somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইউনাইটেড এয়ার লাইন্সঃ আমার মালয়েশিয়ায় তৃতীয়বারের যাত্রার বিড়ম্বনা

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

দীর্ঘ দুই মাস ছুটি কাটালাম। ফাইনাল এক্সাম শেষ করেই ইউনাইটেড এয়ার ওয়েজ এর একটি রিটার্ন টিকিট কিনে ৫ই জুলাই ২০১১ বেলা দুইটা নাগাদ বাংলাদেশে নিজের ঘরে পৌছেছিলাম। ছোট বিমান। লাগোয়া বসার সীট গুলো। ঠিক সস্তার তিন অবস্থার একেবারে প্রথমটা। ষ্ট্যাচু হয়ে পুরো যাত্রাপথ পাড়ি দিতে হলো। এয়ার এশিয়ার যে বিমান গুলো সেগুলোরও একই অবস্থা। বিমান থেকে নামলাম কোন লাউঞ্জ ওয়ে ছাড়াই। খোলা আকাশের নীচে বিমান থেকে সিড়ি বেয়ে নীচে নামলাম। দেশে বিষেশ কোন অতীথি এলে যেমন বিমান থেকে খোলা আকাশের নীচে আলাদা সিড়ি দিয়ে নামে আমরাও সেভাবেই নামলাম। শুধু লাল গালিচা আর অভ্যর্থনার জন্য কেতা দুরুস্ত পোষাক পরা লোকবল ছিলোনা। তা না হলে একেবারে ভি আই পিই বনে গিয়েছিলাম। এটা আসলে সস্তার ২য় অবস্থা ছিলো। সাধারনত অন্যান্য বিমানের ফ্লাইট নামলে এয়ার পোর্টের লাউঞ্জ থেকে সয়ংক্রিয় টানেল বা করিডোর এসে বিমানের দরজার সাথে এসে লাগে, যাত্রীরা সেই টানেল দিয়ে লাউঞ্জ ও ইমিগ্রেশনে অনায়াসেই এসে পড়তে পারে। এই ফ্যাসিলিটিজ ভোগ করতে প্রতিটি এয়ার ওয়েজ কোম্পানীকে বাড়তি চার্জ এয়ার পোর্ট কে দিতে হয়। ইউনাইটেড এয়ার ওয়েজ সেই টাকাটা বাচাতেই সেই “ভি আই পি গেষ্ট” টাইপ অবতরন পদ্ধতি গ্রহন করলো। সিড়ি দিয়ে নীচে নেমে এয়ার পোর্টের মুল ভবনের দেশে অন্তর্গমন পথে আসতে আমাদের বাসে উঠতে হলো। ভাঙ্গাচোরা বাস। এটাকে তুলনা করলাম কুয়ালালামপুর এয়ার পোর্টের সেই সয়ংক্রিয় দ্রাইভার বিহীন ট্রেন গুলোর সাথে। সেখানে বীমান থেকে নেমে লাউঞ্জ পেরিয়ে ইমিগ্রেশনে আসতে এই কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত ট্রেন গুলো চড়ে আসতে হয়। চমৎকার সে ট্রেন গুলো। যাহোক, ঐ বাসে চড়েই এয়ার পোর্ট থেকে অন্তর্গমন পথ দিয়ে দেশে প্রবেশ করলাম।

এবার বাসায় আসার পালা। ভাইয়া ও আব্বু এসেছিলেন আমাকে রিসিভ করতে। তাদের সাথে গাড়ীতে উঠে বসলাম। শুরু হলো বাসার উদ্দেশ্যে যাত্রা। চারদিকে তাকিয়ে বিশ্বকাপের জন্য সাজানো ঢাকার কোন কিছু আর চোখে পড়লো না। বুঝলাম এতদিনে সেসব সাজানো গুছানোটা উবে গেছে। রাস্তার দিকে তাকিয়ে সারা রাস্তা জুড়ে রোলার কোষ্টারের প্রচন্ড ঝাকুনির মুল কারন উৎপাটন করতে সক্ষম হলাম। এভাবে চরম ঝাকুনি খেতে খেতেই বাসায় এসে পৌছেছিলাম।

