নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানব মঙ্গল আমার একান্ত কাম্য

মহাজাগতিক চিন্তা

একদা সনেট কবি ছিলাম, ফরিদ আহমদ চৌধুরী ছিলাম, এখন সব হারিয়ে মহাচিন্তায় মহাজাগতিক চিন্তা হয়েছি। ভালবাসা চাই ব্লগারদের, দোয়া চাই মডুর।

মহাজাগতিক চিন্তা › বিস্তারিত পোস্টঃ

যারা সাহাবা নন তাঁরা রাসূলের (সা.) অনুসরনের জন্য সাহাবার (রা.) অনুসরন না করে আমিরের অনুসরন করলে সঠিক পথে থাকবেন

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:১৯



সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা (ইতায়াত) আনুগত্য কর আল্লাহর, আর (ইতায়াত) আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের মধ্যে আমির।কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে বিরোধ দেখাদিলে উহা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসুলের নিকট। ওটা উত্তম এবং পরিনামে ভাল।

সূরাঃ ৯ তাওবা, ১০১ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০১। মরুবাসীদের মধ্যে যারা তোমাদের আশেপাশে আছে তাদের কেউ কেউ মুনাফিক। মদীনাবাসীদের মধ্যেও কেউ কেউ মোনাফেকী রোগে আক্রান্ত। তুমি তাদের সম্পর্কে জান না। আমরা তাদের সম্পর্কে জানি।আমারা সিগ্র তাদেরকে দু’বার শাস্তি দেব। এরপর তারা মহা শাস্তির দিকে যাত্রা করবে।

সূরাঃ ৯ তাওবা, ১০৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৭। আর যারা মসজিদ নির্মাণ করেছে ক্ষতি সাধন, কুফুরী ও মুমিনদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে এবং ইতিপূর্বে আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বিরুদ্ধে যে সংগ্রাম করেছে তার গোপন ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহারের জন্য, তারা শপথ করেই বলবে তারা ভাল কিছু করার জন্যই ওটা করেছে; আর আল্লাহ সাক্ষি দিচ্ছেন নিশ্চয়ই তারা মিথ্যাবাদী।

সূরাঃ ৬ আনআম, ১৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৫৩। আর এপথই আমার সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)। সুতরাং তোমরা এর অনুসরন করবে, এবং বিভিন্ন পথ অনুসরন করবে না, করলে তা’ তোমাদেরকে তাঁর পথ হতে বিচ্ছিন্ন করবে। এভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিলেন যেন তোমরা সাবধান হও।

সূরাঃ ৪ নিসা, আয়াত নং ১১৫ এর অনুবাদ-
১১৫। কারো নিকট সৎপথ প্রকাশ হওয়ার পর সে যদি রাসুলের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং মু’মিনদের পথ ব্যতিত অন্যপথ অনুসরন করে, তবে সে যে দিকে ফিরে যায় সে দিকেই তাকে ফিরিয়ে দেব এবং জাহান্নামে তাকে দগ্ধ করব, আর উহা কত মন্দ আবাস।

সূরা: ৪৫ জাছিয়া, ৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। এগুলি আল্লাহর আয়াত, যা আমি তোমার নিকট যথাযথভাবে তিলাওয়াত করছি। সুতরাং আল্লাহর এবং তাঁর আয়াতের পরিবর্তে তারা কোন হাদিসে বিশ্বাস করবে?

* ক্ষতিসাধন, কুফুরী ও মুমিনদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির উদ্দেশ্যে মোনাফেক মহানবির (সা.) নামে হাদিস বানিয়ে প্রচার করে।কারা মোনাফেক তাদের পরিচয় আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো জানার কথা নয়। যারা সাহাবা নন তাঁরা সাহাবার (রা.) অনুসরনের মাধ্যমে মহানবির (সা.) অনুসরন করতে গিয়ে মোনাফেকের অনুসরন করলে তাদের বিভিন্ন পথ অনুসরন করা হয়। কারণ সঠিক পথের অনুসরন আর মোনাফেকের পথের অনুসরন অভিন্ন হওয়া সম্ভব নয়। এতে করে তারা নিজের অজান্তে আল্লাহর পথ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে জাহান্নামে চলে যাওয়ার কথা। সেজন্য যারা সাহাবা নন তাঁরা আল্লাহর আদেশ অনুযায়ী আমিরের অনুসরন করবেন।আল্লাহ এবং তাঁর আয়াতে সাব্যস্ত আমিরের অনুসরনের পরিবর্তে হাদিসের মান্যতা বাতিল সাব্যস্ত হবে।

সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৩। ঐসব রাসূলদের আমরা তাদের কোন জনের উপর কোন জনকে শ্রেষ্ঠত্ব দিয়েছি। তাদের মধ্যে কোন জনের সঙ্গে আল্লাহ কথা বলেছেন।আর কোন জনকে উচ্চ মর্যাদায় উন্নীত করেছেন। আর আমরা মরিয়ম পুত্র ঈসাকে প্রকাশ্য মুজেযা দান করেছি। আর তাকে পবিত্র আত্মা দ্বারা সাহায্য করেছি।আর আল্লাহ ইচ্ছা করলে নবিগণের পরবর্তী লোকেরা পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হতো না। কিন্তু তারা পরস্পর ইখতিলাফ (মতভেদ) করেছিল।তাতে তাদের কিছু লোক মুমিন এবং কিছু লোক কাফের হয়ে গেল। আল্লাহ ইচ্ছা করলে তারা পরস্পর যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হতো না। কিন্তু আল্লাহ যা ইচ্ছা তাই করে থাকেন।

* আমির হযরত ওসমানের (রা.) হত্যাকারী সেনাদল কাফের ছিল। তারা আমির হযরত আলীর (রা.) সেনাদলে স্থান লাভ করায় সাহাবায়ে কেরামের (রা.) বিভিন্ন দল পরস্পরের সঙ্গে যুদ্ধ-বিগ্রহে লিপ্ত হন। এসব যুদ্ধে যারা সাহাবা (রা.) ছিলেন তাঁরা মুমিন হলেও এসব যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী যারা সাহাবা ছিল না তারা কাফের ছিল।

সূরা: ৯ তাওবা, ১২২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২২। আর মু’মিনদের এটাও উচিৎ নয় যে (জিহাদের জন্য) সবাই একত্রে বের হয়ে পড়বে। সুতরাং এমন কেন করা হয় না যে, তাদের প্রত্যেক বড় দল হতে এক একটি ছোট দল (জিহাদে) বের হয় যাতে অবশিষ্ট লোক ফিকাহ (দীনের গভীর জ্ঞান) অর্জন করতে থাকে। আর যাতে তারা নিজ কওমকে ভয় প্রদর্শন করে, যাতে তারা সাবধান হয়।

সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং থেকে ৪ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমাত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।
৩। আর তাদের অন্যান্যের জন্যও যারা এখনো তাদের সহিত মিলিত হয়নি। আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময়।
৪। ওটা আল্লাহরই অনুগ্রহ, যাকে ইচ্ছা তিনি ওটা দান করেন। আর আল্লাহ তো মহা অনুগ্রহশীল।

# সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ৩ নং আয়াতের তাফসির- তাফসিরে ইবনে কাছির
৩। এ আয়াতের তাফসিরে আবু হুরায়রা হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, একদা আমরা রাসূলুল্লাহর পার্শ্বে বসে ছিলাম, এমন সময় তাঁর উপর সূরা জুমুয়া অবতীর্ণ হয়। জনগণ জিজ্ঞাস করেন হে আল্লাহর রাসূল (সা.)! ‘ওয়া আখারিনা মিনহুম লাম্মা ইয়ালহাকু বিহিম’ দ্বারা কাদেরকে বুঝানো হয়েছে? কিন্তু তিনি কোন উত্তর দিলেন না। তিন বার এ প্রশ্ন করা হয়। আমাদের মধ্যে সালমান ফারসীও (রা.) ছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর হাতখানা সালমান ফারসীর (রা.) উপর রেখে বললেন, ঈমান যদি সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট থাকত তাহলেও এই লোকগুলোর মধ্যে এক কিংবা একাধিক ব্যক্তি এটা পেয়ে যেত।(ফাতহুলবারী ৮/৫১০, মুসলিম ৪/১৯৭২, তিরমিযী ৯/২০৯, ১০/৪৩৩, নাসাঈ ৫/৭৫, ৬/৪৯০, তাবারী ২৩/৩৭৫)।

