সেনগুপ্ত টেলিকম দুর্নীতি ও আরও কিছু টেলকো ভাবনা।
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
আগামী বিশ্বে জীবন যাপন তথা উন্নতজীবন যাপন করতে হলে সে জীবন অবশ্যই টেলিকম নেটওয়ার্কে যাপন করতে হবে।কতটুকু খবর রাখি আমাদের নেটওয়ার্কের ? তরুনদের অনুরোধ না বুঝলেও পোষ্টটি পড়, বার বার পড়, পরীক্ষার আগে যেমন মুখস্ত কর।
গত এপ্রিলের ১০ তারিখের পরে একটি গরম খবর ছিল এরকম- সেনগুপ্ত টেলিকম, গেটওয়ে লাইসেন্স সিন্ডিকেট, ৮০০ কোটি টাকার বাণিজ্য।৮০০ কোটি টাকার লাইসেন্স বাণিজ্য নিয়ে এখন তোলপাড় চলছে। ইন্টারন্যাশনাল গেটওয়ে, ইন্টারকানেকশন এক্সচেঞ্জ, ইন্টারন্যাশনাল ইন্টারনেট গেটওয়ে প্রভৃতি কোম্পানিকে লাইসেন্স দেয়ার ক্ষেত্রে এ দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।এ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে একটি প্রভাবশালী টেলকো সিন্ডিকেট।
গত বছরের নভেম্বরে নতুন আইজিডব্লিউ, আইসিএক্স ও আইআইজি লাইসেন্স দিতে দরপত্র আহ্বান করে বিটিআরসি।তিন ধরনের লাইসেন্সের জন্য আবেদন করা ১৫৩টি প্রতিষ্ঠানের তালিকা থেকে ২৫টি প্রতিষ্ঠানকে আইজিডব্লিউ, ২১টি প্রতিষ্ঠানকে আইসিএক্স এবং ৩৯টি প্রতিষ্ঠানকে আইআইজি লাইসেন্স দেয়ার জন্য মনোনীত করা হয়।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় ৮৫টি কোম্পানিকে লাইসেন্স প্রদানের জন্য বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ রেগুলেটরি কমিশনকে চিঠি দেয়।সামগ্রিক অবস্থা বিবেচনা করে এটি পরিবর্তনের জন্য ফেরত পাঠানো হয়।তবে এতে কোন লাভ হয়নি।মন্ত্রণালয় ওই প্রস্তাব বিবেচনা না করে আবার বিটিআরসি’র কাছে পাঠিয়েছে।এ চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে আরেক দফা যাচাই-বাছাইশেষে ৮২টি প্রতিষ্ঠানকে লাইসেন্স দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সংস্থাটি।
বিটিআরসি এতগুলো প্রতিষ্ঠানকে একসঙ্গে লাইসেন্স দিতে সম্ভাব্য সমস্যার কথা জানিয়ে মন্ত্রণালয়ে চিঠি দেয়।এরপর ৪ থেকে ৮ মার্চ পর্যন্ত মনোনীত ৮২টি প্রতিষ্ঠানকে লাইসেন্স নিতে চিঠি দেয় বিটিআরসি। এর মধ্যে ৭৮টি প্রতিষ্ঠান এপ্রিলের দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে তিন ধরনের লাইসেন্সের জন্য নির্ধারিত টাকা জমা দেয়।আইজিডব্লিউর জন্য ১৫ কোটি, আইসিএক্সের জন্য ৫ কোটি ও আইআইজির জন্য ৫ লাখ টাকা করে লাইসেন্স ফি হিসেবে দিতে হয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলোকে।
নতুন করে লাইসেন্স পাওয়া প্রতিষ্ঠানের মধ্যে আইজিডব্লিউর সংখ্যা ২২, আইসিএক্স ২২ এবং আইআইজির সংখ্যা ৩৪ নীতিমালা অনুযায়ী, লাইসেন্স পাওয়ার ছয় মাসের মধ্যে কাজ শুরু করতে হবে এসব প্রতিষ্ঠানকে।এর আগে দেশে আইজিডব্লিউ সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ৪টি, আইসিএক্সের ৩টি ও আইআইজির ক্ষেত্রে ২টি।যেমন বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) ছাড়া আইআইজি লাইসেন্স পাওয়া অন্য প্রতিষ্ঠানটি হলো ম্যাঙ্গো টেলিসার্ভিসেস লিমিটেড। বর্তমানে বিটিসিএল ছাড়া আইজিডব্লিউ লাইসেন্স প্রাপ্ত অন্য তিনটি প্রতিষ্ঠান হলো— বাংলাট্র্যাক ইনফ্রাস্ট্রাকচার লিমিটেড, মীর টেলিকম লিমিটেড এবং নভোটেল লিমিটেড।রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ছাড়া আইসিএক্স লাইসেন্স পাওয়া অন্য দুটি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে গেটকো টেলিকমিউনিকেশন্স লিমিটেড এবং এমঅ্যান্ডএইচ টেলিকম।
