somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্প#দু'ফোঁটা চোখের জল লেখা#নুরুন নাহার লিলিয়ান

১৫ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:১৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



"কান্তার বর শেষ পর্যন্ত তার পরকীয়া সম্পর্কে থাকা সেই সহকর্মীকেই বিয়ে করল! বুঝলাম না। কীভাবে সম্ভব! এমন প্রেমময় সুন্দর একটা সম্পর্ক ভেঙে যেতে পারে ।বিশ্বাস হয়না। "
কথা গুলো বলেই মোনালি দিদি তাঁর চেয়ারে গিয়ে বসলেন। সামনের টেবিলে ঘাড় নিচু করে আসফি ফাইল পত্র গুছাচ্ছে।
মাথা নিচু করা অবস্থায় বলল,"বিশ্বাস হবে না কেন। তাঁর সহকর্মী বিসিএস ক্যাডার। আগে থেকেই চাকরির বাজারে নারী পুরুষ সবার কাছেই বিসিএস ক্যাডার মানে সব কিছু মাফ! একটা শক্ত পদ পজিশনের কাছে গভীর ভালোবাসার কি মুল্য আছে।"
পাশের টেবিল থেকে মোনালি দিদি হতাশা ভরা কন্ঠে বলল, " তাই বলে আট বছরের সম্পর্ক, ছয় মাসের একমাত্র সন্তান কোন কিছুরই কী মুল্য নেই। আর কান্তাইবা যোগ্যতায় কম কীসে ছিল । দেখতে সুন্দর, পড়াশুনায় ভাল, পরিবার ও বংশমর্যাদা সব কিছুর দিক দিয়ে সুনাম ছিল । "
আসফি এবার নিজের চেয়ারে বসতে বসতে বলল," পৃথিবীতে মানুষ কে যে কী চায়। কান্তার বর এখন যাকে বিয়ে করেছে তাকে দেখলে আপনার বমি আসবে ঘেন্নায়। সমাজে লোকে সুন্দরি মেয়েদের বদনাম করে। তাঁরা নাকি সৌন্দর্য কাজে লাগিয়ে সুযোগ নেয়। অথচ দেখুন। কান্তার বর সব ছেড়ে যাকে ধুমধাম করে বিয়ে করল ওই এক সরকারি চাকুরি ছাড়া আর কোন যোগ্যতা নেই। "
মোনালি দিদি এবার একটু বিদ্রুপ করে বলল," আরে সবচেয়ে বড় যোগ্যতাই তো আছে। অন্যের বরকে পটিয়ে নিজের করে নেওয়া। অন্যের সন্তান কে পিতৃ স্নেহ থেকে বঞ্চিত করা।"
আসফি বলল," দিদি মেয়েটার তো একা দোষ না। দু'জনেই লোভী। অতি উচ্চাকাঙ্খী। আরে মানুষের রুচী হয় কিভাবে। মেয়েটাকে আমি চিনি। দেখতে যেমন কালো, মোটা গায়ে থলথলে মাংস আছে যা দিয়ে পুরুষকে আকর্ষণ করে। সে এর আগে কয়েকটা চাকরি করেছে।সব জায়গায় তাঁর বদনাম আছে৷ কোথাও সেট হতে পারেনি। তাঁর আগের বর সরকারি ব্যাংকে চাকরি করতো। তাঁর সাথেও বিয়ের আগে থেকে বছর দুই লিভ টুগেদার ও করেছিল। এখন সেই বর রাগে দুঃখে সোস্যাল মিডিয়ায় তাদের সেই গোপন অভিসারের গল্প ভাসিয়ে দিয়েছিল।আর লোকজন এখনও তা দেখে দেখে মজা নিচ্ছে। "
মোনালি দিদি সিরিয়াস ভঙ্গিতে বলল," মানুষের বাহ্যিক শারীরিক রূপ, অর্থনৈতিক ও সামাজিক অবস্থান কোন কিছুই দিয়ে কাউকে বিচার বৈষম্য করতে হয় না। কিন্তু কী জানো এই সব নারী পুরুষেরা যখন উপরে উঠার সিড়ি হিসেবে সম্পর্ক, আদর্শ ও নীতিবোধকে তুচ্ছ করে তখনই মানুষ তাঁর অন্যান্য নেগেটিভ বিষয় গুলোকে তুলে ধরে।"
আমি নবনীতা চৌধুরী। এক বছর হয় ব্যাংকে জয়েন করেছি। এতোক্ষণ ধরে আমার দুই সিনিয়র সহকর্মীর কথা শুনছিলেন। যে কান্তার কথা বলছিলেন তিনি আমার সরাসরি বস। ম্যাডামের পদ ছিল সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার। খুবই নরম, ভদ্র ও বিনয়ী ছিলেন ।কান্তা ম্যাডামের সাথে তাঁর বর শাহেদের অনেক বছরের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কয়েক বছর আগে তাঁরা বিয়ে করেছেন। তাঁরা যখন বিয়ে করে শাহেদ তেমন কিছুই করছিলেন না৷বিসিএস পরিক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন।
সংসারের সমস্ত খরচ, শাহেদের ছোট ভাইয়ের লেখা পড়ার খরচ পর্যন্ত কান্তা ম্যাডাম চালাতেন।তারপর শাহেদের বিসিএস এডমিনে হল। বছর ঘুরতেই কান্তা ম্যাডাম কন্যা সন্তানের মা হলেন। প্রথম সন্তান আর মাতৃত্বের নতুন অভিজ্ঞতার সাথে কান্তা ম্যাডাম ব্যস্ত হয়ে পড়েন।
এদিকে নতুন চাকরিতে শাহেদ জয়েন করার পর থেকেই ধীর ধীরে পাল্টে যেতে থাকে। কেমন একটা দূরত্ব তৈরি হয় কান্তা ম্যাডামের সাথে।নতুন বাবা হয়েছে সেদিকে তাঁর মনোযোগ নেই। সে কেবলই অফিসের ট্রেইনিং আর নানা ঝামেলার কথা বলে এড়িয়ে থাকতো৷