সহিহ বোখারী ৪৯৯ নং হাদিসের (সালাতের ওয়াক্ত সমূহ অধ্যায়) অনুবাদ-
৪৯৯। হযরত যুহুরী (র.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি দামেশকে আনাস ইবনে মালেকের (রা.) নিকট গিয়ে দেখতে পেলাম, তিনি কাঁদছেন। আমি তাঁকে জিজ্ঞেস করলাম, আপনি কাঁদছেন কেন? তিনি বললেন, আমি যা যা দেখেছি তার মধ্যে এ নামাযই আজ পর্যন্ত অবশিষ্ট ছিল। কিন্তু এখন নামাজও নষ্ট হতে চলেছে।

সহিহ আল বোখারী, ৬৫৭২ নং হাদিসের (কিতাবুল ফিতান)-
৬৫৭২। হযরত ওসামা ইবনে যায়েদ (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা নবি করিম (সা.) মদীনার এক সুউচ্চ অট্টালিকার উপর আরোহন করে বললেন, আমি যা কিছু দেখছি, তোমরা কি তা’ দেখছ? তারা বলল, জী না। তিনি বললেন, আমি দেখছি যে, তোমাদের ঘরের ভিতরে বৃষ্টি পাতের ন্যায় ফিতনা পতিত হচ্ছে।

* রাসূলের (সা.) অলিখিত ফিকাহের অনুসারী ছিলেন সাহাবায়ে কেরাম (রা.)। মিথ্যা হাদিস দ্বারা মোনাফেক অলিখিত ফিকাহ বিনষ্ট করলে ইসলাম বিনষ্ট হয়।তখন ঈমান পৃথিবী ছেড়ে সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট চলে যায়। সেজন্য কারবালায় হযরত ইমাম হোসেন (রা.) তাঁর প্রতিপক্ষে কোন মুমিন খুঁজে পাননি। তারা হযরত ইমাম হোসেনের (রা.) মাথা কেটে ইয়াজিদকে উপহার দিলে মদীনাবাসী এর প্রতিবাদ করলে ইয়াজিদ তাঁদেরকে লাঞ্চিত করে। তখন মদীনার ঘর সমূহের ভিতরে বৃষ্টি পাতের ন্যায় ফিতনা পতিত হয়। অবশেষে আল্লাহর নির্দেশ অনুযায়ী একশতবার আল্লাহর দিদার প্রাপ্ত পারসিক ইমাম আবু হানিফা (র.) লিখিত ফিকাহ সংকলন ও এর শিক্ষার ব্যবস্থা করলে সারিয়্যা নক্ষত্রের নিকট থেকে ঈমান পৃথিবীতে ফিরে আসে।

সূরাঃ ৪ নিসা, ৫৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৯। হে মুমিনগণ! যদি তোমরা আল্লাহ ও আখিরাতে বিশ্বাস কর তবে তোমরা (ইতায়াত) আনুগত্য কর আল্লাহর, আর (ইতায়াত) আনুগত্য কর রাসুলের, আর যারা তোমাদের মধ্যে আমির।কোন বিষয়ে তোমাদের মধ্যে বিরোধ দেখাদিলে উহা উপস্থাপিত কর আল্লাহ ও রাসুলের নিকট। ওটা উত্তম এবং পরিনামে ভাল।

সহিহ মুসলিম, ৪৫৭৬ নং হাদিসের (কিতাবুল ইমারাহ) অনুবাদ-
৪৫৭৬। হযরত জাবির ইবনে সামুরা (রা.)কর্তৃক বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহকে (সা.) বলতে শুনেছি, বারজন খলিফা অতিবাহিত না হওয়া পর্যন্ত ইসলাম পরাক্রান্ত অবস্থায় চলতে থাকবে। তারপর তিনি যে কি বললেন, তা’ আমি বুঝতে পারিনি। তখন আমি আমার পিতার নিকট জিজ্ঞাস করলাম তিনি কি বলেছেন? তিনি বললেন নবি করিম (সা.) বলেছেন, তাঁদের সকলেই হবে কোরাইশ বংশোদ্ভুত।

* সবচেয়ে পরাক্রান্ত কুরাইশ আব্বাসীয় খলিফা আমির হারুনুর রশিদ ইমাম আবু হানিফার (র.) সংকলিত ফিকাহ পরিশোধন করে অনুমোদন করলে ইসলামের স্বর্ণযুগ শুরু হয়।আল্লাহর এবং তাঁর আয়াতে সাব্যস্ত আমির অনুমোদীত ফিকাহের পরিবর্তে হাদিস বাতিল সাব্যস্ত হবে। কারণ প্রচারিত হাদিসে মোনাফেকের বানানো মিথ্যা হাদিস বিদ্যমাণ।

সূরাঃ ৬ আনআম, ১৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৫৩। আর এপথই আমার সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)। সুতরাং তোমরা এর অনুসরন করবে, এবং বিভিন্ন পথ অনুসরন করবে না, করলে তা’ তোমাদেরকে তাঁর পথ হতে বিচ্ছিন্ন করবে। এভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিলেন যেন তোমরা সাবধান হও।

সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৩। তোমরা একত্রে আল্লাহর রজ্জু দৃঢ়ভাবে ধর! আর বিচ্ছিন্ন হবে না। তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ স্মরণ কর।যখন তোমরা শত্রু ছিলে তখন তিনি তোমাদের অন্তরে প্রীতি সঞ্চার করেছেন, ফলে তাঁর দয়ায় তোমরা পরস্পর ভাই হয়ে গেলে।তোমরাতো অগ্নি কুন্ডের প্রান্তে ছিলে, আল্লাহ উহা হতে তোমাদেরকে রক্ষা করেছেন। এভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর নিদর্শনসমূহ স্পষ্টভাবে বিবৃতকরেন যাতে তোমরা সৎপথ পেতে পার।

সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।

সূরাঃ ৪ নিসা, আয়াত নং ১১৫ এর অনুবাদ-
১১৫। কারো নিকট সৎপথ প্রকাশ হওয়ার পর সে যদি রাসুলের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং মু’মিনদের পথ ব্যতিত অন্যপথ অনুসরন করে, তবে সে যে দিকে ফিরে যায় সে দিকেই তাকে ফিরিয়ে দেব এবং জাহান্নামে তাকে দগ্ধ করব, আর উহা কত মন্দ আবাস।

* আল্লাহর সিরাতাম মুসতাকিম বিভিন্ন পথ দেখায় না। মোনাফেক প্রচারিত মিথ্যা হাদিস মুসলিমদেরকে বিভিন্ন পথে পরিচালিত করছে।আমির হারুনুর রশিদ অনুমোদীত ফিকাহের মান্যতা ছাড়া মুসলিম জাতির অভিন্ন পথে চলার আর কোন ব্যবস্থা নাই বিধায় দুই তৃতীয়াংশ মুসলিম ঐক্যবদ্ধভাবে এ পথের পথিক হয়েছে। অন্যরা তাদের সাথে মতভেদ করে জাহান্নামের পথে চলছে। তারা যেসব পথে চলছে এর কোনটি কোন আমির অনুমোদীত নয়। সংগত কারণে তাদের পথকে সঠিক বলার কোন সুযোগ নাই।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:২৭

অগ্নিবাবা বলেছেন: আমি একজন নাস্তিক, আমি একজন নবী বিরোধী, নবীর সমালোচনা করে থাকি, এর জন্য আমার কি শাস্তি হবে? কেন শাস্তি হবে? কি কি শাস্তি হবে? চাচা এইটার উত্তর আগে দ্যান।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৩৩

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যারা নাস্তিক তারা শেষ বিচারে নাস্তিক থাকবে না। তারপর তারা জাহান্নাম মুক্তির বিনিময়ে আল্লাহর ইবাদত করতে চাইবে। যেহেতু আল্লাহ তাঁর ইবাদত করা পছন্দ করেন সেহেতু তিনি তাদের প্রস্তাবে সম্মত হয়ে আরাফে তাদের বসবাস ও ইবাদতের ব্যবস্থা করবেন। সেখানে তাদেরকে কাজ করে খেতে হবে। তবে কথা থাকবে ইবাদত না করলে জাহান্নামে যেতে হবে। জাহান্নাম দেখার পর ইবাদত না করে কেউ জাহান্নামে যেতে চাইবে না। কাজ করে খাওয়াটাই হবে তাদের চিরস্থায়ী শাস্তি। তারা যখন দেখবে জান্নাতে লোকেরা কাজ করা ছাড়াই সুখে জীবন যাপন করছে তখন দুনিয়ায় ইবাদত না করার জন্য তাদের খুব আফসুস হবে।

