somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

লেনিনবাদ তত্ত্বের প্রবক্তা এবং সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা ভ্লাদিমির ইলিচ উলিয়ানভ লেনিনের ৯৬তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

২১ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিপ্লবী নেতা ভ্লা­দিমির ইলিচ উলিয়ানভ লেনিন। লেনিন এই বিশ্বের প্রথম স্বার্থক বিপ্লবী যিনি একটি সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র কাঠামোর বাস্তব রূপ দেন। রাশিয়ার শোষিত মানুষকে অত্যাচারী জারের শাসন থেকে তিনি শুধু মুক্তই করেননি, বরং তার আদর্শে অণুপ্রাণিত হয়ে বিশ্বের অগণিত মানুষ শোষণ-নিষ্পেষণের হাত থেকে মুক্তির উপায় খুঁজে পায়। পৃথিবীর বুকে রাশিয়ায় প্রথম শ্রমিক শ্রেণীর রাষ্ট্র পরিচালনার যুগান্তসৃষ্টিকারী নভেম্বর বিপ্লবের নেতা মহামতি ভি আই লেনিন। আত্মত্যাগে অবিস্মরণীয় এই মানুষটি নিজের সুখ স্বাচ্ছন্দের কথা ভাবেননি, চিরকাল কাটিয়েছেন দারিদ্রের মাঝে। জীবনের অনেকটা সময় তার কেটেছে নির্বাসনে। তিনিই বিশ্বের প্রথম সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা। লেনিন ১৯১৭ থেকে ১৯২৪ সাল পর্যন্ত রাশিয়ার বলশেভিক পার্টির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর প্রকৃত নাম ছিল ভ্লাদিমির ইলিচ উলিয়ানভ। রাশিয়ান স্যোশাল ডেমোক্র্যাটিক লেবার পার্টি গঠনের সময় তিনি ছদ্মনাম গ্রহণ করেন। সাইবেরিয়ার লেনা নদীর নামানুসারে তিনি নিজের নাম রাখেন লেনিন। তিনি বিশ্বের প্রথম সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রতিষ্ঠাতা এবং অক্টোবর এবং মহান নভেম্বর বিপ্লব-এ বলশেভিক দের প্রধান নেতা ছিলেন। দীর্ঘ সংগ্রামের পর লেনিন ১৯১৭ সালের ৭ নভেম্বর রাশিয়ায় সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক ইউনিয়ন প্রতিষ্ঠা করেন। মার্ক্সবাদের বাস্তব প্রয়োগ করে তিনি রাশিয়ায় সকল কলকারখানা থেকে ব্যক্তিমালিকানা বিলুপ্ত করেন এবং শ্রমিকদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন। আজ এই মহান নেতার ৯৬তম মৃত্যুবার্ষিকী। ভ্লাদিমির ইলিচ উলিয়ানভ লেনিন ১৯২৪ সালের আজকের দিনে মস্কোতে মৃত্যুবরন করেন। মৃত্যুদিনে তাঁর প্রতি আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।


ভ্লাদিমির উলিয়ানভ ইলিচ লেনিন ১৮৭০ সালে ২২শে এপ্রিল জার শাসিত রাশিয়া'র ভল্গা নদীর তীরবর্তী সিমবির্স্ক নামক ছোট শহরে জন্ম গ্রহন করেন। সিমবির্স্ক শহরটি রাজধানী সেন্ট পিটার্সবার্গ থেকে ১,৫০০ মাইল দুরত্বে অবস্থিত ছিল। গণতন্ত্রবাদ-এর কট্টর সমর্থক লেনিনের পিতা ইলিয়া নিকোলায়েভিচ উইলিয়ানভ ছিলেন মাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষক, যিনি অসাধারণ মেধা আর অধ্যবসায়ের ফলে পরবর্তীতে শিববির্স্ক গুবেনিয়ার স্কুল পরিচালক হন। তাঁর মা মারিয়া আলেক্সান্ড্রাভনা উলিয়ানভা ছিলেন এক প্রথিতযশা চিকিত্সকের বিদুষী কন্যা এবং একজন বিশিষ্ট শিক্ষিকা। তিনি কয়েকটি বিদেশি ভাষা জানতেন, সাহিত্যে তার ভালো দখল ছিল, আর খুব ভালোবাসতেন সঙ্গীত। পিতা-মাতার বিচার বিবেচনা, লেনিন এবং তাঁর ভাইবোন দের মধ্যে গভীর ভাবে প্রভাব বিস্তার করেছিল। তাঁর দাদা আলেক্সান্ডার কে জার হত্যার ষড়যন্ত্রের অপরাধে ফাঁসি দেওয়া হয়। বিপ্লবী অ্যানা ইলিচনিনা ছিলেন লেনিন-এর দিদি এবং সহযোদ্ধা। ১৮৮৬ সালে ভ্লাদিমির ইলিচ-এর পিতৃ বিয়োগ হলে তাঁর মায়ের উপর সংসারের যাবতীয় দায়িত্ব এসে পরে।


