somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

MiSsIoN aCcOmPlIsHeD bY টাপলামি.....

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৪৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রাস্তা দিয়ে হাটছিলাম আর ভাবতাছিলাম.......সালার একটা প্রেমও করতে পারতাছি না।যেই মাইয়ার দিকে তাকাই....ভাল্লাগে।এমনে করলে তো চলবো না।অন্যের কিসমত মাইরা তো লাভ নাই......কি যে করি......
এইসব ভাবতে ভাবতেই কেমনে আফতাফনগর আইসা পড়ছি।যারা এই রোডের পাপি.....মানে আর কি....এই রোডে যাতায়াত করেন।তারা নিশ্চয়ই জানেন এই জায়গা সম্পকে.....!!!!!!
আমার মনে কিন্তু এমন কিছু ছিল না।যাই হোক......কিছুদুর যাইতেই দেখলাম এক মেয়ে খুব আস্তে আস্তে হাটতাছে.....ঘটনা কি!!!!!!!এইসব এরিয়ায় তো মাইয়া সিংগেল থাকে না!!!!!!তাইলে কি মাইয়ার সিট খালি এখনো..!!!!!!!!!!আহ!!!!!কার মুখ দেখছিলাম আজকা!!!!!!!
তো আমি রাস্তার আরেক পাশে গেলাম যাতে মেয়েটারে দেখা যায়।মেয়ে মনে হয় নিজেও বুঝতে পারছে আমি তারে ফলো করতাছি.....ওয়েল ডিজিটাল দেশের মেয়ে!!!!!!!এইসব ব্যাপারে বেশি জানে.......
তা আমি মেয়েটার দিকে তাকাইতে তাকাইতে রাস্তা পার হচ্ছিলাম....হঠাৎ রিকশা আমার ওপর উঠাইয়া দিল.......ও মা!!!!!!!!!বলে,দিলাম এক চিল্লানী....
-ওই মামা....ওই।পাইসো কি!!!!!!!!বলা নাই,কওয়া নাই.....দিলা উঠাইয়া......ওই মাইয়ার দিকে তাকাইয়া গাড়ি চালাইয়া দিলা আমার উপর উঠাইয়া.......!!!!!!
-মামা....কি করুম....!!!!!!!আপনেও তো হের দিকে তাকাইয়া.....
-ওই..আমি তাকামু দেইক্ষা কি তুমিও তাকাইবা!!!!!!!!!
-মামা.....চোখ তো ওদিকে যায়......
-কন্ট্রোল কর
বলেই মেয়ের দিকে তাকাইলাম......একবার আমার দিকে তাকালো......!!!!!!আহ!!!!!কি কোমল চেহারা!!!!!!!
মেয়েটা দোটানায় পড়ে গেছে.....আমার কাছে আসবে নাকি চলে যাবে...!!!অগত্যা আমার দিকে আসা শুরু করল।আমি তখনো চিল্লাতেই আছি.....
-আপনার পায়ে কি অনেক লেগেছে........!!!!!
আহ!!!!!!কি সুইট কন্ঠ!!!!!কি চেহারা.....খাইলাম ক্রাশ.......তবে অনেক সিরিয়াসভাবে......
-হু.....
-এই মামা.....ওনাকে নিয়ে সামনের চেম্বারে আসেন.......
-আমি তো দাড়াতে পারবো না.....
-মামা.....ওনাকে একটু হেল্প করেন......
-ওই না.....তুমি আমারে হেল্প করবা না......তোমার ব্যবস্থা আমি পরে নিব
রিক্সাওয়ালা মামা হাসতেছে.....হয়তো আমার চাল বুঝে গেছে......
-আচ্ছা.....আমার হাতের ওপর ভর দিয়ে দাড়ান......
আহা!!!!!!!মেঘ না চাইতেই ঠাডা ওহ থুক্কু বিষ্টি।আজকাল ব্রেনও আমারে নিয়া বিটলামি করে.......আমি কোনোমতে মেয়ের হাত ধরে রিক্সায় উঠলাম।কেমনে উঠলাম নিজেও জানি না।কেমন একটা মোহে পড়ে গেছিলাম......
চেম্বারে এসে দেখলাম মেয়ে নিজেই আমার পায়ের ব্যান্ডেজ করে দিচ্ছে.....আমি তো অবাক.....ঘাপলা তো নিশ্চয়ই আছে.......
-নাম কি আপনার.....?
-নিল.....
-আগে পিছে কিছু নাই....!!!?
-শুধুই নিল.......কোনো বেগুনি,কমলা,লাল নাই.....
-ফাইজলামি করেন.....?
-অলটাইম
-মাথায় সমস্যা আছে.....?
-হইলে তো পাবনায় থাকতাম.....তাহলে তো আর আপনার সাথে আর দেখা হইতো না.....
-উফ!!!!!!চুপ করেন তো.....