প্রয়োজন না থাকলেও রাজনৈতিক বিবেচনায় ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় এ লাইসেন্স দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে বিটিআরসিকে।অথচ বিটিআরসি এতগুলো কোম্পানিকে লাইসেন্স না দেয়ার জন্য মত দিলেও তা আমলে নেয়া হচ্ছে না।প্রতিটি কোম্পানিকে লাইসেন্স পাওয়ার জন্য অতিরিক্ত দশ থেকে বারো কোটি টাকা দিতে হচ্ছে।বিটিআরসি’র সূত্র জানায়, নতুন লাইসেন্স দিলে বর্তমানে ১১০০ কোটি টাকার যে বাজার রয়েছে তা ধ্বংস হয়ে যাওয়ার উপক্রম হবে।একজন পরিচালক বলেন, বাজারে এত কোম্পানির চাহিদা নেই।তাদের সেবা নেয়ার মতো গ্রাহকও নেই।
সূত্র জানায়, এক একটি কোম্পানিকে লাইসেন্সের জন্য আবেদন করার কাগজ তৈরি বাবদ খরচ করতে হয়েছে প্রায় দশ লাখ টাকা।এখন লাইসেন্স পাওয়ার জন্য বিটিআরসিতে জমা দিতে হয়েছে ১৫ কোটি টাকা, এছাড়াও দিতে হবে অতিরিক্ত দশ-বারো কোটি টাকা।অতিরিক্ত টাকা পে-অর্ডার কিংবা চেকে পে করা হবে না।প্রতিটি কোম্পানি যদি বছরে ১০০ কোটি টাকার ব্যবসা করে তাহলে তার ৫৫ শতাংশ ভ্যাট, করসহ অন্যান্য খাতে খরচ হয়ে যাবে।এ টাকা থেকে কোম্পানি পাবে মাত্র ১৩ কোটি।এতে একটি কোম্পানির বিনিয়োগকৃত টাকা উঠতেও অনেক সময় লেগে যাবে।সেখানে লাভ করা তো দূরের কথা।
বিটিআরসি’র সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা মনে করেন, একটি সেক্টরে তিন ধরনের লাইসেন্সের জন্য ৮৫ কোম্পানিকে লাইসেন্স দেয়ার বিষয়টি অপরিকল্পিত।তারা বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশন এ ঘটনার তদন্ত করলেই আসল ঘটনা বেরিয়ে যাবে।মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, কোন দেশে এত সংখ্যক লাইসেন্স দেয়ার নজির নেই।২১টি আইসিএক্স লাইসেন্স দেয়া হলে তা সমস্যা হয়ে দাঁড়াবে।বর্তমানে ৬টি মোবাইল অপারেটর কাজ করছে।আইআইজি ম্যাংগো টেলিসার্ভিসেস লিমিটেড এবং সরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল) কার্যক্রম পরিচালনা করছে।সূত্র জানায়, দু’টির স্থলে এ খাতে ৩৯টি লাইসেন্স দেয়া হলে বাজারে অস্থিরতা দেখা দিতে পারে।ব্যান্ডইউথ বিক্রির প্রতিযোগিতা শুরু হবে।আর এতে ক্ষতির মুখে পড়বে অনেক প্রতিষ্ঠান।আইসিএক্স এ সেবা দিচ্ছে বিটিসিএল, গেটকো ও এমঅ্যান্ডএইচ।আইজিডব্লিউ সেবা দেয় বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন্স কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল), মীর টেলিকম, নভোটেল ও বাংলা ট্র্যাক।সূত্র জানায়, আগামী সপ্তাহে ৮৫ কোম্পানিকে ১৫ কোটি টাকা করে জমা দেয়ার জন্য এক মাস সময় দিয়ে চিঠি দেয়া হবে।যারা নির্ধারিত সময়ে টাকা দেবেন তারা লাইসেন্স পাবেন। আর কোন কোম্পানি না দিলে পাবে না। এসব কোম্পানিকে একসঙ্গে লাইসেন্স দেয়া হবে এবং টাকা এককালীন দিতে হবে। কিস্তির কোন সুযোগ থাকবে না।