পাঁচ বছর বয়সেই ভ্লাদিমির পড়তে শেখে, নয় বছর বয়সে ভর্তি হয় সিমবির্স্ক জিমনেসিয়মের প্রথম শ্রেণীতে। পড়াশোনায় ভ্লাদিমির ছিলেন খুবই মনোযোগী। মেধা আর পাঠের প্রতি গুরুত্ববোধে তাকে আলাদা করে চেনা যেত, কঠিন পাঠের বেলায় সে আগ্রহেই সঙ্গীদের বুঝিয়ে দিয়ে সাহায্য করত। ক্লাসের পর ক্লাস উত্তীর্ন হয়ে এলো ভ্লাদিমির প্রথম শ্র্রেণীর পুরস্কার পেয়ে। ১৮৮৭ সালে সাম্মানিক স্নাতক ডিগ্রি লাভ করে কাজান বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন লেনিন। কিন্তু ছাত্রদের বিপ্লবী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাকে বহিস্কার করে। ১৮৮৯ সালে তিনি সামারা যান এবং স্থানীয় মার্ক্সবাদী দের নিয়ে একটি সংগঠন গড়ে তোলেন। পাঠ্যবইয়ের বাইরেও বিভিন্ন ধরনের বই পড়তেন লেনিন। তার অধীত সাহিত্যের মধ্যে একটা বড় অংশ জুড়েই ছিল বিপ্লবী গণতন্ত্রী লেখকরা। এরা ছিলেন বেলিনস্কি, হেতসের্ন, চের্নিশেভস্কি, দব্রলিউবভ ও পিসারেভের রচনা। ১৮৯১ সালে সেন্ট পিটার্সবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন পাস করে, সামারাতে আইন ব্যবসা শুরু করেন। এরপর তিনি সেন্ট পিটার্সবার্গ চলে আসেন এবং শীঘ্রই সেখানকার মার্ক্সবাদী দের অবিসংবাদী নেতা হিসাবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন। এখানেই লেনিন ক্রুপস্কায়া-র সাথে পরিচিত হন। ক্রুপস্কায়া শ্রমিক এবং কৃষক দের মধ্যে সাম্যবাদ এবং বিপ্লবী আদর্শের প্রচারে ব্রতী ছিলেন। ১৮৯৫ সালে লেনিন কারারুদ্ধ হন এবং ১৮৯৭ এ তাঁকে পূর্ব সাইবেরিয়ার এক নির্জন স্থানে নির্বাসিত করা হয়। কিছুদিনের মধ্যে ক্রুপস্কায়াকেও সেখানে নির্বাসিত করা হয়। পরবর্তীকালে তাঁদের বিবাহ সম্পন্ন হয়।


১৯০০ সালে নির্বাসন থেকে মুক্তিলাভ করে একটি সংবাদপত্র (বিপ্লবী প্রচারপত্র) প্রকাশ করার উদ্দেশ্যে লেনিন পৃথিবীর বিভিন্ন বড় বড় শহর (মিউনিখ ১৯০০-০২, লন্ডন ১৯০২-০৩, জেনেভা ১৯০৩-০৫ ) সফর করেন। এই সময় তিনি জুলিয়াস মার্টয়-এর সাথে মিলিত হয়ে দেশের বাইরে থেকেই "ইস্ক্রা" (স্ফুলিঙ্গ) নামক একটি সংবাদপত্র প্রকাশ করেন এর সাথে সাথে তিনি সর্বহারা শ্রেনী, তাদের অধিকার প্রভৃতি নিয়ে কিছু পত্র-পত্রিকা ও পুস্তক রচনা করেন। ১৯০২ সালে তিনি "আমাদের কি করতে হবে" শীর্ষক একটি পুস্তক রচনা করেন, যাতে বলা হয়- "বিপ্লবের নেতৃত্ব এমন এক অনুশাসিত দলের হাতে থাকা উচিত,যাদের প্রধান কাজ হবে অধিকারের জন্য লড়াই করা"। নির্বাসনে থাকাকালীন লেনিন ৩০টি পুস্তক রচনা করেছিলেন। যার মধ্যে অন্যতম ছিল "রাশিয়ায় পুঁজিবাদের বিকাশ", যা মার্ক্সবাদী দর্শনের উপর ভিত্তি করে রাশিয়ার অর্থনীতি সম্বন্ধে বিচার বিশ্লেষন করেছিল। এই সময়েই তিনি রাশিয়ার শোষিত শ্রমিক এবং সর্বহারা গোষ্ঠীকে নিয়ে একটি দল গঠনে উদ্যোগী হন। সকল কলকারখানা থেকে ব্যক্তিমালিকানা প্রত্যাহার করে সেগুলোতে শ্রমিকদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা ছিলো এর মূল উদ্দেশ্য। তিনি সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক ইউনিয়নের যে অর্থনৈতিক তত্ত্ব দেন, তা ‘লেনিনের নতুন অর্থনৈতিক নীতি’ নামে পরিচিত। তাঁর ভাবধারাকে ‘লেনিনবাদ’ বলে অভিহিত করা হয়-যা মার্কসবাদের উপর ভিত্তি করেই প্রতিষ্ঠিত।


