গত ২০ মে ’১৩ তারিখে ঠিক এই জিনিসটাকে সুন্দরভাবে কাজে লাগাতে দেখে মুগ্ধ হলাম।একটা চাকরীর পরীক্ষা দিয়ে আমারা সবাই অপেক্ষা করছিলাম ফলাফলের জন্য। সময়টাও ছিল বেশ দীর্ঘ্য।এরই মাঝে নোটবুকের দিক থেকে মুখ তুলে একজন দাঁড়িওয়ালা লোক বলে উঠল, ”জাকির নায়েকের লেকচার শুনেন। জাকির নায়েকের লেকচারের ভূল বের করেছেন একজন”। কে না আছে যে, একবারের তরে হলেও জাকির নায়েকের লেকচার শুনেনি।আর তাঁর প্রতিভা সম্বন্ধে জানেনা শিক্ষিত সমাজে এ রকম লোকও প্রায় বিরল। সুতরাং তার কথাটা দৃষ্টি আকর্ষণ করার মতই। আর সত্য সত্য তিনি মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারলেনও। তার পরে তিনি আর জাকির নায়েকের প্রসঙ্গে থাকেন নি। তিনি চেষ্টা করেছেন ইসলামের দাওয়াত দিতে। এবং আমরা অনেকেই তাঁর সাথে তাঁর আলোচনায় অংশ নিয়েছি। ধর্ম আলোচনার সুন্দর একটা পরিবেশ সৃষিট হয়ে গেল। আসলে ধর্ম সম্বন্ধে প্রায় প্রাত্যেক মানুষেরই আগ্রহ আছে, এবং ধর্মভীতিও অছে। শুধু সঠিক সময়ে সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে পারলেই দাওয়াতের অনেকখানি কাজ হয়ে যায়। আর হেদায়েত দানের মালিক তো আল্লাহ। (.......আল্লাহ্ তাআলা যাকেই চান নিজের দিকে নিয়ে আসেন এবং যে ব্যক্তি তাঁর অভিমুখী হয় তিনি তাকে (দ্বীনের পথে) পরিচালিত করেন। আল কোরআন- ৪২:১৩)
বি:দ্র: আমি কোন তাবলীগের ভাইদের মনে আঘাত দেওয়ার জন্য কথাগুলো বলিনি।আমি তাঁদেরকে অনেক ভালও বাসি। কেননা একনও তাঁদের কল্যানেই দেশে-বিদেশে ইসলামী দাওয়তের কাজ চলছে এবং তাঁদের হাতে অনেকে নওমুসলিমও হচ্ছে।আল্লাহ্ আমদের সঠিক পথে পরিচালিত করুন। আমিন।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




