somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তিরিক্ষি মেজাজের সেই কিউট মেয়েটি.....

২৩ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-স্যার.....আপনি কি সবসময় এমন চুপচাপ থাকেন......!!!!!
মেয়েটার জিজ্ঞাসু চেহারা টা একবার ভাল করে দেখে নিলাম।এরকম ভাবে তাকিয়ে থাকা খুবই পরিচিত মনে হচ্ছে।ও....... অবিকল লামিয়ার মত লাগছে....
-স্যার.......?
-হুম!!!!!কি যেন বলছিলে......!!!?
-বল্লাম.....আপনি কি সবসময় এমন চুপচাপ....!!!
-কই আমি চুপচাপ!!!!!!আর তাছাড়া চুপচাপ স্বভাবের মানুষ কি তোমার পচ্ছন্দ নয়!!!!!!?
-না না স্যার..... আমি সেটা মিন করি নাই।আসলে অফিসে আপনাকে অলটাইম চুপ করে থাকতে দেখি তো......তাই বল্লাম।
-দেখো ফারিয়া.....আমি এখানে সময় কাটাতে এসেছি।আমি পারসোনাল কিছু সমস্যায় আছি,যার কারনে হয়তো বা একটু চুপচাপ.....
-সরি স্যার.......!!!!!!!
-না ইটস ওকে...... চল উঠা যাক....
-জি স্যার।
আমি নিল......যার সাথে কথা বল্লাম ও আমার অফিসের কলিগ।আমার এক ফ্রেন্ডের অনুরোধে এই অফিসে জয়েন করেছি।আমার ফ্রেন্ড এই অফিসের বস।সেই হিসাবে আমাকে সবাই সমীহ করেই চলে।আর এই মেয়েটা আরো বেশি।হয়তো আমাকে পচ্ছন্দ করে।ঠিক যেন লামিয়ার মত।ডিফারেন্স ইজ....ফারিয়া মেয়েটা ভদ্রভাবে সমীহ করে....আর লামিয়া!!!!!!!থাক বাদ দেই।
কলেজে পড়া অবস্থাই দেখতাম লামিয়া নামের মেয়েটা ক্যাম্পাস টা গরম করে রাখত।সিনিয়র ভাইরা পযন্ত ওকে ভয় পেত।কিছু হইলেই ছেলেদের মত তেড়ে আসত।হাহা!!!!!অবশ্য ও মেয়ে বলে কেউ কিছু বলতো না।কিন্তু!!!!!!এর যথেষ্ঠ কারনও আছে।
লামিয়ার মত কিউট মেয়ে ক্যাম্পাসে আর 2য় টা নাই।সব মেয়ে ওকে দেখলে হিংসা করতো।আর গেটাপ!!!!!!অলটাইম জিন্স,টি-শাট।উফ!!!!!!যা লাগতো না ওকে......বলে বোঝানো যাবে না।
এমন কিউট একটা মেয়ের মাথায় যতই সমস্যা থাক....ছেলেরা কিন্তু একটা চান্স নিবে লাইন মারার।কিন্তু তাতেও তার ভয়াবহ সমস্যা।সে নাকি কখনো রিলেশনই করবে না!!!!!!!কোন জোতিষ্যী তাকে কি পানি পড়া খাওয়াইছে কে জানে!!!!!!!
আমি ছিলাম শান্তিপ্রিয় লোক।আজাইরা প্যারা নিতাম না।ক্লাসে খুব মনোযোগ সহকারে লেকচার শুনতাম।যার কারনে ভাল ছাত্র হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলাম।
লামিয়া আর আমি একই ইয়ারে।তো একদিনের ঘটনা।আমরা তখন 2য় বষে উঠছি।ফাস্ট ইয়ারের একটা ছেলে লামিয়াকে প্রপোজ করে।ছেলেটা ওর সম্পকে কিছুই জানতো না।ওর যে মাথায় সমস্যা+সিনিয়র।লামিয়া ওর প্রপোজাল এক্সেপ করা তো দুরে থাক....সবার সামনে চড় মারে।আর খুব খারাপ ভাবে ছেলেটাকে অপমান করে.....যা না করলেও চলত।বিষয়টা আমার কাছে খুব খারাপ লাগে।তাই আমি সাথে সাথেই প্রতিবাদ করেছিলাম
-আপনি কিন্তু একটু বাড়াবাড়ি করলেন.....(আমি)
-তোমাকে কি কৈফিয়ত দিতে হবে......
