somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

'ধর্ষণ' একটি মারাত্মক অপরাধ, আল-কোরআনের বিধান মতে ধর্ষণের শাস্তি-

১২ ই মে, ২০১১ রাত ৯:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আমি এর পূর্বে ব্যভিচারের শাস্তি সম্পর্কে আল-কোরআনের নির্দেশনা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। অক্ষমতা হেতু ভুল-ভ্রান্তি হয়ে গেলে মহান আল্লাহ তায়ালা যেন আমায় ক্ষমা করেন।

আজকের আলোচ্য বিষয় সম্পর্কে কিছু বলবার আগে ব্যভিচার এবং ধর্ষণ সম্পর্কে কিছুটা আলোকপাত করতে চাই। যদিও অনেকে আমার চাইতে বেশি জ্ঞান রাখেন, তারপরও আলোচনার সুবিধার্থে কিছু বলার প্রয়োজন বোধ করছি।

স্বেচ্ছায় অবৈধ যৌন সম্পর্ক করাকে ব্যভিচার বলা হয়। এটি একটি সম্পর্ক হলেও ধর্মীয় দৃষ্টিতে যা অবৈধ, আর তাই এটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ বটে। আল-কোরআন অনুসারে ব্যভিচারের শাস্তি কি এবং এর সাথে জড়িতদের কেন শাস্তি দেবার কথা বলা হয়েছে তা এখন আর কারো অজানা নেই। ব্যভিচারের সামাজিক, আত্মিক এবং স্বাস্থ্যগত বিরূপ প্রভাব সম্পর্কে নুতন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। তারপরও কেউ জানতে চাইলে এখানে দেখে নিতে পারেন-

* এইডস্ (AIDS) কি এবং কেন হয়?

* 'এইডস্' প্রতিরোধে আমাদের করণীয়-

'ব্যভিচারের' মত 'ধর্ষণ' কিন্তু বৈধ বা অবৈধ কোন প্রকার সম্পর্কের মধ্যেই পড়ে না। বরং এটি একটি পাশবিকতার নামান্তর। তাই ধর্ষণকে ব্যাভিচারের সাথে সম্পৃক্ত না করে সন্ত্রাস বা বিপর্যয় সৃষ্টিকারী কারন গুলোর সাথে বিবেচনা করার যথেষ্ট অবকাশ রয়েছে।

এখন প্রশ্ন আসতে পারে:-
১/ আমি কেন ধর্ষণকে সন্ত্রাস বা বিপর্যয়কর অবস্থা সৃষ্টির সাথে তুলনা করলাম?
২/ ধর্ষণের কারনে এ পৃথিবীর কোন ভূখন্ডে বা দেশে কি আসলেই বিপর্যয়কর অবস্থা সৃষ্টি হতে পারে?
* সম্প্রতি প্রকাশিত এক সংবাদে এর উত্তর পেয়ে যাবেন:-

* কঙ্গোতে প্রতিদিন এগারো শতাধিক নারি ধর্ষিত হচ্ছে:-

ধর্ষণ একটি সামাজিক ব্যাধি। বিকৃত মানসিকতা সম্পন্ন মানুষের লাগামহীন পাশবিক বহিঃপ্রকাশই এই ব্যাধি সৃষ্টির মূল কারন। এ পৃথিবীতে এমন কোন ভূখন্ড নেই যেখানে কম-বেশি ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে না। ধর্ষণের কারনেও যে কোন দেশে বিপর্যয়কর অবস্থার সৃষ্টি হতে পারে, আফ্রিকার যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গণপ্রজাতন্ত্রী কঙ্গো তার জ্বলন্ত উদাহরন। এক জরিপে যে বাস্তব চিত্র বেরিয়ে এসেছে তার আলোকে সেখানকার এই অবস্থাকে ভয়ংকর গুপ্ত সন্ত্রাস হিসেবে আখ্যায়িত করা যেতে পারে। গত ২০০৬ থেকে ২০০৭ সালে চালানো এক গবেষণায় দেখা গেছে সেখানকার ১৫ থেকে ৪৯ বছর বয়সের প্রায় চার লাখেরও বেশি নারী ধর্ষিত হয়েছে। এই গবেষণা ও জরিপের প্রধান অ্যামবার পিটারম্যান জানান, সামাজিক বাধা, লজ্জা ও ভয়ে অনেকেই যৌন নিপীড়ন ও ধর্ষণের কথা প্রকাশ করেন না। তাছাড়া ১৫ বছরের নিচে ও ৪৯ বছরের বেশি বয়সের নারীদের তথ্য এ জরিপে ধরা হয়নি। মানবাধিকার বিষয়ক সংস্থা হার্ভার্ড হিউম্যানেটরিয়ান ইনিশিয়েটিবের পরিচালক মিখায়েল ভ্যানরোয়েন কঙ্গোতে ধর্ষণের এই ব্যাপকতাকে বর্তমানে বিশ্বব্যাপী চলা মানবিক সংকটের এক বিভীষিকাময় রূপ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।

