somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আল-হজ্ব মালিক আল-শাবাজ

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ম্যালকম এক্স,আফ্রিকান আমেরিকান কৃষ্ণাজ্ঞ মুসলিম নেতা।গতকাল ছিল তার শাহাদাত দিবস। ১৯৬৫ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি, নিউ ইয়র্কে ম্যালকম এক্স জনতার সামনে একটি বক্তৃতাদানের সময়, কিছু ঘাতক তাঁকে গুলি করে হত্যা করে
আমেরিকার এক দরিদ্র কৃষ্ণাঙ্গ পরিবারে জন্মগ্রহণ করে ম্যালকম এক্স (জন্মঃ ১৯শে মে, ১৯২৫ – ২১শে ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৫) কালক্রমে আফ্রিকান-আমেরিকান মুসলিম নেতা ও মানবাধিকার কর্মী হিসাবে বিশ্বজোড়া খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি অত্যন্ত সাহসিকতার সাথে কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকানদের অধিকারের কথা তুলে ধরেন, কৃষ্ণাঙ্গ আমেরিকানদের উপর নির্মম নিপীড়ন চালানোর জন্য শ্বেতাঙ্গ আমেরিকানদের কঠোর ভাষায় সমালোচনা করেন। তিনি ইতিহাসে একজন অন্যতম শ্রেষ্ঠ ও সর্বাধিক প্রভাবশালী আফ্রিকান-আমেরিকান হিসাবে খ্যাত। তিনি আল-হজ্ব মালিক আল-শাবাজ নামেও পরিচিত।বাবা-মায়ের সাত সন্তানের মধ্যে ম্যালকম চতুর্থ। জর্জিয়ায় জন্মগ্রহণকারী আর্ল লিটল তাঁর বাবা এবং গ্রানাডায় জন্মগ্রহণকারী লুসি লিটল তাঁর মা। আর্ল ছিলেন ব্যাপ্টিস্ট খৃস্টান এবং প্যান-আফ্রিকান নেতা মারকুস গার্ভির অনুরক্ত। গার্ভি ইউনির্তাসাল নিগ্রো ইমপ্র“ভমেন্ট এ্যাসোসিয়েশনের (UNIA) স্থানীয় নেতা ছিলেন। শ্বেতাঙ্গ সন্ত্রাসী সংগঠন ‘কু কাক্স কান’ এর হুমকির মুখে ১৯২৬ সনে আর্ল তাঁর পরিবারসহ উইসকনসিনে বসতি স্থাপন করেন। অল্প কিছুদিন পর তিনি সেখান থেকে চলে যান মিশিগানের ল্যানসিং-এ। কিন্তু সেখানেও শ্বেতাঙ্গ সন্ত্রাসী গ্র“প তাঁর পরিবারকে নানাভাবে বার বার হয়রানি করে এবং অবশেষে ১৯২৯ সনে তাঁর বাড়িটি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। ম্যালকমের বয়স যখন মাত্র ছয় বছর, তখন শ্বেতাঙ্গ সন্ত্রাসীরা তাঁর বাবা আর্লকে রাস্তায় গাড়ি চাপা দিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে, তাঁর তিন চাচাকেও তারা হত্যা করে। তাঁর যখন ১৩ বছর বয়স, তখন তাঁর মাকে মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর ম্যালকমকে একের পর এক কয়েকটি অনাথ আশ্রমে আশ্রয় নিতে হয়। ম্যালকম জুনিয়র হাইস্কুলে অত্যন্ত ভালো ফল করেন। যখন তিনি নবম শ্রেণির ছাত্র, তখন একদিন তাঁর শ্বেতাঙ্গ শিকের প্রশ্নের উত্তরে তিনি যখন ভবিষ্যতে তাঁর আইন পড়ার আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেন, তখন শিক তাঁকে