somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ছবি ব্লগ [পর্ব -১ জার্মানি]

১৯ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


এই ছবিটি যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে এক জার্মান সৈনিক এর ছবি এ্যালবাম থেকে সংগৃহীত । ছবির পিছনে লেখা ছিল - "The last Jew in Vinnitsa" ধারণা করা হয় ইউক্রেন এর Vinnitsa শহরে ১৯৪৩ সালের যে ইহুদি হত্যাযজ্ঞ চালানো হয় এটি তার ছবি । ছবির লেখা অনুযায়ী শহরে সব ইহুদি কে হত্যা করা হয় আর এই ব্যক্তি ছিলেন শেষ ইহুদি ।



১৯৪২ সালের অক্টোবর মাসে ইউক্রেন এর Mizocz শহরে চালানো গণহত্যার একটি ছবি । শহরের সব ইহুদি নারীকে নগ্ন করে এক গিরিখাতে নিয়ে হত্যা করা হয়।

ইহুদি বন্দীক্যাম্প এর কিছু বন্দীর ছবি -



এই ছবিটি Buchenwald বন্দী ক্যাম্প এর ।



Ebensee, Austria ক্যাম্পের এই ছবিটি ৭ মে ১৯৪৫ সালের । ক্ষুধার্ত একদল ইহুদি বন্দী । এই ক্যাম্প এ নানা চিকিৎসা বিষয়ক গবেষণা চালানো হত বন্দীদের উপর ।



১৪ মে ১৯৪৫ সালে আমেরিকান সেনারা Dachau বন্দী শিবিরের দখল নেন । তাদের তোলা স্তুপকৃত লাশ ।



বিশালাকার ওভেন এর ভিতর গুঁজে রাখা লাশের সারি ।



Buchenwald ক্যাম্প এ স্তুপকৃত লাশ পোড়া ছাই আর হাড়গোড় ।



Nordhausen ক্যাম্প থেকে তোলা এই ছবিটি ১৭ এপ্রিল , ১৯৪৫ এর । আমেরিকান সৈন্যরা ক্যাম্পটির দখল নেয় ১২ এপ্রিল । ৩০০০ লাশ পায় তারা ।



এগুলো হল বিয়ের আংটি যা ইহুদি দম্পতিদের হাত থেকে খুলে নেয়া হয়েছিল ।



অনাহারে মারা যাওয়া এক বন্দী, Dachau ক্যাম্প এর ।



১১০০ বন্দীকে একটি গুদাম এ ঢুকিয়ে আগুন লাগিয়ে দেয়া হয় । বন্দিরা পালানর চেষ্টা করলে জার্মান সৈনিকরা গুলি করে । মাত্র ১২ জন পালাতে সক্ষম হয় । এক বন্দীর পালানর চেষ্টার ছবি ।



আবার সারি করে রাখা বন্দীর লাশের ছবি । বেশির ভাগ বন্দী অনাহারে মারা যায় ।







২০ এপ্রিল ১৯৪৫ এ ব্রিটিশ সৈনিকরা Bergen-Belsen ক্যাম্প এর দখল নেয় । তারা ৬০০০০ বন্দী পায় যারা সবাই রোগে আর অনাহারে জর্জরিত । ৪০০০০ মৃত । অনেক চেষ্টার পরও বেশির ভাগ বন্দী মারা যায় ।



জার্মান মহিলা সৈনিকদের বাধ্য করা হচ্ছে বন্দীদের লাশ গণ কবরে রাখার জন্য । পিছনে রাইফেল হাতে ব্রিটিশ সৈনিক । ছবিটি Bergen-Belsen ক্যাম্প মুক্ত করার পর ।





আবার জার্মান সৈনিকরা লাশ ট্রাকে তুলছে । পিছনে পাহারারত ব্রিটিশ সেনা। Bergen-Belsen ক্যাম্প ।