ধর্ষণকে যে সন্ত্রাস বা বিপর্যয়কর অবস্থা সৃষ্টির সাথে তুলনা করা মোটেই অযৌক্তিক নয় তা নিশ্চয় এতক্ষণে পরিষ্কার হয়েছে। ডাকাতি বা ছিন্তাই করার সময় যেমন নিরীহ মানুষের সম্পদ লুন্ঠন করা হয়। তেমনি জোরপূর্বক নারীর সতীত্ব হরণ বা লুণ্ঠন করা হলো ধর্ষণ। তাই আল-কোরআনে ধর্ষণের কথা ব্যভিচারের পাশাপাশি তো বলাই হয়নি, এমনকি আলাদা ভাবেও উল্লেখ করা হয়নি। আর এ কারনেই এটিকে ডাকাতি, ছিন্তাই, রাহাজানি, দাঙ্গা-হাঙ্গামা, জুলুম, ইভ-টিজিং, রাষ্ট্রদ্রোহিতা ইত্যাদি ভূপৃষ্ঠে জনগনের ক্ষতি করা, অস্থিতিশীলতা বা বিপর্যয়কর অবস্থা সৃষ্টির মত অমানবিক কুকর্মের সমপর্যায়ভুক্ত জ্ঞান করাটাই যুক্তিসংগত।

এখন প্রশ্ন হলো- যে ধর্ষণের কারনে কঙ্গোর মত বিপর্যয়কর অবস্থা সৃষ্টি হয়, তার হাত থেকে পরিত্রাণের উপায় কি?

বিভিন্ন জনে তাদের মত করে মতামত রাখতেই পারেন। একজন মুসলিম হিসেবে সঙ্গত কারনেই আমি আমার ধর্মীয় বিশ্বাস ও বিধান, বর্তমান প্রেক্ষাপট ও নিজস্ব চেতনার আলোকে কিছু বক্তব্য রাখার অধিকার রাখি।

অনেকের মনেই হয়ত এ প্রশ্ন দানা বেধেছে:-
আল-কোরআনে ধর্ষকদের শাস্তি সম্পর্কে কোন নির্দেশনা আছে কি?

ধর্ষণ সহ বিপর্যয়কর অবস্থা সৃষ্টিকারী এসব অপরাধের সঙ্গে যারা জড়িত থাকবে, আল-কোরআন অনুসারে তাদের শাস্তি হলো-
আল-কোরআন- ৫নং সূরা মায়েদা- আয়াত, ৩৩
(০৫:৩৩) যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং ভূপৃষ্ঠে সন্ত্রাস বা বিপর্যয় সৃষ্টির অপচেষ্টা করে, তাদের শাস্তি হচ্ছে এই যে, তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা শূলীতে চড়ানো হবে অথবা তাদের হাত-পা বিপরীত দিক থেকে কেটে দেয়া হবে অথবা তাদেরকে দেশ থেকে নির্বাসিত করা হবে। এটি হল তাদের জন্য পার্থিব লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি।
(فَسَادً) = ধ্বংস, ক্ষতি -"কোরআনের অবিধান" - "মুনির উদ্দীন আহমদ"
(فَسَادً) = ধ্বংস করে দেওয়া, নষ্ট করা, বলপূর্বক কারো সম্পদ কেড়ে নেওয়া - "আল-কাওসার" - "আধুনিক আরবী-বাংলা অভিধান"- "মদীনা পাবলিকেশান্স"

নিচের হাদিছ থেকে এ সম্পর্কে আমরা আরও পরিষ্কার ধারনা পাই:-
Sunan Abu-Dawud#Book #38, Hadith #4366
Narrated Wa'il ibn Hujr: When a woman went out in the time of the Prophet (peace_be_upon_him) for prayer, a man attacked her and overpowered (raped) her. She shouted and he went off, and when a man came by, she said: That (man) did such and such to me. And when a company of the Emigrants came by, she said: That man did such and such to me. They went and seized the man whom they thought had had intercourse with her and brought him to her. She said: Yes, this is he. Then they brought him to the Apostle of Allah (peace be upon him). When he (the Prophet) was about to pass sentence, the man who (actually) had assaulted her stood up and said: Apostle of Allah, I am the man who did it to her. He (the Prophet) said to her: Go away, for Allah has forgiven you. But he told the man some good words (AbuDawud said: meaning the man who was seized), and of the man who had had intercourse with her, he said: Stone him to death. He also said: He has repented to such an extent that if the people of Medina had repented similarly, it would have been accepted from them.

আল-কোরআনের ৫ নং সূরা মায়েদার- ৩৩ নং আয়াতে এই ধরনের অপরাধের সর্বোচ্য শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদন্ডের বিধান দেয়া হয়েছে। উপরে বর্ণিত হাদিছটিতে সেই নির্দেশেরই প্রতিফলন ঘটেছে।

প্রকৃত ইসলামি সমাজ ব্যবস্থায় ধর্ষণের মত ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে। যদি কদাচিত ঘটেই যায়, তাহলে অবশ্যই ধর্ষককে শাস্তি ভোগ করতে হবে। তবে এক্ষেত্রে হাদিছে বর্ণিত প্রেক্ষাপট অনুসারে ধর্ষক ও ধর্ষিতা সম্পর্কে সার্বিকভাবে যে ধরনের ইংগিত পাওয়া যায় সেদিকেও লক্ষ রাখা উচিত। ঘটনার সার্বিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় যদি মোটামুটি একই রকমের সামঞ্জস্য পরিলক্ষিত হয়, তাহলে বর্তমানে কিংবা ভবিষ্যতেও আল-কোরআনের নির্দেশ এবং রাসূলে (সাঃ) সুন্নাত মেনে এই শাস্তি দিতে হবে।

আর এই শাস্তি হলো ‘রজম’ অর্থাৎ জনসম্মুখে বুক পর্যন্ত মাটিতে পুঁতে পাথর মেরেই ধর্ষকের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করতে হবে।

যেহেতু আল-কোরআনের বিধানে এই ধরনের অপরাধের শাস্তির ক্ষেত্রে কয়েকটি অপশন (দেশ থেকে নির্বাসন, বিপরীত দিক থেকে হাত-পা কর্তন ও হত্যা/শূলীতে চড়ানো) দেয়া হয়েছে। তাই সবার ক্ষেত্রে একই শাস্তি নয়, বরং ক্ষেত্র ও পাত্র ভেদে শাস্তিরও তারতম্য হতে পারে। ধর্ষকের নিজস্ব স্বীকারোক্তি সাপেক্ষে তার শাস্তি যে মৃত্যুদণ্ড, তাতে কোন সন্দেহ নাই। তবে ক্ষেত্র বিশেষে ধর্ষিতার পূর্ব এবং বর্তমান স্বভাব চারিত্র খতিয়ে দেখার মাধ্যমে ধর্ষকের শাস্তির পরিমান নির্ধারণের বিষয়টি বিবেচনা করার অবকাশ রয়েছে। ধর্ষনের শাস্তি প্রমানের জন্য চারজন সাক্ষীর আবশ্যক নয়। এটি একটি বিপর্যয় সৃষ্টিকারী নিষ্ঠুর প্রকৃতির অপরাধ। তাই ধর্ষন প্রমান ও এর শাস্তি প্রয়োগের স্বার্থে ধর্ষিতার অভিযোগ, তার শারীরিক, মানসিক ও পারিপার্শ্বিক অবস্থা এবং তথ্যপ্রমাণ যাচাই করে দেখতে হবে। শুধু তাই নয়, তদন্ত পরিচালনার সাথে সম্পৃক্ত সকল উন্নত ব্যবস্থা ও প্রযুক্তির সাহায্য নিতে কোনই বাধা নেই। অবশ্যই অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে, এই শাস্তি প্রদানের এখতিয়ার কোন আনপড় অবিবেচক মোল্লা বা স্থানীয় কোন ধর্মগুরুর নেই। কেবল মাত্র ইসলামি আদালতের বিজ্ঞ বিচারকই এই শাস্তির রায় দেবার অধিকার রাখে।