এভাবেই দেশে এসে এক দিন দুদিন করে সপ্তাহ এর পর মাস। এভাবেই চলে গেল দুই দুই টি মাস। চোখের পলকেই শেষ হয়ে গেল দিন গুলো। এখন দেশ ছাড়ার উদ্দেশ্যে লাগেজ গুছাচ্ছি। দিন যতো কমে দীর্ঘস্বাস ততোই বাড়ে। যে দেশের দিকে তাকিয়ে হরহামেশাই মানুষ বলে “এ অসভ্য দেশে মানুষ থাকে কি করে!” ঠিক সে দেশ ছাড়তে এতো কেনো কষ্ট তা বুঝিনা। শেষের দিন গুলো আর যেন কাটেই না, আবার “চলেই তো যাবো” এই ভেবে কিছুই করা হয়ে উঠেনা। তাই একেবারে কাজ কামহীন শুধু ভেবে চলা আর বিদায়ের বিষাদে মুষড়ে পড়ে থাকা। ক্ষনে ক্ষনে মনে করে করে প্রয়োজনীয় জিনিস গুলো লাগেজে পুরে নেয়া। এদিকে যাকেই বিদায় জানাচ্ছি তাকেই মনে হচ্ছে আর বুঝি কোন দিন দেখা হবে না। বড় আপু, মেঝ আপু আর সেঝ আপুরা বাসায় চলে এসেছেন সপরিবারে। কারন আমি চলে যাচ্ছি তাই বিদায় জানাতে হবে। বাসায় চাঁদের হাট তবে তাতে আনন্দ নেই। বার বার মনে হচ্ছে সবাইকে আবার কবে এভাবে একসাথে পাই কে জানে? এসব কষ্টকর পরিস্থিতি আর অসংখ্য দীর্ঘস্বাসের জ্বালায় বার বার মনে হচ্ছিলো সাত তারিখ আসে না কেনো, বিদায় নিয়ে চলে যাই, সব ঝামেলা চুকে যাক।
এভাবে সেই বিদায়ের দিন ৭ই সেপ্টেম্বর চলে এলো। লাগেজ গুছানো শেষ। আম্মু আর আপুদেরকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে কেটে বিদায় নিলাম। পিচ্চি ভাগ্নে-ভাগ্নীদের বিদায়ী আদর করতে গিয়ে আরেকবার অস্রুপাত হলো। অবশেষে ঘর ছাড়লাম। ভাইয়া ও আব্বু চললেন আমাকে এয়ার পোর্টে দিয়ে আসতে। বিদায় তো হয়ে গেলো। এখন সেই দীর্ঘস্বাসের পরিমান কমে এসেছে। ছুটে চলছে গাড়ী বিমান বন্দরের দিকে।

বিমান বন্দরে এসে পৌছলাম। ইউনাইটেড এয়ার ওয়েজ এর কর্তারা ষ্টুডেন্টদেরকে আলাদা লাইনে দাড় করালেন। আর ওয়ার্কারদেরকে (লেবার) আগে চেক ইন ও বোর্ডিং পাস দিয়ে দিলেন। সব শেষে তাদের ষ্টুডেন্টদের কথা মনে পড়লো। যদিও আমরা সবার আগে এসেছিলাম। সকল ওয়ার্কার দের বোর্ডিং করার পর তারা দেখলেন বিমানে আর সীট খালি নেই। অর্থাৎ তারা বিমানে যে কয়টা সীট আছে তার চেয়ে বেশী টিকিট বিক্রি করেছেন। এখন আমাদেরকে কোন সীটও দিতে পারছেন না আমাদের বোর্ডিংও করাচ্ছেন না। অনেকখন আমাদেরকে লাইনে দাঁড় করিয়ে রেখে তারা বললেন আজকে আমাদের আর যাওয়া হচ্ছে না। আগামী বারো তারিখে আমাদের ফ্লাইট হবে।