"The Beast of Belsen" নামে পরিচিত Joseph Kramer যিনি Bergen-Belsen ক্যাম্প এর তদারকি করতেন । ডিসেম্বর মাসে তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয় । বন্দী Joseph Kramer এর এই ছবিটি ২৮ এপ্রিল ১৯৪৫ এ তোলা ।

এবার চলুন দেখে নেই বিশ্বযুদ্ধের সময়কার এক বিখ্যাত মানুষের ফটো -



আনা ফ্রাঙ্ক - আনা ফ্রাঙ্কের জন্ম ১৯২৯ সালের ১২ জুন, জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টে। ১৯৩৩ সালে হিটলার ক্ষমতা গ্রহণ করার পর ইহুদিদের জন্য জার্মানিতে বসবাস ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়লে আনার বাবা অটো ফ্রাঙ্ক ১৯৩৩ সালের জুলাই মাসে সপরিবারে নেদারল্যান্ডের আমস্টার্ডাম শহরে চলে আসেন। ১৯৪০ সালে হিটলার নেদারল্যান্ড দখল করে নেন, ফলে ফ্রাঙ্ক পরিবারের জন্য নেদারল্যান্ডও অনিরাপদ হয়ে পড়ে। ফ্রাঙ্ক পরিবার সিদ্ধান্ত নেয় যে তারা দখলদার জার্মান বাহিনী জোর করে শ্রমশিবিরে পাঠানোর আগেই নেদারল্যান্ডেই নিরাপদ আশ্রয়ে গা-ঢাকা দেবে।
আমাস্টার্ডাম শহরের কেন্দ্রে প্রিনসেনগ্রাখট এলাকার ২৬৩ নম্বর বিল্ডিংটি ছিল অটোফ্রাঙ্কের ব্যবসাকেন্দ্র, এর নিচের তলায় ছিল কারখানা ও পণ্যসামগ্রীর গুদাম, আর দোতলা ও তিনতলার সম্মুখভাগে ছিল অফিস, ভান্ডার, ল্যাবরেটরি ইত্যাদি। কিন্তু বিল্ডিংয়ের পেছন দিকে দোতলা ও তিনতলা জুড়ে ছোট একটা অ্যানেক্স ভবন ছিল, যা সামনে থেকে মোটেও দেখা বা বোঝা যেত না। ফ্রাঙ্ক পরিবার এখানেই লুকিয়ে থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। ফ্রাঙ্ক পরিবারের সদস্য ছিল চারজন—অটো ফ্রাঙ্ক, তাঁর স্ত্রী এডিথ, দুই মেয়ে মারগট ও আনা।
আনা ১৯৪৪ সালের ৪ আগস্টে জার্মানদের কাছে ধরা পড়ার আগে পর্যন্ত অর্থাৎ ৭৬১ দিন এই অ্যানেক্স ভবনে কাটিয়ে দেয়। এক মহূর্তের জন্যও তাদের কেউ এখান থেকে বের হওয়ার সুযোগ পায়নি। এখানেই আনা তার ১৩তম জন্মদিনে উপহার পাওয়া লাল-সাদা চেক মলাটের ডায়েরিতে দিনিলিপি লিখতে শুরু করে।
জন্মদিনে পাওয়া ডায়েরিতে ১২২টি পৃষ্ঠা ছিল। আনা ১৯৪২ সালের ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে এটিতে দিনলিপি লিখে শেষ করে ফেলে। এরপর নতুন নতুন নোট-বই এবং ৩২৪টি আলগা কাগজে আনা তার দিনলিপি লিখে রাখে। আনা তার দিনলিপি একদল কাল্পনিক বান্ধবীকে উদ্দেশ করে লেখা শুরু করে, এসব বান্ধবীর নাম সে তার প্রিয় লেখক সিসি ফ্যান মার্ক্সভেল্ডটের লেখা থেকে নিয়েছিল, তবে তার সবচেয়ে প্রিয় চরিত্র হিসেবে স্থান করে নেয় ‘কেটি’ নামের এক কাল্পনিক বান্ধবী।
দেশ শত্রুমুক্ত হলে আনা ডায়েরিটি বই আকারে প্রকাশের স্বপ্ন দেখে, বইয়ের নাম ঠিক করে হেট অ্যাকটারবুস, যার ইংরেজি অর্থ ‘দ্য সিক্রেট অ্যানেক্স’ বা গোপন কুঠরি। এ বইয়ের স্বার্থে আনা তার আগে লেখা দিনলিপিগুলো নতুনভাবে বিন্যাস করতে থাকে। কারণ আগের সব লেখা বা লেখার ধরণ তার মনঃপূত হচ্ছিল না। ৭৬ দিনের মধ্যে প্রায় ২০০টি রঙিন ফুলস্কেপ পাতায় সে পুরোনো সব লেখার নতুন সংস্করণ প্রস্তুত করে। ফলে আনা ফ্রাঙ্কের দিনলিপির দুটি সংস্করণ হয়—একটি আনা ফ্রাঙ্কের প্রথম লেখা বা প্রথম সংস্করণ, আর অপরটি আনার নিজের সংশোধিত দ্বিতীয় সংস্করণ।
১৯৪৪ সালের ৪ আগষ্ট গোপন কুঠুরির সবাই ধরা পড়ে যান। অটো ফ্রাঙ্ক ছাড়া সবাই বন্দিশিবিরগুলোয় মৃত্যুবরণ করে। আনা ফ্রাঙ্ক জার্মানির হ্যানোভার শহর থেকে ৬০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে বার্জেন-বেলসন বন্দিশিবিরে ১৯৪৫ সালের মার্চ মাসে টাইফয়েড রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করে। এর কয়েক সপ্তাহ পরই হিটলারের পতন হয়।
আনার লেখা দিনলিপির প্রায় পুরোটা উদ্ধার করা সম্ভব হলেও ১৯৪২ সালের ডিসেম্বর থেকে ১৯৪৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত সংশোধিত ডায়েরির মূল সংস্করণটি উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। যুদ্ধে বেঁচে যাওয়া বাবা অটো ফ্রাঙ্ক প্রথম দিকে আনার ডায়েরিগুলো প্রকাশ করতে রাজি ছিলেন না, তবে শেষে তিনি মত পরিবর্তন করেন। অটো ফ্রাঙ্ক আনার দিনলিপিগুলো ১৯৪৭ সালের ২৫ জুন ডাচ্ ভাষায় প্রকাশ করেন, বইয়ের নাম দেন হেট অ্যাকটারবুস। পরে বইয়ের নাম পাল্টে রাখা হয় আনা ফ্রাঙ্কের ডায়েরি, কেউ কেউ এটির নাম দেন দি ডায়েরি অব এ ইয়ং গার্ল। এ পর্যন্ত প্রায় ৭০টি ভাষায় আনা ফ্রাঙ্কের ডায়েরির কয়েক শ সংস্করণ প্রকাশ পেয়েছে।