কান্তা ম্যাডামের সাথে টুকটাক খুনসুটি লেগেই থাকতো৷ এদিকে কান্তার মাতৃত্বকালীন ছয় মাসের ছুটি ও শেষ হয়ে যায়। যখন বাচ্চা, সংসার, চাকরি আর অন্যদিকে শাহেদের পাল্টে যাওয়ার সাথে মানিয়ে নিতে পারছিল না। তখন একদিন রাগ করে কোলের মেয়ে নিয়েই বাবার বাড়ি চলে যায়।এদিকে শাহেদের সাথে তাঁর বিবাহিতা সহকর্মী সুতপার পরকীয়াটা আরও গভীর হয়ে উঠে।

কান্তা ম্যাডাম সেই যে সামান্য খুনঁসুটির কারনে নিজের সংসার ছেড়েছিল। আর সেই সংসারে ফিরতে পারেনি।
কান্তা ম্যাডামের চাকরির জমানো টাকায় উপহার দেওয়া মোটর সাইকেলে করে শাহেদ সুতপাকে নিয়ে ঘুরে বেড়ায়। মানুষের মন বড্ড লোভী। কখনও টাকায় কিংবা কখনও শরীরের বিভ্রান্তিতে পড়ে। কান্তা যখন নতুন মাতৃত্বের ধকল আর বাচ্চার যত্ন নিয়ে হিমশিম খায়।