একথা শুনে আমরা ছাত্ররা তো অবাক। তাদেরকে বুঝিয়ে বললাম যে দেখুন আমাদের ক্লাস শুরু হবে বারো তারিখ। চাইলে আমরাই বারো তারিখের টিকিট কাটতে পারতাম। কিন্তু নয় তারিখ আমাদের সেমিষ্টার রেজিষ্ট্রেশন আছে এবং হোষ্টেলের রুম চেক ইন করতে হবে দশ তারিখে। তা ছাড়া তারিখের হের ফের হলে আমরা রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবো না। রুম দেরিতে চেক ইন করলে গুনতে হবে জরিমানা। আর ম্যানুয়াল রেজিষ্ট্রেশনে সাব্জেক্ট পাওয়া খুব কঠিন। তাই সময় মতো সাব্জেক্ট না পেলে আমাদের গোটা সেমিষ্টারটাই গোল্লায় যাবে। তাই আমাদেরকে আজ-কালের মধ্যেই যেতে হবে। এগুলো বলে রাত দশটা থেকে টানা রাত একটা পর্যন্ত তাদের সাথে কথা চালাচালি হলো। কোন প্রকার খারাপ আচরন আমরা করিনি। শেষে ঐদিন রাতেই মালয়েশিয়ান এয়ার লাইন্সের একটি ফ্লাইট ছিলো। তারা বললেন ওটাতে ব্যবস্থা করে দেবেন। এই বলে বসিয়ে রাখলেন আরো ঘন্টা খানেক। পরে এসে বললেন কিছুই করা গেলো না।

আমরা বেঁকে বসলাম কারন আমাদের ঠেকা আমরা বেশ ভালো বুঝি। তাই কোন প্রকার ছাড় দেয়া হবে না বলে বেঁকে বসলাম। কোন কথা শুনা হবে না। আমরা যাবো, এবং আজকেই যাবো।

আমরাও জানতাম আজ আরা যাওয়া হবে না। তাই কাল যেন অবশ্যি যাওয়ার ব্যবস্থা হয় তার জন্য চাপ দিতেই আমাদের এই বেঁকে বসা। সব শেষে তারা বললেন আগামীকাল (৮ই সেপ্টেম্বর) তাদের উত্তরা চার নম্বর সেক্টরের অফিসে আমাদেরকে যেতে হবে। যেয়ে তাদের বস দেরকে আমাদের সমস্যার কথা খুলে বললে তারা অবশ্যই একটা ব্যাবস্থা করে দেবেন। তাদের আশ্বাসে বিশ্বস্থ না হয়ে আমাদের্ আর উপায় ছিলো না। তাই আমি বাসায় চললাম। আর বাকিদের জন্য ইউনাইটেড এয়ার ওয়েজ হোটেল ঠিক করে দিতে বাধ্য হলো, তারা হোটেলে চলে গেলো।

সকলের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে বিদায় না হয়ে আবার ফিরে আসার মাঝে যে কি পরিমান অস্বস্থি তা সেদিন টের পেলাম। বাসার কারো সাথে কোন অস্বস্থিতে পড়তে হয়না। সমস্যা হয় বাহিরের পরিচিত জনদের সাথে। দেখা হলেই আরে ভাই আপনি না চলে গেলেন? কি হলো? কি ঘটলো? কেন এমন হবে? ইত্যাদি প্রশ্নের জবাব বার বার দিতে কারো নিশ্চই আনন্দ বোধ হবে না। তাই বাসায় এসে আর বাহিরে কোথাও না যাবার সিধ্যান্ত নিলাম।

পরদিন সকালে ইউনাইটেড এয়ার ওয়েজ এর উত্তরার অফিসে আসলাম সেই খিলগাঁও থেকে। এসে তাদেরকে আমাদের সমস্যার কথা খুলে বললাম। যারা হোটেলে ছিলো রাতে তারা তখনও আসেনি। আমিই প্রথম এলাম এদের অফিসে। তারা বললেন আজকেই বাংলাদেশ বিমানের রাত নটার ফ্লাইটে আমাদের যাবার ব্যবস্থা করে দেবেন। যিনি আমাকে এ কথা বললেন তিনি একজন বয়োজৈষ্ঠ মানুষ। তার ফোনালাপের কথা বার্তা শুনে বুঝতে পারলাম বিমানের কয়েকটি সীট তখনও খালি আছে। মনে মনে আস্বস্থ হলাম কিন্তু যাদের টিকিটই ক্যান্সেল হয়ে যায় তাদের মুখের কথায় আর আস্থা পেলাম না, আমি ব্ল্যাক এন্ড হোয়াইট কিছু একটা নিয়েই ফিরতে চাচ্ছিলাম। হোটেলে থাকা ছাত্ররা এলে তারা আবারো একই কথা বললেন। তারা বললেন যে আমরা চেষ্টা করছি আজকে রাতের ফ্লাইটেই আপনাদেরকে ব্যবস্থা করে দিবো। দুপুর নাগাদ আমরা আপনাদেরকে কনফার্ম করবো। আমি বললাম ব্যবস্থা হলে আমরা জানবো কিভাবে? তারা বললেন আমাদেরকে ফোনে জানিয়ে দেবেন। বললেন ফ্লাইটের জন্য প্রস্তুত থাকেন। আমি তাদের কাছ থেকে কিছু ফোন নাম্বার নিয়ে বাসায় চললাম। আর বাকিরা হোটেলে ফিরে গেলো।