আনার অন্যান্য লেখা
আনা ফ্রাঙ্ক লুকিয়ে থাকা অবস্থায় বেশ কিছু ছোট গল্পও লিখেছিল। সে এই গল্পগুলোর মধ্যে ৩০টি গল্প নিয়ে একটি বই প্রকাশের স্বপ্ন দেখেছিল, সে বইয়ের নাম ঠিক করে অ্যানেক্স ভবনের গল্প। এ গল্পগুলোর কিছু ছিল একেবারেই কাল্পনিক, আর কিছু ছিল বাস্তবকে আশ্রয় করে। যেমন—‘ব্লারি দ্য এক্সপ্লোরার’ ছিল কাল্পনিক চরিত্র নিয়ে গল্প; এ গল্পটি একটি ভালুকশাবকের পৃথিবী ভ্রমণের ইচ্ছা নিয়ে। ‘সানডে’ গল্পটি একটি অবরুদ্ধ পরিবারের ছুটির দিনের বর্ণনা, যা তাদের বাস্তবজীবনের সঙ্গে মিল ছিল।
১৯৪৩ সালের গ্রীষ্মে আনার বাবা আনাকে একটি হিসাবখাতা দিয়ে বলেন যে অ্যানেক্স ভবনে যেসব বই আছে, সেগুলো থেকে আনার পছন্দমতো বিভিন্ন উদ্ধৃতি লিখে রাখতে। আনা ওই হিসাবখাতায় ১৯৪৩ সালের আগস্ট থেকে ১৯৪৪ সালের জুলাই পর্যন্ত অনেক লেখকের বই থেকে উদ্ধৃতি লিখে রাখে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলেন বিখ্যাত গ্যোয়েটে, অস্কার ওয়াইল্ড থেকে শুরু করে ডাচ লেখক মুলতাতুলি ও জন গালসওর্থি পর্যন্ত।

