somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নারীর আবেগীয় ভাষার ব্যবহার আর তার অনুবাদ

১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পুরুষ ও নারীর ব্যবহার করা ভাষার মৌলিক ব্যবধানের কারণে তাদের মাঝে সৃষ্টি হওয়া কমিউনিকেশন গ্যাপের ব্যপারে আগে বহুবার লিখেছি। তবে এর গুরুত্ব আসলে এতটা বেশি যে এই একটা ব্যপারে যতবারই কথা বলা হোক সেটাও যথেষ্ট হবে না। বিশেষ করে নারীর আবেগীয় ভাষা বোঝবার পুরুষের অক্ষমতা সবসময়ই সম্পর্কগুলোর মাঝে তৈরি করতে পারে অবাঞ্চিত ফাটলের।
ধরে নেই, সময়ের সাথে সাথে টিকে থাকার জন্য বা যে কোন কারনেই হোক পুরুষের সমাজে প্রতিষ্টিত হয়েছে লজিক নির্ভর সোজা সাপ্টা কথা। অর্থাৎ সামাজিক ভাষা সেটাই যেটাকে লজিক পুরোপুরি সমর্থন করে। ভেতরে ভেতরে আমাদের মানসিক অবস্থা যাই থাকুক না কেন সমাজের জন্য আপনাকে আমাকে নিজস্ব লজিক ব্যবহার করে সামাজিক রীতি অনুযায়ী সবার জন্য গ্রহণযোগ্য ভাষা এবং মনোভাব দেখিয়ে চলতে হবে। এবং কালের সাথে টিকে থাকার লড়াইয়ে পুরুষেরা অনেকাংশেই লজিকের যোগ্য ব্যবহার করে তার আবেগকে দমন করতে এবং নিজস্ব মানসিক অবস্থা নিয়ন্ত্রণও করতে শিখেছে। বিজ্ঞানীদের মতে আমাদের পূর্বপুরুষেরা একে অপরের সাথে লড়াইয়ের সময় তাদের চেহারায়, শরীরে অথবা মানসিকতায় কোনভাবে আবেগ, ভয় ইত্যাদির প্রকাশ হলে লড়াইয়ে তাদের পরাজিত হবার সম্ভাবনা বেড়ে যেত বলেই ধীরে ধীরে তারা তাদের আবেগ নিয়ন্ত্রণ করবার পদ্ধতিটি শিখতে শুরু করে। আর পুরুষের মস্তিষ্ক প্রধানত লজিক নির্ভর হওয়ায় সেটা তার জন্য সহজ না হলেও একদম অসম্ভব কিছু ছিলোনা।

তবে মেয়েদের ক্ষেত্রে এই ব্যপারটা একটু আলাদা। বুঝতে হবে যে পুরুষশাসিত সমাজে কিছুদিন আগে পর্যন্তও নারীর মতামতকে গুরুত্ব দেয়া হয়নি বললেই চলে, বরং নারীর আবেগের প্রকাশকে সবসময় দমিয়ে রাখবার চেষ্টা করা হয়েছে। অনেক সময়ই অতিরিক্ত আবেগের বহিঃপ্রকাশের কারণে নারীকে অনেক বড় বড় শাস্তিরও শিকার হতে হয়েছে। তবে নারীর মস্তিষ্ক প্রধানত আবেগনির্ভর হওয়ায় আমাদের মত করে আবেগ নিয়ন্ত্রণ না করে বরং তা লুকিয়ে ফেলাটাই তার জন্য বেশি সহজ ছিলো। আর এভাবেই কালের বিবর্তনে মেয়েরা ধীরে ধীরে তৈরি করে ফেলে তার আবেগনির্ভর ভাষা, শুনতে পুরুষের ভাষার মত হলেও যা পুরোপুরি ভিন্ন। আর যে পুরুষেরা মেয়েদের এই আবেগীয় ভাষা সম্পর্কে অবগত তারা মেয়েদের সাথে অন্য মাত্রার কমিউনিকেশন করতে পারদর্শী। মেয়েদের কাছে জিজ্ঞেশ করলেই জানা যাবে যে এমন পুরুষের সংখ্যা একদম নেই বললেই চলে। একটি মেয়ের পুরো জীবনে হয়তবা এমন একজন বা দুজন পুরুষ আসবে যে তার ব্যবহার করা ভাষার অন্তর্নিহিত অর্থ সঠিকভাবে অনুবাদ করতে সক্ষম। অথবা তাও নয়। দুঃখজনক, তাই না?