-দেখেন.....ছেলেটা নতুন।ও আপনার সম্পকে কিছুই জানতো না।আপনি বুঝাতে পারতেন বিষয়টা।এভাবে অপমান না করলেও চলত।সে আপনাকে তার ভালবাসার কথা জানিয়েছে.......ভিক্ষা চায় নাই।
-তুমি ওর হয়ে এমন সাফাই গাইছো কেন!!!!!!!
-আমি ছেলে তো......তাই......!!!!!!শেইম....এসব মেয়েদের জন্য।
আমি ভেবেছিলাম.....আমার এই কথায় হয়তো ও শত্রুপক্ষ হয়ে যাবে।কিন্তু না!!!!!!এই কথায়ই ওর পরিবতন আসা শুরুকরে।
পরদিন ক্যাম্পাসে গিয়েই দেখলাম লামিয়া ছেলেটার কাছে সরি চাচ্ছে!!!!!!বাহ!!!!!এত ইম্প্রুভ!!!!!!!
-আমি কি তোমার বন্ধু হতে পারি.....!!!(লামিয়া)
-আমরা একসাথে পড়ি....সো উই আর ফ্রেন্ড....
-না মানে.....ভাল বন্ধু.....
-সময় হলেই হওয়া যাবে.....
-আমি কি এতই খারাপ......!!!!!
-উফ!!!!!কেউ বলছে আপনাকে.....!!!!!!
-তাহলে যে আপনি করে বলতেছো.....!!!!!
-আচ্ছা....তুমি।ওকে.....!!!!!?
-হু......
ওর মিষ্ট হাসিটা আমি সেদিন খুব উপভোগ করেছিলাম।তাই বন্ধুর হাত যখন বাড়িয়ে দিল....না করতে পারলাম না।এতলিষ্ট....ওর প্রপোজাল আর ফেলে দেওয়া যায় না!!!!!!
এভাবেই আস্তে আস্তে ভাল ফ্রেন্ড হওয়া শুরু করলাম।ইন্টারে ভাল রেসাল্ট করে একসাথে ভাসিটিতে এডমিট হলাম।এখন আমাদের সম্পক তুই তে চলে গেছে।কিন্তু ওর সেই তিরিক্ষি মেজাজটা আজও গেল না।
ওর সাথে থাকতে থাকতে ওর চরিত্র গুলো আমার উপর ইফেক্ট করছে।মানে এই বেশি কথা বলা,কাউকে হাসানো,পড়ালেখায় ফাকিবাজ...ব্লা...ব্লা......কিন্তু আরেকটা জিনিস আমি খেয়াল করে দেখলাম......আমি ওর প্রেমেও পড়ে গেছি এবং খুব জটিলভাবে........
-কিরে নিল......তুই এত দেরি করলি কেন!!!!!!
-আরে বুঝোস না!!!!!!রাস্তাঘাটে সিরিয়াস জ্যাম।
-তুই জ্যামের দোহাই দেস আমারে!!!!!!!হু......
-আরে চেতস কে!!!!!!
ঠাশ!!!!!!
-থাপ্পর টা খেয়ে আমি বসে পড়লাম।নাহ!!!!!ওর পথ আমারে ছাড়তে হবে।বাই চান্স বিয়ের পরও যদি এমন করে!!!......
