somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আজ বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ দিবস

১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:১৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


মানসিক রোগের চিকিৎসায় সরকারের নজরদারি জরুরি
-মোঃ নিজাম গাজী

মানসিক রোগ মরনব্যাধী রোগ নয়, তবে খুব দীর্ঘস্থায়ী জটিল একটি রোগ। মনের রোগই হলো মানসিক রোগ। দেহে যেমন বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে ঠিক তেমনি মানুষের মনেও রোগ হয়ে থাকে, যেটি সরাসরি মস্তিষ্কের সাথে সম্পর্কযুক্ত। দেহের রোগ দেখা যায়, বোজা যায়। কিন্তু মনের রোগ দেখা যায়না, অনেক ক্ষেত্রে বোঝাও যায়না। অতি দুঃজনক হলেও সত্য যে এই বিশ্বায়নের যুগে বাংলাদেশের প্রায় নব্বই শতাংশ মানুষ মানসিক রোগ সম্পর্কে জ্ঞাত নয়। এমনকি অধিকাংশ শিক্ষিত লোকেরও মানসিক রোগ সম্পর্কে ধারনা নাই। যেটি শিক্ষিত সমাজের জন্য কলঙ্কময় একটি অধ্যায় বহন করে। মানসিক রোগ যেকোনো ব্যক্তিরই হতে পারে। হোক সে শিক্ষিত-অশিক্ষিত, ধনী কিংবা দারিদ্র। এখন প্রশ্ন হলো মানসিক রোগের চিকিৎসার দায়ভার কে বহন করবে-পরিবার, সমাজ, রোগী নাকি রাষ্ট্র? প্রশ্নটি বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে অনেক জটিল। তাই এর উত্তরটা ও বোধহয় জটিল। তবে প্রশ্ন এবং উত্তর জটিল হলেও মানসিক রোগের চিকিৎসা পদ্ধতি সহজ হতে পারে।


মানসিক রোগের চিকিৎসার দায়ভার কার এ প্রসঙ্গে প্রথমে আসি পরিবারের নিকট। সাধারনত আমাদের দেশের একজন মানুষের ভালো-মন্দ প্রাথমিকভাবে দেখভাল করে পরিবার। তাই নিশ্চয়ই মানসিক রোগের প্রাথমিক পর্যায়ের চিকিৎসার দায়ভার সম্পূর্ণই পরিবারের উপর বর্তায়। কিন্তু আমাদের গ্রামীণ সমাজের পরিবার মানসিক রোগ সম্পর্কে একেবারেই অজ্ঞ। গ্রামীণ পরিবারের কোনো সদস্য মানসিক ভাবে অসুস্থ হলে পরিবার তাকে ভূতে ধরেছে বলে মনে করে বিভিন্ন ওঝা, বৌদ্ধ বা কবিরাজের নিকট নিয়ে যায়। ওঝা, বৌদ্ধ, কবিরাজরা তাবিজ, কবজ, ঝাড়, ফুক ইত্যাদী দিয়ে রোগীকে আরো অসুস্থ করে তোলে। ফলে রোগীর মানসিক রোগের তীব্রতা আরো বেড়ে যায়। তাহলে রোগী কি পরিবার থেকে সুচিকিৎসা পেলো? আবার পরিবার যদি অর্থনৈতিক দিক থেকে দূর্বল থাকে তাহলে রোগীর চিকিৎসার দায়ভার কে নিবে? আবার এমনটাও দেখা যায় যে অনেকে পারিবারিক নির্যাতনের কারনে মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে যায়। যে পরিবারের কারনে সে আজ মানসিক রোগী সে পরিবারের নিকট থেকে কী আদৌ সুচিকিৎসা আশা করা যায়? নিশ্চয়ই আশা করা যায়না। তাহলে তার চিকিৎসার দায়ভার কে নিবে, সমাজ, মানসিক রোগী নিজে নাকি রাষ্ট্র?