লাইসেন্স হস্তান্তরের আগে এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বিটিআরসি চেয়ারম্যান বলেন, লাইসেন্স পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যবসায়িকভাবে লাভজনক করতে সহায়তা করবে নিয়ন্ত্রক সংস্থা।তবে প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিরাপত্তা ও পর্যবেক্ষণের বিষয়ে সচেতন হতে হবে।লাইসেন্স পাওয়ার পর প্রতিষ্ঠানগুলোর মূল কাজ শুরু হবে।এসব লাইসেন্স দেশের টেলিযোগাযোগ অবকাঠামোকে আরও শক্তিশালী করবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
তিনি বলেন, লাইসেন্সের সংখ্যা বেশি হওয়ায় আন্তঃসংযোগের ক্ষেত্রে যে জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে, তা সবার সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে।বাজারের সীমাবদ্ধতা থাকায় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সহযোগিতামূলক মনোভাব প্রয়োজন রয়েছে।প্রতিষ্ঠানের আয় বাড়ানোর পাশাপাশি স্বল্প মূল্যে গ্রাহকদের সেবা দিতে হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এর মধ্যে এলেন বাবু সুরঞ্জিত সেনগুপ্তঃ উপরে আলোচিত লাইসেন্সের মধ্যে রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের ছেলের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান ‘সেনগুপ্ত টেলিকমিউনিকেশন লিমিটেডকে’ ‘ইন্টারকানেকশন এক্সচেঞ্জ’ বা আইসিএক্স লাইসেন্স দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি।নতুন লাইসেন্স ইস্যু করা এ প্রতিষ্ঠানটির মালিক সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের ছেলে সৌমেন সেনগুপ্ত। নতুন এ লাইসেন্স নেয়ার জন্য তাকে বিটিআরসিতে ফি বাবদ জমা দিতে হয়েছে ৫ কোটি টাকা।সেনগুপ্ত টেলিকমিউনিকেশনের নামে অত্যন্ত লোভনীয় এ লাইসেন্স ইস্যু করা হলো।এর ফি বাবদ পরিশোধিত টাকার উৎস নিয়ে তৈরি হয়েছে নানা প্রশ্ন।সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সাধারণ চাকরিজীবী সৌমেন এতো টাকা কোথায় পেলেন? কিভাবে পরিশোধ করলেন আইসিএক্স লাইসেন্স ফি’র ৫ কোটি টাকা? তাছাড়া আইসিএক্স অবকাঠামো তৈরিতে আরো অন্তত আরও ৩০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
এ প্রসঙ্গে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত বলেন, ‘আমার ছেলে একজন আইটি ইঞ্জিনিয়ার। তিনি লাইসেন্স নিয়েছেন এটা অন রেকর্ড, এতে লুকানোর কিছু নেই। বিটিআরসি অনেককে লাইসেন্স দিয়েছে।সেই সঙ্গে তার ছেলেকেও দিয়েছে। এতে দোষের কী আছে।লাইসেন্সের জন্য প্রদেয় ৫ কোটি টাকার উৎস নিয়ে নানা প্রশ্ন ও নির্বাচনী হলফনামায় তার বার্ষিক আয় মাত্র ৭ লাখ টাকা, যা আইসিএক্স লাইসেন্সের জন্য ৫ কোটি টাকা ফি পরিশোধের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।
সুরঞ্জিতের ছেলে সৌমেন সম্পর্কে জানা গেছে, তিনি প্রায় ৬ মাস আগে ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান অগ্নিসিস্টেম লিমিটেডে আইটি এক্সপার্ট হিসেবে কাজ করতেন।সৌমেন অগ্নিসিস্টেমের কাজ করার আগে আরও দুটি আইটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন।তার সর্বশেষ বেতন ছিল মাসে সাকুল্যে ৫০ হাজার টাকা।গত ২০ অক্টোবর বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি আইজিডব্লিউ, আইআইজি, আইসিএক্সসহ বিভিন্ন লাইসেন্সের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করে।ওই সময় সৌমেন চাকরি ছেড়ে দিয়ে ‘সেনগুপ্ত টেলিকমিউনিকেশন’ গঠন করেন।ওই প্রতিষ্ঠানটি বিটিআরসিতে একটি ‘আইসিএক্স’ লাইসেন্সের জন্য আবেদন করে।লাইসেন্সের নির্ধারিত ফি বাবদ ৫ কোটি টাকা পরিশোধের পর গত বৃহস্পতিবার বিটিআরসি তার প্রতিষ্ঠানের নামে নতুন একটি লাইসেন্স ইস্যু করে।গতকাল কয়েক দফা যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি।অগ্নিসিস্টেমের অফিসে গেলে সেখান থেকে জানানো হয় তিনি প্রায় ৬ মাস ধরে ওই অফিসে যাচ্ছেন না।