বাসায় ফিরতে ফিরতে যোহরের নামাজ দাঁড়িয়ে গেলো। এলাকার মসজিদে গেলেই সবার সাথে আবার দেখা হবে আর পড়তে হবে নতুন অস্বস্থিতে। তাই বাসায় ফিরে আর মসজিদে না গিয়ে বাসায়ই নামাজ পড়ে নিলাম। দুপুর দুইটা নাগাদ তিনটার দিকে ইউনাইটেড এয়ার ওয়েজ এর নাম্বার গুলোতে কল দিতে শুরু করলাম। সবগুলোই বন্ধ পেলাম। এদিকে হোটেলে অবস্থিত ছাত্ররাও ঐ নাম্বার গুলোতে ট্রাই করতে শুরু করলো। অনেক চেষ্টার পর একটি নাম্বারে কল ধরলো। জিজ্ঞাসা করে জানলাম তারা এখনও কোন আপডেট দিতে পারছেনা। ১৫ মিনিট পর আবার কল করলাম তখন তারা জানালো আজকে আর হবে না। তারা সব রকম চেষ্ট করেও ব্যার্থ হয়েছে। কোথাও কোন সীট নেই। আগামী তের তারিখ ছাড়া আর যাওয়া হবে না।

ফোনটা রেখেই ছুটলাম আবার উত্তরায় তাদের অফিসে, দুপুরের খাওয়াটা আর হলো না। মাঝ পথে যেতেই একটি কথা মনে পড়লো। যদি আজ রাত্র নয়টায় আমাদের যেতেই হয় তাহলে তো উত্তরা থেকে বাসায় ফিরে লাগেজ নিয়ে আবার বিমান বন্দরে আসা আমার জন্য সম্ভব হবে না। বড়জোর যেটা করা যেতে পারে তা হলো ভাইয়াকে ফোন করে আমার লাগেজ্ আনতে বলে দিয়ে উত্তরা থেকে আমি বিমান বন্দরে চলে যাবো। ভাবতেই মায়ের মুখটা সহ পরিবারের সবার মুখগুলো একে একে ভেষে উঠলো। তাদের কাছ থেকে না বলেই এভাবে চলে যেতে হলে আমি কিছুতেই সইতে পারবো না। কিন্তু কিছু করারও নেই আমার। ভাইয়া কে ফোন করে বলে দিলাম যে আজকে ফ্লাইট হয়ে গেলে যেন তিনি আমার লাগেজ গুলো নিয়ে আসেন। এর পর বাসার সবার কথা ভাবতে ভাবতে চোখে পানি চলে এলো। কিন্তু কিছুই যে করার নেই আমার।

ঘড়ির কাঁটা যখন বিকেল পাঁচটা ছুই ছুই করছে ঠিক তখন ইউনাইটেড এয়ার ওয়েজ এর অফিসে গিয়ে পৌছলাম। এসে শুনলাম যারা হোটেলে ছিলো তাদেরকে হোটেল ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছে। এবার গিয়ে গতকালের আজ আজকের সকালের ভদ্রতা মার্কা কথা বাদ দিয়ে চরম রেগে মেগে তাদের সাথে ঝগড়া জুড়ে দিলাম। বললাম আমরা আপনাদেরকে বলছি আমাদেরকে ইমারজেন্সি নয় তারিখের মধ্যে যেতে হবে আর আপনারা বলছে তের তারিখের কথা! এটা কোন ধরনের ননসেন্স টাইপের কথা বার্তা? এর পর আমাদেরকে বসিয়ে রাখা হলো, বলা হলো তারা আবারো ট্রাই করছেন।

