somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কম্পিউটারের গল্প

২০ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:২২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কম্পিউটারের সাথে পরিচয় ঘটেছিল ২০০৬ সালে । ও হ্যাঁ কম্পিউটারের সাথে দেখা হয়েছিল ২০০৩ এর দিকে । বলে রাখা ভাল আমাদের পরিবারে মোবাইল আসে ২০০১ সালে । তখন মোবাইল এর আইএসডি কলটা এত সহজলভ্য ছিল না । আমার চাচা লন্ডনে থাকেন । তার সাথে কথা বলার জন্য একটা নির্দিষ্ট দিনে গাড়ি রিজার্ভ করে সবাইকে নিয়ে সিলেট শহরে যাওয়া হত । তখন মোটামুটি কথা কম্পিউটার বাক্সটা চিনি । সেটা শুধু নামেই চিনি । আর তার কাজ বলতে শুধুই বিদেশে ফোন করার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিলাম ।
২০০৬ সালে ক্লাস সিক্সে ভর্তি হলাম । সেখানেই দেখা হল সেই কম্পিউটারের সাথে । তবে এবার আমার জ্ঞান কিছুটা উন্নত হয়েছে এর সম্বন্ধে । ক্লাস ফাইভের বৃত্তি পরীক্ষার জন্য স্কুলের হ্যাড ম্যাম কোথা হতে যেন কম্পিউটার সম্পর্কে রচনা নিয়ে এলেন আমার জন্য । ক্লাসের ফার্স্টবয় আর জিনিয়াস ( ! ) স্টুডেন্ট হিসাবে ‘ কম্পিউটার ‘ রচনাটা তোলে দেয়া হল আমার হাতে । সেখান থেকেই জানতে পাড়লাম এই যন্ত্র শুধুই ফোন করায় সীমাবদ্ধ নয়, আরও নানা কাজে লাগে । তন্মধ্যে হিসাব-নিকাশ , ছাপার কাজ , ইমেল প্রেরণ করা অন্যতম । যদিও সেই সময় ইমেল কি সেই জিনিসটা জানতাম না । যখন সিক্সে ভর্তি হলাম তখন এই টুকটাক জ্ঞান আমাকে বিশাল জ্ঞানী করে দিল । আমাদের স্কুলে দুইট কম্পিউটার ছিল । তাও ভীষণ সিকিউরিটি দিয়ে রাখা ছিল । আমাদের স্কুলের অফিস রুমের পাশে । নিতান্ত দুর্বল ছাত্র যারা ছিল তারা সেই রুমের পাশেই ঘেঁষত না । তাদের জন্য আমিই ছিলাম ভরসা ! কি সেই জিনিস এত সিকিউরিটি দিয়ে রাখা , দেখতে কেমন , এটা দিয়ে কি হয় এই সব প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্য আমি স্পেশালিষ্ট ছিলাম আমাদের গ্রুপে । আমাদের গ্রুপ বলতে আমাদের গ্রুপ , আমাদের গ্রামের গ্রুপ । যারা একসাথে প্রতিদিন প্রায় দেড় কিলোমিটার পায়ে হেটে স্কুলে যেতাম , আর এক সাথে গ্রামে ফিরতাম । যখন তাদের সাথে কম্পিউটারের গল্প করতাম তখন আমি মোটামুটি স্টার এর মত ভাব নিতাম । সবাই আমাকে ঘিরে হাঁটত । সবার মাঝখানে থাকতাম আমি , আর তারা আমার দুই পাশ দিয়ে হাঁটত । ২০০৬ সালের শেষের দিকে আমার কম্পিউটার জ্ঞান আরও কিছু বৃদ্ধি পেল অনেকটা নিজের ইচ্ছাশক্তির বলে । একি গল্প কতবার বলা যায় মানুষদের ! সেই ইচ্ছা থেকেই শুরু করলাম কম্পিউটার সম্বন্ধীয় লিখা সংগ্রহ করা । আবারও ধরনা দিলাম প্রাইমারী স্কুলের হ্যাড ম্যামের কাছে । ম্যাম আমার সব কথার মূল্যায়নই ক্লাস টু থেকেই দিতেন । কি জানি কি দেখেছিলেন আমার ভেতর । ম্যাম নিজ পরিশ্রমে আমাকে কিছু লিখা কালেক্ট করে দিলেন । আর কালেক্ট করার পদ্ধতিও বলে দিলেন । জানতে পাড়লাম বিল গ্যাটস এর নাম । তখন আমি সিক্সের বার্ষিক পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি মাত্র । মাইক্রোসফট এর নামও জানা হল সেদিন । জানার খুদা বেড়ে গেল । মাইক্রোসফট জিনিসটা কি আসলেই , বা এই বিল গ্যাটস ই বা কে । বেশী বেগ পেতে হয়নি আমার । বার্ষিক পরীক্ষা শেষ করেই নানা বাড়ি পাড়ি জমালাম । সেইদিন রাতই আমার ছোট মামাকে জিনিসটা জানালাম । জানালাম বিল গ্যাটস আর মাইক্রোসফট এর কথাও । পরের দিন দুপুর বেলা মামা আমার জ্ঞানের পরিধিটা শুধু বাড়িয়ে দিলেনই না আমার ক্ষুধা আরও বাড়িয়ে দিলেন । জানলাম বিল গ্যাটস আর মাইক্রোসফট এর সম্পর্কে । শুরু হলও মাইক্রোসফট নিয়ে গবেষণা । ক্লাস সেভেনে ভর্তি যেদিন হলাম সেদিন বাড়ি ফিরেই আব্বা বললেন – ‘ এত টাকা পয়সা খরচ করছি শুধুই তোমাদের ভবিষ্যতের জন্য । কি হতে চাও জীবনে ? ‘ আব্বাকে সেদিন উত্তর দিলাম ডাক্তার । জানতাম এটা শোনে আব্বা খুশী হবেন । কিন্তু সেদিন প্রথমবারের মত আমি খুশী হতে পাড়লাম না । এই উত্তরের পর আমার প্রশান্তি ছিল না সারা দিন । সেদিন রাত আম্মার পাশে শোয়েই ইনিয়ে বিনিয়ে বিল গ্যাটস আর মাইক্রোসফট এর গল্প বললাম , কম্পিউটারের গল্প বললাম । সেদিন প্রথমবারের মতো আম্মুর কাছে অন্যায় আবদার করলাম যে আমি ডাক্তার হতে চাই না । আম্মা আবাক কণ্ঠেই জিজ্ঞেস করলেন কেন , সেইদিন প্রথমবারের মত উচ্চারণ করলাম আমিও বিল গ্যাটস এর মত হব । মাইক্রোসফট বানাব । সেই অন্যায় আবদারটা আমার আম্মা হয়তো ততোটা সিরিয়াসলি নিলেন না । মাথা নেড়ে সায় দিয়ে দিলেন যে আমি বিলগ্যাটস হয়ে যাব । তারপর আবার তাঁরা সেই ডাক্তারীর পিছনেই পড়ে রইলেন । আর আমি ? আমি প্রিপারেশন নিলাম কিভাবে বিল গ্যাটস হওয়া যায় । তখন হাতে পেলাম কিশোরকন্ঠ নামে একটা ইসলামিক সঙ্ঘটন এর মাসিক পত্রিকা যার প্রতিটা সংখ্যায় থাকতো কম্পিউটার সম্পর্কীয় ফিচার । আর কম্পিউটার এর বিজ্ঞাপন তো আছেই ! আমি সেই পত্রিকার নিয়মিত সদস্য হয়ে উঠলাম । এই পত্রিকার পুরনো সংখ্যাগুলোও সংগ্রহ করতে লাগলাম । অবশ্য পড়ে এই সঙ্ঘটন সম্পর্কে জানতে পেড়ে আর কখনোই কিনি নাই ।
২০০৮ এর কথা । আমি মাত্র ক্লাস এইটে । বৃত্তির জন্য চাপ শুরু । কম্পিউটার নিয়ে ভাবার টাইম নাই । সকালে স্যার আসেন , তারপর স্কুল । বিকালে বাড়ির কাজ , রাতে আবার স্যার ! এরকম একদিন আমার ছোট মামা আবার ফোন দিলেন আমাদের বাড়িতে । তখন আমি স্কুলে , আম্মুকে জানিয়ে দিলেন আমি স্কুল থেকে ফিরেই যেন উনাকে ফোন দেই । আর্জেন্ট কল ! জানিয়ে রাখি ছোট থেকেই সবার জীবনে একজন সুপার হিরো থাকে । আমার জীবনে দুইজন ছিলেন ; আমার চাচা , আর আমার ছোট মামা । বাড়িতে ফিরেই খবরটা পেলাম , সাথে সাথেই দিলাম ফোন । মামা সেই খবরটা জানালেন , লন্ডন থেকে উনার জন্য একটা কম্পিউটার এসেছে । এর নাম ল্যাপটপ । তখন অবশ্য ল্যাপটপ সম্পর্কে মোটামুটি জানা হয়ে গেছে । তখন শুরু হলও আমার প্রশ্ন দেখতে কেমন , রঙ কি , বাটন কতটা :p ! আবারো প্রতীক্ষা শুরু হলও কখন নানা বাড়ি যাব । সেই দিন এলো এক মাস পড় । গ্রীষ্মকালীন ছুটিতে নানা বাড়ি গেলাম । তারপর ? হাতেখড়ি হল কম্পিউটারে , নতুন করে পুরনো স্বপ্ন চাড়া দিল । মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর হাতে খড়ি হলও প্রায় পনেরো দিনের ট্রেনিং এ । এছাড়াও ছিল প্যাইন্ট টুল শেখা । মোটামুটি উস্তাদ তখন । অন্যদের সাথে এ নিয়ে গল্প করা প্রায় ছেড়ে দিলাম । নিজেকে শুধুই মোটিভেট করতাম কম্পিউটার এর জন্য । ২০০৯ সালের দিকে GOOGLE সম্পর্কে জানলাম এবং শিখলাম । জানলাম ল্যারি প্যাজ সম্পর্কে । দ্বিধান্বিত হলাম আমি কে হতে চাচ্ছি ! বিল গ্যাটস , নাকি ল্যারি প্যাজ ! তখন একদিন আম্মাকে জানিয়ে দিলাম আমি ল্যারি প্যাজই হতে চাই । ক্লাস নাইনের একটা ছেলে যখন তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বেশ কনফিডেন্সের সাথেই অভিভাবকদের জানায় তখন তাদের মনে একটু দাগই কাটে । আমার আম্মারও কাটল । তাঁদের ডাক্তার বানানোর স্বপ্নের প্রতিবন্ধকতা অনুমান করতে পাড়লেন । মামাকে সাফ সাফ জানিয়ে দিলেন আমাকে কম্পিউটারের দিকে না টানার জন্য । আম্মা আসলেই অনেক লেট করে ফেলেছিলেন । তখন অনেক লেট হয়ে গেছে । আমি প্রায় নেশাগ্রস্ত আমার স্বপ্ন নিয়ে । শারীরিক অসুস্থতা আর মানুষিক দুর্বলতার ফলেই পরীক্ষার ফলাফল ভাল হল না । ডাক্তারি স্বপ্ন মাটি চাপা দিলেন আম্মা-আব্বা । এসএসসি পড়েই আমার আরেক মামা আমাকে ভর্তি করালেন কম্পিউটারের অফিস এপ্লিকেশন কোর্সে । সেই কোর্সে যা পড়ায় আমি তার থেকে একটু এডভান্স , শুধুই টাইপিং আর এক্সেল এ একটু দুর্বল । তার জন্য মিলল সেই ইন্সটিটিউট এর মালিক এর সহযোগিতা । এগিয়ে গেলাম রকেটের বেগে । তার সাথে শিক্ষক এর কাজও ! সেম ব্যাচ এর ছাত্রছাত্রীদের জন্য ব্যবস্থা করা হল আরেকটা স্পেশাল কোর্স । যা পূর্বের ক্লাসের রিভিউ ক্লাস , যা আমি এবং ইন্সটিটিউট এর মালিক মিলে নিই । কি সাফল্য আর ইন্সপিরেশন । নিজের বয়সের সাতটা ছেলে আর এগারটা মেয়ে আমার সামনেই স্টুডেন্ট এর জায়গায় বসে আছে , এর থেকে বেশী কি হতে পারে যখন আমার বয়স পনেরো পেরিয়ে মাত্র ষোল ? পরিবার থেকে তখন এই সাফল্য দেখে ভর্তি করানো হল আরও এডভান্স কোর্সে । ২০১০ সালেই ভর্তি হলাম গ্রাফিক ডিজাইন এর বেসিক কোর্সে । সেখানেই পেলাম আরেকটা অধ্যায় । কালার জিনিসটা ছোটবেলা থেকেই টানে আমাকে । আর ফটোশপ আর ইলাস্ট্রেটরে তো এর কোন অভাব নেই ! শুরু হলও সব বাদ দিয়ে শুধুই গ্রাফিক শিখার কাজ । নিজের জন্য কম্পিউটারও এলো তখন । ১৪ ইঞ্চির ভেতর পড়ে থাকতাম সারাদিন ।
কলেজে ভর্তি হওয়ার পড় আমার লাগাম টেনে ধরা হল । হঠাথ করে যেন নতুন পরিবেশে এসে পড়লাম । সারাদিন কম্পিউটারের বাহিরে কিছুই ভাবতে পাড়লাম না । তখন আবার নিজেকে খাপ খাইয়ে নেয়া , ভাল গ্রেড আনা , মেডিকেলে চান্স পাওয়া এগুলো নিয়ে পারিবারিক ম্যালোড্রামা শুরু হলও । মায়ের চুপসে যাওয়া মুখ দেখতে কার বা ভাল লাগে ? মায়ের জন্য বেঁছে নিলাম প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা । আম্মা-আব্বা চাইলেন না আমি কম্পিউটার নিয়ে ভাবি । এটা নষ্ট হওয়ার একটা মাধ্যম হিসাবে আখ্যা পেল । এছাড়াও গ্রামের মানুষ হিসাবে আমার আব্বা মনে করলেন কম্পিউটার শিখে শুধু টাইপ রাইটার এর কাজ ছাড়া আর কোন কাজ পাওয়া সম্ভব না । আমার প্রতিবন্ধকতার পর প্রতিবন্ধকতা এলো । উদাহরণ এলো অমুকের ছেলে কম্পিউটার শিখে নষ্ট হয়েছে , তমুকের ছেলে কম্পিউটারের কাজ শিখে কোন কাজে লাগতে পারেনি । পড়ে গেলাম মানুষিক যন্ত্রণায় । আবারও আম্মা সদয় হলেন । অবশেষে দেড় বছরের পর আবার কাজ শিখা শুরু করলাম । এবার ইউটিউবও সঙ্গী । তবে আমি কখনোই ডাক্তারের উপযোগী হতে পারি নাই । আমার কারণেই আমার আব্বা আমাদের ফেমিলির আর কারো কম্পিউটার শিক্ষা এলাও করেন নি ।
২০১০ এর পর তৃতীয় এবং শেষবারের মত ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বদল করলাম । এখন একজন বড় মাপের গ্রাফিক ডিজাইনার হওয়ার ইচ্ছে । আর এর জন্য কাজ করছি বা শিখছি গত পাঁচ বছর ধরে । সেই সময়টা আর বেশী দূরে নাই হয়তো । তবে এখন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার জন্য বেঁছে নিয়েছি বিদেশের মাটিকে । আল্লাহ যদি আমার শিক্ষার পথে আর কোন প্রতিবন্ধকতা না রাখেন তবে আশা আছে এই বছরই বিদেশের কোন গ্রাফিক ইন্সটিটিউট এর মাল্টিমিডিয়া ক্লাসে বসার থ্যাম ডেভেলপার গ্রুপ এ আছি UI Designer হিসাবে । আমি নিজের কাজের প্রতি অনেক সিকিউরিটি প্রধান করি তাই কখনো তা খুলাসা ভাবে বলিনা ,বা শো অফ করি না । মাঝে মাঝে ইচ্ছে হলে দুএকটা পোস্ট দেই ফেসবুকে , তবে সেগুলোও বিশেষ সিকিউরিটি বোর্ডিং পাস করে আসে । :p :v
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:২২
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজ চোখের মানুষের ধাঁধা