২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:০৯

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি কাটপেস্ট বাদ দেন।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:২৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি মিথ্যা কথা বলা বাদ দেন।

৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৩৭

নিমো বলেছেন: সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আপনি কাটপেস্ট বাদ দেন।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:২৪

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি মিথ্যা কথা বলা বাদ দেন।

হা!হা!হো!হো! পাতিহাসবিদকে বেশ এক হাত নিয়ে। সে নিজেই সারা সময় জা-শি'র কাট-পেস্ট বয়ান পোস্ট দিতে থাকে। এসেছে নির্লজ্জের মত অন্যকে শেখাতে।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪৮

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তার কথাটা আসলেই সত্য নয়।

৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৩

অগ্নিবাবা বলেছেন: চাচা, মরার পরে আল্লাহ যা খুশী তাই শাস্তি দিক, এতে আমার আপত্তি নাই। আমি কইছি নবীরে কটুক্তি করার জন্য আপনে আমাকে কি শাস্তি দেবেন?

১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:১৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনাকে শাস্তি দেওয়ার দায়িত্ব আমার নয়। আপনি যে দেশের নাগরিক সে দেশের কোন নাগরিক সে দেশের কোর্টে আপনার বিরুদ্ধে মামলা দিলে সেদেশের কোর্ট সে দেশের আইন অনুযায়ী আপনাকে শাস্তি অথবা খালাশ দিবে। আর আমার পক্ষ থেকে আমি আপনাকে বলব কটুক্তি কোন সমাধান নয়। আপনি কারো মানসিকতা চেঞ্জ করতে চাইলে সেটা আলোচনার মাধ্যমে করুন। আমি সব সময় আপনার জন্য আলোচনার দুয়ার খোলা রেখেছি।

৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে যারা নবীজির সুন্নত পালন্ম করবে তারা পুরস্কার পাবে। তারা নদীর পানি পাবে। সেই পানির স্বাদ যা মানুষ চিন্তাও করতে পারবে না।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: বেশী মন্তব্যের চেয়ে কোয়ালিটি সম্পন্ন কম মন্তব্য ভালো।

৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:২৭

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আর যে কারণে তাবলীগ জামাতে আমিরদের মান্য করতে খুব জোর দেওয়া হয়, আমিরদের ফয়সলা নাকি স্বয়ং আল্লাহ প্রদত্ত ফয়সালা।

আপনার ইসলামিক জ্ঞানের যে গভীরতা একমাত্র আপনিই পারেন এই বাংলার জনগণকে পথ দেখাতে।

এখন বলেন, ঢাকায় খেলাফাত কয়েমের আন্দোলনের ডাক কবে দিবেন?

১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:২৬

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: তাবলীগের আমিরের পরাক্রম নাই। আব্বাসীয় আমিরগণ বিশ্ব শাসন করেছেন। কোরআন মুসলিম বিশ্বের প্রধানকে আমির বলেছে। আপাতত মুসলিমদের তেমন কোন আমির নাই। সেজন্য এখন তারা অন্যদের খেলার বস্তুতে পরিণত হয়েছে।

৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৪৩

অগ্নিবাবা বলেছেন: চাচা, ইসলাম পালন করা কঠিন, আপনি এখন ইসলাম মনে করে যা পালন করছেন, ইস্লামিস্টরা ক্ষমতায় এলে আপনাকেই
ইসলাম অবমাননার দায়ে গনধোলাই খেতে হবে, কল্লাও হারাতে পারেন।

৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ওহ ভালো কথা- এই শীতে আপনার কবিতার মডেলরা কেমন আছে?
তাদের কি নিয়মতি কবিতা শুনানো হয়?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.