আমরা বসে রইলাম আর প্রতিজ্ঞা করলাম, অন্তত কালকের কোন একটা ফ্লাইটের টিকিট হাতে না পেলে আমরা অফিস ছাড়ছিনা। কিন্তু তাদের ভাবলেশহীন মুখ গুলো আমাদেরকে বার নার জানিয়ে দিচ্ছিলো যে এসব পরিস্থিতি তাদের প্রতিদিনকার বিষয়। কিন্তু আমরাও তাদের অফিস ছেড়ে যেতে কোন প্রকার উদ্যোগ নিচ্ছিনা। এটাও বোধ করি তাদের কাছে আমাদের চরম দৃঢ়তার মেসেজ দিচ্ছিলো।

শেষ অবদি যখন মাগরীবের আজান দেয়ার সময় ঘনিয়ে এলো তখন আমাদের সকলের মুখ আলোকিত করে তারা বাংলাদেশ বিমানের ৯ই সেপ্টেম্বরের একটি ফ্লাইটের টিকিট সকলের হাতে ধরিয়ে দিলেন। আমরা আস্বস্থ হয়ে যার যার বাসায় চলে এলাম।এদিন ফ্লাইট ছিলো রাত সাড়ে আট টায়। জুমার দিন। আগেরদিন যোহরের নামাজ মসজিদে পড়িনি লোকমুখ এড়াবার জন্য। কিন্তু এবারতো জুমার নামাজ। বাসায় পড়া যাবেনা। তাই চুপি চুপি খুতবার মাঝখানে মসজিদে ঢুকলাম। ইমাম সালাম ফিরাতেই সোজা বাসায় ফিরে এলাম। কারো সাথে দেখা করলাম না। যদিও নয় তারিখের রেজিষ্ট্রেশনটা ধরতে পারিনি এবং ম্যানুয়াল রেজিষ্ট্রেশন করতে গিয়ে অনেক ভোগান্তি সইতে হয়েছে। কিন্তু তের তারিখে এলে যে আম ও ছালা দুটাই গচ্ছা যেতো। তবে সস্তার তৃতীয় অবস্থাটা একটু বেশীই খারাপ গেলো।
৮টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রাজত্ব আল্লাহ দিলে রাষ্ট্রে দ্বীন কায়েম আমাদেরকে করতে হবে কেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:০৬



সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) কেড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তির কোরাস দল

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৫



ঘুমিয়ে যেও না !
দরজা বন্ধ করো না -
বিশ্বাস রাখো বিপ্লবীরা ফিরে আসবেই
বন্যা ঝড় তুফান , বজ্র কণ্ঠে কোরাস করে
একদিন তারা ঠিক ফিরবে তোমার শহরে।
-
হয়তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাইডেন ইহুদী চক্তান্ত থেকে বের হয়েছে, মনে হয়!

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮



নেতানিয়াহু ও তার ওয়ার-ক্যাবিনেট বাইডেনকে ইরান আক্রমণের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলো; বাইডেন সেই চক্রান্ত থেকে বের হয়েছে; ইহুদীরা ষড়যন্ত্রকারী, কিন্তু আমেরিকানরা বুদ্ধিমান। নেতানিয়াহু রাফাতে বোমা ফেলাতে, আজকে সকাল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজ ২৫শে বৈশাখ। ১৬৩তম রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে আমার গাওয়া কয়েকটি রবীন্দ্রসঙ্গীত শেয়ার করলাম। খুব সাধারণ মানের গায়কী

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০৫

আপনারা জানেন, আমি কোনো প্রফেশনাল সিঙ্গার না, গলাও ভালো না, কিন্তু গান আমি খুব ভালোবাসি। গান বা সুরই পৃথিবীতে একমাত্র হিরন্ময় প্রেম। এই সুরের মধ্যে ডুবতে ডুবতে একসময় নিজেই সুর... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিশ্ব কবি

লিখেছেন সাইদুর রহমান, ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৭

বৈশাখেরি পঁচিশ তারিখ
কবি তোমার জনম
দিন,
বহু বছর পার হয়েছে
আজও হৃদে, হও নি
লীন।

কবিতা আর গল্প ছড়া
পড়ি সবাই, জুড়ায়
প্রাণ,
খ্যাতি পেলে বিশ্ব জুড়ে
পেলে নভেল, পেলে
মান।

সবার ঘরেই গীতাঞ্জলী
পড়ে সবাই তৃপ্তি
পাই,
আজকে তুমি নেই জগতে
তোমার লেখায় খুঁজি
তাই।

যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×