মেয়েদের এই আবেগীয় ভাষা জানাটা তাই পুরুষের জন্য হতে পারে অনেক বড় একটা আশীর্বাদ। একটা মেয়েকে তার নিজের থেকেও ভালোভাবে বুঝতে সক্ষম একজন পুরুষকে নারী তাই তার জীবনে বিশেষ একটি স্থান দেবে, তাতে কোন সন্দেহ নেই। একইভাবে আবেগীয় ভাষা বুঝতে পারার অক্ষমতা পুরুষের ব্যপারে যেমন মেয়েদেরকে অনাগ্রহী করে তোলে তেমনি পুরুষের মাঝেও তৈরি করতে পারে হতাশা, এমনকি নিজস্ব হতাশা চাপা দিতে ক্ষেত্রবিশেষে নারীকে মিথ্যাবাদী অথবা বিশ্বাসঘাতক বলেও গালমন্দ করে থাকে পুরুষেরা। আজকে তাই মেয়েদের এই আবেগীয় ভাষার অনুবাদ শেখার একটা চেষ্টা আমরা করে দেখতে পারি, বিশেষ করে যেসকল পুরুষ মেয়েদের আবেগের ব্যপারে নেতিবাচক মনোভাব নিয়ে চলেন তাদের জন্য এ লেখাটি বিশেষ কাজে লাগবে বলেই আশা করি।

যখনই আপনি একটি মেয়ের কথা শুনবেন, আপনাকে এমনভাবে শুনতে হবে যেন আপনি সমুদ্র অথবা গাছের পাতায় বয়ে যাওয়া বাতাসের শব্দ শুনছেন। যে শব্দগুলো সে বলছে সেগুলোর ভাষাগত অর্থ যাই হোক না কেন তার সত্যিকার অর্থ হয়তবা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আলাদা। অবশ্যই সে পুরুষশাসিত এই সমাজের লজিকনির্ভর ভাষায়ও কথা বলতে সক্ষম তবে আবেগীয় মুহূর্তে যে সে তার নারীসুলভ ভাষার ব্যবহার করবে এতে তেমন কোন সন্দেহ নেই। তাই সে যা বলছে তাকে বলা যায় তার আবেগের প্রতিধ্বনি। তার এই নারীসুলভ ভাষাকে খুব স্পষ্ট ভাষায় লেখা গদ্য না বলে কবিতার সাথেই তুলনা করা চলে বেশি। অর্থাৎ কোন একটা আবেগীয় মুহুর্তে তার বলা একটা কথা শুধুমাত্র তার সে মুহূর্তের আবেগকেই প্রতিনিধিত্ব করে বলা যায়। ধরুন প্রচন্ড আবেগের বশে সে কিছু একটা করবে বলে ঘোষণা দিয়ে বসলো, সেটা আসলে শুধুমাত্র তার সে মুহূর্তের প্রচন্ড আবেগকেই বোঝায়। তার আবেগ পরবর্তী ৫ মিনিটেই পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে, আসলে তার আবেগ প্রতি ৫ মিনিতেই পরিবর্তন হতে পারে।
মনে করে দেখুন তো কবে আপনার প্রেমিকার কোন কর্মকান্ডে আপনি যারপরনাই বিস্মিত হয়ে বলেছিলেন যে, “কিন্তু তুমি তো বলেছিলে...........................।” আপনি ভুলে গিয়েছিলেন যে নারীর মনস্তাত্ত্বিক পুরুষের থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। একটা মেয়ে যখন কোন কথা অথবা প্রতিশ্রুতি দেয়, তা হলো আকাশে বয়ে যাওয়া মেঘের মতো, কিছু মুহুর্ত পরেই যার গঠন এবং আকার পরিবর্তন হয়ে যেতে পারে। মেঘ যেমন কোন এক মুহূর্তের পানি, বায়ু ও বায়ুপ্রবাহের সম্মিলিত একটা অভিব্যক্তি, ঠিক তেমনি আপনার প্রেমিকার বলা শব্দগুলোও তার সে মুহুর্তের আবেগ, ভালোবাসার সম্পর্ক এবং সে সার্বিক পরিস্থিতির সম্মিলিত অভিব্যক্তি, যার কিছু দৃশ্যমান আর কিছু অদৃশ্য। খানিক পরেই হয়তবা এগুলো বদলে যাবে, সেইসাথে বদলে যাবে সেই মেয়েটির অভিব্যক্তিও।

