somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

লেখক হুমায়ূন আহমেদের একজন বাংলা পাঠকের বুক রিভিউ ও একটি কাউন্টার পোষ্ট

১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:২৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বুক রিভিউ - দেবী : হুমায়ূন আহমেদ - ব্লগার পদাতিক চৌধুরি

মন্তব্য নং ১৬. ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
পদাতিক চৌধুরি ভাই,
সমালোচনা করা যাবে? কট্টর সমালোচনা হয়ে যাবে - লোড নিতে পারবেন তো। যদি জানান তাহলে সমালোচনা করছি। আর যদি বলেন এখানেই সমাপ্ত তাহলে সমালোচনা করবো না। অপেক্ষায় রইলাম - - - - -

লেখক বলেছেন: প্রথা বহির্ভূতভাবে আপনার মন্তব্যের আগে উত্তর করছি। গঠনমূলক সমালোচনা অবশ্যই সুস্বাগতম।


সমালোচনা: লেখক যখন গঠনমূলক সমালোচনা অবশ্যই সুস্বাগতম কথাটি লিখেছেন তখন আমি সিদ্ধান্ত নিই ও আমি নিজে পোস্ট দিতে বাধ্য হই কারণ হুমায়ূন আহমেদ বাংলাদেশের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট শীর্ষস্থানীয় লেখক। আমি কি লিখবো তার সম্পূর্ণ দায়ভার আমার তাই এটি আলাদা পোষ্ট হিসেবে দাবী ও প্রাধান্য রাখে। আর গঠনমূলক সমালোচনা যদি “সহমত - সহমত - সহমত” জাতীয় হয় তাহলে এই ধরনের আলোচনা সমালোচনা থেকে দুরে থাকাই শ্রেয় । - যা ধ্রুব সত্য তা ধ্রুব সত্য। এখন তা শুনতে যতো কঠিনই হোক না কেনো। ব্লগে যদি মাত্র একজনও হুমায়ূন আহমেদের পাঠক থেকে থাকেন তিনি এই বিষয়ে আলোচনা সমালোচনা করবেন বলে আমি মনে করি।

লেখক হুমায়ূন আহমেদ তাঁর জীবনকালে যে ধরনের গল্প উপন্যাস লিখেছেন তা শুধু বাংলাদেশের নয় বাংলা ভাষার বড় সম্পদ। হুমায়ূন আহমেদের সবচেয়ে দুর্বল বইটির পাশে রাখার মতো বাংলা ভাষায় লেখা কারো উপন্যাস আছে বলে আমার জানা নেই। ব্লগার পদাতিক চৌধুরি ভাইয়ের ছয়টি প্রশ্নই আমার কাছে “শিশুতোষ” মনে হয়েছে। দেবী সিনেমা আর দেবী উপন্যাস আকাশ পাতাল ফারাক। আমি জানিনা তিনি কোনটি বিশ্লেষন করেছেন! ধরে নিচ্ছি তিনি উপন্যাস পড়েছেন। হুমায়ূন আহমেদের প্রতিটি বই আমার পড়া। দেবী অবস্যই শক্তিশালী একটি লেখা। তাঁর প্রথম উপন্যাস “নন্দিত নরকে” এতোটাই শক্তিশালী লেখা যা পড়ে কোনোভাবেই মনে হয়না এটি কোনো ২৩ - ২৪ বছরের যুবকের হাতে লেখা! দেবী সিনেমা দেখে যারা দেবী উপন্যাস সম্পর্কে ধারণা করবেন তারা ভুল ধারণায় থাকবেন। আর দেবী সিনেমা যারা দেখেছেন তারা মূল বইটি পড়ে আমার মনে হয় না কিছু বুঝবেন, কারণ ব্লগার পদাতিক চৌধুরি ভাইয়ের পোস্টে যারা মন্তব্য করেছেন তার অনেকগুলো খুবই হতাশাজনক!