মেয়েরে দেখলাম প্রেসক্রিপশন লিখছে!!!!!কাহিনি কি!!!!!মাইয়া কি ডাক্তার!!!!!!
-জীবনে কখনো মেয়ে দেখেন নাই.....!!!!!
-জী....অনেক দেখছি.....
-তাহলে ওমন বেহায়ার মত তাকিয়ে তাকিয়ে রাস্তা পার হচ্ছিলেন কেন.....!!!!!!
-ওহ!!!!!আপনি সব খেয়াল করেছেন......!!!!!
-নাহ!!!!!(অন্যদিকে তাকিয়ে)
-আচ্ছা আপনার নামটা কি!!!!!!
-নাম দিয়ে আর কি হবে!!!!!নাম্বার লাগবে না.....!!!?
-ছি!!!!আমি অতটা খারাপ না.....(ইনোসেন্ট ভাব নিয়া)
-দেখেন.....লুলামি বাদ দেন....ওইটা রিক্সা না হয়ে একট ট্রাকও হতে পারত.....
-আরে নাহ!!!!!!এত সহজে মরছি না.....
-তাই না.....!!!!??
-হু.....
-যান.....বিদায় হন......
-আপনার ভাড়া কত.......???
-কিহহহহহহ!!!!!!!!!
-আরে.....আপনার ফি দেওয়া লাগবে না.....
-আপনি যান তো.....
ধ্যাত.....মাইয়া গুলিও একেকটা একেক পিছ.....খালি নেগেটিভ ভাবে......ওইদিকে আবার রিক্সাওয়ালা বলতাছে
-মামা....কাজ তো অর্ধেক আগাইয়া রাখলেন......
-আরে তুমি কথা কইয়ো না।আমারে তাড়াতাড়ি বাসায় দিয়া আসো.......
তখন গুরুত্ব না দিলেও পরে বুঝলাম পা কি জিনিস!!!!!!!!!বাসায় যাইয়া যে বিছানায় পরলাম,ওইভাবেই 1 সপ্তাহ পার।এদিকে আমি অস্থির......মাইয়ার জন্য মনটা আকুপাকু করতাছে।কি যে করি.......
8 দিনের মাথায় বাইর হইলাম।এখনো পায়ে ব্যথা আছে।তাকাইয়া রিক্সা খুজতাছি......দেখলাম আবার সেই রিক্সাওয়ালা মামারে.......
-মামা.....ভাল তো......!!!?
-ধুর.....তুমি কথা কইয়ো না।1 সপ্তাহ বিছানায় আছিলাম.....
-আপনের কাজ আগাইছে.......?
-তোমার এত টেনশন কেরে!!!!!!!নাহ......আজকে যামু.....কাজ আগাইতে......
-লন......
-আগে দুইটা বিড়ি লও......
রিক্সায় বসেই সুখটান দিতাছি......আহ!!!!!কতদিন পর খাইলাম.........
দেখতে দেখতে আফতাবনগর হাজির.....মামা দেহি নিজেই সব চিনে......!!!!!!!
চেম্বারের সামনে নামতেই মেয়েটারে দেখলাম....গম্ভীর এক লুক নিয়ে কি যেন করতেছে।ডাক্তারনী ভাব আর কি.......
-হাই.......(আমি)
বিরক্ত মুখে একবার আমার দিকে তাকিয়ে আবার কাজে মনোযোগ দিল.....
-ভাল আছো......?
-বাহ!!!!!!দুইদিনের পরিচয়ে তুমি!!!!!!!!ভেরি গুড.....
-কেন....তুমি কি আমার থেকে বড় নাকি!""!"!"!""অদ্ভুদ.....
-কি জন্য আসছেন......?
-তুমি কি ডাক্তার থুক্কু ডাক্তারনী......?
-নাহ....কম্পাউন্ডার....... কোনো সমস্যা.....!!!!!!?
-না না......আমার সমস্যা হইবো কেন.....একটা হইলেই হয়.....
-মানে কি!!!!!!
-কিছু না.....
-দেখেন.....আজাইরা কথা বাদ দেন.....কোনো কাজের কথা থাকলে বলেন.....নাহলে চলে যান.....
-তুমি এমুন কর কেরে!!!!!!তুমি জান...তোমার এই এটিচিউট তোমার চেহারার সাথে মানায় না......!!!?
-উফ!!!!!!!!!!!
-আচ্ছা.....তোমার ভাড়া কত বল্লা না কিন্তু......
-আবার!!!!!!
-ওই আর কি.....ফি.....?
-আপনি যান তো......
নাহ!!!!!আর গেজানো ঠিক হইবো না।তাই চলে আসলাম......
