মালয়েশিয়ার কভিড১৯ এর বিগত ২৪ ঘন্টার সারসংক্ষেপঃ
মালয়েশিয়ার জন্য একটি ভালো খবর হচ্ছে, ২২শে মে থেকে আজ পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কোন রোগী মারা যায়নি।
* আজকে ও মালয়েশিয়াতে করোনা ভাইরাস আক্রান্ত হয়ে কোন রোগী মারা যাননি। ২২ মে ২০২০ এরপর আর কোনো রোগী করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা যায়নি। এটা এই দেশের জন্য অবশ্যই একটি ভালো খবর।
* এ পর্যন্ত মোট মারা গেছেন ১১৫ জন করোনা ভাইরাস আক্রান্ত ব্যক্তি।
* আজ নতুন রোগী রেকর্ডভুক্ত হয়েছেন ৫৭ জন । এদের মধ্যে ১৪ জন মালয়েশিয়ার নাগরিক। বাকিরা বিদেশি শ্রমিক ।
* আজকের নতুন আক্রান্ত ৫৭ জনকে ধরে মালয়েশিয়াতে ভাইরাস আসার পর থেকে এ পর্যন্ত সর্বমোট রোগী রেকর্ডভুক্ত হয়েছেন ৭,৮১৯ জন।
* আজ সুস্থ হয়ে বাড়িতে ফিরে গেছেন ২৩ জন রোগী ।
* আজকের ২৩ জন সহ এ পর্যন্ত সুস্থ হযে বাড়িতে ফিরে গেছেনঃ ৬,৩৫৩ জন।
* বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালগুলোতে সক্রিয় রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন ১,৩৫১ জন ।
* ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট বা আইসিইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেনঃ ৯ জন ।
* intensive care units (ICU) তে ভেন্টিলেশন লাগছে ২ জনের।
মোট পজিটিভ কেসকে বিবেচনায় নিলে আজকের হিসাবে মালয়েশিয়াতে রিকভারি রেট হচ্ছে ৮১.২৫%।
বিগত কয়েক দিনের নতুন রোগী সনাক্ত হবার প্রবণতা নিম্নরূপঃ
৩০ মে নতুন রোগী ৩০ জন।
২৯ মে নতুন রোগী ১০৩ জন।
২৮ শে মে নতুন রোগী ১০ জন।
২৭ মে নতুন রোগী ১৫ জন।
২৬ মে নতুন রোগী ১৮৮ জন।
২৫ মে নতুন রোগী ১৭২ জন।
২৪ মে নতুন রোগী ৬০ জন।
২৩ মে নতুন রোগী ৪৮ জন।
২২ মে নতুন রোগী ৭৮ জন।
২১ মে নতুন রোগী ৫০ জন।
২০ মে নতুন রোগী ৩১ জন।
বাংলাদেশে করোনা ভাইরাসের আপডেটঃ
অফিস, দোকানপাট ও গণপরিবহন খুলে দেওয়ার পর দেশে করোনা ভাইরাসে একদিনে সর্বোচ্চ রেকর্ড ৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে মৃত্যু বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬৫০ জন।
আর গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে ২৫৪৫ জন। সব মিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৭ হাজার ১৫৩ জন।
রবিবার দুপুরে অনলাইন বুলেটিনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, একদিনে সুস্থ হয়েছেন ৪০৬ জন। মোট সুস্থ হয়েছেন ৯ হাজার ৭৮১ জন।
ডা. নাসিমা সুলতানা বলেন, দেশে ৫২টি ল্যাবে করোনা ভাইরাস শনাক্তকরণ পরীক্ষা করা হয়েছে। এরমধ্যে নতুন করে দুটি ল্যাব সংযুক্ত হয়েছে। একটি সরকারি। আরেকটি বেসরকারি।
গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে ১২ হাজার ২২৯টি। আর পরীক্ষা করা হয়েছে ১১ হাজার ৮৭৬টি।
শনাক্ত রোগীর সংখ্যা বিবেচনায় সুস্থতার হার ২০ দশমিক ৭৪ শতাংশ। আর মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৩৮ শতাংশ।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে মে, ২০২০ বিকাল ৩:৫৯