somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সুশ্রী । মানুষ আজিজ

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:১৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



অনেক আগে আমরা যে পাড়া গাঁয়ে থাকতুম , সেখানে একটি বাড়ি ডাকাত বাড়ি বলে পরিচিত ছিল । লোকমুখে শুনতুম আয়নাল ডাকাতের কথা , লোকটা নাকি অনেক ভয়ংকর তবে ওরা এলাকায় কোনদিন ডাকাতি করতো না । বহুদুর নাকি ডাকাতি করতে যেত , একসাথে কুড়িজন যেত কোন ধনীবাড়ি ডাকাতি করতে । এলাকার ইউপি চেয়্যারম্যানও ডাকাত পরিবারকে সমীহ করে চলতো । আমি যখন ফাইভ ক্লাস শেষ করে , হাইস্কুলে ভর্তি হলুম বাংলা ক্লাসে নিজের পরিচয় ,বাবার পরিচয় দিতে গিয়ে আয়নাল ডাকাতের মেয়েকে চিনলুম , ওর নাম সুশ্রী । ডাকাতের মেয়ের নাম এত সুন্দর হয় ! আর মেয়েটাও খুব সুশ্রী , অজপাড়াঁ গায়ে এমন সুন্দরী গোছানো মেয়ে নাই বললেই চলে । সুশ্রী যখন পরিচয় দিচ্ছিলো , ওর বাবার নাম বললো, আয়নাল সরদার অথাৎ যাকে আমরা ডাকাত হিসেবে জানি । ক্লাসের মধ্য একটা থম-থমে অবস্থা তৈরী হয়েছিল । পরবর্তিতে ও ডাকাতের মেয়ে বলে , আমরা অগোচরে নানা কথা বলতাম ! কোন মেয়েও ওর সাথে ভয়ে কথা বলতো না , স্যারাও ওকে টিউশনি বা পড়া না পাড়লে চাপ দিত না । বনের ভিতর দিয়ে সাইক্যাল চালিয়ে ও আসতো , লাইব্রেরীরুমে দেখতুম একা একা বই পড়ছে । সুশ্রী ইংলিশে খুব ভালো ছিল, একদিন সাহস করে ওর কাছে গিয়ে বললাম, সুশ্রী গ্যামারে আমি খুব কাচাঁ একটু দেখিয়ে দিবে ? সুশ্রী মাথা নেরে বললো, আচ্ছা । পরদিন সুশ্রী Raymond marphy এর basic grammer দিয়ে বললো, এটা দেখো সব ঠিক হয়ে যাবে । আমি বললুম, এতো পাঠ্যবই না, এ পড়লে কি পাস করো ? পর সুশ্রী দেখালো , গ্যামার অনেকটা মেথের মত সুত্র জানলে তুমি সব পাড়বে , আর এ বইটা হলো গ্যামারের বাইবেল । একজন ডাকাতের মেয়ে এত চালু,সত্যিই অভাগ হলুম , ও যখন ক্লাসে গড় গড়িয়ে ইংলিশ বলতো স্যারও হাঁ করে তাকিয়ে থাকতো , রহিম স্যারের ইংলিশ বলতে যেয়ে উর্দূর টান এসে পড়তো শুনিচিলাম তার বাবা রাজাকার ছিল । দিন দিন সুশ্রীর সাথে আমার ভালো সম্পর্ক হয়ে যায় , কিন্তু ওর বাবা, মা পরিবারের কথা কখনো জিজ্ঞাস করতুম না , কি জানি ও যদি কষ্ট পায় । ও বাড়ি থেকে নানা মজার খাবার নিয়ে এসে আমায় খাইয়েতো , সত্যিই ওর খাবার পেয়েই অপুষ্টির শরীরটা পুষ্টিতে ভরে যাচ্ছিলো । একদিন সুশ্রীই বললো , আমাদের বাসায় যাবে ? আমি যেন এ শব্দটা শুনার জন্যই অপেক্ষা করছিলাম । একদিন সুশ্রী আমাকে ওদের বাড়িতে নিয়ে গেল , বনের ভিতর বিশাল এক ছাদওয়ালা প্রকান্ড বাড়ি ! শুনেচিলাম ওদের বাড়ির কথা , ডাকাতের ভয়েই কোনদিন আসিনি এ পাড়ায় । সত্যিই মুগ্ধ হওয়ার মত , মনে মনে ভাবলুম