আনা ফ্রাঙ্কের গাছ
২০১০ সালের ২৩ আগস্ট দুপুর দেড়টা দিকে আনা ফ্রাঙ্কের হর্স চেস্টনাটগাছটি ভেঙে পড়ে, আনার বদ্ধ ও বন্দিজীবনে অ্যানেক্স ভবনের পেছনের চেস্টনাটগাছটির আবেদন ছিল ভিন্ন। আনা বিভিন্ন সময় তার দিনলিপিতে ওই গাছটি সম্পর্কে তার পর্যবেক্ষণ আর অনুভূতি লিখেছে।
চেস্টনাটগাছটির বয়স হয়েছিল প্রায় ১৫০-১৭০ বছর। কয়েক বছর থেকেই বোঝা যাচ্ছিল যে গাছটির আয়ু শেষ হয়ে আসছে, তাই আমস্টার্ডাম পৌরসভা গাছটি কেটে ফেলার উদ্যোগ নেয়, কিন্তু আনা ফ্রাঙ্ক মিউজিয়াম, আনা ফ্রাঙ্ক ফাউন্ডেশনসহ বিভিন্ন সংস্থা ও ব্যক্তি এর বিরোধিতা করেন, সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতের আশ্রয়ও নেন।
গাছটিকে টিকিয়ে রাখতে দেদার অর্থ খরচ করা হয়, গাছের আশপাশের মাটি পরিশুদ্ধ করতে এক দফায়ই এক লাখ ৬০ হাজার ইউরো খরচ করা হয়। কিন্তু গাছটি দীর্ঘদিন ধরে এক ধরনের ফাঙাস আর কীটের আক্রমণে ক্ষয়ে যাচ্ছিল। ফলে ২০১০ সালের ২৩ আগস্ট দুপুর দেড়টায় ঝড়ে গাছটি শেষপর্যন্ত ভেঙে পড়ে। গাছটির ওজন ছিল ২৭ টন আর উচ্চতা ২৩ মিটার।
আনা ফ্রাঙ্ক গাছটির মালিক গাছের ভগ্নাংশ বার্লিন, নিউইয়র্ক, তেলআবিব ও আমস্টার্ডামে অবস্থিত ইহুদি জাদুঘরে দান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আনা ফ্রাঙ্ক ফাউন্ডেশন পাবে ওই গাছের একটি চাকতি। বছর তিনেক আগে আনা ফ্রাঙ্ক ট্রাস্ট গ্রাফটিংয়ের মাধ্যমে চেস্টনাটগাছটির বেশ কিছু চারা তৈরি করে বিভিন্ন জায়গায় বিতরণ করেছে। আশা করা যায় যে এই চারাগুলোর মাধ্যমে আনা ফ্রাঙ্কের গাছটি বেঁচে থাকবে আর আনা ফ্রাঙ্ককে স্মরণ করিয়ে দেবে।
(সূত্র - আনা ফ্রাঙ্কের ডায়েরি ও অন্যান্য লেখা;মুহাম্মদ লুৎফুল হক)

[ চলবে ]
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৫
২২টি মন্তব্য ২০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×