চরমভাবে নিরুৎসাহিত করে বর্তমান অবস্থায় তাঁর আইন ব্যবসাকে ‘No reatistic goal for a nigger’ বলায় তিনি ুদ্ধ হয়ে লেখপড়া বন্ধ করে দেন। পনের বছর বয়সে ম্যালকম তাঁর এক সৎবোন-এলা লিটল কলিনস- এর সাথে বসবাস শুরু করেন বোস্টনের রোক্সবারি এলাকায়। এখানে বিপুল সংখ্যক আফ্রিকান-আমেরিকানের বসবাস। সেখানে ম্যালকম বিভিন্ন ধরনের চাকরি বাকরিও করেন। এরপর কিছুদিন মিশিগান এবং পরে ১৯৪৩ সনে নিউইয়র্কের হার্লেম এলাকায় বসবাস শুরু করেন।
কৃষ্ণাঙ্গ বাবা-মায়ের সন্তান হবার কারণে সমাজে বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হয়ে ম্যালকমের ভবিষ্যৎ জীবনের স্বপ্ন ভেঙ্গে খান খান হয়ে যায়। তিনি উপলদ্ধি করেন যে, আমেরিকার বর্ণবাদী সমাজে কৃষ্ণাঙ্গ হিসাবে তাঁর কোনো ভবিষ্যৎ নেই। তাই চরম বঞ্চনার কষাঘাতে তাঁর মনে গভীর হতাশার সৃষ্টি হয়। ঐ সময় ১৯৪৩ সনে সদ্য নিউইয়র্কে আসা তরুণ ম্যালকমের সাথে অপরাধ জগতের এক কুখ্যাত ব্যক্তির পরিচয় ঘটে। সে তাঁকে প্রলুদ্ধ করে। চরম হতাশা, বঞ্চনা ও ােভে ম্যালকম তখন বিপন্ন-দিশেহারা। ফলে সহজেই তিনি নিজেকে অপরাধ-জগতের নিরন্ধ অন্ধকারে সমর্পণ করে দেন। তিনি ঐ সময় মাদক ক্রয়-বিক্রয়, জুয়া, ছিনতাই, রাহাজানি, ইত্যাদি অপরাধ-জগতের বিভিন্ন ঘৃণিত কাজের সাথে জড়িয়ে পড়েন। ১৯৪৬ সালে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে এবং আদালত তাঁকে ছয় বছরের জন্য কারাদন্ডের আদেশ দেয়।কারাগারে থাকাকালে তাঁর পরিবারের অনেকেই তাঁকে চিঠিপত্র লেখেন। বিশেষত তাঁর দুই ভাই-ফিলবার্ট ও রেগিন্যাল্ড তাঁকে প্রায়ই চিঠি লিখতেন। একসময় তাঁরা তাদের লেখা চিঠিতে আমেরিকার প্রখ্যাত কৃষ্ণাঙ্গ মুসলিম নেতা এলিজা মুহম্মদের কথা উল্লেখ করেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত ‘Lost and Found Nation of Islam’ তখন আমেরিকায় বিশেষত কৃষ্ণাঙ্গদের মধ্যে বিপুল সাড়া ফেলে দেয়। ম্যালকম প্রথমে ভেবেছিলেন, তাঁর কারাবাসের মেয়াদ কমানোর উদ্দেশ্যে হয়ত তাঁর ভাইয়েরা এ নতুন ধর্মমতের কথা বলছেন। কারণ আমেরিকায় অপরাধীগণ নিজেকে সংশোধনের মাধ্যমে কারাদণ্ডের মেয়াদ কমিয়ে নিতে পারে। এ কারণে সেখানে অনেক অপরাধী নিজেদেরকে সংশোধন করে কারা-মেয়াদ কমিয়ে মুক্তি পেয়েছে। তবে সংশোধনের জন্য নৈতিকমান উন্নয়ন অত্যন্ত জরুরি। এজন্য ধর্মের কোনো বিকল্প নেই। বলাবাহুল্য, আমেরিকার কারাগারে কৃষ্ণাঙ্গদের সংখ্যা অত্যধিক। আর এদের কাছে ইসলাম ধর্মের আকর্ষণ যত বেশি, অন্যকোনো ধর্মের আবেদন তেমন নয়। ফলে তারা ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে তার মাধ্যমে নিজেদের সংশোধন করে মুক্ত জীবনের অনাবিল স্বাদ গ্রহণ করেছে। এভাবে ইসলামের শান্তি-সাম্য-ভ্রাতৃত্ব ও মানবতাবাদী আদর্শ আমেরিকার শোষিত-বঞ্চিত-অবহেলিত কৃষ্ণাঙ্গ সম্প্রদায়ের মুক্তির অভ্রান্ত দিক-নির্দেশনা হিসাবে নতুন সম্ভাবনাময় জীবনের সন্ধান দিয়েছে।