শাহেদের দু'চোখে তখন সুতপাকে নিয়ে নতুন করে হিসেবি সুখ খোঁজা। একই সাথে সরকারি নিশ্চিত চাকরি। স্বামী স্ত্রী হলে সমাজে অবস্থানটা ও শক্ত হয়। মানুষ আর কয়দিন কার ভেঙে যাওয়া গল্প মনে রাখে।
মানুষের চোখ সব সময় সামনের মানুষ গুলোর সামাজিক অবস্থান নিয়ে ব্যস্ত থাকে। বিপিটিএসিতে ট্রেনিংয়ের সময়ে দু'জনের গোপন অনৈতিক অভিসারের কথা পুরো ব্যাচমেটদের মুখে মুখে।
দু'জনের দুই জেলায় পোস্টিং হলেও অনিয়ন্ত্রণহীন মোহের স্রোতে দু'জনই ভাসতে থাকে।
সুতপার স্বামী বিষয়টি ধরে ফেলে। শুরু হয় দাম্পত্য কলহ। সুতপাকে তাঁর স্বামী ডিভোর্স দেয়। আর শাহেদ ডিভোর্স দেয় কান্তাকে।
সুতপার স্বামী কিছুদিন প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে সোস্যাল মিডিয়া গরম করে নিজস্ব বেডরুমের গল্প দিয়ে।আইন আদালত করে সুতপা ও শাহেদের চাকরিচ্যুতির নানা চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়। শেষে ক্লান্ত হয়ে একজন কে বিয়ে করে আবার সংসারী হয়ে যায়। কিন্তু কান্তা যে কাউকে কিছুই বলতে পারেনা।একদম নীরব হয়ে যায়। তারপর আশেপাশে সবার কাছ থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেয়।
দিন গড়াতে থাকে প্রাত্যহিক ও জীবীকার ব্যস্ততায়। আমরা সবাই যথেষ্ট মানসিক সাপোর্ট দেওয়ার চেষ্টা করি। কান্তা ম্যাডাম শব্দহীন কাজ করে যেতো।
একদিন ঠিক দুপুরবেলা আমরা সবাই মনোযোগ দিয়ে কাজ করছিলাম।হঠাৎ আমার বাম পাশের টেবিলের দিকে কি যেন ধপাস করে পড়ল। সবাই আকস্মিক ঘটনায় কিংকর্তব্যবিমুঢ় হয়ে পড়ল। কান্তা ম্যাডাম পানি খেতে গিয়ে গ্লাস হাতেই টেবিলের নিচে পড়ে গেছে। স্পট ডেড!
হাত পা ধরাধরি করে সবাই হাসপাতালে নিলেও ডাক্তার জানায় মস্তিস্কে রক্তক্ষরণে মৃত্যু। পরের দিন পুরো বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তার দায়িত্বপালন অবস্থায় আকস্মিক মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ে।
সোস্যাল মিডিয়া আর টিভির স্ক্রলে ভেসে উঠে ব্যাংক কর্মকর্তা কান্তম হাসান কান্তার রহস্যময় আকস্মিক মৃত্যুতে সবাই শোকাহত। সারা দেশে তাঁর মৃত্যুর দৃশ্যের সিসিটিভি ফুটেজটা ভাইরাল হয়ে যায়।
টিভি, নিউজ মিডিয়া গুলো বেশ কিছুদিন এই খবর ছেপে বেশ নিজেদের টিআরপি আর অর্থকুড়ি কামিয়ে নেয়।
তিনি আমার প্রথম বস ছিলেন। তাঁর পোড় খাওয়া, ঝলসে যাওয়া হৃদয়ের চিৎকার আমি শুনতে পেতাম। তাঁর গভীর নীরবতার মধ্যে। কাজ করতে করতে তিনি কোথায় যেন হারিয়ে যেতেন। আমি বুঝতাম তিনি হয়তো চোখের জল লুকাতে হারিয়ে গেছেন। তিনি ফাইলে সাইন করতে করতে থেমে যেতেন। আমি আঁড়চোখে দেখতাম তিনি ভেতরে ভীষণ রকম কষ্ট পাচ্ছেন। তাঁর বুকের ভেতরের ভালোবাসার পৃথিবীটা আগুনে পুড়ে কয়লা হয়ে যাচ্ছে।তিনি ভীষণ অসহায়। কিছুক্ষণ পর পর দীর্ঘশ্বাস দিতেন।

তিনি হয়তো ভেতরে ভেতরে কষ্টের সমুদ্রের অথৈজল সাতরে পার হওয়ার আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন। মৃত্যুর কিছুক্ষণ আগেও তিনি কয়েকবার পানি খেয়েছেন। তাঁর বুকের ভেতরের দাবানল হয়তো অতোটুকু গ্লাসের পানি নেভাতে পারেনি।