বিটিআরসির এক কর্মকর্তা জানান, টেলিযোগাযোগ খাতে অত্যন্ত লাভজনক লাইসেন্স আইসিএক্স বা ‘ইন্টারকানেকশন এক্সচেঞ্জ।এর কাজ হলো এক অপারেটরের সঙ্গে অন্য অপারেটরের সংযোগ করা।এর বিনিময়ে কলচার্জের নির্দিষ্ট একটি অংশ তারা পায়।এই ব্যাবসা টাকার খনি বিটিআরসি ও ডাক ও টেলিযোগাযোগের একটি ছোট্ট পকেট খনি।এদের সামান্য শিক্ষিত বা ফোন ফ্যাক্সের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন আত্মীয় স্বজনরাই করে এসেছে এতকাল। এতদিন ধরে বিটিসিএল, গ্যাটকো ও এমঅ্যান্ডএইচ নামে তিনটি প্রতিষ্ঠান আইসিএক্স সেবা দিয়ে আসছিল।এরসঙ্গে যুক্ত হবে সেনগুপ্ত টেলিকমিউনিকেশনসহ নতুন লাইসেন্স পাওয়া অন্য আরও ২১টি প্রতিষ্ঠান।
আইসিএক্স লাইসেন্সের জন্য এককালীন জমা দেয়া ৫ কোটি টাকার উৎস নিয়েও তৈরি হয়েছে নানা কৌতূহল। গত মার্চ মাসের ২ তারিখ থেকে এপ্রিল মাসের ২ তারিখের মধ্যে ওই পরিমাণ টাকা গুপ্ত টেলিকমিউনিকেশনের নামে বিটিআরসিতে জমা হয়েছে।
এবার আসেন আলোচনায়ঃ শুধু আইসিএক্স এর কারেন্ট/রানিং মার্কেট মাত্র ১১০০ কোটি টাকা, বাকি আর বললাম না।যেখানে বছরের পর বছর ফ্রিকোয়েন্সতে দুর্বল জাতি, বড়বড় মাইরগুলি নরবে নিভৃতে খেয়ে চলেছে সে সময় টেকনোলজি ইন্টারনাল ছোট ছোট বাট সলিড টাকার খনি গুলোর একটিতে (আইসিএ্যক্স) দিরাই শাল্লার বাবু সুরনঞ্জিত সেনগুপ্তের টেলিকমিউনিকেশন।দেখুন না সৌমেন আসলো বলেই না আপনারা জানতে পারলেন যেখানে আগে আইসিএক্সের ৩টি অপারেটর ছিল সেখানে চলতি ১১০০ কোটি ও সম্ভাবনা আরও কয়েক হাজার কোটি টাকার মার্কেটে ২২ টি অপারেটর আসলে নাকি জনগণের ক্ষতি হবে বোঝাচ্ছে।আপনাদের নির্ঘাৎ ধুর পেয়েছে।
তাহলে ভেবে দেখুন তো বছর যে থ্রীজি রোলআউট হবে।যেখানে সর্বনিম্ন মূল্য ৬,০০০ কোটি টাকার শুধু ফ্রিকোয়েন্সিই নিলাম হবে - জাতীয় তথ্যপ্রযুক্তি যোগাযোগের সবচেয়ে বড় খাত- কত সিন্ডিকেট ও পলিসি কাজ করছে সেখানে ?
আইটি ইঞ্জিনিয়ারেরই এই অবস্থা তাহলে কম্পিউটার বিজ্ঞানীরা কি করছে ভাবুন !
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
তালগোল
তুমি যাও চলে
আমি যাই গলে
চলে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফুরালেই দিনের আলোয় ফর্সা
ঘুরেঘুরে ফিরেতো আসে, আসেতো ফিরে
তুমি চলে যাও, তুমি চলে যাও, আমাকে ঘিরে
জড়ায়ে মোহ বাতাসে মদির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন
মা
মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।
অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন
কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।
একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন
শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প
তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন
ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে
ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন