আগের পর্ব: ইয়াসীন, রুকু-২
পর্ব: ৩৩.২.০২ (আয়াত ২২-৩২)
সূরা: ইয়াসীন
অর্থ: ইয়াসীন, (আরবি বর্ণমালার দুইটি বর্ণ)
সূরার ক্রম: ৩৬
পারা: ২২-২৩
অবতীর্ণ: মক্কা
সর্বমোট আয়াত : ৮৩
রুকু: ৫
শুরু করি তা্ঁর নামে আল্লা যিনি
পরম করুণাময় দয়ালু তিনি।
রুকু-২
....................................(২৩ পারা শুরু)...................................
সৃজন করিলেন যিনি এই দুনিয়াতে
একদিন ফিরিতে হবে তাঁর সাক্ষাতে,
ইবাদত করি তাই ঈমানের সাথে।................(২২)
উপাসনা যদি করি আল্লাকে ছাড়া
কষ্ট দেন যদি শাস্তির দ্বারা,
মুক্ত আমায় কি করিবে তারা?
সুপারিশে লাগিবে না ওইসব যারা।...............(২৩)
যদি আমি কখনো ওইরূপ করি
গোমরাহী মাঝে আমি যাইব ভরি;
তোমাদের রবের প্রতি এনেছি ঈমান
আমার কথা শোন দিয়া মনপ্রাণ।..................(২৫)
বলা হল তাহাকে জান্নাতে যেতে
বলিল- কওম আহা জানিত তা পেতে
যে, আমার রব মোর হয়ে ক্ষমাশীল
সম্মানীদিগের মাঝে করেছেন শামিল।............(২৭)
মৃত্যুর পরে তার প্রেরণ করিনি
তাদের বিরুদ্ধে আমি কোন বাহিনী,
আসমান হতে কিছু করিনি প্রেরণ
ছিল না কোন কিছু মোর প্রয়োজন;
কম্পিত হলো সব শব্দে ভীষণ
তখনি সবাই তারা হলো নির্বাপন।.................(২৯)
আফসোস শুধু মোর তাহাদের প্রতি
নবীদের করিত তারা বিদ্রুপ অতি।
ধ্বংস করেছি আগে জাতি যে কত
কখনো হবে না তারা পুনরাগত।
হাজির করা হবে সমীপে আমার
সবাইকে অবশ্যই একত্রে আবার।...................(৩২)
===================(রুকু-২ সমাপ্ত)================
এমপিথ্রি ডাউনলোড করুন: এখান থেকে
ডাইরেক্ট লিংক: Click This Link
ডিসক্লেইমার: পবিত্র কোরআন শরীফ ৬১০ থেকে ৬৩৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত আরবিতে ছন্দোবদ্ধ আকারে নাযিল হয়। কুরআন শরীফ সর্বপ্রথম বাংলা তর্জমা করেন ড. গিরীশচন্দ্র সেন। ১৯৩৩ সালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম পবিত্র কোরআন শরীফের আমপারার অন্তর্গত ৩৮টি ছোটছোট সুরার পদ্যানুবাদ করেন। ২০০৬ সালে গবেষক পান্না চৌধুরী সম্পূর্ণ ৩০ পারা কুরআনকে বাংলায় ছন্দোবদ্ধ আকারে অনুবাদ করতে সক্ষম হন।ছন্দোবদ্ধ অনুবাদ বলতে প্রতিটি লাইনের শেষ বর্ণের উচ্চারণের মিলটুকু বুঝানো হয়েছে। একে ছন্দের প্রকারভেদের মধ্যে ফেলা যাবে না।
কাজী নজরুল ইসলামের অনুবাদকৃত কাব্য কোরআন: Click This Link
আল-কোরানের বাংলা অনুবাদ ডাউনলোড করুন ইউনিকোডে:
1. Click This Link

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