ম্যালকম প্রথম দিকে তাঁর ভাইদের পরামর্শের উপর গুরুত্ব না দিলেও যখন তাঁর ছোট ভাই রেগিন্যাল্ড ১৯৪৮ সনে লেখা তার চিঠিতে লেখেন: “Malcolm, don’t eat any more pork and don’t smoke any more cigarettes. I’ll show you how to get out of prison” (Natambu, pp.128-129). এরপর তিনি ধূমপান পরিত্যাগ ও শুকরের গোশত খেতে অস্বীকার করেন। রেগিন্যাল্ড জেলখানায় ম্যালকমের সঙ্গে দেখা করে ‘নেশন অব ইসলামে’র দাওয়াত তাঁর সামনে তুলে ধরেন। ইত:পূর্বে ধর্মের প্রতি অনাস্থা ও অবিশ্বাসের কারণে জেলখানায় সবাই তাঁকে ‘শয়তান’ ডাক নামে চিনতো। কিন্তু তাঁর ছোট ভাইয়ের নিকট ‘নেশন অব ইসলামে’র কথা শুনে তাঁর মন বিগলিত হয় এবং সে সম্পর্কে তিনি নুতনভাবে চিন্তা শুরু করেন।১৯৪৮ সনের শেষ দিকে ম্যালকম নেশন অব ইসলামের নেতা এলিজা মুহম্মদকে তাঁর মুসলমান হবার আগ্রহ ব্যক্ত করে চিঠি লেখেন। এলিজা তাঁকে তাঁর অতীত ভুলে গিয়ে বিনম্র চিত্তে আল্লাহর উদ্দেশ্যে নামাজ পড়ার এবং ভবিষ্যতে আর কখনোই অনৈতিক-ধ্বংসাত্বক কার্যকলাপে লিপ্ত না হবার অঙ্গীকার করতে বলেন। ম্যালকম নেশন অব ইসলামের সদস্য হন এবং তারপর থেকে নিয়মিত এলিজার সাথে যোগাযোগ রা করে চলেন। মুসলিম হবার পর তিনি এক নতুন সম্ভাবনাময় জীবনের সন্ধান পান। ঐ সময় তিনি তাঁর জীবনযাপন সম্পর্কে লেখেন- “Between Mr. Muhammad’s teachings, my correspondence, my visitors-usually Ella and Reginald-and my reading of books, months passed without my even thinking about being imprisoned. In fact, up to then, I had never been so truly free in my life.” (MalcolmX,Autobioraphy, p.199).
প্রথম জীবনে তিনি পেয়েছেন অপমান, অবহেলা, বঞ্চনা, নিপীড়ন ও বৈষম্য। সমাজের প্রচলিত সুযোগ-সুবিধা ও ন্যায্য মানবিক অধিকার এমনকি, বেঁচে থাকার অধিকার থেকেও তাঁকে এবং তাঁর পরিবারকে নির্মমভাবে বঞ্চিত করা হয়েছে। মেধাবী ছাত্র হিসাবে স্কুলে ভালো ফল করা সত্ত্বেও তাঁকে তাঁর পছন্দমত উচ্চ শিার সুযোগ দেয়া হয়নি। ফলে বঞ্চিত-উপেতি-হতাশাগ্রস্ত তরুণ ম্যালকম অনুশোচনার আগুনে দগ্ধ হয়েছে। স্বীয় প্রতিভা বিকাশের সুযোগ না পেয়ে এবং এ বৈষম্যপূর্ণ সমাজে কৃষ্ণাঙ্গদের কোনো ভবিষ্যৎ না দেখে বিদ্রোহের আগুনে তিনি নিজেকেই পুড়িয়ে ছাই করেছেন। অপরাধ জগতের নিরন্ধ অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়ে নিজেকে নিকৃষ্টতর প্রাণীতে রূপান্তরিত করেছেন। আইনের বিচারে কারারুদ্ধ হয়েছেন।