এবার আসি সমাজ প্রসঙ্গে। মানসিক রোগের অন্যতম একটি কারণ হলো সমাজের মানুষের দ্বারা নিগৃহীত হওয়া। আবার একজন মানুষ অসুস্থ হলে সে লজ্জা ও ভয়ের কারনে সমাজের বাহিরে থাকে। সমাজের অনেক লোকজন তাকে নিয়ে ঠাট্টা করে, মজা করে, উপহাস করে। প্রত্যেক ব্যক্তিরই সমাজে একটা আত্মসম্মান বোধ আছে, হোক সে দারিদ্র কিংবা রোগী, তাই সে তার আত্মসম্মান বোধের কারনে সমাজের নিকটও চিকিৎসার জন্য সাহায্য চাইতে অনীহা প্রকাশ করে থাকে। এক্ষেত্রে লজ্জাই বেশি দায়ী। তাছাড়া সমাজের খুব কম সংখ্যক লোকেরই মানসিক রোগ সম্পর্কে ধারণা রয়েছে। তাই সমাজের অধিকাংশ লোক মানসিক রোগীকে নেতিবাচক ও নিচু চোঁখে দেখে থাকে। সমাজের অনেক লোক মানসিক রোগীকে পাগল হিসেবে আখ্যায়ীত করে তার সাথে বিমাতাসূলভ আচরন করে থাকে। যার কারনে রোগীর মানসিক চাপ জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পায়। যেটি সত্যিই ন্যাক্কারজনক ঘটনা। তাহলে এই অচেতন সমাজ থেকে কী কখনও মানসিক রোগের সুচিকিৎসা আশা করা যায়? নিশ্চয়ই যায়না। তাহলে রোগীর চিকিৎসার ব্যায়ভার কে বহন করবে? এটি একটি গুরুত্ববহ প্রশ্ন।


এবার আসি মানসিক রোগের চিকিৎসা গ্রহনের ক্ষেত্রে মানসিক রোগী নিজে কতটা সক্ষম সেই প্রশ্নে। মূলত একজন ব্যক্তি মানসিকভাবে অসুস্থ হলে তার সর্বপ্রথম যে সমস্যা দেখা দেয় সেটি হলো অর্থনৈতিক সমস্যা। কেননা রোগী যদি কোনো কর্মস্থলে থাকেন তাহলে সেখানে তার দায়িত্বের অবহেলার কারণে তাকে ঐ কর্মটি ত্যাগ করতে হয় বা সাময়িক প্রত্যাহার করতে বাধ্য করা হয় অথবা রোগী তার সমস্যার কারণে নিজ থেকেই কর্মটি ছেড়ে দেন। কেনোনা একজন মানসিক রোগীর পক্ষে সুষ্ঠুভাবে কোনো কাজ পরিচালনা করা সম্ভব নয়। অবশ্য একথা বলে রাখা ভালো যে আমাদের দেশে অনেক লোক আছেন যারা বিভিন্ন স্তরে উচ্চ পর্যায়ে চাকুরী করেন, কিন্তু তারা মানসিক রোগী। আর তারা এটি লজ্জা ও চাকুরী হারানোর ভয়ের কারনে প্রকাশ করেন না। আবার অনেকে জানেনইনা যে তারা মানসিক রোগী। তাহলে একটু ভেবে দেখা যাক যে একজন মানসিক রোগী কর্মকর্তার নিকট থেকে জনগন কেমন সেবা পেতে পারে? এক্ষেত্রে ব্যাপক অনিয়ম ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। যার ফল ভোগ করতে হয় সাধারণ মানুষকে। মুলত সমাজ মানসিক রোগকে নেতিবাচক ও উপহাসের চোঁখেই বিবেচনা করে থাকে। তাছাড়া একজন মানসিক রোগী নিজেকে নিয়ন্ত্রনের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। কেননা মানসিক রোগী সবসময় সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগে এবং তাদের মনোজগতে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। তাহলে রোগীর নিজ থেকে চিকিৎসা নেওয়া অসম্ভবই বটে। তাই এখানেও প্রশ্ন থেকে গেলো যে মানসিক রোগীর চিকিৎসার দায়ভার কার??