ডাকাত হলেও রুচি আছে ওর বাবার । এরপর সুশ্রী একে একে পরিচয় করিয়ে দিলে , বাড়ির সবার সাথে , কত কাজের মানুষ ওদের , মনে হবে ছোটখাট এক রাজপ্রসাদ । সুশ্রী ওর মার সাথে পরিচয় করিয়ে দিল , ওর মাকে দেখে আমি থ , ডাকাতের বউ এত সুন্দরী হয় ! ঠিক যেন সেকেলের বিটিভির নায়িকা ববিতার মত , এতটাই সুন্দরী ! এত গুছিয়ে কথা বলা তার , কেমন এক অদ্ভূত ঘ্রার্ণ তার শরীরে মিশে ছিল ,পর সুশ্রী একে একে ওদের বাসা ঘুরিয়ে দেখালো বিশাল এক লাইব্রেরীরুম ওদের , আমি ডাকাতকে মিলাতে পারছিলাম না এই পরিবেশে । ডাকাতেও পড়াশুনা করে ? যদিও সুশ্রী বলছিস ওর মা অনেক বই পড়ে ,রবীন্দ্র সঙ্গীত গায় । কিন্তু সুশ্রী ওর বাবার সাথে পরিচয় করিয়ে দিল না, তার কথা জিজ্ঞাসা করতেই ও বললো, বাবা তো জেলা শহরে বিজনেস করে , সকালে যায় রাত্রিরে বাসায় ফিরে । ঐদিনের মত দুপুরে খেয়ে একটু ছাদে বসে থেকে চলে এলাম । অন্য একদিন সুশ্রী সাইক্যাল চড়িয়ে বহুদুর এক ব্রিজের পাশে নিয়ে আসলো , একদম নির্জন জায়গা । কিছুক্ষণ বসার পর সুশ্রী ওর ব্যাগ থেকে ছুরা বের করলো । আমি কিছুটা হচচকিয়ে গেলাম , ছুরা কেন সুশ্রী ?
সুশ্রীঃ তোমাকে আজকে মেরে ঘুম করে রাখবো , জানো না আমি ডাকাতের মেয়ে ?
আমিঃ মানে কি, সত্যিই মেরে জলে ফেলে দিবে ?
সুশ্রীঃ হুম, মেরে দিব ! ডাকাতের মেয়ের সাথে প্রেম করতে চাও কেন ?
আমিঃ কেন বলেছে ? আমি বলেছি কোনদিন তুমি ডাকাতের মেয়ে ?
সুশ্রীঃ জানি তুমি,মনে মনে তাই বলছো, শুন আমি লিপরিডিং জানি , আমার আম্মু শিখিয়েছে , যার কাছে আমি সব শিক্ষা পাই ।
-আমিও বেকুবের মত ভাবলাম ,পড়াশুনা অনেক করলে হুদয়ের খবরও বুঝি জানা যায় । তাই ওকে সব বলেদিলাম, ক্লাসের কে কি ভাবে , ওর বাবা সম্পর্কে কি ধারণা ছিল ,শেষমেষ বললাম, তোমাকে দেখার পর ওগুলো আর বিশ্বাস করিনি । এরপর কথা বলতে বলতে জঙ্গলা জায়গায় গেলাম, বার বার সুশ্রীকে বুঝাছিলাম তুমি আমার ভালোন্ধু । সুশ্রী ছুরা ব্যাগে ঢুকিয়ে বললো, শুধু বন্ধু আর কিছু না ? ভালোবাস না আমায় ? সুশ্রী ওর কাধঁ ব্যাগটা মাটিতে রেখে জরিয়ে ধর বললো , তোমাকে ভালোবাসি মানুষ । আমি ভয়ে কাপছিলাম , আমার কাপুনি দেখে সুশ্রীর কি হাসি ! পুরুষ মানুষের এত ভয় ? সুশ্রীই জোর করে ওর মুখ আমার মুখে লাগিয়ে অনেকক্ষন ধরে চুমুচ্ছিলো ,আর টানছিল আমার শরীরের জামা-কাপড় খুলে ফেলতে । নিজেকে আর রাখতে পারিনি , পর অনেকক্ষণ ধরে সুশ্রীর দুই পায়ের বাজেঁ নিজেকে অনেকক্ষন নিষ্পেষিত করলাম । সমস্ত ইচ্ছে শক্তির অবসানের পর , দু জনই মাটিতে শুইয়ে থাকলাম । দশ মিনিট পর নিজেদের গুছিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্য রওনা দিলাম , সুশ্রীর একহাতে সাইক্যাল কাধেঁ ব্যাগ আর আমি ওর পাশাপাশি হাটঁছিলাম । অনেকক্ষন কেউ কারো দিকে তাকালাম না , যেন তাকালেই লর্জ্বা পেয়ে যাব , চুপচাপ হাটঁছিলাম শুধু । সেদিনের মত যে যার বাসায় ফিরে আসলাম, বাসায় ফিরেই বিছানায় শুয়ে জীবনের প্রথম সুন্দর পবিত্র অনুভূতিকে বার বার স্মৃতি চারণ করলাম । দু দিন সুশ্রী ক্লাসে আসেনি, আমিও ওকে খুজঁতে যাইনি । দু দিন পর বিকেলে ও আমাদের বাসায় এসে হাজির , আমার মা যেন আকাশ থেকে পড়লো , কোন মেয়ে কেন খুজঁতে এলো আমাদের বাসায় । বাবার দিকে তাকিয়ে দেখি চোখ রাঙাছিল , তার মনে বার বার বলছিল যেন , বাসায় ফির সন্ধেয় তোকে আচ্ছা দিব ( মেয়ে বন্ধু দের নিয়ে কিছু বাবা-মার এলারজি থাকে তেমনি ছিল আমার পরিবারের) । সশ্রীর সাথে সাইক্যালে চড়ে পশ্চিমপাড়ার পুকুর পাড়ের নাড়িক্যাল বাগানে গেলাম । সুশ্রীই বললো, সত্যই ওর বাবা এক সময় ডাকাত ছিল , একবার গাড়িতে ডাকাতি করতে গিয়ে ওর মাকে ছিনিয়ে আনে ওর বাবা , ওর মা আগে অন্যজনের বধু ছিল , অনেক সভ্রান্ত পরিবারের ছিল । সুশ্রীর মাকে ছিনিয়ে এনে বিয়ে করে ফেলে , এরপর অনেকদিন ওর মার মন বসছিল না এই জীবনে , পর ধীরে ধীরে সয়ে যায় , মেনে নেয় আগের জীবনে তাকে কেউ মেনে নেবে না তাই সংকল্প করলো এই ডাকাকতের সাথেই থাকবে আর ডাকাতকে ভালো করে তুলবে । সত্যিই তাই করলো ওর মা , ওর বাবা ডাকাতী ছেড়ে সাধারণ জীবনে ফিরে এসেছে কিন্তু এলাকায় দুর্নামটা রয়ে গেছে । সুশ্রী বললো , আমার মা শিক্ষিতা নারী, এ জন্যই বাবাও মুগ্ধ সহজেই সব কিছু ছেড়ে দিয়েছে , জানো মানুষ অতীত অনেক জিনিসিই ভয়ংকর হয় , ভয়ংকরের ভেতর থেকে বের করে নিয়ে আসাই আসল মানুষের কাজ , যা আমার মা পাড়ে । এই যে এত পড়ি, জানি, ইংলিশ শিখি সব কিছু মার কাছ থেকেই পাওয়া । এখন আমরা ভালোই আছি , নিজেদের ভেতর কোন অভিযোগ নেই ,জানি এলাকার মানুষ আমাদের ভয়ের দৃষ্টিতে এখনো দেখে ,তাই চাচ্ছি এখানে থেকে সবার সাথে মিশেই সাধারণ হতে । বাবা প্রায়ই বলে , চলো এখান থেকে চলি যাই শহরে , শুধু মার ইচ্ছেতেই আছি । সুশ্রীর কথাগুলো শুনছিলাম , সত্যিই ওর মা অসাধারণ , ডাকাতের জীবনে আলো ফুটিয়েছে । সেদিন সুশ্রীকে চুমু খেয়ে চলে আসলাম বাসায় । বাসায় বাবা, মাও আমাকে কিছু বললো না । স্কুল, পাড়া সবজায়গা্য় রটে গেল আমার আর সুশ্রীর প্রেম । কিন্তু কেউ বাধাঁ দেবার কিছু নেই কারণ সাথে সুশ্রী যুক্ত আছে । ওর বাবা কত ভয় পায় মানুষ !প্রায় মাসখানেক পর সাধারণ কেটে গেল, একদিন সুশ্রী বললো , ওর মা আমাকে তাদের বাসায় যেতে বলেছে । আমি সেজেঁ টেজে গেলাম , সুশ্রীর সাথে যাওয়ার পর সুশ্রীর মা আমাকে টেনে নিয়ে এক রুমেবন্ধি করে রেখেছে , আমি আরো ভয় পেলাম ! শত হোক ডাকাতের রক্ত ! যদি মেরে কেটেঁ ফেলে দেয় , প্রায় ঘন্টা দেড়েকপর সুশ্রীর মা -এসে কড়া গলায় বললো, ওসব কেন করলে মানুষ ?