তারপর থেকে প্রত্যেকদিন ওই এরিয়ায় যেতাম......প্রত্যেকটা দিন মেয়েটারে জালাইতাম.....কিন্তু একটা জিনিস খেয়াল করলাম.....আমি এত টাপলামি করা সত্ত্বেও মেয়ের মুখে হাসি দেখি নাই।এর মধ্যেও নিশ্চয়ই ঘাপলা আছে......কিন্তু আসল কাহিনি জানার পর আমার নিজের কাছেই অনেক খারাপ লাগে।
প্রতিদিনের মত একদিন চেম্বারে গিয়ে দেখি সে নাই।কাহিনি কি!!!!!!গতকাল কি বেশি টাপলামি করছিলাম!!!!!!!নাহ....এমন কিছু তো করি নাই!!!!!তাইলে মাইয়া কই.....
তো মনটা খারাপ করেই রাস্তা দিয়ে হাটতে লাগলাম।এখানকার পরিবেশ টা বেশ নিরব থাকায় খুব আস্তে আস্তে হাটছি।কিছুদুর যাওয়ার পরেই দেখলাম মেয়েটা একটি গাছের নিচে বসে আছে।মনটা মনে হয় ভীষন খারাপ।আমি পাশে বসতেই দেখলাম তারাতারি চোখ মুছলো....
-তুমি এখানে.....!!!?
-কেন কোনো সমস্যা.......!!!!!!
-নাহ!!!!!সমস্যা হবে কেন!!!!!বিএফ আসে নাই....?
-দেখেন....আজকে আপনার কথা শোনার একটুও ইচ্ছে নেই।প্লিজ চুপ থাকেন
বলতে বলতেই দেখলাম টুপ করে এক ফোটা পানি পড়ে গেল চোখ দিয়ে।আমি একটু সাহস করে হাত দিয়ে পানি মুছে দিলাম।কোনো বাধা দেয় নাই অবশ্য......
-কি হইছে তোমার......!!!!!!
-........
-বল.......
-........
-না বল্লে আর কি করার....তুমি থাকো...আমি গেলাম
-হ্যা......এতদিন আমাকে জালিয়েছেন....আজকে আমার মন খারাপ আর আপনি চলে যাচ্ছেন......সবাই স্বাথপর.....
হু হু করেই কেদে উঠল.....কিরে ভাই!!!!!মাইয়ার এত বিরহ উঠলো কেন......!!!!!
-তো বলো....কি হইছে......
-আজকে আমার মার প্রথম মৃত্যুবাষিকী।।
-ওহ!!!!!ভেরি সেড......তোমার বাবা....!!!!?
-সে আছে.....তার ব্যবসা নিয়ে.....
-তোমার ভাইবোন.....?
-আমি একাই....
আমার মাথায় আবার টাপলামি বুদ্ধি আসলো....
-দেখছো....আমাদের মধ্যে কত মিল.....তারপরো আমরা.....
মেয়েটা ভ্রু কুচকে তাকালো...
-আমরা.....!!!!!!
-প্রেম করছি না.....
মেয়েটা রাগ করতে গিয়েও পারলো না।হেসে ফেল্ল।এই ফাস্ট ওর হাসি দেখলাম......ঝরনা থেকে পানি পড়ার মত শব্দ......শুনতেই ইচ্ছে করে.....
-তুমি লুলামি বাদ দিবা না......?
আরেহ!!!!!মাইয়া দেখি নিজেই তুমি করে বলে....তাইলে কি মিশন পাস...!""""""!!!!!!
-বুঝছি.....তুমি কাইত......
-হাহা!!!!!!!তাই না.....!!!?অনেক এক্সপেরিয়েন্স আছে মনে হয়.....
-আবার জিগায়.......
-হুহ.....আমি তোমার সাথে প্রেম করবো না.....
-এমুন কইরো না ময়নার মা.......ময়নায় অনেক কষ্ট পাইবো.....
-মানে কি!!!!!!!!ময়নাটা আসলো কোথা থেকে.....
-আরে....নেক্সট জেনারেশন....
-ইশ!!!!প্রেজেন্ট জেনারেশনের খবর নাই,আর উনি আসছে নেক্সট জেনারেশন....
-বিশ্বাস কর ময়নার মা....তোমারে আমি ভালা পাই.....
-লুলামি করবা নাতো আর.....!!!!!
-নাহ....(আরে ধুর....তোমারে শান্তনা দিলাম)
-অন্য মেয়েদের দিকে তাকাবা নাতো....
-!!!!!!আচ্ছা.....(কয় কি!!!!!বাচুম কেমনে)
-অনেক ভালবাসবা তো.....!!!?
-(এবার খুব দম নিয়ে) অন্নেকককক.........
-ঠিক আছে.....
-ঠিক আছে মানে.......!!!!!!
-আমি প্রেম করবো.....
-কার সাথে....!!!!!
-কার সাথে আবার....আমার সামনে বসা এই টাপলার সাথে.....
বলেই হিহি করে হেসে উঠলো।সমস্যা নাই....ওর ভালবাসা পাইলে টাপলামিও বাদ দিয়া দিমু.....
আর কত.....এবার একটু সিরিয়াস হই.......
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৪৬
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×