শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, এদেশের কারোর কাছে নায়ক, কারোর কাছে মহানায়ক আবার কারোর কাছে পুরাই খলনায়ক, তিনি যদি রাষ্ট্র ক্ষমতায় না আসতেন মনে হয় তাকে নিয়ে এতকিছু হত না। স্বাধীনতার ঘোষণা বিষয়ে তাঁর একটি আলাদা সম্মান অবশ্যই ইতিহাসে থাকত। মেজর জিয়াউর রহমান তিনি নিজেই স্বাধীনতার ঘোষণা দিক আর বঙ্গবন্ধুর পক্ষ হয়ে ঘোষণা দিক এটাতো সত্য একজন সামরিক কর্মকর্তার মুখে স্বাধীনতার ঘোষণা শুনে এ দেশের আম জনতার বুকের পাটা সহস্র গুন বড় হয়েছিল, তাঁরা বুঝে নিয়েছিল এখন থেকে তাঁরা একা নয় আছে সামরিক নায়কেরাও।
মুক্তিযুদ্ধের অবদানের জন্য মুজিব সরকারের কাছ থেকে পেলেন "বীরউত্তম" খেতাব। একজন জীবিত মুক্তিযোদ্ধার জন্য এর চেয়ে বড় সম্মান আর কি ছিল? তবে আজ কেন তাঁর সেই অবদানকে কটাক্ষ করা হচ্ছে? শুধু কি কটাক্ষ করে এরা থেমে আছে? এই মহানায়ককে তাঁরা এখন পাকিস্তানের জেনারেল হিসাবে তুলে ধরছে, ধিক্কার বিবেকহীন এইসব মানুষদের।
জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক আদর্শ চিন্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে সমালোচনা করা যেতে পারে, তাঁর রাষ্টনীতি নিয়ে হাজারো প্রশ্ন উঠতে পারে কারণ গনতন্ত্রের সৌন্দর্য এটাই।
কিন্তু তাঁর মুক্তিযুদ্ধর অবদান নিয়ে যারা প্রশ্ন তুলে এরা কখনো মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী না চেতনার ফেরিওয়ালা। '
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে মে, ২০১৯ দুপুর ১:১২