ওই দিনের পর...একসপ্তাহ পযন্ত যোগাযোগ করি নাই আর ভাসিটিও যাই নাই।যেদিন গেলাম সেদিনই লামিয়া আমার কাছে ছুটে আসল
-কিরে.....তুই এইভাবে গায়েব হয়ে গিয়েছিলি কেন!!!!!!তোর ফোন বন্ধ কেন!!!!!তুই ভাসিটি আসিস না কেন!!!!তুই কি রাগ করছিস আমার ওপর!!!!!
-..............
-কিরে কথা বলছ না কেন.....!!!!?
-আমার ক্লাস আছে....আমি যাই.....
-ওই.....!!!!!!যাই মানে.....(রীতিমত চিৎকার করে)
-আস্তে লামিয়া.....কি শুরু করছিস!!!!!!এমনি আসি নাই।
হঠাৎই খুব নরম গলায় বল্ল
-আমি খুব সরিরে.....সেদিন আমার মাথা খুব গরম ছিল।তাই তোকে থাপ্পরটা মেরেছিলাম।ওকে তুই আজকে আমাকে মার......
বলেই গালটা সামনের দিকে বাড়িয়ে দিল।আমি ওর কাহিনি দেখে হাসলাম
-এই গালে মারা যায় না রে.....এই জায়গাটা আদর করতে হয়.....
লামিয়া হঠাৎই ভ্রু কুচকে তাকালো...
-মানে কি!!!!!!!তুই দেখি লুলামি করা শুরু করেছিস!!!!!!
-বাদ দে.....চল।
এমন কোমল চেহারার মেয়ের মেজাজ যদি এমন গরম থাকে..তাহলে কেমনে কি!!!!!!!
-লামিয়া......
-বল....
-তুই সবসময় এমন রেগে থাকস কেন....!!!!!
-কই!!!!!!(হেসে বল্ল)
-তুই কি বিয়ে করবি না......!!!!!!
-হু.....বাট সেরকম ছেলে এখনো পাই নাই....
তোর যেই মেজাজ.....এই মেজাজ দেখে তোরে বিয়ে করবো কে!!!!!!আজাইরা.....
-একটা রিলেশন কর.....
-কার সাথে......!!!!!!
-ইয়ে মানে....তোর পচ্ছন্দ মত একটা ছেলেকে......
-আমার তো কাউকেই পচ্ছন্দ হয় না.....
-কাউকেই না.......!!!!!(নিরাশ হয়ে)
-তোর হঠাৎ আমার বিয়ে,রিলেশন নিয়ে মাথা ব্যাথা শুরু হল কেন.....!!!!
-না এমনি....
-তুই কি আমার প্রেমে পড়ছোস নাকি!!!!!!!
যাহ শালা!!!!!আসল জায়গায় হাত দিসে!!!!!এখন কি করি!!!!
-কিরে বল.....!!!?
-চল কিছু খাই.....খিদা লাগছে।
লামিয়া ভ্রু কুচকে উঠে দাড়ালো....আমি অসহায় বিড়ালের মত ওর পিছু পিছু যেতে থাকি.......
.
.
দিনের পর দিন যায়....লামিয়াকে এখনো মনের কথা জানাতে পারিনি।প্রত্যেকটা দিন বের হই...ওরে মনের কথা জানাতে.. কিন্তু যেই তিরিক্ষি মেজাজ....কোন সময় কি করে!!!!!
কিন্তু সুযোগ মনে হয় নিজ হাতেই আমার হাতে ধরা দিয়েছিল।
-নিল....
-বল....
-তোর পরিচিত কোনো কাজি অফিস চেনা আছে....!!!?
-মানে কি!!!!!
বুঝলাম না....হঠাৎ ওর মুখে কাজি অফিসের কথা....
-বাবা আমার বিয়ে ঠিক করছে....তাই আমি পালিয়ে বিয়ে করবো....
-কাকে....!!!?(আতংকিত হয়ে)
-কেন....!!!!!আমার কি ছেলের অভাব....!!!!!
-আরে....যারে তারে কি বিয়া করা যায় নাকি!!!!!অদ্ভুদ.....
-কেন তুই আছোস না.....!!!!"
-মানে কি!!!!!!!
ওর মুখে দুষ্টামির হাসি....কাহিনি কি!!!!এই মাইয়া আমারে বিয়ে করতে চায়....!!!
-তুই আমাকে বিয়ে করবি....!!!!
-হু....কেন তোর কোন সমস্যা....!!!!
-অবশ্যই....
লামিয়া সরু চোখে আমার দিকে তাকালো.....মেজাজ গরম হওয়ার সংকেত আর কি!!!
-কি সমস্যা!!!!!
-এই যে....অলটাইম রেগে থাকিস!!!!এরকম রাগিনি মেয়েকে কি বিয়ে করবো....
-অই!!!!!কি বল্লি তুই.....!!!!!!আমারেই তোর বিয়ে করতে হবে....নাহলে মাড়িতে একটা দাতও থাকবো না.....
বলেই ঘুরে দাড়ালো....যাহ!!"""বেশি রাগিয়ে দিলাম মনে হয়.....আরে আমার তো খুশি হওয়ার কথা.....
-আমাকে সিরিয়াস বিয়ে করবি!!!!!!
-কি মনে হয়......ফাইজলামি করতেছি....!!!!!
-তাহলে চল.....
ওর মুখে মুহুতেই হাসি ফুটে উঠলো....
-শোন....বিয়ের পরও কিন্তু আমি তোকে তুই বলে ডাকবো......
-তোর যেমনে ইচ্ছা ডাকিস.....আমার আপত্তি নাই.....
.
.
.
.
-স্যার.....!!?
অনেকক্ষন ধরেই মনে হয় ভাবনার জগতে ছিলাম....তাই আশে পাশে সবাই আমার দিকে তাকিয়ে আছে.....
-হ্যা....বলো ফারিয়া....
-স্যার আপনাকে ডাকছিলেন.....
-ও আচ্ছা...... আসতেছি।
আমি রাফির রুম এ গেলাম....
-আরে নিল....কি অবস্থা তোর....
-এই তো....আগের মতই....
-আহ!!!!!!অফিস কেমন লাগছে....?
-যেমন লাগার কথা....
-অই...তুই সহজ ভাবে কথা বলতে পারিস না......!!!!!?
-প্যাচের সাথে থাকতে থাকতে আমিও প্যাচমারকা হয়ে গেছি।
-ভাবীর সাথে এখনো কথা বলিস না....?
-না....
-কি একটা আজাইরা বিষয় নিয়া.....
-রাফি চুপ থাক......
.
.
.
লামিয়ার সাথে বিয়ের পর কয়েকমাস ভালই কেটেছিল।কিন্তু ওর ওই তিরিক্ষি মেজাজের জন্য মাঝে মাঝে ঝগড়া লাগতো....ও চিৎকার করলেও আমি কখনোই করতাম না।আর প্রথম অবস্থায় চাকরি না পাওয়ায় দারিদ্রতার জন্য মেজাজ গরম থাকতো....
কিন্তু ব্যাপক হারে লাগে আমাদের ফাস্ট এনিভারসারিতে।আমি তখন নতুন চাকরি পেয়েছি।ভাল বেতন।তাই সবসময় বসের মন জুগিয়ে চলতাম।সেদিন লামিয়া আমাকে তাড়াতাড়ি আসতে বলেছিল।ও নাকি বাইরে ক্যান্ডেল লাইট ডিনার করবে....
কিন্তু সারাদিন কাজের এত প্রেশার ছিল যে আমি সব ভুলে গেলাম।বাসায় ফিরেছিলাম রাত 10 টার পর.....তারপর আর কি!!!!তুমুল কান্ড ঝগড়া।সেদিন আমারো মাথা গরম ছিল।একপর্যায় ওকে একটা থাপ্পর দেই।ও আর কিছু বলেনি.....সকালেই ব্যাগ গুছিয়ে একটা চিঠি রেখে ওর বাবার বাসায় চলে যায়।আজ প্রায় এক বছর যাবৎ ওর সাথে যোগাযোগ নেই।
ও যদি আমাকে ছাড়া বাচতে পারে....আমি পারবো না কেন!!!!!!!সেই থেকেই আমি চুপচাপ.......
আমাদের 2য় এনিভারসারি কাল।গতবার এই দিনেই ওর সাথে ঝগড়া লাগে.....ওর কি এখনো রাগ আমার ওপর....এতই কি অপরাধ করেছিলাম.....
বাসার ছাদে দাড়িয়ে আছি.....খুবই মন খারাপ লাগছে....সিগারেট টা হাতেই শেষ হয়ে যাচ্ছে....কি কারনে এই জিনিসটাও ভাল লাগছে না।আনমনে দাড়িয়ে ছিলাম কতক্ষন কে জানে....মনে হল আমার পিছনে কে যেন দাড়িয়েছে.....পিছনে ঘুরতেই.....
সেই রাগিনি মেয়েটি....সেই তিরিক্ষি মেজাজের মেয়েটি.....কিন্তু আজ এই চেহারায় আমি বিষন্ন ভাব ছাড়া আর কিছুই দেখলাম না।
-কেমন আছিস......(লামিয়া)
-যেমন রেখে গিয়েছিলি....!!!!!
-আমি কেমন আছি জিজ্ঞেস করবি না......!!!!!
-যেমন থাকার কথা......
-তুই অনেক বদলে গেছিস নিল.....
-আমি তো বদলাতে চাইনি....আমাকে বাধ্য করা হয়েছে....
-আমার ওপর কি তোর অনেক রাগ......?(চোখে পানি)
-নাহ!!!!!!আমি রাগ করার কে....রাগ তো আল্লায় সব তোরে দিছে.....যার কারনে সামান্য বিষয় নিয়ে তুই আজ 1 বছর যাবত যোগাযোগ করিস নি.....
-তুই তো করতে পারতি......
-কেন....আমার কি ঠ্যাকা পড়ছে......!!!
-তাহলে কি আমার ঠ্যাকা.....!!!!!?
-কে জানে.....
-নিল.....আমি ঝগড়া করতে আসি নি.....(কেদে ফেল্ল)
-তাহলে কিসের জন্য আসছিস......?
-ভালবাসা পেতে.....
-এই মেজাজে ভালবাসা পাওয়া যায় না.....
-আমি খুব সরি.....অনেক সরি.......সরি..সরি.......অনেক বেশি সরি.....!
আবার সেই আবদার.......এই মেয়ে এত প্যারা দিতে পারলো আমাকে......
-এখনো কি জড়িয়ে ধরবি না আমাকে.......!!!!!
-আমার কি এতই ঠ্যাকা পড়ছে......
-উফ!!!!!ত্যাড়ামি বাদ দে না প্লিজ......!!!!!!!
আমি আস্তে আস্তে ওর সামনে গিয়ে দাড়ালাম।তখনো অবিরাম মেয়েটা কেদে চলছে.....কি মেয়ে....তারপরো ওর কথাই সব...আমার কথার ভ্যালু নাই
কিন্তু এই মুহুতে আর ঝগড়া ভাল লাগছে না।তাই আমিই ওকে জড়িয়ে ধরলাম
-এখন ঠিক আছে.....!!!!!
-হু.....
-আর করবি এমন.....!!!!
-উহু........
-সত্যি তো......
-হুম.....
-তাহলে ভালবাসি বল.....
-তুই আগে বল.....?
-ভালবাসি.....
-আমি বলুম না....
হাহ!!!!!!কিচ্ছু বলার নাই আর.......
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:২৪
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খুলনায় বসবাসরত কোন ব্লগার আছেন?

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:৩২

খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় তথা কুয়েট-এ অধ্যয়নরত কিংবা ঐ এলাকায় বসবাসরত কোন ব্লগার কি সামুতে আছেন? একটি দরিদ্র পরিবারকে সহযোগীতার জন্য মূলত কিছু তথ্য প্রয়োজন।

পরিবারটির কর্তা ব্যক্তি পেশায় একজন ভ্যান চালক... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×