এরপর ইসলামের আলোর সন্ধান পেয়ে তিনি মুক্তির নবদিগন্তের হাতছানিতে উদ্বেল হয়ে উঠেছেন। যদিও সে ইসলাম পূর্ণাঙ্গ ও নিখাদ ছিল না, তবু সে আলোয় তাঁর জীবনে তাৎপর্যপূর্ণ পরিবর্তন ঘটে।নেশন অব ইসলাম ছিল ভ্রান্ত ধারনায় পরিপূর্ণ তারা মনে করত মনুষ্য সমাজের এবং বিশ্বজগতের অধিপতি হচ্ছেন কালো মানুশেরা এরা শ্বেতাঙ্গদের শয়তান বলত অথচ ইসলামে কোন জাতিভেদ নেয় আর তাছাড়াও নানা শিরকে পরিপূর্ণ ছিল সংগঠনটি। তৃতীয় পর্যায়ে নেশন অব ইসলামের ভ্রান্ত আদর্শ ও এর নেতা এলিজা মুহম্মদের সাথে তাঁর মতান্তর ঘটার পর তিনি যখন নেশন অব ইসলামের সাথে সকল সম্পর্ক ছিন্ন করে ইসলামের প্রকৃত শিক্ষায় আলোকিত হয়ে জীবনের শেষ পর্যায়ে নতুন নাম রাখেন ‘আল-হজ্ব মালিক আল-শাবাজ’ , তাঁর জীবনধারায় ও চিন্তা-চেতনায় তার শুভ প্রতিক্রিয়া পরিলিক্ষিত হয়।ম্যালকম এক্স সুন্নী ইসলামে ধর্মান্তরিত হয়ে মক্কায় হজ করেন, যার পর থেকে তিনি জাতিভেদ অস্বীকার করেন। তিনি একটি ইসলামী দল, মুসলিম মস্ক এবং সকল আফ্রিকান-মার্কিনদের জন্য একটি ধর্ম নিরপেক্ষ দল, অরগানাইজেশন অব আফ্রো-আমেরিকান ইউনিটি প্রতিষ্ঠান করেন।
‘নেশন অব ইসলাম’ থেকে সম্পর্ক ত্যাগ করার পর ম্যালকম যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন ধরনের শ্রোতাদের সামনে বক্তৃতা করেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত ‘মুসলিম মস্ক ইনকরপোরেটেট এবং অর্গানাইজেশন অব আফ্রো-আমেরিকান ইউনিটির নিয়মিত বৈঠকে তিনি সব সময়ই বক্তৃতা করতেন। বিভিন্ন কলেজ ক্যাম্পাসে তাঁর বক্তৃতা শোনার জন্য তরুণ ছাত্র-ছাত্রীগণ ভীড় করতো। এছাড়া, ‘মিলিট্যান্ট লেবার ফোরাম’ সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক সমাবেশেও তিনি বক্তৃতা দেন। এ সময় নেশন অব ইসলামের সাথে তাঁর সম্পর্কের দারুণ অবনতি ঘটে। ১৯৬৪ সনের ফেব্র“য়ারিতেই নেশন অব ইসলামের এক নেতা তাঁর জীবন নাশের জন্য তাঁর অধীনস্থ কয়েকজনকে নির্দেশ দেন। তাঁর গাড়িতে বিস্ফোরক দ্রব্য রেখে অথবা অন্য কোনোভাবে তাঁকে হত্যা করার জন্য তারা সচেষ্ট হয়।নেশন অব ইসলাম প্রস্থান করার এক বছরের থেকেও কম সময়ের মধ্যে
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫৯
৪টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছবির গল্প, গল্পের ছবি

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:১৫



সজিনা বিক্রি করছে ছোট্ট বিক্রেতা। এতো ছোট বিক্রেতা ও আমাদের ক্যামেরা দেখে যখন আশেপাশের মানুষ জমা হয়েছিল তখন বাচ্চাটি খুবই লজ্জায় পড়ে যায়। পরে আমরা তাকে আর বিরক্ত না করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×