এবার আসি সরকার বা রাষ্ট্র প্রসঙ্গে। মূলত ম্যালথাসের জনসংখ্যা তত্ত্ব মতে অধিক জনসংখ্যা দেশের বোজা, কিন্তু জনসংখ্যাকে যদি সম্পদে রুপান্তরিত করা যায় তাহলে তা কখনও বোজা হতে পারেনা। কিন্তু একথা সত্য যে একজন মানসিক রোগী পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রের বোজা। তাই এই বোজাকে সুস্থ করে সম্পদে রুপান্তরিত করার দায়িত্ব সরকারের তথা রাষ্ট্রের। কেননা একজন মানসিক রোগী যদি কোনো প্রকার অপরাধ করে থাকে তাহলে তার বিচার করার অধিকার রাষ্ট্রের আছে। তাই রাষ্ট্র যদি বিচার করার অধিকার রাখে, তাহলে নিশ্চয়ই একজন মানসিক রোগীর চিকিৎসার জন্য সমস্ত দায়ভার রাষ্ট্রেরই নেওয়া উচিত। কিন্তু অতী দুঃখজনক হলেও সত্য যে সরকার এখন পর্যন্ত ও দেশের মানুষকে মানসিক রোগ সম্পর্কে আশানুরূপ জানাতে সক্ষম হয়নি। যদিও সরকার ইতোমধ্যে মানসিক রোগের আইন-২০১৮ প্রনয়ন করেছে। যেটি প্রশংসাজনক এবং এটি বাস্তবায়িত হলে অনেক মানসিক রোগী সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারবে। কিন্তু প্রশ্ন হলো এই আইনের সুফল আসলেই কি মানসিক রোগীর দোরগোড়ায় পৌছাবে? এই আইন কি বাস্তবে প্রয়োগ করা হবে?? সরকারের উচিত মানসিক রোগ সম্পর্কে নানামূখী প্রচারণা চালানো। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যপুস্তকে মানসিক রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত সংযোজন করা। সরকারি ভাবে আমাদের দেশের উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে মানসিক রোগের কোনো প্রকার পৃথক চিকিৎসার ব্যবস্থা নাই। যেটি দেশের জন্য চরম লজ্জাদায়ক ও দুঃখজনক। এমনকি বিভাগীয় পর্যায়েও মানসিক রোগের তেমন ভালোমানের কোনো সরকারি চিকিৎসা পাওয়া যায়না। তাই সরকারের উচিত প্রতিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মানসিক রোগ বিভাগ খোলা এবং একজন করে হলেও মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ নিয়োগ দেওয়া। আমাদের দেশে মানসিক রোগের দুটি বিশেষায়িত হাসপাতাল রয়েছে। পাবনা মানসিক হাসপাতাল ও ঢাকার জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট। তবে এই দুটি বিশেষায়িত হাসপাতালের চিকিৎসা পদ্ধতি কিছুটা হলেও প্রশ্নবিদ্ধ। পাবনায় অনেক মানসিক রোগীদের সাথে অসদাচরণ ও শারিরীক ভাবে নির্যাতনের ঘটনা পত্র-পত্রিকা মারফত জানা গেছে। যেটি বাংলাদেশ চিকিৎসা বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে কলঙ্কময় ও নিন্দনীয় একটি অধ্যায়। অথচ মানসিক রোগীর সাথে অসদাচারন করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। তাছাড়া এই দুটো বিশেষায়িত হাসপাতালের পরিবেশ একেবারেই নিন্মমানের। এখানে রোগীদের পশুর মত লাইনে দাড় করিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়। এহেন পরিবেশে অনেক মানসিক রোগীর রোগ আরো বেড়ে যাওয়ার শঙ্কাই থেকে যায়। যেটি রোগীর সুস্থতার ক্ষেত্রে বড় ধরনের অন্তরায়। তাই মানসিক রোগের পরিবেশের দিকে সরকারের সুনজর দেওয়া উচিত। কেননা সুন্দর পরিবেশই হতে পারে রোগীর সুস্থ হওয়ার অন্যতম হাতীয়ার বা মাধ্যম।


যদিও ঢাকা শহরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ সহ অনেক মেডিকেলেই মাত্র দশ টাকা দিয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ও বিনামূল্যে ওষুধ পাওয়া যায়। কিন্তু চিকিৎসকগন রোগীকে যথেষ্ট সময় দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। এমনকি অনেক চিকিৎসক রোগীর সাথে ভালো আচরণ করেন না। যার ফলে রোগীর মানসিক রোগ আরো তীব্র আকার ধারন করে। যদিও একজন চিকিৎসকের ভালো আচরণ হতে পারে মানসিক রোগের সবচেয়ে বড় ওষুধ। তাই এক্ষেত্রে সরকার তথা স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের সুনজর দেওয়া উচিত। অধিকাংশ হাসপাতালে হাসপাতাল সমাজসেবা কার্যক্রম রয়েছে, কিন্তু তাদের ভূমিকা অতী নগন্য। তাই সরকারের এদিকেও নজর দেওয়া উচিত। সরকারের উচিত মানসিক রোগ সম্পর্কে ব্যপক জনমত গঠন করা এবং মানসিক রোগ ও রোগীকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া। এবং সরকারের আরো উচিত মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য বিকল্প কিছু ভাবা। শিক্ষার ক্ষেত্রে যেমন সবার আগে শিশু, ঠিক তেমনি চিকিৎসার ক্ষেত্রে সবার আগে মানসিক রোগকে প্রাধান্য দেওয়া উচিত। প্রতিটি বিভাগীয় শহরে একটি করে মানসিক রোগের বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণ করা উচিত বলে মনে করি। টেলিভিশনে নিয়মিত মানসিক রোগ সম্পর্কে প্রচারণা চালানো। প্রতিটি মাসে চিকিৎসকদের নিয়ে সভা ও সেমিনারের আয়োজন করা। একজন মানসিক রোগী পরিবার ও সমাজ থেকে নিপীড়নের স্বীকার হলে সে নিজেকে নিয়ন্ত্রন করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। ফলে সে দেশের বোজা হয়ে বিভিন্ন ধরনের সামাজিক অপরাধ এবং আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। তাই সরকারের উচিত এইসব মানসিক রোগীর চিকিৎসা সহ সম্পূর্ণ দায়ভার নেয়া। এবং রোগীকে বোজা থেকে সম্পদে রুপান্তরিত করা। মনে রাখতে হবে একজন মানসিক রোগীর শেষ ঠিকানা সরকার তথা রাষ্ট্র। আত্মহত্যা এবং সামাজিক অপরাধ বন্ধ করাসহ রোগীর সুচিকিৎসার সম্পূর্ন দায়িত্ব বা দায়ভার সরকার তথা রাষ্ট্রের। কেননা বোজাকে সম্পদে পরিণত করার দায়িত্ব যেমন পরিবারের তেমন রাষ্ট্রেরও। রোগীকে সুচিকিৎসা প্রদান করাসহ পুনর্বাসনের দায়িত্ব রাষ্ট্রেরই। তাই সরকার মানসিক রোগকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিয়ে এহেন উদ্যোগ গ্রহন করবে বলে-প্রত্যাশা করি।।


-মোঃ নিজাম গাজী,
কবি, লেখক ও সাহিত্যিক
স্নাতকোত্তর শেষ বর্ষ(রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ),
সরকারি পিসি কলেজ, বাগেরহাট।
মোবাঃ-০১৭৬৭৭৮৯২৯৯।
ইমেইলঃ[email protected]

সর্বশেষ এডিট : ১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:১৬
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×