল। বজ্ররা পতিত হতে চাইল। কিন্তু আম্বিয়ার কন্ঠস্বর শুনে লজ্জা পেয়ে থেমে গেল, ‘এক পায়ে নুপূর পিন্দা ঘুরুম? এইটা এখনকার ইশ্‌টাইল? কোন্ দোকানে একটা নুপূর বেচে সেইটা কও। চরিত্র ছাড়া বদমাইশ, আরেকটা নুপূর কারে দিছ?’

বিপদ যে এদিক থেকে আসবে বা আসতে পারে সেটা বুঝতে পারা তো দূর, চনু ভাবতেও পারে নি। সে আম্বিয়াকে বোঝাতে চাইল, শান্ত করতে চাইল, ‘আম্বিয়া! লক্ষ্মী সোনাটা, চিল্লায় না, শুনো...’

থাক্‌, আমরা আর তাদের ব্যক্তিগত বাক্যালাপে না যাই। নরনারীর ভালোবাসাবাসিতে সীমাহীন রস প্রবাহিত হয়। হতে হয় আসলে। আমরা সে প্রবাহর কতটুকুই বা বুঝি। তারচেয়ে আসুন চনুর কাছে যাই।

চনু তখন ভাবছে, ‘আজকে জনতা এত দেরি করতেছে ক্যান! কখনও তো এতটা দেরি করে না! চনুর কবির কথা মনে পড়ে যায়। কবি বলেছিল, ‘সাগর যেদিকে চায়, অভাগা শুকায়ে যায়।’ ইস্! কি অন্তর্ভেদি ভাবনা! কবি আরও বলেছিল, ‘ধরণী একটা বেয়াদ্দপ।’

‘আচ্ছা, কবি কি অন্য নুপূরটা রেখে দিয়েছে না ফেলে দিয়েছে? নুপূর হাতেই তো কাঁদতে বসছিল। কবি মানুষ তো আধপাগল হয়। কে জানে কি করেছে!’

সেদিন সন্ধ্যায় চনুকে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটতে হাঁটতে ফকিরাপুলের নিজের মেসে ফিরতে দেখা গেল।

তারপরের ঘটনা ইতিহাস। আম্বিয়া এখন দুই সন্তানের জননী। আর চনু। চনু এখনও লেইসফিতাঅলা। জনতার রোষকে পাত্তা না দিয়ে এখনও লেইসফিতা ফেরি করে বেড়াচ্ছে। এখন সে আলতা নিয়ে আম্বিয়ার মতো আরেকজন আম্বিয়ার খোঁজে।

আলতায় নুপূরের মতো ঝুঁকি নেই। ঝামেলা করে না।

সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ রাত ২:২৭
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×