তিনি শতভাগ এসিডে ঝলসে যাওয়ার মতো ঝলসে গিয়েছিলেন। তাঁর লাল টুকটুকে গাল দুটো যেন চুপসে গিয়েছিল। তাঁর চোখের দিকে তাকালেই বুঝা যেতো তাঁর ভেতরের শক্তি প্রায় শেষ।

আমার খুব জানতে ইচ্ছে করতো পুরো দেশ কান্তা ম্যাডামের মৃত্যুর কথা জানে। শাহেদ কি জানে না। উনার ভেতরে কি একটু স্পর্শ করেনা! কেন এমন করে মানব চোখের সামনে দানব হয়ে যায়।
বেশ অনেক দিন হয়ে গেছে। আমরা কান্তা ম্যাডামের মৃত্যু শোক কাটিয়ে স্বাভাবিক কাজে মনোযোগ দিয়েছি।

গতকাল সন্ধ্যায় কাজ শেষে ফেসবুকে ঢুকি। দেখি শাহেদ আর সুতপার বিয়ে।ঢাকায় একটি বুফে রেঁস্তোরায় বেশ আয়োজনে। প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার দিয়ে সিনেমেটিক ভিডিওগ্রাফি ও ফটোগ্রাফি। তাঁদের বিয়ের জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনের ছবি দেখলে কেউ কোনদিন বুঝবে না এই দম্পতির সংসারের মাঝে একটা অদৃশ্য লাশ ভেসে আছে।

পৃথিবীটায় শত শত কোটি মানুষের বসবাস হলেও কিছু ঘটনা এমন করে ঘুরে চোখের সামনে চলে আসে যে মনেহয় আমরা মানুষেরা যতো কিছুই ভিড়ে লুকাতে চাই। কিন্তু তা কোন ভাবেই লুকানো থাকেনা।
সুতপার ছোটবোন আর আমার ছোট বোন একই ক্লাসমেট। শাহেদকে আমি আগেই দেখেছি যখন কান্তা ম্যাডামকে মোটরসাইকেলে করে ব্যাংকের সামনে নামিয়ে দিয়ে যেতো।
দু'টো মানুষের গল্প দুইদিকে চলে গেছে। কিন্তু মোটরসাইকেলে থেকে নামিয়ে দেওয়ার সেই নীরব সাক্ষী দেওয়া ফাঁকা রাস্তার জায়গাটা রয়ে গেছে। যেখানে কান্তা মোটরসাইকেল থেকে নামার পরও দাঁড়িয়ে থাকতো যতোক্ষণ পর্যন্ত শাহেদের মোটরসাইকেলটা ভিড়ে না মিলায়।সবাই হয়তো আরও কিছুদিন শাহেদের নতুন জীবনের গল্পটা নিয়ে ব্যস্ত থাকবে।তারপর একদিন সবাই ভুলে যাবে।

কিন্তু নীরব ফাঁকা রাস্তাটা হয়তো কোনদিন ভুলবে না কান্তা কতোটুকু গভীর করে শাহেদকে ভালোবাসতো। কতোটা গভীর চোখের জলে সে হারিয়ে গেছে। কেউ হয়তো কোনদিন কান্তার একান্ত কষ্টটা অনুভব করে দুফোঁটা চোখের জল ফেলবে না।

কিন্তু ফাঁকা রাস্তাটা চিৎকার করে কাঁদবে। আর বোধহীন মানব সমাজকে অভিসম্পাত করবে। কিন্তু মানব সমাজ কি তা শুনতে পাবে?দু'টো মানুষের ভালোবাসার যবনিকায় রাস্তাটা ও কষ্ট পেয়েছে। প্রাণহীন বস্তুতে ও মনের আঘাত পায়। কিন্তু মনের দাবীদার মানুষ গুলোর মনে কোন আঘাত অনুভব নেই।

গল্প#দু'ফোটা চোখের জল
লেখা#নুরুন নাহার লিলিয়ান
Nurun Nahar Lilian
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই জুলাই, ২০২০ বিকাল ৪:১৬
৯টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×