আমি আইন বিষয়ে অভিজ্ঞ নই। তাই বিস্তারিত বিবরনে যাব না। তবে নিজের চিন্তা-চেতনা ও যৎসামান্য অর্জিত জ্ঞান অনুসারে দুটি উদাহরন দিলে বোধ হয় বিষয়টি কিছুটা পরিষ্কার হবে। যেমন, আজকাল প্রায়ই বাচ্চা মেয়েদের ধর্ষণের খবর পত্রিকার পাতা খুললেই চোখে পড়ে। বিষয়টি যে খুবই বেদনাদায়ক ও অমানবিক তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এ ধরনের ধর্ষকরূপী পিশাচদের কঠিন শাস্তি হওয়া উচিত। আবার তেমনি আপন গৃহে বা কর্মক্ষেত্রে একা পেয়ে যদি কোন পর্দানশিন নারীকে কেউ ধর্ষণ করে- তাহলে উভয় ঘটনার ক্ষেত্রে ধর্ষককে রজমের শাস্তিই দিতে হবে। কিন্তু যখন এটি শুধুমাত্র ধর্ষণের মধ্যে সীমাবদ্ধ থেকে না, বরং নিরপরাধ নারী বা নিষ্পাপ কচি শিশুটির কোমল দেহখানা খন্ড খন্ড করে কেটে বা গলা টিপে মেরে ফেলে, তখন পার্থিব কোন শাস্তি দিয়ে কি এর যোগ্য বিচার ও শান্তনা পাওয়া সম্ভব? শূলীতে চড়িয়ে পাথর মেরে মেরে মৃত্যুদন্ড দিলেও নিশ্চয় কম হয়ে যাবে। কিন্তু তারপরও যাদের অন্তরে এ ধরনের ব্যাধি রয়েছে তারা যেন ভয় পায় এবং নিজেদের শুধরে নিতে পারে, সেজন্য জনসম্মুখে শাস্তি তো কার্যকর করতেই হবে।

এক্ষেত্রে ধর্ষিতার কোন শাস্তি নেই। কিন্তু এমন কোন মহিলা ধর্ষিত হলো যিনি পর্দা সম্পর্কে তো সচেতন ননই, বরং খোলা-মেলা পোষাকে রাত-বেরাত একা নির্জনে পথ চলতে অভ্যস্ত। এক্ষেত্রে ধর্ষককে কি সর্বোচ্য শাস্তি দেয়া ঠিক হবে? যে কোন পরিস্থিতিতে ধর্ষককে যে অবশ্যই শাস্তি পেতে হবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। বিজ্ঞ বিচারকই অবস্থা ভেদে উপযুক্ত শাস্তি নির্ধারন করবেন। ধর্ষিতার কোন শাস্তি নেই বটে, তবে এই ধরনের পরিস্থিতিতে পর্দা সম্পর্কে সচেতন না থাকার কারনে এবং রাত-বেরাত একা একা নির্জনে অযথা ঘোরাফেরা করার জন্য তাকে তিরস্কার ও ভবিষ্যতের জন্য সাবধান করা মোটেই অযৌক্তিক নয়। ক্ষেত্র ও পাত্রের অবস্থা ভেদে শাস্তিরও তারতম্য হতে পারে বলেই তো সর্বজ্ঞ মহান আল্লাহতায়ালা ভিন্ন অপশনগুলো আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন। 'ধর্ষণ' ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ বলেই তো পিশাচ রূপী ধর্ষকদের জন্য পার্থিব শাস্তিই সব নয়। পরকালেও তাদের জন্যে রয়েছে কঠিন আযাব।

ইসলামে সর্ব প্রথমে মহান স্রষ্টা আল্লাহতায়ালার উপর ইমান আনার সাথে সাথে সকল প্রকার অসৎ, অশ্লীল ও মন্দ কর্ম পরিহার ও সৎ পথে চলার শিক্ষা ও দীক্ষা দেয়া হয়। তাই ইসলামী সমাজের সাথে সম্পৃক্ত কোন ব্যক্তি যদি এরপরও এ ধরনের পাশবিক কর্মে জড়িয়ে পরে, তাহলে তাকে শাস্তি দেয়া ছাড়া অন্য কোন অপশন নেই।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪০
৩৪টি মন্তব্য ৩৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×