লিখেছেন করুণাধারা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৯



এই ধাঁধার নাম সবুজ চোখের মানুষের ধাঁধা; নিচের লিংকে এটার ভিডিও আছে।

স্বৈরশাসকের বন্দী

এই ধাঁধাটি আমার ভালো লেগেছিল, তাই অনেক আগে আমার একটা পোস্টে এই ধাঁধাটি দিয়েছিলাম। কিন্তু সেই পোস্টে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বৃদ্ধাশ্রম।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১৬



আগে ভিডিওটি দেখে নিন।

মনে করেন, এক দেশে এক মহিলা ছিলো। একটি সন্তান জন্ম দেবার পর তার স্বামী মারা যায়। পরে সেই মহিলা পরের বাসায় কাজ করে সন্তান কে... ...বাকিটুকু পড়ুন

টের পেলে

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৫৭

টের পেলে
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

টের পেলে গুটিয়ে যায় লজ্জাবতী/ পরিপূর্ণ যৌবনে যুবতীর নিখুঁত অনুভূতি। আমার চাওয়া, ইচ্ছে, স্বপ্ন! আমার পছন্দ বুঝদার, সুন্দর হৃদয়ের রূপ! সৌন্দর্য সুন্দর যা চিরন্তন সত্য। কিন্তু সেটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসলামের চার খলিফার ধারাবাহিকতা কে নির্ধারণ করেছেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:৩৭




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব)... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রতিদিন একটি করে গল্প তৈরি হয়-৩৭

লিখেছেন মোঃ মাইদুল সরকার, ০১ লা মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৫১




ছবি-মেয়ে ও পাশের জন আমার ভাই এর ছোট ছেলে। আমার মেয়ে যেখাবে যাবে যা করবে ভাইপোরও তাই করতে হবে।


এখন সবখানে শুধু গাছ নিয়ে আলোচনা। ট্রেনিং আসছি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×