১৯২৩ সালের মার্চ মাসের শেষ দিকে লেনিনের শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ হয়ে আসে। এভাবে কয়েক মাস চলার পর ১৯২৪ সালের ২১শে জানুয়ারি সন্ধ্যা ৬টা ৫০ মিনিটে মহান এই মানবতাবাদী নেতা ৫৪ বছর বয়সে মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণে মারা যান। ২৩ জানুয়ারি ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিনের শবাধার গরইক থেকে মস্কোয় এনে ইউনিয়ন ভবনের সভাকক্ষে রাখা হয়। ২৭ জানুয়ারি বিকাল চারটায় লেনিনের শেষকৃত্য অনুষ্ঠান শুরু হয়। ক্রেমলিনের দেয়ালের কাছে, বিশেষভাবে নির্মিত ম্যুজোলিয়ামে স্থাপিত হয় লেনিনের দেহ। পেত্রগ্রাদের শ্রমিকের অনুরোধে পেত্রগ্রাদের নাম হয় লেনিনগ্রাদ। তার মৃত্যুর সাথে অবসান হয় একটি বিপ্লবী চরিত্রের, একজন রাষ্ট্র নায়কের, এক মেহনতীদের নেতার। কিন্তু কি পেয়েছেন তিনি? যে রাশিয়ার মানুষের মুক্তির জন্য তিনি আজীবন কষ্ট সয়ে কাজ করে গেছেন, সেই রাশিয়া তেই আকাশ বাতাস কাঁপিয়ে অশ্লীল শ্লোগান ওঠে - লেনিনের মূর্তি ভাংগো ! ভেঙ্গে যায় সোভিয়েত রাষ্ট্র, লেনিনের মূর্তিও ভেংগে পড়ে। পূজিবাদীরা তাকে ডাকে শয়তান, সভ্যতা ধংসের প্রচেষ্টাকারী। ধার্মিকেরা নাস্তিক বলে উড়িয়ে দেয় তার সকল অক্ষয় অবদান। গুটিকয় যে কয়জন সমাজতন্ত্রের ধ্বজ্জাধারী বেঁচে আছেন, তাদের কীর্তি কলাপ দেখে লেনিন স্বয়ং ধরণীর কাছে প্রার্থনা করতেন দ্বিধা হবার জন্য ।


লেনিন ও বলশেভিক পার্টির নেতৃত্ব শ্রমিক, লালরক্ষী, সৈন্য ও নাবিকদের আত্মোৎসর্গী সংগ্রাম ও বীরত্বের ফলে বিশ্ব ইতিহাসে এক মহাসাফল্যের ঘটনা ঘটে- জমিদার ও পুঁজিবাদ ধ্বংস হয়। সমাজতান্ত্রিক জাগরণের মাধ্যমে রুশ বিপ্লবের নায়ক কমরেড ভি আই লেনিনের বলশেভিক বিপ্লব আলোড়িত করেছিল গোটা বিশ্বের মুক্তিকামী মানুষকে। তার আদর্শে মার্কসবাদকে বুকে ধারণ করে লাল পতাকাতলে একীভূত হয়ে সমাজ পরিবর্তনের শপথ নিয়েছিল হাজারো মানুষ। পৃথিবীতে যতদিন অবিচার থাকবে ততদিন তিনি বেঁচে থাকবেন। তাই তিনি বেঁচে আছেন। তিনি বেঁচে থাকবেন। যেহেতু পৃথিবীতে এখনো অবিচার আছে। তাই তিনি বেঁচে আছেন অবিচারের বিরূদ্ধে প্রতিবাদের দৃঢ় কণ্ঠস্বর হয়ে। আজ এই মহান নেতার ৯৬তম মৃত্যুবার্ষিকী। সোভিয়েত ইউনিয়নের মার্কসবাদী রুশ বিপ্লবী এবং কমিউনিস্ট রাজনীতিবিদ ভ্লা­দিমির ইলিচ উলিয়ানভ লেনিনের মৃত্যুবার্ষিকীতে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল
ফেসবুক লিংক
[email protected]
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে জানুয়ারি, ২০২০ সকাল ৮:০৭
৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×