গল্পটি পাঠকালে ব্লগার পদাতিক চৌধুরি ভাইয়ের যে প্রশ্নগুলি মনে জেগেছে তার উত্তর দিতে চেষ্টা করছি।

১। রানু ও আনিসের বয়সের ব্যবধানটা দ্বিগুনের বেশি হওয়ার কারণ খুঁজে পেলাম না।

উত্তর: - ভারত উপমহাদেশের জনসংখ্যার প্রায় এক-চতুর্থাংশ বিবাহিত নারী তার স্বামীর বয়ষের অর্ধেক বয়ষ।

২। যেহেতু হরর ফ্যান্টাসির উপর উপন্যাসটি রচিত সেক্ষেত্রে মাঝরাতে টিপটিপ বৃষ্টি পড়া, দরজার পিছনে অশরীরি ঘুরে বেড়ানো, রান্নাঘরের টুংটুং শব্দগুলো মিলিতভাবেও যথেষ্ট হরর উপযোগী বলে মনে হলো না। তবে নিশুতি রাতে একা একা পড়লে ভৌতিক অভিজ্ঞতা হতে পারে বলে মনে হয়।

উত্তর: - প্রথমত দেবী ভৌতিক উপন্যাস নয় এটি একটি প্যারাসাইকোলজি ও প্যারা নরমাল একটিভিট’র উপর লেখা বই। এখানে লেখা পড়ে মোহ তৈরি হয় খানিকটা ভয়ও কাজ করে, যা তিনি বুঝতে পারেন নি। যাইহোক মোহ তৈরি না হওয়া বা ভয় না পাওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে তার মধ্যে: -

ক। দিনের বেলা চারোদিকে মানুষজনের মাঝে তিনি বই পড়েছেন। নিরিবিলি - পাবলিক লাইব্রেরীতে বা রাতে নয়।
খ। বাসায় টিভি চলছে আরেক দিকে তিনি বই পড়ছেন।
গ। অফিসে বসে পড়ে থাকতে পারেন, এক পৃষ্টা পড়েছেন কোনো একটি কাজ করেছেন তারপর আবার দুই-তিন পৃষ্টা পড়েছেন।
ঘ। সব সময় শোরগোলে থাকেন, যে কারণে নিরিবিলি থাকা অবস্থায় কল থেকে টুপ টুপ পানি পড়ার শব্দও যে মধ্যরাতের অন্ধকারে ভয়ঙ্কর শব্দ মনে হতে হতে পারে তা জানা নেই! (হয়তোবা)

৩। বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠরতা নীলুফার এতো সহজেই বিজ্ঞাপনের ফাঁদে পা দিয়ে জীবন সংকটে জড়িয়ে পড়বে-বিষয়টি খুব যুক্তিযুক্ত লাগলো না।

উত্তর: - এটি ৮০ দশকে লেখা উপন্যাস - পত্র মিতালী নামক চিঠি প্রেমের উত্তপ্ত সময় ! এক চিঠিতে মানুষ ঘর ছেড়েছেন এক চিঠিতে ঘর ভেঙ্গেছেন ! সেই সময়ের কথা দুরে থাকুক এখন বর্তমান ২০১৯ সনে ফেসবুকে পরিচয় হয়ে জীবনে সামনা সামনি না দেখে হাজার হাজার বিশ্ববিদ্যালয় পড়া আধুনিক মেয়ে ট্র্যাপে পড়েছেন, রেপ মার্ডার হয়েছেন অহরহ - ব্লগার পদাতিক চৌধুরি ভাই কোন গ্রহের অধিবাসী ?

৪-মিস্টার আলির মুখে একাধিকবার মাথাব্যথার প্রসঙ্গটি অনাবশ্যক লাগলো।

উত্তর: - মাথা ব্যথা মাইগ্রেন, দাঁত ব্যথা, কান ব্যথা সম্পর্কে ব্লগার পদাতিক চৌধুরি ভাইয়ের ধারণা খুবই দুর্বল। আমার নিজের কথা বলি আমার কান ব্যথায় আমি এতোটা অস্থির হয়েছিলাম যে প্রথম দিনই আমি নাক কান গলার বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ডাক্তারের সাথে দেখা করি, ধরে নিয়েছিলাম তিনি চিকিৎসা না দিতে পারলে আমি সিঙ্গাপুর যাবো। এক মিনিটও তখন অনন্তকাল মনে হয়েছিলো, আমি আমার কান ব্যথা নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম।

৫। যেহেতু রানু ইএসপি ক্ষমতার অধিকারী সে ক্ষেত্রে তাদের গ্রাম মধুপুরে যাওয়ার খবরটি অনুফার কতৃক চিঠির মাধ্যমে অবগত হওয়াটাও খুব স্বাভাবিক লাগলো না।

উত্তর: - রানু নামক মেয়েটির ইএসপি ক্ষমতা আছে। পাঠক ইসএসপি ক্ষমতা ২৪/৭ কাজ করে করে না। রানু অসুস্থ একজন মানুষ এবং ইএসপি ক্ষমতাধারী, সে ভগবান বা তার কোনো অবতার নয়, শয়তান বা ফেরেস্তাও নয়।

৬। সাহিত্য হল সমাজের দর্পণ। লেখকের সাহিত্য সৃষ্টির পিছনে নিঃসন্দেহে একটি মেসেজ থাকবে।সেক্ষেত্রে প্রখর যুক্তিবাদী মিস্টার আলি সাহেব যেভাবে তীক্ষ্ণ ক্ষুরধার যুক্তিতে ঘটনার পরম্পরা নির্মাণ ও ব্যাখ্যা করেছেন তা নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। কিন্তু সেই আলি সাহেব যখন রানুর মৃত্যুর পর ছাত্রী নীলুফার মধ্যে অবিকল রানুর অবয়ব চাক্ষুষ ও রহস্যময়ী হাসি প্রত্যক্ষ করেন ও রীতিনীতি ঘামতে থাকেন, তখন প্রকারান্তরে মেনে নিতে হয় যে অতিপ্রাকৃত শক্তি যুক্তিবাদকে পিছনে ফেলে দিয়েছে। পাঠক হিসেবে যেটা মেনে নিতে বেশ কষ্ট হয়েছে। অথচ মিস্টার আলির যুক্তিকে সবশেষে প্রতিষ্ঠা করবেন, এমনটাই আশা করেছিলাম।

উত্তর: - মিসির আলী একজন সাধারণ মানুষ তবে গড়পরতায় আর দশজনের চেয়ে বেশী বুদ্ধিমান তাছাড়া মিসির আলীর যুক্তরাষ্ট্রে পড়ালেখা ও তাঁর সাথে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম শ্রেণীর মনোবিজ্ঞানীদের কি ধরণের সম্পর্ক তা অনেক বইয়ে উল্লেখ্য আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে মনোবিজ্ঞানের খন্ডকালীন শিক্ষক মিসির আলীর জীবনে অসংখ্য ঘটনা ঘটেছে যার সমাধান তিনি করতে পারেন নি। এর সমাধান নেইও। হয়তো বিজ্ঞান কোনোদিন এগুলোর সমাধান করতে পারবে। আমরা জগতের অনেক কিছুই জানি না। জানা সম্ভবও না। মিসির আলীর জায়গায় যে কেউ হলে চমকাতেন কপালে ঘামের রেখা ফুটে উঠতো, ব্লগার পদাতিক চৌধুরি ভাই অতি অতি আধুনিক যুগের অতি আধুনিক মানুষ তাই তাঁর কাছে চমকানোর মতো কিছু মনে হয়নি।

***
পাঠকের মন্তব্য বিশ্লেষণ : - অধিকাংশ মন্তব্যকারী পাঠক উপন্যাসটি পড়েন নি। যারা পড়েছেন তাদের কয়েকজন কাহিনী সম্পর্কে বুঝতে পারেন নি। না বুঝতে পারা দোষের নয়, তবে ভুল বুঝা অবস্যই দোষের।

কাল্পনিক_ভালোবাসা ভাইয়ের মন্তব্যে প্রত্যুত্তর: - লেখক হুমায়ুন আহমেদ দোষে গুনে একজন মানুষ তবে তিনি বাংলাদেশের একজন শ্রেষ্ট সন্তান - নিঃসন্দেহে। তিনি আমাদের যে ধরণের গল্প উপন্যাস উপহার দিয়েছেন বাংলা ভাষায় তা বিরল। ব্যাক্তিগত জীবনে তিনি কতো বছর বয়ষে কতো বছরের নারী বিয়ে করেছেন তা আলোচনার বাইরে। কারণ এসব আলোচনা করতে গেলে বিশ্বের চিহ্নিত মহামানবদের বিয়ের ইতিহাস রিতিমত আতঙ্কিত করে। কাল্পনিক_ভালোবাসা ভাই, আমরা সত্যি গর্বিত হুমায়ূন আহমেদের মতো একজন শক্তিমান লেখক আমাদের দেশে জন্মেছিলেন, আমরা গর্বিত হুমায়ূন আহমেদের মতো লেখকের লেখা আমরা বাংলায় পড়তে পেরেছি। কাল্পনিক_ভালোবাসা ভাই, যদি সম্ভব হয় এবং যদি পড়া না থাকে হুমায়ূন আহমেদের লেখা “তোমাদের জন্য ভালোবাসা” বইটি পড়বেন, বইটি ছোট - আপনার পড়তে এক দেড় ঘন্টার বেশী লাগার কথা না।