প্রেমিকাকে হয়ত প্রশ্ন করলেন, “আজ কোথাও ঘুরতে যাবে?”
হয়তোবা সে উত্তর দিলোঃ “নাহ।”
কিছুক্ষণ পরেই তাকে খুব প্রেমময় একটা আলিঙ্গন দিয়ে আবার জিজ্ঞেশ করে দেখুন সে ঘুরতে যেতে ইচ্ছুক কিনা, খুব সম্ভব এবার সে বলবে, “আচ্ছা।”

আসলে সে মুহুর্তে সে তার বাইরে ঘুরতে যাওয়ার ইচ্ছার কথা বলছিল না। সে বলছিল ঐ মুহূর্তে তার ও আপনার সম্পর্কের সার্বিক পরিস্থিতির কথা। প্রথমবার সে না বলার পর যদি আপনিও ঘুরতে যাবার চিন্তা বাদ রেখে নিজের বন্ধুর সাথে বের হয়ে পড়তেন কিংবা অন্য কোন কাজে ব্যস্ত হয়ে যেতেন তাহলে হয়ত আপনি পুরো পয়েন্টটাই মিস করে যেতেন। ঘুরতে যাবো না মানেই যে তার ঘুরতে যাবার ইচ্ছা নেই এমন না, যদিও মুখ দিয়ে সে ঠিক তাই বলেছিল।
আর এর মানে অবশ্যই এমন নয় যে সে মিথ্যা বলেছিল। যদিও বা আমাদের পুরুষোচিত ভাষায় এমন কোন কথা বলা যা সত্য নত মানেই মিথ্যা। তবে মেয়েদের কাছে এই সত্য মিথ্যার কনসেপ্ট বা ধারণার গভীরতা তার সমষ্টিগত আবেগের কনসেপ্টের গভীরতার তুলনায় অনেক দুর্বল। নারী আবেগের “সত্য” মূলত তার সেই মুহুর্তের অনুভূতির সঠিক অভিব্যক্তি, যেটা পুরুষের “সত্য” থেকে সম্পূর্ণ আলাদা একটা ব্যপার।
অর্থাৎ, যখন এমন হলো যে সে আপনাকে কথা দিলো যে আপনার বর্তমান চাকরি বদলে যদি আপনি বিদেশে আরেকটি চাকরি নেন তবে সে আপনার সাথেই যাবে অথচ আপনি দেশে আপনার গুরুত্বপূর্ণ কাজ গোছগাছ শেষে সে হটাৎ মতামত পরিবর্তন করে ফেললো, কোনভাবেই আপনার রেগে গিয়ে “কিন্তু তুমি তো বলেছিলে..........................” এধরণের ঝগড়া শুরু করা চলবে না। বরং আপনাকে তার আবেগীয় ভাষা বুঝতে হবে। প্রথমবার যখন সে বলেছিল যে সে আপনার সাথে একটা নতুন জায়গায় যেতে প্রস্তুত তখন আপনাদের সার্বিক সম্পর্ক নিয়ে সে নিরাপদ অনুভব করছিলো, অর্থাৎ আপনার ভালোবাসা নিয়ে তার মাঝে কোন প্রকার নেতিবাচক অনুভূতি ছিলোনা। অর্থাৎ তার এই মতামত পরিবর্তন নিয়ে তার সাথে ঝগড়া না করে আপনার উচিৎ সবার আগে আপনাদের দুজনের মাঝে ভালোবাসা ও প্রেমের উপস্থিতি নিশ্চিত করা।

এ ব্যপারে পুরুষের মৌলিক কিছু করণীয় হলোঃ যতক্ষণ না পর্যন্ত আপনার এবং তার মাঝে প্রেমের সম্পর্ক পুরো নিখুঁত ততক্ষণ পর্যন্ত তার বলা কথার শাব্দিক অর্থ গুরুত্বপূর্ণ নয়। এমনকি যে মুহুর্তে আপনার সাথে তার সম্পর্ক পুরোপুরি প্রেমময়, তখনও সে খুব সম্ভবত তার সে মুহুর্তের আবেগকেই অভিব্যক্ত করছে, যে বিষয়ের ওপর কথা হচ্ছে সে বিষয়ে নয়। তাই শুধু একটি মেয়ের কথার ওপর নির্ভর করে বড় ধরণের কোন সিদ্ধান্ত নেয়াটা পুরুষের জন্য সুবিবেচিত নয়, যদি না সে মুহূর্তে তাদের মাঝে প্রেমের সম্পূর্ণ উপস্থিতি না থাকে। এমনকি তারপরেও যে কোন মুহূর্তে তার সিদ্ধান্ত পরিবর্তনের ধাক্কা নেবার মত প্রস্তুতি একজন বুদ্ধিমান পুরুষের থাকা উচিত। মনে রাখতে হবে যে, মেয়েদের আবেগ ঠিক যেন প্রকৃতির অদৃশ্য কোন বৈশিষ্ট্যের মতই এলোমেলো এবং খেয়ালি। আর নারীর ভাষা বুঝতে হলে আপনাকে এটা যেমন বুঝতে হবে তেমনি নারীর আবেগীয় অস্থিতিশীলতা এবং সংবেদনশীল বিজ্ঞতার পার্থক্যও আপনার জানতে হবে।