আমি নিরহ হয়ে বললাম, কি করেছি আংটি ?
সুশ্রীর মা কিছু কড়া গলায়ই বললোঃ চুমু খেয়েছো সুশ্রীকে ?
আমিঃ চুপ করে রইলাম ।
সুশ্রীর মাঃ মন চাচ্ছে, তোমাদের দু জনকেই ইচ্ছেমত পেটাই ! বাচ্ছাপোলাপান পাকামো শিখে গেছে , জানো সুশ্রী গ্যাগনেন্ট হয়েছে ?
আমি গ্যাগনেন্ট শব্দটা ভুলে গেছিলাম তখন আমি তাকে বললামঃ প্যাগন্যান্ট কি ?
সুশ্রীর মার মা এবার বিরক্ত নিয়ে বললো, উফ ! তুমি যে ওকে চুমু খেয়েছো এ জন্য ওর বেটে সন্তান এসে গেছে , তুমি ওর বাবা হবা । আমি তো আকাশ থেকে পড়লাম, তখনো জানতাম না ওসব করলে সন্তান হয় । আমি আংটিকে বললাম ভুল হয়ে গেছে আংটি আর চুমু খাব বা ! মনে মনে বললাম , কি সাংঘাতিক ব্যাপার । আংটি বললো , ওকে কালকে সকাল নয়টায় এখানে আসবে তোমাদের নিয়ে মেডিক্যাল নিয়ে যাব , ওকে এবোশন করাবো ।
আমিঃ আংটি এবোশন কি ?
আংটিঃ এবোশন হল , তোমরা যা করেছো তার ফলকে ইগনোর করতে হবে , ঠিক আছে আর কোন কথা নয় । কাল আসবে নয়টায় আর শুন এ কথা কউকে বলবে না , বললে তোমারই বিপদ হবে । যাও এখন । আংটি ,সুশ্রী কোথায় ? ও আজ আর তোমার সাথে দেখা করবে না তুমি আজ চলে যাও কাল সকালে এসো । পর আমি বের হয়ে আসলাম ।
পরদিন সকালে , আসলাম । গাড়িতে করে সুশ্রীর মা আমাদের দু জনকে দু পাশে রেখে জেলা শহরের ম্যারিষ্ট্রপে নিয়ে গেল । চলার পর সুশ্রী একবারও আমার সাথে কথা বললো না । শুধু কয়েকটা ফ্রমে আমাকে-আর ওকে সাইন করতে হলো । সুশ্রীকে ম্যাডিকালে ৩ ঘন্টা রাখার পর ছাড়লো , পর বাসায় ফিরলাম আমরা । পর থেকে সুশ্রী আর ক্লাসে আর আসলো না , ওদের বাড়িতে গেলে আমাকে আর ঢুকতে দিল না । একদিন ওদের দাড়ওয়ান বললো, ওরা শহরে চলে গেছে । এরপর আমি একা হয়ে গেলাম আবার , ইংলিশে বার বার ফেল করতে ছিলাম । বন্ধুরা মশকরা করতো ডাকাতের মেয়ের জামাই বলে , পরের বছর আমিও শহরে চলে আসলাম । আর কোনদিন দেখা হয়নি কারো সাথে ।
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:১৬
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। গানডুদের গল্প

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮




তীব্র দাবদাহের কারণে দুবছর আগে আকাশে ড্রোন পাঠিয়ে চীন কৃত্রিম বৃষ্টি নামিয়েছিলো। চীনের খরা কবলিত শিচুয়ান প্রদেশে এই বৃষ্টিপাত চলেছিলো টানা ৪ ঘন্টাব্যাপী। চীনে কৃত্রিম বৃষ্টি নামানোর প্রক্রিয়া সেবারই প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×