আত্মকথা: - বাংলাদেশে বই উপন্যাস পড়া শিখিয়েছেন কাজী আনোয়ার হোসেন আর হুমায়ূন আহমেদ। বাংলাদেশের শহরে মফস্বল শহরে কয়টা ঘরে পত্রিকা রাখতেন, সাপ্তাহিক - পাক্ষিক - মাসিক ম্যাগাজিন রাখতেন - তা আমি জানি, কারণ সেই সময়টা আমি পাড়ি দিয়ে এসেছি। লাইব্রেরী থেকে বই কিনে পড়তে হবে এটি শিখিয়েছেন কাজী আনোয়ার হোসেন। আর হুমায়ূন আহমেদ উপন্যাসকে নিয়ে গেছেন জনপ্রিয়তার তুঙ্গে। একটি গল্প একটি উপন্যাস যে কতোটুকু মোহ তৈরি করতে পারে তা হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসে আছে। অনেক অনেক উপন্যাসের নাম উল্লেখ না করে মাত্র দুইটি নাম উল্লেখ করছি ১। লীলাবতী, ২। মধ্যহ্ন, এর যে কোনো একটি উপন্যাস পড়ে একটি কথাই মনে হবে “কি পড়লাম - - - - - - -! হুমায়ূন আহমেদের বই পড়ে যারা কাহিনী বুঝতে পারেন নি তাদের হয়তো এখনো বই পড়ার সময় হয়নি। শিক্ষা, জ্ঞান, বয়ষ অবস্যই একটি বিষয়।।

***
শেষকথা: - লেখক হুমায়ূন আহমেদের বই নিয়ে কেউ এতো নিম্নমানের বুক রিভিউ দেবেন তা আমার কল্পনার বাইরে ছিলো! কিন্তু ব্লগার পদাতিক চৌধুরি ভাই তা বাস্তব করেছেন! বাংলাদেশের শক্তিমান লেখক সৈয়দ শামসুল হক যেখানে বলেছেন হুমায়ূন আহমেদের লেখা তাঁর লেখার চাইতেও অনেক অনেক উচ্চস্থানের দাবীদার। আর মিষ্টার আলী শব্দটি আমার কাছে মনে হয়েছে যদু মধু টাইপ কারো নাম লিখেছেন! তাঁর নাম “মিসির আলী”। আমি হলফ করে বলতে পারি বাংলাদেশে ২১শে বই মেলায় এখনো হুমায়ূন আহমেদ সম্পর্কে - তাঁর লেখা সম্পর্কে - তাঁর মিসির আলী - হিমু সম্পর্কে এই ধরণের রিভিউ দিয়ে কেউ পেন্ট শার্ট আস্ত নিয়ে সুস্থ বের হয়ে আসতে পারবেন না। - আমি সমালোচনা করেছি মাত্র।



কৃতজ্ঞতা: - সামহোয়্যারইন ব্লগ কর্তৃপক্ষ।






সর্বশেষ এডিট : ১২ ই নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৬
৩৫টি মন্তব্য ৩৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জামায়াত শিবির রাজাকারদের ফাসির প্রতিশোধ নিতে সামু ব্লগকে ব্লগার ও পাঠক শূন্য করার ষড়যন্ত্র করতে পারে।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:৪৯


সামু ব্লগের সাথে রাজাকার এর সম্পর্ক বেজি আর সাপের মধ্যে। সামু ব্লগে রাজাকার জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ। তাদের ছাগু নামকরণ করা হয় এই ব্লগ থেকেই। শুধু তাই নয় জারজ বেজন্মা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×