মেয়েদের আবেগ ঘন ঘন পরিবর্তন হওয়া মানেই যে সে মিথ্যা বলছে এমন নয়, যদিও মেয়েদের ভাষায় অজ্ঞ পুরুষের কাছে তেমনটা মনে হতে পারে। এবং এ কারনেই নিজের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তগুলো সবসময় পুরুষের একান্ত হওয়া উচিৎ, সে ব্যপারে একমাত্র নিজের কাছেই দায়গ্রস্ত থাকা উচিৎ, নিজস্ব সত্যের গভীরতা অনুযায়ী তাকে এই সিদ্ধান্তগুলো নিতে হবে যেন পরবর্তীতে অন্য কারোর ওপর, বিশেষ করে নারীর ওপর দোষ চাপিয়ে নিজস্ব দায় এড়িয়ে যাওয়ার প্রবণতা তার মধ্যে দেখা না দেয়।
জীবনের নারীর বা প্রেমিকার কথাগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনে অবশ্যই আপনাকে তার কথার ও আবেগের গভীরতা মেপে দেখতে হবে। তারপর তার আবেগীয় ভাষা বোঝবার পরেই নিজস্ব বিজ্ঞতা দিয়ে আপনাকে নিজের স্বিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে। আর এভাবে নিজস্ব সিদ্ধান্তের দায়ভার নিজের কাঁধে নেয়ার ফলে প্রেমিকাকে যেমন আপনার কোন্রকমের দোষারোপ করা লাগবে না তেমনি তার আবেগের অস্থিতিশীলতার প্রতি আপনার কোন প্রকার বিদ্বেষও জন্মাবে না বলা চলে। বরং ভালোবাসার পুরুষের সান্নিধ্যেই মেয়েরা তার আবেগীয় ভাষা সবথেকে বেশি ব্যবহার করে এই জ্ঞানটি আপনাকে তার সাথে সেই মুহূর্তের আবেগকে পূর্ণমাত্রায় উপভোগ করবারও সূযোগ করে দেবে। কখনো যদি প্রেমিকা আপনার প্রতি তার ঘৃনা ব্যক্ত করে তবে বুঝুন যে এটা তার সেই মুহুর্তের আবেগের একটা বহিঃপ্রকাশ মাত্র, এমন নয় যে সে আপনাকে সারাজীবন ঘৃণা করবে, এটা হয়তোবা পরবর্তী ৫ মিনিটেই বদলে যাবে। ঠিক একইভাবে প্রেমিকা যখন প্রেমিকের প্রতি তার ভালোবাসা ব্যক্ত করছে, সারাজীবনের জন্য সেই ভালোবাসা বন্দী করতে না চেয়ে বরং সে মুহূর্তে সেই ভালোবাসা পূর্ণভাবে উপভোগ করতে জানে স্বাধীনচেতা প্রেমিক। হাজার হোক, অতীত রোমন্থন আর ভবিষ্যতের কল্পনা করে তো আর জীবন চলে না, বরং প্রতিটি মুহূর্তে পূর্ণভাবে উপস্থিত থেকে ও অনুভব করেই বাঁচার মত বাঁচতে পারে বুদ্ধিমান পুরুষ ও নারী।

https://www.facebook.com/DoctorXBD
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৫৪
৪টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাওরের রাস্তার সেই আলপনা ক্ষতিকর

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৫৯

বাংলা বর্ষবরণ উদযাপন উপলক্ষে দেশের ইতিহাসে দীর্ঘতম আলপনা আঁকা হয়েছে কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম হাওরের ‘অলওয়েদার’ রাস্তায়। মিঠামইন জিরো পয়েন্ট থেকে অষ্টগ্রাম জিরো পয়েন্ট পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার দীর্ঘ এই আলপনার রং পানিতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×